আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

Image

লক্ষ্মীপুরে আগুনে দোকান ও বসতঘর পুড়ে ছাই হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় মফিজ উল্যাহ (৮০) নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (৭ মার্চ) দিবাগত রাত ৩টার দিকে লক্ষ্মীপুর আলিয়া মাদ্রাসার সামনে পৌরসভার বাঞ্চানগর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে।

নিহত মফিজ লক্ষ্মীপুর পৌরসভার রাজিবপুর এলাকার আমিন উল্যার ছেলে। বাঞ্চানগর এলাকায় তিনি মেয়ের বাসায় থাকতেন।

জানা যায়, বসতঘরের সামনের অংশে দোকান ছিল। রাতে দোকান বন্ধ করে সবাই ঘুমাতে যায়। হঠাৎ করে আগুন জ্বলে ওঠে। পোড়া গন্ধ ছড়িয়ে পড়লে সবাই ঘুম থেকে জেগে ওঠে। দ্রুত সবাই ঘর থেকে বের হয়ে যায়। কিন্তু বৃদ্ধ মফিজ ঘর থেকে বের হতে পারেননি। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী শামছুল ইসলাম মিলন বলেন, আমার শ্বশুর দীর্ঘদিন থেকেই আমাদের সঙ্গে থাকেন। আগুন লাগার পর তাকে ঘুম থেকে উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তিনি ঘর থেকে বের হতে পারেননি। আগুনে পুড়ে তিনি মারা যান। আমার সবকিছু আগুনে শেষ হয়ে গেছে।

মিলনের ছেলে মো. শিপন বলেন, শবে বরাত উপলক্ষে ঘরের সবাই মিলে টাকা দিয়েছি মিলাদ পড়ানোর জন্য। কিন্তু এখন আমাদের ঘরটিই নেই। আগুনে পুড়ে শুধু এখন কয়লা আছে।

লক্ষ্মীপুর ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক রঞ্জিত কুমার সাহা বলেন, আমাদের দুটি ইউনিট প্রায় ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে পুড়ে একজন বৃদ্ধ মারা গেছেন। মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়েছে।

লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোসলেহ উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



ডেঙ্গু: ১৪ দিন পর একজনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

দেশে ১৪ দিন পর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ১৮ জনের মৃত্যু হলো। এর আগে গত ২২ ফেব্রুয়ারি একজনের মৃত্যুর খবর দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

আজ শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১২ জন। তাদের ছয়জন ঢাকার এবং ছয়জন ঢাকার বাইরের বাসিন্দা। গত বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। আর ডেঙ্গুতে মারা যায় ১ হাজার ৭০৫ জন।


আরও খবর



ইউরোপে বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনে নতুন রেকর্ড

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
প্রবাসে বাংলা

Image

অভিবাসীদের অবৈধ প্রবেশ ঠেকাতে দিন দিন কঠোর হচ্ছে ইউরোপ, অনেকেই যাত্রা পথে হারাচ্ছেন প্রাণ। তবুও থামছে না অবৈধ পথে বিদেশ যাত্রা। ভাগ্য ফেরানোর আশায় বাংলাদেশি ছাড়াও পাকিস্তানি, আফগানি, সিরিয়ান নাগরিকদের ইউরোপে পছন্দের গন্তব্যের মধ্যে রয়েছে ইতালি, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, সাইপ্রাস ও রোমানিয়া।

স্বপ্নবাজরা বিভিন্ন পথ পাড়ি দিয়ে প্রতি বছরই ইউরোপ, আমেরিকা-সহ বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় আবেদন করেন। তবে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ২০২৩ সালে ইউরোপে আবেদনে নতুন রেকর্ড গড়েছেন বাংলাদেশিরা। গত বছর ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যেতে আবেদন করেন ১১ লাখ ৪০ হাজারেরও বেশি মানুষ, যার মধ্যে বাংলাদেশির সংখ্যা ৪০ হাজারের বেশি। বেশিরভাগই যেতে চেয়েছেন ইতালি ও ফ্রান্সে।

শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউরোপীয় ইউনিয়ন এজেন্সি ফর এসাইলাম (ইইউএএ) প্রকাশিত এক পরিসংখ্যানে নতুন এই তথ্য উঠে এসেছে।

উন্নত জীবনের আশায় প্রতিনিয়তই অবৈধ পথে ইউরোপ-আমেরিকায় পাড়ি জমাচ্ছেন বাংলাদেশিরা। অনেকেই পথিমধ্যে হারাচ্ছেন প্রাণ। গত বছর ৪০ হাজার ৩৩২ জন বাংলাদেশি ইউরোপে আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছেন।

