আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

কুকি চিনের সদর দপ্তর দখল, সেনা সদস্য নিহত: আইএসপিআর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল কেএনএফের (কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট) সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের সদর দপ্তরসহ একটি গোপন প্রশিক্ষণ ক্যাম্প দখল করেছে। তবে এসময় পুঁতে রাখা আইইডি (ইম্প্রোভাইসড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস) বিস্ফোরণে এক সেনা সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার রুমার ছিলোপি পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এ তথ্য জানানো হয়েছে।

কেএনএফের প্রশিক্ষণ ক্যাম্প এলাকার আশপাশে বসবাসরত স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাদের নিরাপত্তার স্বার্থে রুমা সেনা জোনের একটি টহল দল গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ওই ক্যাম্পের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। কেএনএফের প্রশিক্ষণ ক্যাম্পের কাছাকাছি পৌঁছালে ওই গোষ্ঠীর সশস্ত্র সন্ত্রাসী দলটি পালিয়ে যায়। তবে আনুমানিক ৯টা ২০ মিনিটে সেনা টহল দলটি সন্ত্রাসীদের বিক্ষিপ্তভাবে পুঁতে রাখা আইইডি বিস্ফোরণের মুখে পতিত হয়। বিস্ফোরণে আহত এক সেনা সদস্যকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হেলিকপ্টারযোগে দ্রুততার সঙ্গে চট্টগ্রাম সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সৈনিক তুজাম (৩০) মারা যান।

আইএসপিআর থেকে বলা হয়েছে, সাধারণ জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে এ ধরনের আরও সম্ভাব্য আইইডি শনাক্ত ও নিষ্ক্রিয়করণ প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছে সেনাবাহিনীর বিশেষায়িত দল।

দেশের জন্য আত্মোৎসর্গকারী শহীদ সেনা সদস্যের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুতে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।

সাম্প্রতিক সময়ে কেএনএফ সন্ত্রাসীরা বান্দরবানের রুমা, রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলার পাহাড়ি জনপদে ক্রমাগত হত্যা, অপহরণ, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি ইত্যাদি মানবাধিকার লঙ্ঘনমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে অরাজকতা সৃষ্টি করে চলেছে। তাদের এহেন মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিহত করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৎপর রয়েছে।


আরও খবর



খেজুর খাওয়ার এই উপকারিতাগুলো জানতেন ?

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

খেজুর ছাড়া ইফতার অসম্পূর্ণ যেন। তাই তো রোজায় আমাদের খেজুরের প্রয়োজন হয় সবচেয়ে বেশি। তবে শুধু রমজানে নয়, খেজুর খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন সারা বছরই। কারণ এই পুষ্টিকর ফল খাওয়ার রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা। যারা সারা বছর খাবারের তালিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্ক, তারা ডায়েটে রাখতে পারেন খেজুর। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণ থেকে শুরু করে আরও অনেক উপকার করে থাকে।

খেজুর হলো এমন একটি ফল যা শরীরকে অনেকগুলো প্রয়োজনীয় পুষ্টি দিতে পারে। তাই আপনি যদি স্বাস্থ্য সচেতন হন তাহলে খেজুর আপনার খাবারের অংশ করে নিন। ইফতারের পাশাপাশি অন্যান্য সময়েও খেজুর রাখুন আপনার পাতে। এতে অনেকগুলো উপকার মিলবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

১. হজমশক্তি ভালো রাখে : পুষ্টিবিদদের মতে, খেজুর হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে দারুণভাবে সাহায্য করে থাকে। বর্তমান ব্যস্ত জীবনে অনেকেই খাবারের দিকে খেয়াল রাখার সময় পান না। বাইরের খাবার বা ফাস্টফুড জাতীয় খাবার খেয়ে ফেলেন সময়ের অভাবে। এ জাতীয় খাবার খাওয়ার পরপরই যদি কয়েকটি খেজুর খেয়ে নিতে পারেন তাহলে তা আপনাকে ভালো হজমে সাহায্য করবে।

২. ফাইবারের জোগান : খেজুরে থাকে অনেকগুলো পুষ্টিকর উপাদান। বিশেষ করে যারা স্বাস্থ্য সচেতন তাদের ডায়েট মেনটেইন করার জন্য প্রয়োজন পড়ে বেশ খানিকটা ফাইবারের। এই ফাইবারের জোগান দিতে পারে খেজুর। কারণ এই শুকনো ফলে থাকে পর্যাপ্ত ফাইবার। তাই এটি দ্রুত শক্তি প্রদান, ভালো হজমসহ নানা উপকারে আসে।

