আজঃ বুধবার ০৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

কৃষকদের কাছে ক্ষমা চাইলেন কঙ্গনা

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বেশ কয়েক দিন ধরেই কৃষি আন্দোলন নিয়ে মতামতের জেরে বিতর্কে জড়িয়েছেন কঙ্গনা রানাওয়াত। শিখ কৃষকদের সঙ্গে খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদীদের তুলনা করে এই বিতর্কের সূত্রপাত করেন তিনি নিজেই। এরপর সোশ্যাল মিডিয়ায় খুনের হুমকিও পান তিনি। এবার চণ্ডীগড় যাওয়ার পথে তার কনভয় ঘিরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে কৃষকেরা।

শুক্রবার চণ্ডীগড় যাচ্ছিলেন অভিনেতা কঙ্গনা রানাওয়াত। শ্রী কিরাতপুর সাহিবের অন্তর্গত বুঙ্গা সাহিবে তার কনভয় ঘিরে আন্দোলন করেন সেই অঞ্চলের কৃষকেরা। অভিনেত্রীকে ক্ষমা চাওয়ার দাবি তোলে শিখ কৃষকেরা। অবশেষে নিজের মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চান কঙ্গনা রানাওয়াত। ক্ষমা চাওয়ার পরই বিক্ষোভ তুলে নেন আন্দোলনকারীরা। এরপর নিজের গন্তব্য চণ্ডীগড়ে রওনা দেন তিনি।

কৃষি আইন প্রত্যাহারের পর গেল ২০ নভেম্বর ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে কঙ্গনা রানাওয়াত শিখ ধর্মাবলম্বীদের খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদী বলে আখ্যা দেন। তিনি লেখেন যে, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাদের নিজের জুতোর ভেতর থাকা মশার মতো পিষে মেরেছিলেন। কঙ্গনার এহেন মন্তব্যেই চটেছিলেন শিখ সম্প্রদায়ের মানুষেরা। মুম্বাইয়ের খার পুলিশ স্টেশনে ২৯৫এ ধারায় কঙ্গনার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন অমরজিৎ সিং সাঁধু নামের এক ব্যক্তি।

অভিনেত্রীর নামে এফআইআর দায়ের করে মুম্বাই পুলিশ। এরপর খুনের হুমকি পাওয়ার পর সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন কঙ্গনা রানাওয়াত। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি ফের লেখেন, মুম্বাইয়ের শহীদদের স্মরণে লিখেছিলাম যে বিশ্বাসঘাতকদের কখনও ক্ষমা করা উচিত নয়। এই সমস্ত ঘটনায় দেশের অভ্যন্তরের বিশ্বাসঘাতকদেরও হাত থাকে। এরা অর্থের লোভে, পদের লোভে, ক্ষমতার লোভে ভারতকে কলঙ্কিত করে। এই ধরনের বিঘ্নকারী শক্তি প্রায়ই আমাকে হুমকি দিচ্ছে। ভাতিন্ডার একজন আমাকে খুনের হুমকি দিয়েছেন। আমি এই সব হুমকিতে ভয় পাই না। আমি ষড়ষন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে বলতেই থাকব।

নিউজ ট্যাগ: কঙ্গনা রানাওয়াত

আরও খবর



২১ নাবিক ফিরবেন এমভি আবদুল্লাহ নিয়ে, দুজন বিমানে

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সোমালি জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়া এমভি আবদুল্লাহতে চড়েই দেশে ফিরবেন জাহাজটির ২১ নাবিক। বাকি দুই নাবিক ফিরবেন বিমানযোগে। জাহাজটির মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপ জিম্মিদশা থেকে মুক্ত হওয়া নাবিকদের ইচ্ছে অনুযায়ী বিমানযোগে অথবা জাহাজে দেশে ফিরতে পারবেন বলে জানিয়েছিল। এরপর নাবিকেরা তাদের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছেন।

সোমালিয়ার উপকূলে দস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার পর জাহাজটি এডেন উপসাগর হয়ে ওমান উপকূলের সামনে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরের পথে আছে। ওই বন্দরে ২২ এপ্রিল জাহাজটি পৌঁছার কথা রয়েছে। সেখানে কিছু আনুষ্ঠানিকতা আছে। এরপরই দেশের পথে রওনা হবেন নাবিকেরা।