ইইউএএ পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০২৩ সালে ইউরোপে আশ্রয় চেয়ে করা আবেদনের সংখ্যা এর আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৮ শতাংশ বেড়েছে। যা ২০১৫-১৬ সালে বিশ্বজুড়ে তৈরি হওয়া শরণার্থী সংকটের পর সর্বোচ্চ। সে বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ১৩ লাখ মানুষ ইউরোপে আশ্রয়ের আবেদন করেছিল।

ইইউএএ বলেছে, গত বছর বাংলাদেশিদের আশ্রয় আবেদনের প্রধান গন্তব্য ছিল ইতালি। ইইউ প্লাসে আশ্রয় চেয়ে করা বাংলাদেশিদের আবেদনের ৫৮ শতাংশই ইতালিতে করেছেন। অর্থাৎ ২০২৩ সালে ২৩ হাজার ৪৪৮ জন বাংলাদেশি ইতালিতে আশ্রয়ের আবেদন করেছেন। এরপরই বাংলাদেশিদের সবচেয়ে বেশি আশ্রয় আবেদন জমা পড়েছে ফ্রান্স ও রোমানিয়ায়। ইইউতে বাংলাদেশিদের মোট আশ্রয় আবেদনের ২৫ শতাংশই ফ্রান্সে জমা দিয়েছেন। গত বছর ১০ হাজার ২১৫ জন বাংলাদেশি ফ্রান্সে আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন। একই সময়ে রোমানিয়ায় আশ্রয় চেয়েছেন ২ হাজার ৮২২ জন বাংলাদেশি। এরপর অস্ট্রিয়ায় ১ হাজার ৪০৯ জন, গ্রিসে ৬৪০ জন, আয়ারল্যান্ডে ৪৪৫ জন, স্পেনে ৩৮০ জন, সাইপ্রাসে ৩১৪ জন, জার্মানিতে ১৬৪ জন, মাল্টায় ১১৮ জন ও অন্যান্য দেশে ৩৭৭ জন বাংলাদেশি আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।

ইইউএএ’র তথ্য বলছে, গত বছর ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে আশ্রয় প্রার্থীদের পছন্দের শীর্ষে ছিল জার্মানি। আর আশ্রয়ের আবেদনে সবার শীর্ষে আছে সিরিয়ান নাগরিকরা। এরপরই এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত আরেক দেশ আফগানিস্তান।

মূলত উন্নত জীবন, অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা আর নিরাপত্তার আশায় প্রতি বছরই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ইউরোপে যান অসংখ্য মানুষ। অবৈধ পথে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমানোর চেষ্টা করেন অনেকে। কেউবা আবার নানা কারণ দেখিয়ে আশ্রয়ের আবেদন করেন। সিংগভাগই করেন দেশের বিরুদ্ধে নালিশ।

এদিকে, বাংলাদেশি অভিবাসীদের দারুণ সুযোগ দিয়েছে গ্রিস। ২০২৩ সালে প্রাচীন সভ্যতার এই দেশে রেসিডেন্স কার্ড পেয়েছেন ৩ হাজার ৪০৫ জন বাংলাদেশি অভিবাসী। আরও বিবেচনাধীন আছে ৫ হাজার ৯১০ জনের আবেদন। এদের অনেকেই বৈধতার জন্য আবেদন করে সকল প্রক্রিয়া শেষে বর্তমানে রেসিডেন্স পারমিট বা স্মার্ট কার্ডের অপেক্ষায় আছেন। বিভিন্ন ক্রুটির কারণে বাতিল হয়েছে ১ হাজার ১৯টি আবেদন। সম্প্রতি দেশটির আশ্রয় ও অভিবাসন বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

গ্রিসে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর ২০২২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি মাসে বাংলাদেশ সফর করেন গ্রিক অভিবাসন বিষয়ক মন্ত্রী নোতিস মিতারাচি। এ সময় তার মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এই চুক্তি অনুযায়ী, ইউরোপের দেশ গ্রিসে প্রতি বছরে ৪ হাজার করে বাংলাদেশি কর্মীকে মৌসুমী কাজের ভিসা দেওয়া হবে এবং গ্রিসে বসবাসরত ১৫ হাজার অনিয়মিত বাংলাদেশিকে ৫ বছরের জন্য অস্থায়ী বৈধতার আওতায় আনা হবে। দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের সাথে সামঞ্জস্য রেখেই বৈধতা দেওয়ার কার্যক্রম শুরু করে গ্রিক সরকার।