৩. ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ : রোজায় সারাদিন না খেয়ে থাকার কারণে শরীরে কিছু ঘাটতি তৈরি হতে পারে। পুরো এক মাস আপনার খাবারের তালিকায় খেজুর রাখলে তা সেসব ঘাটতি পূরণে সাহায্য করবে। কারণ খেজুরে থাকে ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, ভিটামিন ইত্যাদি। এই প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো আমাদের শরীরের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে।

৪. শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ : খেজুরে থাকে পর্যাপ্ত মাত্রায় ক্ষারীয় লবণ। এই উপাদান আমাদের শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বেশ দক্ষভাবে সাহায্য করে করে থাকে। পরিমিত খেজুর খেলে তা রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে। তাই যারা এ ধরনের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য উপকারী একটি খাবার হতে পারে খেজুর।

৫. পানির ঘাটতি পূরণ : সারাদিন রোজা থাকার ফলে শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হয়। এই ঘাটতি পূরণে খেতে হবে পানি সমৃদ্ধ বিভিন্ন খাবার। এই কাজে আপনাকে সাহায্য করতে পারে খেজুর। কারণ খেজুরের মধ্যে পানির মাত্রা থাকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। তাই ইফতার ও সাহরিতে খেজুর খেলে তা শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ করে অনেকটাই।


আরও খবর



জিম্মি জাহাজ থেকে মালিকপক্ষের সঙ্গে সোমালি জলদস্যুদের যোগাযোগ

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভারত মহাসাগর থেকে ২৩ জন নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে জিম্মি করা জলদস্যুরা মালিকপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে। তবে এখনো কোনো মুক্তিপণ দাবি করা হয়নি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে বলেন, দস্যুদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছে। তবে কোনো আলোচনা হয়নি। যেহেতু বিষয়টি স্পর্শকাতর, তাই আলোচনা না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না।

এর আগে গত ১২ মার্চ দুপুরে কেএসআরএমের মালিকানাধীন এসআর শিপিংয়ের জাহাজটি জিম্মি করে সোমালি দস্যুরা। সেখানে থাকা ২৩ নাবিককে একটি কেবিনে আটকে রাখা হয়। আটকের পর জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলে নিয়ে যাওয়া হয়। দুই দফা স্থান পরিবর্তন করে জাহাজটিকে সবশেষ সোমালিয়ার গদভজিরান উপকূলের কাছে নোঙর করে রাখা হয়।

৫৮ হাজার মেট্রিক টন কয়লা নিয়ে গত ৪ মার্চ আফ্রিকার মোজাম্বিকের মাপুতো বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে এমভি আবদুল্লাহ। ১৯ মার্চ সেটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের হামরিয়াহ বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল।

কবির গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এসআর শিপিংয়ের মালিকানাধীন এমভি আবদুল্লাহ’ আগে গোল্ডেন হক’ নামে পরিচিত ছিল। ২০১৬ সালে তৈরি বাল্ক কেরিয়ারটির দৈর্ঘ্য ১৮৯ দশমিক ৯৩ মিটার এবং প্রস্থ ৩২ দশমিক ২৬ মিটার। গত বছর জাহাজটি এসআর শিপিং কিনে নেয়। বিভিন্ন ধরনের পণ্য নিয়ে আন্তর্জাতিক রুটে চলাচলকারী এরকম মোট ২৩টি জাহাজ আছে কবির গ্রুপের বহরে।

২০১০ সালের ডিসেম্বরে আরব সাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়েছিল বাংলাদেশি জাহাজ জাহান মণি। ওই সময় জাহাজের ২৫ নাবিক এবং প্রধান প্রকৌশলীর স্ত্রীকে জিম্মি করা হয়। নানাভাবে চেষ্টার পর ১০০ দিনের চেষ্টায় জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্তি পান তারা।


আরও খবর



মিরসরাইয়ে পিকআপচালক খুন, মরদেহ মিললো রেললাইনে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ফিরোজ মাহমুদ, মিরসরাই (চট্টগ্রাম)

Image

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে তৌহিদুল ইসলাম খোকন (৩০) নামে এক পিকআপচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল লাইনের হিঙ্গুলী খান সিটি সেন্টারের পূর্বপাশে রেললাইন থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

ধারণা করা হচ্ছে, তাকে খুন করে রেললাইনে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। নিহত খোকন হিঙ্গুলী ইউনিয়নের আজমনগর গ্রামের মৃত হাসেম ড্রাইভারের ছেলে।

