আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

লেখক মুশতাকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় কারাবন্দি লেখক মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর আগে তার চিকিৎসায় কারো কোন অবহেলা ছিল কি-না তা খতিয়ে দেখতে গাজীপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দুই সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। শুক্রবার রাতে এই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় বলে জানিয়েছেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এস এম তরিকুল ইসলাম।

তিনি জানান, তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওয়াসিউজ্জামান চৌধুরী ও উম্মে হাবিবা ফারজানা।

জেলা প্রশাসক বলেন, আমরা যতটুকু জেনেছি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুশতাক আহমেদ বাথরুমে পড়ে গিয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। পরে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে রাতে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর আগে তার চিকিৎসায় কারো কোন অবহেলা ছিল কি-না তা খতিয়ে দেখতেই অভ্যন্তরীণভাবে এ কমিটি করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী দুই কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। এছাড়া তার মৃত্যুর ঘটনায় অন্য কোনো কারণ আছে কি-না তা ভিসেরা প্রতিবেদন পাওয়ার পর চিকিৎসক বিশেষজ্ঞরা জানাবেন।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিলেন লেখক মুশতাক আহমেদ (৫৩)।

বৃহস্পতিবার কারাগারের ভেতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে তাকে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরদিন শুক্রবার ময়নাতদন্ত ও সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে দুপুরে পুলিশ তার লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করে।


আরও খবর



এক ঘণ্টা এগিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রে অধিকাংশ এলাকায় ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা এগিয়েছে অর্থাৎ রবিবার ভোর রাত ২টার সময় সকলকে ৩টা বাজাতে হয়েছে। এর মধ্যদিয়ে রবিবার ১০ মার্চ থেকে শুরু হলো ডে লাইট সেভিংস টাইম। দিনের আলোকে কাজে লাগানোর এই কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে ৩ নভেম্বর রবিবার ভোর রাত ২টা পর্যন্ত।

প্রসঙ্গত, স্মার্ট ফোন বা আই ফোনে আপনাআপনি সময়সূচি পরিবর্তিত হয়েছে। নতুন সময়সূচি অনুযায়ী নিউইয়র্কে যখন রাত ১২টা বাজবে, ঢাকায় তখন হবে সকাল ১০টা। ঘড়ির কাটা আগ-পাছ করার আওতায় নেই আরিজোনা, হাওয়াই, আমেরিকান সামুয়া, গুয়াম, পর্তোরিকো ও ভার্জিন আইল্যান্ড।


আরও খবর



আবারও ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রির ঘোষণা খলিলের

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উত্তর শাহজাহানপুরের মাংস বিক্রেতা খলিল বলেছেন, লাভ-লোকসান বুঝি না ২০ রমজান পর্যন্ত ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করবো। আমি কথা দিয়েছিলাম সেটা রাখবো। প্রতিদিন ২০টি করে গরু জবাই হবে বিকেল পর্যন্ত।

রোববার (২৪ মার্চ) অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন খলিল। এসময় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান, পুরান ঢাকার মাংস বিক্রেতা নয়ন, মিরপুরের মাংস বিক্রেতা উজ্জ্বলসহ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মাংস বিক্রেতা খলিল বলেন, আমি ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করে আসছিলাম। গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় আমি ১০০ টাকা বাড়িয়েছিলাম। আমার লোকসানের অবস্থা হয়েছিল। আমার স্টাফদের নিয়ে চলতে কষ্ট হচ্ছিল এ কারণে দর বৃদ্ধি করা হয়েছিল।

তিনি বলেন, যেহেতু আমি কথা দিয়েছিলাম তাই আবারও বলছি ৫৯৫ টাকায় বিক্রি করা হবে ২০ রমজান পর্যন্ত। প্রতিদিন ২০টি গরু জবাই করা হবে। আমার দোকান চলবে সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত।

মিরপুরের মাংস বিক্রেতা উজ্জ্বল বলেন, আমি সেবামূলক কাজ করেছি। ৫৯৫ টাকায় বিক্রি করেছি আমার সাধ্য অনুযায়ী। এখন ৩৫ টাকা বাড়িয়েছি। আমি সেবা করছি আবার নিজেও লাভ করছি। লোকসান করে বিক্রি করবো না তাই ৬৩৫ টাকা মাংসের দর নির্ধারণ করেছি। যতদিন পারবো আমি এ দামে সেবা দিয়ে যাবো।