২০২৩ সালের ১২ জানুয়ারি থেকে চালু করা হয় আবেদন করার অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। ধাপে ধাপে রেসিডেন্স পারমিট দেওয়া শুরু করে দেশটি। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিয়মিতকরণের জন্য গ্রিক সরকারের কাছে আবেদন করেছেন মোট ১০ হাজার ৩৩৭ জন অনিয়মিত বাংলাদেশি। আবেদনকারীদের মধ্যে সকল যাচাই বাচাই সম্পন্ন ও সকল ধাপ পেড়িয়ে রেসিডেন্স কার্ড হাতে পেয়েছেন ৩ হাজার ৪০৫ জন বাংলাদেশি। বাকি সবাইও পর্যায়ক্রমে বৈধতার আওতায় চলে আসবেন।

এছাড়াও বিভিন্ন ক্রুটির কারণে বাতিল হয়েছে ১ হাজার ১৯ জনের আবেদন। তবে বাতিলকৃত আবেদনগুলোর মধ্যে শর্তপূরণ করে আবারও আপিলের সুযোগ রয়েছে। গত বছর প্রাক-নিবন্ধনকারী ব্যক্তিদের মধ্যে ২০২৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৈধতার জন্য আবেদন করেছেন ১১৩ জন অনিয়মিত বাংলাদেশি।


আরও খবর



দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ আমাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বর্তমানে জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করাই আমাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা এখন গুরুত্ব দিয়ে এই কাজটিই করছি।

আজ মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের শেষ দিনের কার্যঅধিবেশনে অংশ নেওয়ার পর সাংবাদিকদের এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, জেলা প্রশাসকরা কিছু বিষয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেছেন। ভার্চুয়াল কোর্টের ব্যবস্থা করা যায় কি না, এ বিষয়টিও পর্যালোচনা করে দেখার কথা বলেছেন। বিপজ্জনক আসামিদের আদালতে আনা নেওয়ার ক্ষেত্রে যাতে কোনো সমস্যা না হয় এ বিষয়টি মাথায় রেখে আমরা সারা দেশে ভার্চুয়াল কোর্টের বিষয়টি নিয়ে চিন্তাভাবনা করবো।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয় রেখে জেলা প্রশাসকদের কাজ করার জন্য বলা হয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী জেলা প্রশাসকরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশে থাকবেন বলে আমাদের জানিয়েছেন।


আরও খবর



লেবাননে ইসরাইলের হামলা, নিহত ৩

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। এই হামলায় দেশটির ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর অন্তত তিন সদস্য নিহত হয়েছেন। শনিবার লেবাননের একাধিক নিরাপত্তা সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। খবর রয়টার্সের।

লেবাননের সূত্র জানিয়েছে,নাকোরা শহরের কাছের উপকূলীয় সড়কে চলন্ত অবস্থায় একটি গাডড়িকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে ইসরাইলের সামরিক বাহিনী। হামলায় ওই গাড়িতে থাকা তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনার বিষয়ে তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ইসরাইলের সামরিক বাহিনী। 

আরও পড়ুন>> বেইলি রোডে আগুনের ঘটনায় মোদির শোক প্রকাশ

গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় হামলা চালাচ্ছে ইসরাইল। চার মাসের বেশি সময় ধরে চলা এই যুদ্ধে গাজায় ৩০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত ও আহত হয়েছেন আরও লাখ লাখ মানুষ।

গাজায় যুদ্ধ শুরুর পরপরই তার প্রতিবাদে ইসরাইলে হামলা চালিয়ে আসছে লেবাননের ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী। ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত সংঘাতে লেবাননে হিজবুল্লাহর দুই শতাধিক যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া ইসরাইলি হামলায় লেবাননে প্রায় ৫০ জন বেসামরিক নাগরিকেরও প্রাণহানি ঘটেছে।


আরও খবর



ইভ্যালির রাসেল-শামীমার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

চেক প্রতারণার পৃথক তিন মামলায় ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সোমবার (০৪ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারাহ দিবা ছন্দার আদালত এ আদেশ দেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী সাকিবুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে এসব মামলায় তাদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। আসামিরা হাজির না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

এর আগে গত ১৫ জানুয়ারি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হায়দারের আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। এর আগে এ মামলায় তাদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়। ওইদিন আদালতে হাজির না হওয়ায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। পরে বুধবার (১৭ জানুয়ারি) তিনি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হায়দারের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত রাসেলের জামিন মঞ্জুর করেন। একই মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন আদালতে হাজির হননি।

এদিকে আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মাদ রাসেল গত রবিবার (০৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর কাওরান বাজারের জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কার্যালয়ে গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়ার কার্যক্রমে অংশ নেন।

সেখানে তিনি বলেন, ইভ্যালির কাছে প্রত্যেক পাওনাদারের দেনা পরিশোধ করা হবে। এক্ষেত্রে যারা অভিযোগ করেছেন অথবা যারা অভিযোগ করেননি সবাইকেই তালিকা অনুযায়ী টাকা পরিশোধ করা হবে।


আরও খবর