আজঃ বুধবার ০৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

লণ্ডভণ্ড ফিলিপাইনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৭৫

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ ডিসেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ ডিসেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

প্রবল ঘূর্ণিঝড় টাইফুন রাইয়ের আঘাতে লণ্ডভণ্ড দ্বীপরাষ্ট্র ফিলিপাইনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে কমপক্ষে ৭৫ জনে। এ ঘটনায় আরও বহু মানুষ এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। ফিলিপাইনের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে রোববার (১৯ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি এবং সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।

গত শুক্রবার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটির দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলে আঘাত হানে শক্তিশালী টাইফুনে রাই। টাইফুনের তাণ্ডবের পর নিহতের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে প্রথমে ১২ এবং পরে ৩৩ বলে জানানো হয়েছিল। পরে সেটি একলাফে কমপক্ষে ৭৫ জনে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা।

এছাড়া টাইফুন রাই আতঙ্কে বাড়ি-ঘর এবং সমুদ্র তীরবর্তী রিসোর্টগুলো থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে পালিয়ে গেছেন তিন লাখেরও বেশি মানুষ। বাড়ি-ঘর ছেলে পালিয়ে আসা আশ্রয়হীন ও বিপর্যস্ত মানুষের কাছে সুপেয় পানীয় এবং খাবার পৌঁছে দেওয়ার কাজ আরও জোরদার করেছে দ্বীপরাষ্ট্রটির প্রশাসন।

এএফপি বলছে, টাইফুন রাইয়ের আঘাতে লণ্ডভণ্ড ফিলিপাইনের বহু এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে গেছে। বহু এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় রয়েছে। এছাড়া ঝড়ের কারণে বিপর্যস্ত এলাকাগুলোর বহু বাড়ির ছাদ উড়ে গেছে এবং বৈদ্যুতিক খুঁটিগুলোও উপড়ে গেছে।

ফিলিপাইনের বহল অঞ্চলের গভর্নর আরথার ইয়াপ নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেইজে জানিয়েছেন, তার এলাকার শহরগুলোর মেয়ররা ৪৯ জনের প্রাণহানির তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এতে করে টাইফুনের আঘাতে নিহতের মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৫ জনে।

দেশটির আবহাওয়া দফতর আগেই জানিয়েছিল, গত বৃহস্পতিবার সিয়ারগাও দ্বীপে আছড়ে পড়া রাই ছিল মূলত সুপার টাইফুন। ওই সময় ওই দ্বীপে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটার (১২০ মাইল)। আর শুক্রবার সকালে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার।

আরথার ইয়াপ বলছেন, তার এলাকায় এখনও ১০ জন নিখোঁজ রয়েছেন। এছাড়া রাইয়ের তাণ্ডবে আহত হয়েছেন আরও ১৩ জন। তার ভাষায়, যোগাযোগ ব্যবস্থা এখনও কার্যত বিচ্ছিন্ন। আমার এলাকার ৪৮ জন মেয়রের মধ্যে এখন পর্যন্ত মাত্র ২১ জনের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করতে পেরেছি। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

এদিকে টাইফুনের আঘাতে বিপর্যস্ত এলাকাগুলোতে হতাহতদের খোঁজে তল্লাশি এবং আটকে পড়াদের উদ্ধারে কার্যক্রম জোরদার করেছে ফিলিপিনো প্রশাসন। এ কাজে সামরিক বাহিনী, পুলিশ, কোস্টগার্ড এবং অগ্নিনির্বাপণ বিভাগের হাজার হাজার সদস্যকে নিযুক্ত করা হয়েছে।

ফিলিপাইনে জুলাই মাস থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বর্ষাকাল থাকে। মূলত বছরের বেশিরভাগ টাইফুন এই সময়ের মধ্যেই হয়ে থাকে। তবে রাই আঘাত হেনেছে এমন সময়ে, যখন দেশটিতে বর্ষাকাল শেষ হয়েছে প্রায় দুমাস আগেই।