পুরান ঢাকার মাংস বিক্রেতা নয়ন বলেন, আমি ৫৭০ টাকায় মিক্সড মাংস বিক্রি করেছিলাম। এখন ৩৫ টাকা বাড়িয়ে ৬০০ টাকায় বিক্রি করবো। আর ঝুলানো মাংস ৬৫০ টাকায় বিক্রি করবো। এতদিনে মিক্সড মাংস ছিল ৫৭০ টাকা আর ঝুলিয়ে রাখা মাংস ৬০০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছিল।


আরও খবর



শান্তি-সম্প্রীতি স্থাপনের এক অনন্য হাতিয়ার পানি: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ব্যক্তি হতে বৈশ্বিক পর্যায়ে শান্তি-সম্প্রীতি স্থাপনে পানি এক অনন্য হাতিয়ার বলে মন্তব্য করেছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যেসব সংকট বাড়ছে, তার অন্যতম সুপেয় ও ব্যবহারযোগ্য পানি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভূ-উপরস্থ ও ভূ-গর্ভস্থ পানির গুণগত মান বজায় রাখা, জলাধারের পানি প্রবাহ অটুট রাখা, পানির বিজ্ঞানভিত্তিক ব্যবহার ও সামাজিকভাবে পানি সংরক্ষণ এবং পানির অপচয়রোধে সচেতনতার প্রসার সামগ্রিকভাবে বৈশ্বিক-আঞ্চলিক-জাতীয় উন্নয়ন কার্যক্রমকে ত্বরান্বিতকরণে ভূমিকা রাখবে।’

শুক্রবার (২২ মার্চ) রাজধানীর পানি ভবনের হলরুমে বিশ্ব পানি দিবস-২০২৪’ উদযাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত সভায় এসব কথা বলেন। শান্তির জন্য পানি’ প্রতিপাদ্যের আলোকে দিবসের শুরুতে বর্ণাঢ্য র‍্যালি পানি ভবন হতে সার্ক ফোয়ারা প্রদক্ষিণ করে। আলোচনা শেষে একটি ভার্চুয়াল স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

সরকারের নির্বাচনি ইশতেহার বাস্তবায়নের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ: উন্নয়ন দৃশ্যমান, বাড়বে এবার কর্মসংস্থান’ স্লোগানের আলোকে পানি খাতে কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ বাস্তবায়নের সবাইকেই সচেষ্ট হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়নে ও মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে কাজ করে যাচ্ছেন। তার হাত ধরে স্মার্ট  বাংলাদেশের লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।

অনুষ্ঠানে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান সভাপতিত্ব করেন। স্বাগত বক্তব্য করেন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মুহাম্মদ আমিরুল হক ভূঞা। আলোচনা করেন পানি সম্পদ পরিকল্পনা সংস্থার মহাপরিচালক, রেজাউল মাকছুদ জাহেদী ও সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল অ্যান্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (সিইজিআইএস) নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা আবদুল্লাহ খান। দিবসের প্রতিপদ্যের ওপর আলোচনা করেন ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিংয়ের (আইডাব্লিউএম) নির্বাহী পরিচালক মো. জহিরুল হক খান প্রমুখ।

প্রসঙ্গত, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের গৃহীত এক প্রস্তাব অনুযায়ী প্রতি বছর ২২ মার্চ বিশ্ব পানি দিবস পালন করা হয়। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিওতে এ প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। সেখানে পানিসম্পদের জন্য একটি বিশেষ দিন ঘোষণার দাবি তোলা হয়। ১৯৯৩ সালে প্রথম বিশ্ব পানি দিবস পালিত হয় এবং এরপর থেকে এ দিবস পালনের গুরুত্ব ক্রমে বৃদ্ধি পেতে থাকে।


আরও খবর



বায়ুদূষণে শীর্ষে চিয়াং মাই, ১৮০ স্কোর নিয়ে ঢাকা তৃতীয়

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিন দিন বেড়েই চলেছে বায়ুদূষণ। মেগাসিটি ঢাকার বাতাসেও নেই স্বস্তির খবর। বেশ কিছু দিন ধরেই শহরটির বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। শুক্রবার (২৯ মার্চ) ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর অবস্থাতেই রয়েছে বলে জানাচ্ছে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তবে সবচেয়ে বেশি দূষণ ভারতের দিল্লির বাতাস।

এদিন সকাল ১১টার দিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৮০ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে রাজধানী ঢাকা, যা অস্বাস্থ্যকর হিসেবেই বিবেচিত।

দূষিত শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই, যার স্কোর ১৮৯। আর দ্বিতীয় অবস্থানে ভারতের দিল্লি, স্কোর ১৮২। এ ছাড়া ১৮০ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ঢাকা, চতুর্থ অবস্থানে আছে ভিয়েতনামের হ্যনয়, যার স্কোর ১৬৬। পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে  ইন্দোনেশিয়ার মেদান, যার স্কোর ১৬৫।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।

এদিকে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স ১৯ মার্চ জানিয়েছে, বিশ্বে বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা তিন দেশের মধ্যে পাকিস্তান আগে থেকে থাকলেও, নতুন করে স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশ ও ভারত। প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, এই তিন দেশের বাতাসে যে পরিমাণ দূষিত কণা রয়েছে তা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মানদণ্ডের চেয়ে প্রায় ১৫ গুণ বেশি। বায়ুদূষণের ওপর ওয়ার্ল্ড এয়ার কোয়ালিটি রিপোর্ট-২০২৩ শীর্ষক এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আইকিউএয়ার। প্রতিবেদনে বলা হয়, বায়ুদূষণে বিশ্বের শীর্ষ তিন দেশের মধ্যে পাকিস্তান দ্বিতীয় অবস্থান ধরে রেখেছে। আফ্রিকার দেশ চাদ আর ইরানকে সরিয়ে যথাক্রমে প্রথম ও তৃতীয় অবস্থানে চলে এসেছে বাংলাদেশ ও ভারত।

২০২৩ সালে বাংলাদেশের বাতাসে ফাইন পার্টিকুলেট ম্যাটার’ বা পিএম-২.৫ এর পরিমাণ ছিল প্রতি ঘনমিটারে ৭৯ দশমিক ৯ মাইক্রোগ্রাম। পাকিস্তানের বাতাসে এর পরিমাণ ছিল ৭৩ দশমিক ৭ মাইক্রোগ্রাম। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বাতাসে এটি থাকা উচিত ৫ মাইক্রোগ্রাম। বাতাসে এই পিএম ২.৫ বেশি হলে ফুসফুসের ব্যাপক ক্ষতি হয়।


আরও খবর



দ্বিতীয়বার ময়মনসিংহের নগরপিতা হলেন ইকরামুল হক টিটু

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

Image

ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ঘড়ি প্রতীকের মেয়রপ্রার্থী ইকরামুল হক টিটু প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে বড় ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন। আজ শনিবার দিনভর ইভিএমে ভোটগ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা শুরু করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন চৌধুরী। ময়মনসিংহের টাউন হলের তারেক স্মৃতি মিলনায়তন থেকে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। 

আরও পড়ুন>> কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র তাহসীন বাহার

ময়মনসিংহের ১২৮টি কেন্দ্রের ফলাফলে ঘড়ি প্রতীকের মেয়র প্রার্থী ইকরামুল হক টিটু পেয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৯৫৯ (এক লাখ পয়ত্রিশ হাজার নয়শত উনষাট) ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হাতি  প্রতীকের সাদেকুল হক খান টজু পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৩৯৫ (চৌত্রিশ হাজার তিনশত পঁচানব্বই) ভোট। ১০ হাজার ৬৪৩ (দশ হাজার ছয়শ তেতাল্লিশ) ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী এহতেশামুল আলম। লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী শহিদুল ইসলাম ১ হাজার ২৭৬ (এক হাজার দুইশত ছিয়াত্তর) ভোট পেয়ে চতুর্থ হয়েছেন। পঞ্চম হয়েছেন হরিণ প্রতীকের প্রার্থী কৃষিবিদ রেজাউল করিম। তিনি পেয়েছেন ১ হাজার ৪৫৮ (এক হাজার চারশ আটান্ন) ভোট।

ইকরামুল হক টিটু জেলা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০১৮ সালে তিনি ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের প্রথম প্রশাসক এবং ২০০৯-২০১৮ সাল পর্যন্ত বিলুপ্ত পৌরসভার মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে তিনি ২০১৯ সালে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের প্রথম মেয়র হিসাবে নির্বাচিত হন।


আরও খবর