কেএসআরএম গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী মেহেরুল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আমরা নাবিকদের ইচ্ছে অনুযায়ী দেশে ফিরতে পারবেন বলে জানিয়েছিলাম। ২১ নাবিক জাহাজে ও বাকি ২ জন বিমানে বাংলাদেশে আসবেন। তবে চাইলে সবাই উড়োজাহাজে আসতে পারবেন, যদি তারা আসতে চান। তবে ২১ নাবিক জানিয়েছেন তারা এমভি আবদুল্লাহকে নিয়েই বাংলাদেশে ফিরবেন।’

গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে সোমালি দস্যুদের কবলে পড়ে ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ। যদিওবা তখন সোমালিয়ার উপকূল থেকে ৫৭৬ নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল জাহাজটি। জিম্মি করার পর জাহাজটি দস্যুরা নিজেদের উপকূলে নিয়ে যায়। জিম্মির ৩২ দিন পর মুক্তিপণ পেয়ে শনিবার (১৩ এপ্রিল) জাহাজ থেকে নেমে যায় দস্যুরা। এরপর জাহাজটি নিয়ে আরব আমিরাতের পথে রওনা হন নাবিকেরা।


আরও খবর
ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪




সাভারে রিকশাচালককে পুলিশের মারধর, সড়ক অবরোধ

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাভার প্রতিনিধি

Image

ভারের আশুলিয়ায় এক রিকশাচালককে ট্রাফিক পুলিশের এক সদস্যের মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বিচার চেয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ জানান স্থানীয় রিকশাচালকরা।

খবর পেয়ে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও স্থানীয় চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

রোববার (৫ মে) দুপুরে বাইপাইল-আব্দুল্লাহপুর সড়কে আশুলিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কথা কাটাকাটির জেরে ওই রিকশাচালককে ওই পুলিশ সদস্য মারধর করেন বলে জানা যায়। এরপরই বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ জানান রিকশাচালকরা। অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য ও ভুক্তভোগী রিকশাচালকের নাম-পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি।

স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরে সড়ক দিয়ে চলাচল করা অটোরিকশা ধরে রেকার বিল করছিলেন ট্রাফিক পুলিশের ওই সদস্য। এ সময় ভুক্তভোগী চালকের রিকশা আটক করা হয়।  কথা কাটাকাটি হলে রিকশাচালককে কিল-ঘুষি মারেন পুলিশের ওই সদস্য। চোখে ঘুষি লাগলে মারাত্মকভাবে আহত হন তিনি।

পরে তাকে উদ্ধার করে কামারপাড়া ইস্টওয়েস্ট মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। এরপর রিকশাচালকেরা একত্রিত হয়ে সড়কে নেমে বিক্ষোভ করেন। খবর পেয়ে আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে এসে চালকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেন। 

আশুলিয়া ট্রাফিক পুলিশ বক্সের পরিদর্শক মোখলেছুর রহমান বলেন, রিকশাচালকের সঙ্গে হালকা একটু ঝামেলা হইছিল। প্রধান সড়কে তো ওরা আসে, আমরা তো ধরি। বিল করতে গিয়ে এরকম একটু হয়। এ ছাড়া কিছু না। আমরা মারধর করিনি।

তিনি বলেন, রিকশা ধরতে গেলে তারা অনেক সময় থামেন না। তখন চাবি নিয়ে গেলে একটু হাতাহাতি হয়, টানাটানি হয় ওরকম কিছু। এমনি মারধরের কিছু নয়। পরে রিকশাচালকরা সামান্য সময় রোড ব্লক করেন। ৫-১০ মিনিটের মতো ছিলেন। এখন রাস্তা পুরোপুরি ক্লিয়ার। স্থানীয় চেয়ারম্যান ও আশুলিয়া থানার ওসিও এসেছিলেন।

আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম সায়েদ বলেন, রিকশাচালকরা সড়কে নেমে বিক্ষোভ করছেন, এমন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।


আরও খবর



হবিগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জের হুরগাও গ্রামের হারুন মিয়া হত্যা মামলায় সাতজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং অপর ১১ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। ২১ বছর পর এ মামলার রায় এলো।

হবিগঞ্জের অতিরিক্ত দায়রা জজ-১-এর বিচারক মো: আজিজুল হক মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জনাকীর্ণ আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- জালাল মিয়া, রুহুল আমিন, কুতুব আলী, ফজল মিয়া, রফিক মিয়া, জাকির হোসেন, আব্বাছ উদ্দিন।

আর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- ছায়েদ মিয়া, মিজান মিয়া, আব্দুল মতলিব, কালা মিয়া, জিয়াউল হক, আয়াত আলী, ইছাক মিয়া, কুতুব আলী, জজ মিয়া, ইব্রাহিম মিয়া।