উল্লেখ্য, বিশ্বের সবচেয়ে জলবায়ুগত দুর্যোগপ্রবণ দেশগুলোর একটি হলো ফিলিপাইন। প্রতিবছর গড়ে ২০টি টাইফুন দেশটির বিভিন্ন অংশে আঘাত হেনে থাকে।

 


আরও খবর



নতুন খবর দিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

অভিনয়শিল্পী বিদ্যা সিনহা মিমের ব্যস্ততার কোনো শেষ নেই। নাটক সিনেমা নিয়েই ব্যস্ততা তার। তবে এবারের ঈদে তার সিনেমা মুক্তি পায়নি। ঈদের নাটকেও দেখা যায়নি এই অভিনয়শিল্পীর। পরিবারের সঙ্গে রোজার ঈদ কাটিয়ে করেছেন সিঙ্গাপুরে। নতুন সিনেমায় কবে দেখা যাবে তাকে এই নিয়ে মিম ভক্তদের প্রশ্নের শেষ নেই। এবারে মিম নিজেই দিলেন সে জবাব। একটি  সংবাদপত্রের সঙ্গে আসন্ন সিনেমা এবং নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন বিদ্যা সিনহা মিম।

রায়হান রাফী পরিচালিত পরাণ দিয়ে ২০২২ আলোচনার সৃষ্টি করেছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম। গত বছর অন্তর্জাল সিনেমায় দেখা মিলেছিল তার। এরপর প্রায় এক বছর পর্দায় দেখা মিলছে না মিমের। জানান পরাণের পর অনেক সিনেমার প্রস্তাব পেয়েছিলেন তিনি তবে গল্প ভালো না লাগায় আর কথা এগোয়নি। মিমের না করা সিনেমাগুলো অনেকেই করেছেন তবে পরাণে মত আলোচনায় আসেনি। এই নিয়ে জানতে চাইলে মিম বলেন, সিনেমাগুলোতে আমি অভিনয় করলেও ফল একই হতো। হয়তো সংখ্যা বাড়ত, কিন্তু সাফল্য জুটত না। তার চেয়ে বসে ছিলাম, এটাই ভালো হয়েছে।

গতবছর দিগন্তে ফুলের আগুন সিনেমার শুটিং পর্ব শেষ করেছেন মিম। এটি পরিচালনা করছেন ওয়াহিদ তারেক। শহীদজায়া পান্না কায়সারের জীবন অবলম্বনে নির্মাণ হচ্ছে দিগন্তে ফুলের আগুন। এতে পান্না কায়সারের চরিত্রে অভিনয় করছেন বিদ্যা সিনহা মিম। আর এবছরের নতুন সিনেমার খবর জানতে চাইলে মিম বলেন, তিনটি নতুন সিনেমা হাতে নিয়েছি। একটার শুটিং জুন থেকে, বাকি দুটির শুটিং জুলাই-আগস্টে। তিনটি তিনটি পরিচালনা করবেন নামি তিন নির্মাতা। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানও দেশের শীর্ষস্থানীয়। তবে এখনই নাম বলতে পারছি না। চুক্তিতে নিষেধ করা আছে।

বিদ্যা সিনহা মিমের বড় পর্দায় অভিষেক হয়েছিল হুমায়ূন আহমেদের সিনেমার মধ্যে দিয়ে। ২০০৭ সালের লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান লাভ করেছিলেন মিম। তার পরের বছর গুণী নির্মাতা ও কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত আমার আছে জল সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় অভিষেক ঘটে তার। এরপর একের পর এক সিনেমা ও নাটক নিয়ে হাজির হয়েছেন মিম।


আরও খবর



শ্রীলঙ্কায় রেসিং কারের ধাক্কায় নিহত ৭

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

শ্রীলঙ্কায় কার রেসিং ইভেন্টে রেসিং কারের চাপায় দর্শকসারিতে থাকা ৭ জন নিহত এবং ২১ জন আহত হয়েছে। ইভেন্ট চলাকালীন একটি রেসিং কার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্র্যাক থেকে বেরিয়ে দর্শকদের মধ্যে ঢুকে পড়লে ঘটনাস্থলেই সাতজনের মৃত্যু হয়। দেশটির ফক্স হিল অঞ্চলের সামরিক এলাকা দিয়াতলাওয়ায় রবিবার (২১ এপ্রিল) কার রেস ইভেন্টে এ ঘটনা ঘটে। খবর বিবিসি।

