আজঃ বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

করোনাভাইরাসে দেশে আরও ৩৮ মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ২০ ডিসেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দেশে করোনাভাইরাস শনাক্ত রোগী পাঁচ লাখ ছাড়িয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে এক হাজার ১৫৩ জন শনাক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে দেশে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৭১৩ জনে। রবিবার (২০ ডিসেম্বর) করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদফতর।

উল্লেখ্য, দেশে গত ৮ মার্চ প্রথম তিন জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়ার কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদফতর। এর ঠিক ১০ দিন পর করোনায় প্রথম মৃত্যুর কথাও জানায় অধিদফতর। গত ২ জুলাই দেশে সর্বোচ্চ চার হাজার ১৯ জন রোগী শনাক্ত হন, আর সর্বোচ্চ ৬৪ জন মারা যান গত ৩০ জুন। গত ২৬ অক্টোবর শনাক্ত রোগী চার লাখ ছাড়ায়।

রবিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৯২৬ জন, আর এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন চার লাখ ৩৭ হাজার ৫২৭ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন আরও ৩৮ জন, এ নিয়ে সরকারি হিসাবে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন সাত হাজার ২৮০ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার আট দশমিক ৬৬ শতাংশ, আর এখন পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ২৮ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যু হার এক দশমিক ৪৫ শতাংশ।

স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, দেশে বর্তমানে আরটি-পিসিআর, জিন-এক্সপার্ট ও র‌্যাপিড অ্যান্টিজেনসহ মোট ১৬০ পরীক্ষাগারে করোনার নমুনা পরীক্ষা করা হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগৃহীত হয়েছে ১২ হাজার ৯০০টি, অ্যান্টিজেনসহ নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১২ হাজার ৩১৬টি। এখন পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩০ লাখ ৭৫ হাজার ৬৮০টি। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করা হয়েছে ২৪ লাখ ৫০ হাজার ৫০৯টি এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা করা হয়েছে ছয় লাখ ২৫ হাজার ১৭১টি।


আরও খবর



ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের সকল মাংসের দোকান বন্ধ

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

টানা তিন দিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। সরকারিভাবে মাংসের দাম নির্ধারণ করায় এই কর্মসূচি পালন করছে তারা। এর আগে গত সোমবার সকালে এই কর্মসূচি শুরু হয়।

সরেজমিনে বুধবার সকালে শহরের আনন্দবাজার, মেড্ডা বাজার, ফারুকী বাজার, বর্ডার বাজার, কাউতলী বাজার ও বউ বাজারে গিয়ে দেখা যায়, সব মাংসের দোকান বন্ধ রয়েছে। সেখানে মাংস ক্রয় করতে এসে কাঙ্ক্ষিত মাংস না পেয়ে অনেকটাই বিপাকে পড়েছেন ক্রেতারা।

মাংস ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, সরকার প্রতিকেজি গরুর মাংসের দাম ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এই টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করলে তাদের লোকসানের মুখে পড়তে হবে। তাদের দাবি, আগের ৭৫০ টাকা প্রতি কেজি মাংসের মূল্যে বহাল রাখার। এই দাবি পূরণ করা না হলে মাংস বিক্রি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। এ দিকে পবিত্র মাহে রমজান মাসে বাজারে এসে কাঙ্ক্ষিত গরুর মাংস কিনতে না পেরে ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

মাংস ব্যবসায়ী মোঃ জাকির হোসেন ও শামীম জানান, আমরা জনগনের চাহিদা ও ক্রয় ক্ষমতার কথা চিন্তা করেই মাংস বিক্রি করে থাকি। সরকার আমাদের যে বাজার দর দিয়েছে ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা দর। এই দরে মাংস বিক্রি করে আমাদের ব্যবসার লোকশান হবে। তাই আমরা গরুর মাংস বিক্রি বন্ধ রেখেছি। পরবর্তী নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত আমাদের মাংস বিক্রি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।

এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মাংস ব্যবসায়ী সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ব্যবসায়ীরা খামারী এবং ব্যাপারি থেকে গরু কিনে থাকে, তারা চামড়াসহ গরু কিনে বাজারে জবাই করে থাকেন। এতে ৭২০ টাকার মতো প্রতি কেজিতে দাম পড়ে। এ অবস্থায় সরকার ৬৬৪ টাকা ৩৯ পয়সা নির্ধারণ করেছে। তা আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাজারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না। অবশ্যই দাম সমন্বয় করতে হবে। কারণ খামারে গরুর দাম কমাতে হবে। দাম পুনরায় নির্ধারণ করতে হবে। অন্যথায় এই মাংসের বাজার বন্ধ রাখা ছাড়া আমাদের উপায় নেই।

মাংস ক্রয় করতে আসা ক্রেতা মো. সায়েম জানান, গত তিনদিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাজারে মাংস বিক্রি বন্ধ রয়েছে। এতে আমরা জনগণ খুব বেশি ভোগান্তির মধ্যে পড়েছি। রমজান মাস হওয়ায় হুজুরদের দাওয়াত করতে হয়, মাংসেরও প্রয়োজন হয়। আমরা এই সমস্যা দ্রুত সমাধানের দাবি জানাই।

ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার কৃষি বিপণন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাজমুল হক জানান, মাংসের বাজারে অস্থিরতা ও চলমান সমস্যা নিয়ে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেলে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে মাংস ব্যবসায়ীদের বৈঠক হয়েছে বলে জানতে পেরেছি।

বৈঠকে জেলা প্রশাসক সরকার নির্ধারিত মূল্যের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি আরও বলেন, আমরা কৃষি বিপণন অধিদফতর থেকে এইটুকুই বলতে পারি সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে কেউ বেশি মূল্যে বিক্রি করলে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় বাজারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। কোনো অসাধু ব্যবসায়ীকে বাজারে সুবিধা বাস্তবায়ন করতে দেয়া হবে না।


আরও খবর



উপজেলা চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দাখিল করলেন আজকের দর্পণের সম্পাদক

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন আজকের দর্পণের সম্পাদক ও প্রকাশক এস এম নুরে আলম সিদ্দিকী (শাহীন)। সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে নাজিরপুর উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আলিমুজ্জামানের হাতে মনোনয়ন পত্র তুলে দেন।

এর আগে হাজার হাজার জনগনের উপস্থিতিতে তিনি দোয়া কামনা করে উপজেলা নির্বাচন অফিসে যান। এসময় তাঁর সাথে ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মীরা।

এস এম নুরেআলম পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ও আজকের দর্পণের প্রতিষ্ঠাতা শ ম রেজাউল করিমের ছোট ভাই। তিনি দির্ঘদিন ধরে এলাকায় জনগনের কল্যানে কাজ করে যাচ্ছেন। এতে এলাকায় জনপ্রিয়তার তুঙ্গে আছেন তিনি।

এদিকে ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম দফা কেন্দ্র করে পিরোজপুরের তিনটি উপজেলায় আনন্দমুখর পরিবেশে প্রার্থীরা মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। বিকেল ৪টা পর্যন্ত এ জেলার পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর ও ইন্দুরকানী উপজেলায় মনোনয়ন পত্র জমা দেন প্রার্থীরা। পিরোজপুর সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে এস এম বায়েজিদ হোসেন ও সাংবাদিক শফিউল হক মিঠু মনোনয়ন পত্র জমা দেন।

এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন ও সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন মনোনয়ন পত্র জমা দেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান কাছে।

এছাড়া নাজিরপুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে এস এম নুরে আলম সিদ্দিকী, মোহাম্মাদ আলী শিকদার, দিপঙ্কর নাগ, দীপ্তিষ হালদার মনোনয়ন পত্র দেন। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন মনোনয়ন পত্র উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আলিমুজ্জামানের কাছে জমা দেন।

ইন্দুরকানী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট এম মতিউর রহমান, মো. জিয়াউল আহসান গাজী ও ফায়জুল কবির তালুকদার পত্র জমা দেন। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২জন মনোনয়ন পত্র জমা দেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা তারিকুল ইসলামের কাছে।