২০০৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি হুরগাও গ্রামে গ্রাম্য বিরোধের জের ধরে হারুন মিয়াকে হত্যা করা হয়। একই দিন তার চাচাতো ভাই সুমন আহমেদ ৪৭ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

২১ বছরে রাষ্ট্রপক্ষ ৩৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৫ জনকে আদালতে উপস্থাপন করে। আসামিদের মধ্যে আটজন বিভিন্ন সময় স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করায় তাদেরকে হত্যা মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।

রায় ঘোষণার সময় একজন ছাড়া সব আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাদেরকে সাজা পরোয়ানা মূলে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট সালেহ উদ্দিন আহমেদ।


আরও খবর



জাকের পার্টি ছেড়ে বিএনপির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে বহিষ্কার

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সোনারগাঁও (নারায়নগঞ্জ) প্রতিনিধি

Image

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানা বিএনপির সদস্য ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী এম জাহাঙ্গীর হোসেন ভূঁইয়াকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি।

সোমবার (৬ মে) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তাকে বহিষ্কার করা হয়।

জানা যায়, সোনারগাঁ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এম জাহাঙ্গীর হোসেন ভূঁইয়া অংশ নেন। তিনি এক সময় জাকের পার্টির নেতা ছিলেন। উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আজহারুল ইসলাম মান্নান তাকে উপজেলা বিএনপির কমিটিতে সদস্য পদ দেন। বিএনপি নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিলেও উপজেলা নির্বাচনে তিনি ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হন। এ কারণেই দল থেকে তাকে বহিষ্কার করে। ২০১৪ সালে চতুর্থ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জাকের পার্টির প্রার্থী হয়ে তিনি ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

বহিষ্কারের চিঠিতে রুহুল কবির রিজভী উল্লেখ করেন, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে সোনারগাঁ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)'র প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে আপনাকে নির্দেশক্রমে বহিষ্কার করা হলো। এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর হবে।

বহিষ্কারের বিষয়ে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী এম জাহাঙ্গীর হোসেন ভূঁইয়া বলেন, বিএনপি থেকে বহিষ্কারের বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। এখনো পর্যন্ত কোনো নোটিশ বা চিঠি পাইনি। তবে আমি নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত ভাইস চেয়ারম্যান পদে লড়াই করে যাবো।

সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নান বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করার কারণে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। হাইকমান্ড থেকে উপজেলা নির্বাচন বর্জন করার কড়া নির্দেশ রয়েছে। তাই এ নিয়ম যে মানবে না তার বিরুদ্ধেই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



কৃষির উন্নয়নে সমবায় পদ্ধতি চালু করলে খাদ্যের অভাব হবে না: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কৃষির উন্নয়নে সমবায় পদ্ধতি চালু করতে পারলে জীবনেও খাদ্যের অভাব হবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শুক্রবার সকালে কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গণভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক সময় যারা নুন-ভাতের কথা বা ডাল ভাতের কথা চিন্তাও করতে পারত না, এখন তারা মাছ-মাংস ডিমের কথাও চিন্তা করে। যারা সমালোচনা করছেন তাদের এই বিষয়টিও মাথায় রাখা উচিত।

শেখ হাসিনা বলেন, এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। নিজেদের খাদ্য নিজেরাই উৎপাদন করব। উদ্বৃত্ত থাকলে অন্যকে সাহায্য করব।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন বীজ উৎপাদন বিএডিসিসহ নানা গবেষণা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেই কৃষি গবেষণায় জোর দেয়। বীজ, মাছ, ধান, সবজিসহ বিভিন্ন ফসল উৎপাদন বাড়িয়ে বিদেশি নির্ভরতা কমিয়ে এনেছে আওয়ামী লীগ সরকার। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে আওয়ামী লীগ দেশের মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করছে।

সরকারপ্রধান বলেন, সরকার বছরে ২৬ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে। খাদ্য সংরক্ষণ, খাদ্য ব্যবস্থাপনায় কৃষকদের জন্য নতুন নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। গবেষণার প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশি কৃষকদের প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার ফলেই এদেশের কৃষি সমৃদ্ধ হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি কখনোই চায়নি এদেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ হোক, তারা চেয়েছে অন্য দেশ থেকে ভিক্ষা করে দেশ চালাতে। সারাদেশে আটক নেতা কর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপির যে দাবি করছে তাতে কারাগারে আটক সব অপরাধীই যেন বিএনপির নেতাকর্মী।


আরও খবর
ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