নিহতদের মধ্যে চারজন রেসার ছিলেন। তবে ঘটনার দিন তারা দর্শক হিসেবে ইভেন্টে অংশ নিয়েছিলেন। নিহতদের মধ্যে চার বছরের শিশু এজিনও ছিল।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেনাবাহিনীর মালিকানাধীন ট্র্যাকে দুর্ঘটনার বিষয়ে পরিপূর্ণ পুলিশ তদন্ত চলছে।

পুলিশের মুখপাত্র নিহাল তালডুয়া বলেন, গাড়িটি চলমান লেন থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ছিটকে যাওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, আরেকটি গাড়ি ট্র্যাকে উল্টে যাওয়ার পর পরই দুর্ঘটনার সূত্রপাত হয়।

কর্মকর্তারা হলুদ বাতি জ্বালিয়ে দর্শক সারির কাছাকাছি চলে আসা গাড়ির গতি কমানোর চেষ্টা করেন। তাদের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও গাড়িগুলো দ্রুত গতিতে চলতে থাকলে একটি লাল গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্র্যাকের পাশে দর্শক সারিতে ঢুকে পড়ে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বেশ কিছু ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, দুর্ঘটনার পর অনেকে চিৎকার করছেন এবং ঘটনাস্থলের দিকে ছুটে যাচ্ছেন।

গাড়ি চাপায় ঘটনাস্থলেই ৫ জন মারা যান। বাকি দুজনকে হাসপাতালে নেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

শ্রীলঙ্কা অটোমোবাইল স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা পরিচালিত ইভেন্টটি ১৯৯৩ সাল থেকে পরিচালিত হয়ে আসছে। তবে দেশটির অর্থনৈতিক সংকট এবং কভিডকালীন বিধিনিষেধের কারণে গত পাঁচ বছরের মধ্যে এটিই ছিল প্রথম রেস।

ইভেন্ট শুরুর আগে আয়োজকরা দর্শকদের জন্য অনুষ্ঠানটি উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রায় ১ লাখ লোক উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফ সন্ত্রাসী নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) এক সন্ত্রাসী নিহত হয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার জেলার কেওক্রাডং পাহাড় সংলগ্ন দুর্গম দার্জিলিং পাড়ায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ৩টি একে ২২ রাইফেল, একটি শটগানসহ বিপুল গোলবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে।

গত ২২ এপ্রিল বান্দরবানের রুমা উপজেলার দুর্গম মুনলাইপাড়া এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে কেএনএফ এর সশস্ত্র শাখা কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মির (কেএনএ) একজন সশস্ত্র সন্ত্রাসী নিহত হয়।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও স্থানীয়দের তথ্যমতে, রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, ম্যানেজার অপহরণ, রুমায় মসজিদে ও থানচি বাজারে হামলা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১৪টি অস্ত্র লুটের ঘটনায় পাহাড়ে সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন কেএনএফের রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধে সাঁড়াশি অভিযানে চালাচ্ছে সেনাবাহিনী, র‌্যাব, আর্মস পুলিশসহ যৌথ বাহিনী। জেলার রুমা-রোয়াংছড়ি ও থানচি উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে সাঁড়াশি অভিযান চালানো হচ্ছে।

এর আগে, ২০২২ সালের অক্টোবর থেকে বান্দরবানের দুর্গম এলাকায় যৌথ বাহিনী অভিযানে এ পর্যন্ত সশস্ত্র কেএনএফ এর সদস্যসহ ১৭ জন নিহত হয়। আহত হয়েছেন অর্ধ শতাধিক এবং অপহরণের শিকার হয় অন্তত ৩০ জন।

