আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ মার্চ ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।

কোভিডে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি অভিনেত্রী নিজেই জানিয়েছেন।

মঙ্গলবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে ঋতুপর্ণা জানান, করোনায় আক্রান্ত হলেও তার শারীরিক পরিস্থিতি আপাতত ভালোই রয়েছে। কোনো উপসর্গ নেই তার। চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই হোম আইসোলেশনে রয়েছেন। ওষুধ খাচ্ছেন। পাশাপাশি সব ধরনের সুরক্ষাবিধিই মেনে চলছেন।

অভিনেত্রী আরও বলেন, আমি আপাতত সিঙ্গাপুরের এক রিকভারি সেন্টারে আইসোলেশনে রয়েছি। চিন্তার কোনো কারণ নেই। আমার পরিবার এবং বাড়ির সব কর্মীরাও সুরক্ষিত রয়েছেন। সবাই সুস্থ থাকবেন। আপনাদের প্রার্থনা এবং শুভকামনার জন্য অনুরাগীদের অসংখ্য ধন্যবাদ।

উল্লেখ্য, ঋতুপর্ণা গত বছর লকডাউনের আগে স্বামী সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের কর্মস্থল সিঙ্গাপুরে যান সপরিবারে। এরপরই লকডাউন শুরু হওয়ায় তিনি আটকে পড়েন সিঙ্গাপুরে।

কয়েকমাস আগেই কলকাতায় কাজে ফিরেছিলেন।  নতুন ছবির শুটিংও শুরু করেছিলেন। কদিন আগেই তিনি ফের সিঙ্গাপুরে যান এবং করোনায় আক্রান্ত হন।


আরও খবর



ঈদের কেনাকাটা করে ফেরা হলো না মা-ছেলের

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাইবান্ধা প্রতিনিধি

Image

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় ঈদের কেনাকাটা করে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। এ সময় একই পরিবারের তিনজন গুরুতর আহত হয়েছেন।

নিহতরা হলেন উপজেলার উত্তর উল্যাবাজার এলাকার আব্দুল আজিজের স্ত্রী শান্তা বেগম (৩৬) ও তার ছেলে রবিউল ইসলাম (১৪)।

রবিবার (৩১ মার্চ) বিকেলে সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মমতাজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শনিবার (৩০ মার্চ) রাত সাড়ে ১২টার দিকে সাঘাটা-গাইবান্ধা আঞ্চলিক সড়কের উপজেলার বিলবস্তা নামক এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে রাত সাড়ে ৩টার দিকে বগুড়া জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নেওয়ার পথে তাদের মৃত্যু হয়।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, পার্শ্ববর্তী বগুড়া থেকে ঈদের কেনাকাটা শেষে সিএনজি চালিত অটোরিকশাযোগে একই পরিবারের পাঁচজন উপজেলার উল্যাবাজারের নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। অটোরিকশাটি সাঘাটা-গাইবান্ধা আঞ্চলিক সড়কের উপজেলার বিলবস্তা নামক এলাকায় পৌঁছলে রাস্তার পাশে রাখা মিস্কার ঢালাই মেশিনের সাথে ধাক্কা লেগে দুমড়ে-মুচড়ে যায়। এতে ওই পরিবারের পাঁচজনই গুরুতর আহত হন।

তাদের উদ্ধার করে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বগুড়া জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ভর্তির পরামর্শ দেন। অ্যাম্বুলেন্স যোগে বগুড়ায় নিয়ে যাওয়ার পথে রাত সাড়ে ৩টার দিকে মা-ছেলে দুজনই মারা যান।

সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বলেন, সিএনজি চালিত অটোরিকশাটি আটক করা হয়। এ ঘটনায় থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।


আরও খবর



র‍্যাবের মধ্যস্থতায় সোনালী ব্যাংকের অপহৃত ম্যানেজার উদ্ধার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

র‌্যাবের মধ্যস্থতায় সোনালী ব্যাংক রুমা শাখার অপহৃত ম্যানেজার নেজাম উদ্দীনকে উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার র‌্যাব সদর দপ্তর এবং র‌্যাব-১৫ এর পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

র‌্যাব-১৫ এর অধিনায়ক লেফট্যানেন্ট কর্নেল এস এম সাজ্জাদ হোসেন বলেন, দুই দিনের অভিযানের পর রুমা বাজারের পাশের এলাকা থেকে সোনালী ব্যাংক রুমা শাখার ম্যানেজার নেজাম উদ্দীনকে উদ্ধার করা হয়েছে।

২ এপ্রিল রাত ৮টার দিকে বান্দরবানের রুমায় উপজেলা প্রশাসন কমপ্লেক্স ভবনে হামলা চালিয়ে সোনালী ব্যাংক থেকে অস্ত্র ও টাকা লুট করে নিয়ে যায় একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী দল। এ সময় তারা ব্যাংকের ম্যানেজারকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।

ওইদিন রুমা উপজেলার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা দিদারুল আলম জানান, নেজাম উদ্দীনের বাড়ি কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায়।