স্থানীয়রা জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে এক শিশু তৌহিদুল ইসলাম খোকনের মরদেহটি রেললাইনে পড়ে থাকতে দেখে খবর দেয়। এসময় পরিবারের লোকজন এসে শনাক্ত করে মরদেহটি বাড়ি নিয়ে যায়।

নিহতের স্ত্রী সানজিদা আক্তার বলেন, আমার স্বামী গতকাল (বুধবার) রাতে একই এলাকার শাহাজাহান মেম্বারের বাড়িতে তাঁর ভাতিজির গায়ে হলুদে যায়। সেখানে যাওয়ার আগে স্থানীয় বখাটে ইয়াবা সেবনকারী মোতালেব, আমজাদ, রাসেল তাদের জন্য ইয়াবা নিতে উনার মোবাইলে বার বার ফোন করে। কিন্তু তিনি রাজি হননি। রাতে গায়ে হলুদে গিয়ে আর ফেরেনি। সকালে রেললাইনে মরদেহ পাওয়া গেছে। তারা আমার স্বামীকে খুন করে রেললাইনে ফেলে যায়, যাতে ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছে এটা বুঝানোর জন্য। আমার স্বামীর হত্যায় জড়িতদের শাস্তি চাই।

হিঙ্গুলী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মিজানুর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে খবর পেয়েছি খোকন মারা গেছে। কে বা কারা তাকে খুন করে রেললাইনে ফেলে গেছে। আমি পুলিশকে খবর দিয়েছি। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে।

চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের সহকারি পুলিশ সুপার (মিরসরাই সার্কেল) মনিরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। নিহতের শরীরের একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে তাকে খুন করা হয়েছে। তবে মাদকের কারণে খুন হয়েছে কিনা সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর



ঈদে পোশাক শ্রমিকদের জন্য থাকছে বিশেষ ট্রেন: রেলমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শাকিল মোল্লা, রাজবাড়ী

Image

আসন্ন ঈদুল ফিতরে ঘরমুখো পোশাক শ্রমিকদের জন্য বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম। আজ রবিবার দুপুর ২টায় রাজবাড়ীর পাংশায় জেলা পরিষদ ডাক বাংলোতে গার্ড অব অনার গ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের এ জানান রেলমন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস শ্রমিকদের বাড়ি ফেরা নিয়ে আমরা খুব চিন্তিত। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ঈদযাত্রায় নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দের সঙ্গে যাতে তারা বাড়ি যেতে পারে, এ ব্যাপারে আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। এবার গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য আগামী দুই দিন আমরা আলাদা বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করে দিয়েছি।

মো. জিল্লুল হাকিম আরও বলেন, গার্মেন্টস শ্রমিকদের দাঁড়িয়ে যাওয়ার জন্য স্ট্যান্ডিং টিকিটের ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং তাদের জন্য আলাদা বগি ও সকল প্রকার সুবিধার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন পাংশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাফর সাদিক চৌধুরী, সহকারী পুলিশ সুপার (পাংশা সার্কেল) সুমন কুমার সাহা, পাংশা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ স্বপন কুমার মজুমদার।


আরও খবর



গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: নিহত বেড়ে ১৩

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
ঢামেক প্রতিবেদক

Image

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে আগুনে দগ্ধদের মধ্যে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। তার নাম মশিউর রহমান (২২)। এ নিয়ে ওই ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ১৩ জনে। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাতে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

এ বিস্ফোরণের ঘটনায় এ পর্যন্ত সোলাইমান মোল্লা, মনসুর আলী, শিশু তায়েবা, আরিফুল ইসলাম, মহিদুল, নার্গিস খাতুন, জহিরুল ইসলাম, মোতালেব, সোলায়মান, রাব্বি, তাওহীদ ও ইয়াসিন আরাফাত মারা যান।

এর আগে গত ১৩ মার্চ সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে কালিয়াকৈরের তেলিরচালা এলাকায় অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৩৬ জন দগ্ধ হন। তাদের মধ্যে ৩২ জনকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। পরদিন ১৪ মার্চ এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন জানান, বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ ৩২ জনের কেউই শঙ্কামুক্ত নন। দগ্ধদের মধ্যে অন্তত ১৬ জনের শরীরের ৮০ শতাংশ পুড়ে গেছে।


আরও খবর
শিশু হাসপাতালে আগুন নিয়ন্ত্রণে

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