আরও খবর



চৈত্র সংক্রান্তি আজ

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চৈত্র সংক্রান্তি বা চৈত্র মাসের শেষদিন আজ শনিবার। বাংলা মাসের সর্বশেষ দিনটিকে সংক্রান্তির দিন বলা হয়। এছাড়া আগামীকাল রোববার পহেলা বৈশাখ, নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩১।

আবহমান বাংলার চিরায়িত বিভিন্ন ঐতিহ্যকে ধারণ করে আসছে এই চৈত্র সংক্রান্তি। বছরের শেষ দিন হিসেবে পুরাতনকে বিদায় ও নতুন বর্ষকে বরণ করার জন্য প্রতিবছর চৈত্র সংক্রান্তিকে ঘিরে থাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠান-উৎসবের আয়োজন। মনে করা হয়, চৈত্র সংক্রান্তিকে অনুসরণ করেই পহেলা বৈশাখ উদযাপনের এত আয়োজন। তাই চৈত্র সংক্রান্তি হচ্ছে বাঙালির আরেক বড় অসাম্প্রদায়িক উৎসব।

চৈত্র সংক্রান্তির দিন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা শাস্ত্র মেনে স্নান, দান, ব্রত, উপবাস করে থাকেন। নিজ নিজ বিশ্বাস অনুযায়ী, অন্য ধর্মাবলম্বীরাও নানা আচার-অনুষ্ঠান পালন করেন।

এছাড়াও চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন গ্রামগঞ্জে নানা ধরনের মেলা ও উৎসব হয়। হালখাতার জন্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান সাজানো, লাঠিখেলা, গান, সংযাত্রা, রায়বেশে নৃত্য, শোভাযাত্রাসহ নানা অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে উদযাপিত হয় চৈত্র সংক্রান্তি।

চৈত্র সংক্রান্তির প্রধান উৎসব চড়ক। চড়ক গাজন উৎসবের একটি প্রধান অঙ্গ। এ উপলক্ষে গ্রামের শিবতলা থেকে শোভাযাত্রা শুরু করে অন্য গ্রামের শিবতলায় নিয়ে যাওয়া হয়। একজন শিব ও একজন গৌরী সেজে নৃত্য করে এবং অন্য ভক্তরা নন্দি, ভৃঙ্গী, ভূত-প্রেত, দৈত্য-দানব সেজে শিব-গৌরীর সঙ্গে নেচে চলে।

চৈত্র সংক্রান্তির মাধ্যমে পুরোনো বছরকে বিদায় জানিয়ে আগামী রোববার সফলতা ও সমৃদ্ধির প্রত্যাশায় দেখা দেবে নতুন ভোর। পুরোনো বছরের সব জরাজীর্ণতা মুছে ফেলে রোববার বাঙালি মিলিত হবে পহেলা বৈশাখের সর্বজনীন উৎসবে। জরাজীর্ণতা, ক্লেশ ও বেদনার সব কিছুকে বিদায় জানানোর পাশাপাশি সব অন্ধকারকে বিদায় জানিয়ে আলোর পথে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার থাকবে গোটা জাতির।


আরও খবর



বরানগরে বিধানসভা উপনির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী সায়ন্তিকা

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

গুঞ্জন আগেই ছিল, অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিনেত্রী সায়ন্তিকা ব্যানার্জিকে বরানগর বিধানসভা উপনির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করেছে তৃণমূল। গতকাল শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিকেলে বরানগরের উপনির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে তার নাম ঘোষণা হয়।

এক ভিডিও বার্তায় সায়ন্তিকা বলেন, আমি কৃতজ্ঞ আমার দলের কাছে। আমার নেত্রী মমতা ব্যানার্জি এবং আমার নেতা অভিষেক ব্যানার্জিকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বরাহনগরের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি আসনে তারা যে আমার উপর বিশ্বাস এবং ভরসা করেছেন, তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমি নিশ্চিত যে আমি জয়ী হয়ে এই আসনটি আমার দলের হাতে তুলে দিতে পারব।

ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, ভারতে সাত ধাপে জাতীয় নির্বাচন (লোকসভা ভোট) শুরু হবে ১৯ এপ্রিল। শেষ ভোট হবে ১ জুন। সেই সঙ্গে দেশটির ২৬ রাজ্যের বিধানসভা উপনির্বাচন হবে। এই নির্বাচন সামনে রেখে বরানগরে প্রার্থী করা হয়েছে দলের রাজ্য সম্পাদক অভিনেত্রী সায়ন্তিকাকে। আর ভগবানগোলা বিধানসভার উপ নির্বাচনে প্রার্থী করা হয়েছে রেয়াত হোসেন সরকারকে। ভগবানগোলার তৃণমূল বিধায়ক ইদ্রিস আলি সম্প্রতি মারা গেছেন। সেই কারণে সেখানে উপ-নির্বাচন হবে।

আর বরাগরের তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায় বিধানসভা থেকে ইস্তফা দিয়ে, উত্তর কলকাতা আসন থেকে লোকসভা ভোটে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন। সেই কারণে উপ-নির্বাচন হচ্ছে বরানগরে। ইতোমধ্যে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণা করা হয়েছে বিজেপি নেতা, কাউন্সিলর সজল ঘোষের। আগামী ১ জুন দুই আসনে ভোটগ্রহণ। ৪ জুন লোকসভা ভোটের ফল ঘোষণার দিন, উপনির্বাচন আসনের ফল ঘোষণা হবে।

২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে বাঁকুড়া প্রার্থী হয়েছিলেন অভিনেত্রী। কিন্তু, বিজেপির কাছে পরাস্ত হতে হয়। এরপর দল তাকে জানায়, বাঁকুড়ার মাটি কামড়ে পড়ে থাকলে ২৪ সালে তাকে সংসদ নির্বাচনের টিকিট দেওয়া হবে। সেই লক্ষ্যে বিনোদন জগতকে একপ্রকার বিদায় দিয়ে দলের অনুগামী সৈনিক হয়ে কলকাতা ছেড়ে বাঁকুড়ার মাটি কামড়ে পড়েছিলেন।

কিন্তু সংসদ নির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হতেই দেখা যায় তালিকায় নাম নেই অভিনেত্রীর। এরপরই দলের ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন সায়ন্তিকা। প্রার্থী হতে না পেরে অভিমানের কথা প্রকাশ্যে বলেও ফেলেছিলেন অভিনেত্রী। তবে তার অভিমানের দাম, কিছুটা পেলেন। বাঁকুড়া লোকসভার বদলে তাকে বরানগর বিধানসভা উপনির্বাচনে প্রার্থী করল শাসক তৃণমূল।


আরও খবর



১১ মের মধ্যেই এসএসসির ফল প্রকাশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষার ফল মে মাসের ৯ থেকে ১১ তারিখের মধ্যে প্রকাশ করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

তিনি বলেন, মূল পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। এবারও একই সময়সীমার মধ্যে ফল প্রকাশিত হবে। আমরা ১১ মের মধ্যে ফল প্রকাশের প্রস্তুতি নিচ্ছি। চূড়ান্ত তারিখ নির্ধারণ করতে প্রধানমন্ত্রীর সময়সূচির প্রয়োজন।

এদিকে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির একজন সদস্য ও একটি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ১২ মার্চ এসএসসির লিখিত পরীক্ষা শেষ হয়েছে। সেই হিসাবে ১২ মের মধ্যেই ফল প্রকাশ করতে হবে।

তিনি বলেন, উত্তরপত্র মূল্যায়নের কাজ শুরু হয়ে গেছে। পরীক্ষকদের একটি নির্দিষ্ট সময়সীমাও দেওয়া হয়েছে উত্তরপত্র মূল্যায়নের জন্য। তারা মূল্যায়ন শেষে বোর্ডে পাঠাবেন। তার পর সম্ভাব্য তারিখ ঠিক করে ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তাবনা পাঠাবে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। সেটা ১১ মের মধ্যেই হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ।

চলতি বছর ১৫ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে সারাদেশের ৩ হাজার ৭০০টি কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেন। এ বছর মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন।

প্রথম দিনে বৃহস্পতিবার বাংলা প্রথমপত্র দিয়ে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় ১২ মার্চ। এর পর ১৩-২০ মার্চের মধ্যে নেওয়া হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা।


আরও খবর
রাবি ও চবিতে অধিভুক্ত হলো ৯ সরকারি কলেজ

বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