বিশ্বে করোনা
ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৬৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে বিশ্বজুড়ে
৬৩ লাখ ৯৭ হাজার ৯৭৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
এছাড়া ভাইরাসটিতে
নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮ লাখ ৩২ হাজার ৪৭০ জন। এনিয়ে বিশ্বে ভাইরাসে আক্রান্ত মোট
রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৭ কোটি ২৪ লাখ ৭৯ হাজার ৬৫৮ জনে।
শুক্রবার (২২
জুলাই) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস
থেকে এ তথ্য পাওয়া যায়।
ওয়ার্ল্ডোমিটারসের
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দৈনিক প্রাণহানির তালিকায়
শীর্ষে উঠে এসেছে ব্রাজিল। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা
গেছেন ২৭১ জন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৫১ হাজার ৯৮৮ জন।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায়
বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জাপানে। দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে
আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ২৩৯ জন এবং মারা গেছেন ৫৪ জন।
যুক্তরাষ্ট্রে
নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৭১১ জন এবং মারা গেছেন ২৫১ জন। ফ্রান্সে
নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৮০ হাজার ৮৬৯ জন এবং মারা গেছেন ১৩৩ জন। একইসময়ে
দক্ষিণ কোরিয়ায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৭১ হাজার ১০৯ জন এবং মারা গেছেন
১৭ জন।
এদিকে ইতালিতে
গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৮০ হাজার ৬৫৩ জন এবং মারা গেছেন
১৫৭ জন। একইসময়ে মেক্সিকোতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৪ হাজার ৬৬১ জন
এবং মারা গেছেন ১০৭ জন। তাইওয়ানে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭৪ জন এবং নতুন করে
ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ২৫ হাজার ১৭১ জন।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায়
অস্ট্রেলিয়ায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৪ হাজার ৯৮৯ জন এবং মারা গেছেন
৮৯ জন। একইসময়ে থাইল্যান্ডে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৬০৭ জন
এবং মারা গেছেন ২৩ জন। চিলিতে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৩ জন এবং মারা
গেছেন ৭০ জন।
উল্লেখ্য, ২০১৯
সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০
সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে।