আজঃ সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

কড়া নিরাপত্তায় খুলেছে পোশাক কারখানা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাজীপুর প্রতিনিধি

Image

কড়া নিরাপত্তার মধ্যে খুলেছে সাভার, আশুলিয়া ও গাজীপুর শিল্পাঞ্চলের পোশাক কারখানাগুলো। আজ বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকালে দলে দলে কাজে যোগ দেন শ্রমিকরা।

শতভাগ রপ্তানিমুখী গার্মেন্টসগুলোয় উৎপাদন স্বাভাবিক। ঢাকা ইপিজেড এলাকায় সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা টহল জোরদার করেছে। পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে।

এর আগে, অব্যাহত শ্রমিক আন্দোলনের মুখে বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সাভার ও আশুলিয়ায় শতাধিক পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করে মালিকপক্ষ। পোশাকশিল্প অধ্যুষিত এলাকায় বিক্ষোভ-ভাঙচুর হলে এই ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।

উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রাজধানীর উত্তরায় নিজস্ব ভবনে বৈঠকে বসেন বিজিএমইএ নেতারা। এতে সংগঠনের সাবেক ছয় সভাপতি, সেনাবাহিনী, পুলিশ, শিল্প পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থাসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি অংশ নেন। বৈঠকে যৌথবাহিনী বিশৃঙ্খলা রোধে কঠোর অবস্থানের আশ্বাস দিলে কারখানা খোলার সিদ্ধান্ত নেন ব্যবসায়ী নেতারা।


আরও খবর



পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল

প্রকাশিত:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে মাসুদ বিন মোমেনের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। আজ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাকে বিদায় দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল হচ্ছে। মাসুদ বিন মোমেনের দুই বছরের চুক্তি শেষ হওয়ার কথা ছিল চলতি বছরের ডিসেম্বরে।

জানা গেছে, মাসুদ বিন মোমেনের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিলের প্রজ্ঞাপন এখনো জারি হয়নি। তবে রাতের মধ্যেই সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে পারে।

২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তিনি বাংলাদেশের ২৬তম পররাষ্ট্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব নেন। চাকরির বয়সসীমা অনুযায়ী তার ২০২২ সালের ডিসেম্বরে অবসরোত্তর ছুটিতে যাওয়ার কথা ছিল। তবে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার ২০২২ সালের নভেম্বরে চুক্তিতে আরও দুই বছর তাকে একই পদে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। পরে তাকে দুই বছরের জন্য জ্যেষ্ঠ সচিব হিসেবে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।


আরও খবর



সরকারি অফিসে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের বিকল্প ব্যবহারের নির্দেশনা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রীর ব্যবহার বন্ধ করে সকল সরকারি অফিসে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্যসামগ্রী ব্যবহারের নির্দেশনা দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার অনুরোধের প্রেক্ষিতে আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ হতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

জানা গেছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনায়, প্লাস্টিকের ফাইল, ফোল্ডারের পরিবর্তে কাগজ বা পরিবেশবান্ধব অন্যান্য সামগ্রীর তৈরি ফাইল ও ফোল্ডার ব্যবহার করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্লাস্টিক ব্যাগের পরিবর্তে কটন বা জুট ফেব্রিকের ব্যাগ ব্যবহার করতে বলা হয়েছে।

প্লাস্টিকের পানির বোতলের পরিবর্তে কাঁচের বোতল ও কাঁচের গ্লাস ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্লাস্টিকের ব্যানারের পরিবর্তে কটন ফেব্রিক, জুট ফেরিক বা বায়োডিগ্রেডেবল উপাদানে তৈরি ব্যানার ব্যবহারের অনুরোধ করা হয়েছে। এ ছাড়া দাওয়াতপত্র, ভিজিটিং কার্ড ও বিভিন্ন ধরনের প্রচার পত্রে প্লাস্টিকের লেমিনেটেড পরিহার করতে বলা হয়েছে।