অপহরণের বিষয়ে তিনি বলেন, রাত ৮টার দিকে দুবৃর্ত্তরা উপজেলা প্রশাসন কমপ্লেক্সের মসজিদে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। তখন নামাজের জন্য অনেক কর্মকর্তা সেখানে ছিলেন। তাদেরকে সবাইকে বন্দি করে সন্ত্রাসীরা প্রচণ্ড মারধর করে। তারা অস্ত্র হাতে ব্যাংক ম্যানেজারকে জিম্মি করে ব্যাংকে নিয়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, ডাকাতরা ব্যাংকের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অস্ত্রও লুট করেছে। তারা পুলিশের দুটি এসএমজি ও ৬০ রাউন্ড গুলি, আটটি চীনা রাইফেল ও ৩২০ রাউন্ড গুলি এবং আনসারের চারটি শর্টগান ও ৩৫ রাউন্ড গুলি লুট করেছে।

ঘটনাটি কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) ঘটিয়ে থাকতে পারে বলে আশঙ্কা করেন তিনি।


আরও খবর



কুমিল্লায় স্বামী হত্যার দায়ে স্ত্রীসহ ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রবিউল বাশার খান, কুমিল্লা

Image

কুমিল্লার হোমনা উপজেলায় আব্দুল জলিল নামে এক প্রবাসীকে হত্যার দায়ে তার স্ত্রীসহ চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এই রায় দেন।

মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মো. শাহজাহান নামে একজনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। রাষ্ট্রপক্ষ এ মামলায় মোট ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য উপস্থাপন করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. আবু ইউসুফ মুন্সী বলেন, ২০১৩ সালের ৯ জুন ঢাকায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে হোমনার বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হন প্রবাসী আবদুল জলিল। পরদিন বাহের খোলা এলাকার রাস্তার পাশ থেকে জলিলের ক্ষত-বিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় অজ্ঞাতদের আসামি করে হোমনা থানায় মামলা দায়র করেন তার ভাই তাজুল ইসলাম।

মামলায় পর নিহত আব্দুল জলিলের স্ত্রী শাহানাজ বেগম, মো. শাহজাহান, মো. কুদ্দুস মিয়া, আবদুল খালেক ও মো. রাজিব নামে পাঁচজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। দীর্ঘ তদন্ত ও শুনানি শেষে বুধবার সকালে চারজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন বিচারক।

রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি পলাতক ছিলেন। আদালতে হাজির মো. শাহজাহান নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।


আরও খবর



ট্রান্সকম গ্রুপের সিমিনসহ তিনজনকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভাই আরশাদ ওয়ালিউর রহমানকে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় ট্রান্সকম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সিমিন রহমানসহ তিনজনকে দেশে ফেরার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সিমিন রহমান ছাড়া বাকি দুজন শীর্ষ কর্তা হলেন- গ্রুপের বর্তমান চেয়ারম্যান শাহনাজ রহমান ও হেড অব ট্রান্সফরমেশন যারেফ আয়াত হোসেন।

রোববার (৩১ মার্চ) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও কে এম জাহিদ সারওয়ারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

গেলো ২১ মার্চ রাতে ট্রান্সকমের প্রয়াত চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানের ছোট মেয়ে শাযরেহ হক গুলশান থানায় সিমিন রহমান সহ ১১ জনের বিরুদ্ধে এ হত্যা মামলা দায়ের করেন।

তিনি অভিযোগ করেন, ভাই আরশাদ ওয়ালিউর রহমান অসুস্থ ছিলেন না। তার বড় বোন সিমিন ও অন্য আসামিরা চক্রান্ত করে তাকে হত্যা করেছেন।

উল্লেখ্য, গেলো ২১ মার্চ ট্রান্সকম গ্রুপের সিইও সিমিন রহমান এবং বর্তমান চেয়ারম্যান মা শাহনাজ রহমানসহ তিনজনকে প্রতারণার একটি মামলায় দেশে প্রবেশের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছিলেন চেম্বার আদালত।

লতিফুর রহমানের ছোট মেয়ে শাযরেহ হক এই মামলা করেন। তার বড় বোন, ট্রান্সকম গ্রুপের বর্তমান সিইও সিমিন রহমান এবং গ্রুপের বর্তমান চেয়ারম্যান, তাদের মা শাহনাজ রহমানসহ ট্রান্সকমের আট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করেন শাযরেহ হক।


আরও খবর
পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামী এলাকার একটি বহুজাতিক জুতার কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিকাল ৪টার দিকে কোরিয়ান গার্মেন্টস নামের ওই কারখানায় আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট কাজ করছে।

ফায়ার স্টেশনের কন্ট্রোল রুম থেকে ফায়ারকর্মী শিবলি সাদিক বলেন, ছয়তলা কারখানার দ্বিতীয় তলায় অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। পরে ভবনের বিভিন্ন তলায় ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে বায়েজিদ ও আগ্রাবাদ ফায়ার স্টেশনের ৯টি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করছে। তবে এখন পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।

বায়েজিদ বোস্তামী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সঞ্জয় কুমার সিনহা বলেন, বায়েজিদের টেক্সটাইল মোড়ের রংদা ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি কারখানায় জুতার সোল তৈরি করা হয়। এটি চাইনিজ মালিকানাধীন। সেখানে আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের একাধিক টিম।


আরও খবর