নিউজ ট্যাগ: বান্দরবান

আরও খবর



জাতিসংঘে বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাব গৃহীত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবদুল মুহিত বাংলাদেশের পক্ষে প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন।

এ সময় তিনি বলেন, আজ বিশ্ব ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্ব এবং মানবিক মর্যাদা অবজ্ঞার মুখোমুখি। এই সংঘাত ও সহিংসতা উত্তরণে মানবমনে সম্প্রীতি ও সহমর্মিতার ভাবকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে। যুদ্ধের চেয়ে শান্তিকে লাভজনক করে তুলতে হবে।

যুদ্ধ ও ধ্বংসযজ্ঞে বাংলাদেশের নিজস্ব অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণা প্রবর্তনের বাংলাদেশের উদ্যোগটি আমাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে অনুপ্রাণিত। বৈষম্য, বর্ণগত অসহিষ্ণুতা এবং পরাধীনতা আমাদের একটি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করে। এ কারণেই আমরা শান্তির প্রসারকে আমাদের পররাষ্ট্রনীতির একটি মৌলিক নীতিতে পরিণত করেছি।

১১২টি দেশ বাংলাদেশের এই রেজুল্যুশনটিকে কো-স্পন্সর করেছে, যা শান্তির সংস্কৃতি’ শীর্ষক রেজ্যুলেশনটির প্রতি জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অব্যাহত সমর্থনের সাক্ষ্য বহন করে।

রেজ্যুলেশনটির বিবেচনার পূর্বে শান্তির সংস্কৃতির ওপর সাধারণ পরিষদে বহু সদস্য রাষ্ট্র বক্তব্য প্রদান করে। এ সময় তারা জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান।

উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম মেয়াদের সরকারের সময় ১৯৯৯ সালে সাধারণ পরিষদে প্রস্তাবটি প্রথমবারের মতো গৃহীত হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবটি সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করে আসছে।

এছাড়া সাধারণ পরিষদের সভাপতির নেতৃত্বে ২০১২ সাল থেকে শান্তির সংস্কৃতি’ বিষয়ে বাংলাদেশ জাতিসংঘে একটি উচ্চ পর্যায়ের ফোরামের আয়োজন করে আসছে।


আরও খবর
ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪




ফখরুলের কাছে ৬০ লাখ কারাবন্দির তালিকা চাইলেন কাদের

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, কারাবন্দি থাকা নেতা-কর্মীর সংখ্যা নিয়ে বিএনপি মিথ্যাচার করছে। একটা সময় তারা বলেছে ২০ হাজার, এখন সেটা ৬০ লাখ হলো কীভাবে? ৬০ লাখ বন্দির তালিকা অবিলম্বে প্রকাশ করুক। না হয় মিথ্যাচারের জন্য জাতির কাছে মির্জা ফখরুলকে ক্ষমা চাইতে হবে।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, তাদের জেলে থাকা ৬০ লাখ লোকের তালিকা দিতে হবে। এই তালিকা আমরা দেখতে চাই।

তিনি আরও বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ দিবস, সেই দিনটিকে তারা অস্বীকার করে। ১০ এপ্রিল প্রথম স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার গঠন হয় সেটা অস্বীকার করে। স্বাধিকার আন্দোলনের মাইলফলক ৭ জুন অস্বীকার করে। বিএনপির কাছ থেকে বাঙালি সংস্কৃতির চেতনা নিয়ে ইতিবাচক রাজনীতি করবে এটা আমি বিশ্বাস করি না।

ওবায়দুল কাদের বলেন, স্বাধীনতার চেতনাকে ধ্বংস করার জন্য বিএনপির জন্ম। বিএনপি বাংলাদেশের অস্তিত্বের মূলে আঘাত করতে চায়। দেশের প্রতি তাদের কোনো ভালোবাসা নেই। ৭১-এ তাদের যে ভূমিকা, হঠাৎ করে বাঁশিতে ফুঁ দিলেন অমনিই তিনি ঘোষক হয়ে গেলেন। ২৪ বছরের যে আন্দোলন এসবের কোনো দাম নেই?


আরও খবর
ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