নির্দেশনায় বিভিন্ন সভা, সেমিনারে সররাহকৃত খাবারের প্যাকেট কাগজের বা পরিবেশ বান্ধব হয় সেটি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিকের প্লেট, গ্লাস, কাপ, স্টু, কাটলারিসহ সকল পণ্য পরিহার করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্লাস্টিকের কলমের পরিবর্তে পেনসিল বা কাগজের কলম ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। বার্ষিক প্রতিবেদনসহ সকল ধরনের প্রকাশনায় লেমিনেটেড মোড়ক ও প্লাস্টিকের ব্যবহার পরিহার ও ফুলের তোড়ায় প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করতে বলা হয়েছে।

ওই সকল বিষয়ে যথাযথ কার্যক্রম গ্রহণের লক্ষ্যে সকল মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থাসমূহকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদানের জন্য সকল সিনিয়র সচিব, সচিব, বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকগণকে অনুরোধ করা হয়েছে।

এ ছাড়া প্লাস্টিকদূষণে সচেতনতা তৈরি ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সচিবালয়কে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক মুক্ত ঘোষণার উদ্যোগ বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ১৫ আগস্ট জারিকৃত এক পত্রের মাধ্যমে সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবদের অনুরোধ করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

গত ২৮ আগস্ট পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় জারিকৃত এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ১৭ ধরনের বস্তু, সামগ্রী ও পদার্থকে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে। এরপর গত  ২৯ আগস্ট জারিকৃত এক অফিস আদেশে পরিবেশ মন্ত্রণালয় ও এর অধীন দপ্তর ও সংস্থাসমূহে ব্যক্তিগত ও দাপ্তরিক পর্যায়ে 'সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ ঘোষণা' করে কর্মকর্তা কর্মচারীদের কার্যক্রম গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে।


আরও খবর



অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যেতে চায় দিল্লি: প্রণয় ভার্মা

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

দুই দেশের মানুষের স্বার্থে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ভারত কাজ চালিয়ে যেতে চায় বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা।

আজ বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্ট মো. তৌ‌হিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, আজ শুধু সৌজন্য সাক্ষাৎ ছিল। কোনো এজেন্ডা ছিল না। দুই দেশের মানুষের স্বার্থে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যেতে চায় ভারত।

প্রণয় ভার্মা বলেন, ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রসঙ্গে সুনির্দিষ্ট কোনো আলাপ হয়নি।


আরও খবর



জমি থেকে ফসল পরিবহনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ঘোড়ার গাড়ি

প্রকাশিত:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

Image

পাবনার আটঘরিয়ায় জমি থেকে ধান, পাট, তিল, গমসহ বিভিন্ন পণ্যের পরিবহনের জন্য ঘোড়ার গাড়ি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আটঘরিয়া উপজেলার দেবোত্তর ইউনিয়নের কৃষকরা কোন উপায় না পেয়ে জমি থেকে ধান, পাট, গম, কেটে ঘোড়ার গাড়ি দিয়ে বাড়িতে আনছে। এলাকায় শ্রমিক সংকট থাকার কারনে এই ঘোড়ার গাড়ি একমাত্র বাহন। শুধু ধান পরিবহনের ক্ষেত্রে নয় উপজেলার বেশ কয়েকটি এলাকাতেই মানুষ পণ্যও পরিবহন করছে।

উপজেলার বাসিন্দা নাজিমউদ্দীন জানান, অতীতে আমরা দেখেছি গরুর গাড়ি, মহিষের গাড়ি দিয়ে এসব পরিবহন করতো। আর মানুষের বিয়েতে এই ঘোড়ার গাড়ি করে বর নিয়ে যাওয়া ছিল ঐতিহ্য। কিন্তু বর্তমানে এই ঘোড়ার গাড়ি কৃষি পণ্যসহ সকল ধরনের মালামাল বাহনের একমাত্র উপায়। তাই গরুর গাড়ি, মহিষের গাড়ি কালের বিবর্তনে প্রায় বিলুপ্তির পথে।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিলাঞ্চলের মানুষের মালামাল পরিবহনসহ ব্যবসায়ীদের পণ্য আনা নেওয়ার জন্য বর্তমানে একমাত্র মাধ্যম ঘোড়ার গাড়ি।

বিলাঞ্চলে উৎপাদিত ফসল এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পরিবহনে ঘোড়ার গাড়ি ব্যবহৃত হচ্ছে। ছোট ছোট মোটরের টায়ারের চাকায় চলে এসব ঘোড়ার গাড়ি। এ অঞ্চলে উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্য অন্যান্য যানবাহনে কিছু কিছু জায়গা থেকে অনায়াসে চলতে পারলেও অনেক স্থানে যাতায়াতের অবস্থা ভাল না থাকায় ভোগান্তির শিকার হতে হয়। তাই ঘোড়ার গাড়ির চাহিদাও আছে। এ ঘোড়ার গাড়িতে ৩০০ থেকে ৫০০ ধানের আটি পরিবহন করা যায়।

ঘোড়ার গাড়ি চালকরা জানান, সাধারণত মাইক্রোবাসের পুরনো চাকা দিয়ে ঘোড়ার গাড়ি তৈরি করেন তারা। প্রতিটি গাড়ি তৈরি করতে খরচ পড়ে ১৫-১৭ হাজার টাকা। একটি ঘোড়া কিনতে লাগে আরও ৩০-৩৫ হাজার টাকা। সারাদিনে আয় হয় ১৫০০-২০০০ টাকা। তা দিয়ে সংসারের খরচ বহন করেন তারা।

ঘোড়ার মালিক আব্দুস সালাম বলেন, আমার ঘোড়াকে প্রতিদিন ছোলার বুট, ভূষি, চাউলের কুড়া, পর্যাপ্ত পরিমান সবুজ ঘাস খাওয়াই। সেই কারণেই আমার ঘোড়া সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত কাজ করতে পারে।

নিউজ ট্যাগ: ঘোড়ার গাড়ি

আরও খবর



হবিগঞ্জে ৮ গ্রামের সংঘর্ষে শতাধিক আহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার মিরপুর বাজারে পাওনা টাকা নিয়ে ৮ গ্রামের মানুষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। প্রথম দফায় টানা ৫ ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে মিরপুর বাজার রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ায় শতাধিক লোকজন আহত হয়েছেন।

সংঘর্ষের খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি। যে কারণে সন্ধ্যায় শুরু হওয়া সংঘর্ষ চলে রাত ১২টা পর্যন্ত। মধ্যরাতে বিরতি দিয়ে আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় ফের সংঘর্ষ শুরু হয়। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত দুপুর ১টায় সংঘর্ষ চলছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যা ৭টায় উপজেলার মিরপুর বাজারে টাকা পাওনাকে কেন্দ্র করে একই উপজেলার লামাতাসি গ্রামের আলফু মিয়ার সঙ্গে বানিয়াগাও গ্রামের জহুরুল মিয়ার কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে বিষয়টিকে কেন্দ্র তাদের দুপক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। পরে সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়ে বানিয়াগাও ও লামাতাসি গ্রামের মানুষ। দেশীয় অস্ত্র লাঠি-সোটা নিয়ে দুই গ্রামবাসী মিরপুর পয়েন্টে অবস্থান নেন এবং ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন।

পরবর্তীতে মাইকে ঘোষণা দেওয়া হলে বানিয়াগাও গ্রামবাসীর সাথে পশ্চিম জয়পুর ও লামাতাসির সাথে পার্শ্ববর্তী আরও গ্রাম যোগ দেয়। এতে সংঘর্ষ ভয়াবহ অবস্থায় রূপ নেয়। উভয়পক্ষে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপে আহত হয় শতাধিক লোকজন।

খবর পেয়ে বাহুবল মডেল থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে। তবে দুপক্ষে উত্তেজনা ও দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ক্ষিপ্ত থাকায় পিছু হটে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তুমুল সংঘর্ষে মিরপুর বাজার এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। আহতদের উদ্ধার করে বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও হবিগঞ্জ জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালসহ বিভিন্নস্থানে চিকিৎসা দেওয়া হয়। রাত ১২টা পর্যন্ত এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

বাহুবল মডেল থানার (ওসি) মশিউর রহমান বলেন, রাত ১২টার দিকে সংঘর্ষে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। পাওনা টাকা নিয়ে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। রাত ১২টার পরে পরিস্থিতি শান্ত করা হলেও আজ আবার তারা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।

নিউজ ট্যাগ: হবিগঞ্জ আহত

আরও খবর