আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

লোহাগড়ায় দুই বছর ধরে ভাঙ্গা সেতুতে ঝুকি নিয়ে চলছে পারাপার

প্রকাশিত:বুধবার ১০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
Image

নড়াইল প্রতিনিধি:

নড়াইলের লাহুড়িয়ার ঝামারঘোপ সেতুটি ভেঙ্গে পড়ে আছে প্রায় দুই বছর। নড়াইল-মাগুরা দুই জেলার সীমানায় এই সেতুটি এলাকাবাসী জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি ভেঙে পড়ে থাকায় প্রতিদিনই আতঙ্ক আর ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন হাজারো মানুষ। যে কোনো সময় প্রাণহানি ঘটার সম্ভাবনা থাকলেও কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ নেই বলে অভিযোগ রয়েছে স্থানীয়রা।

স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ২০০১ সালে স্থানীয় সরকার বিভাগের উদ্যোগে ঝামারঘোপ খালের ওপর নির্মিত হয় ১৩ মিটার দৈর্ঘের ছোট্ট এই সেতুটি। স্থানীয় উপজেলা প্রকৌশলী বিভাগ ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি ঘুরে দেখেছেন এবং ছবি তুলে পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দপ্তরে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কয়েক বছর ধরে সেতুর একপ্রান্তে অর্ধেক জায়গা জুড়ে ধসে যেতে থাকে। ধীরে ধীরে পুরো জায়গায় গর্ত হয়ে ভিতরের রড বের হয়ে পড়ে। দুই বছর আগে একটি ট্রাক চলতে গিয়ে হেলে পড়ে সেতুটি। এরপর স্থানীয় লোকেরা গর্ত হওয়া স্থানে কয়েকটি কাঠের বড় তক্তা দিয়ে ইজিবাইক, ভ্যান, কৃষিপণ্যসহ ঘোড়ার গাড়িতে পারাপার করছেন।

এছাড়া, মালামাল বোঝাই করা বিভিন্ন ভারি যান চলাচলে কাঁপতে থাকে সেতুটি, তবুও প্রাণের ঝুকি নিয়ে চলছে পারাপার। সেতুর তলদেশের অবস্থা খুবই ভয়াবহ। ইটের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা সেতুর নিচের দুটো গার্ডার এর একটি ধসে একদিকে হেলে পড়েছে। পিলারের ইটগুলো খুলে গেছে। ইট বিহিন গর্তগুলোতে পাখিরা বাসা তৈরি করেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে , এপাশের জমির ধান কেটে ঘোড়ারগাড়ি করে ওপাশে নিতে প্রতিদিনই ছোটখাট দুর্ঘটনা ঘটে। ভয় লাগে, কখন জানি ব্রিজ ভেঙে নিচে পড়ে যাই, তবুও যেতে হয়। এই ব্রিজ ভাঙা থাকার কারণে আমাদের মিঠুাপর হাঁটে যেতে গেলে প্রায় ৮ কিলোমিটার ঘুরে নহাটা হয়ে যেতে হয়। আমাদের এই দুর্দশা দেখার কেউ নাই। ঝুকি নিয়ে পার হতে হয় সেজন্য আমরা নিজেরাই চলাচলের জন্য কাঠ দিয়েছি। চেয়ারম্যান আর বড় নেতাদের জানানো হয়েছে। কেউ কোনো খেয়ালই করেন না এদিকে। আমাদের কোনো নেতা আছে বলে তো মনে হয় না।

এ বিষয়ে লোহাগড়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা আ.লীগ সভাপতি শিকদার হান্নান রুনু বলেন, সেতুটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। আমরাতো সকলকে জানিয়েছি, আর সরকারি কাজতো একটু আস্তে-ধীরে চলে। তবে খুব দ্রুত সমাধান সমাধান হয়ে যাবে আশা করা যায়।

এ বিষয়ে লোহাগড়া উপজেলা প্রকৌশলী মো. জসীম বলেন, আমরা বন্ধ করে দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু চেয়ারম্যানসহ স্থানীয়দের চাহিদায় ধান মৌসুম পর্যন্ত রাখা হবে। প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে, তা বাস্তবায়ন হতে সময় লাগবে। আমরা বিষয়টি দেখছি এবং যতদ্রুত সম্ভব জনগণের ভোগান্তি দুর করার চেষ্টা করবো।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মহাকাব্য : রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালির জন্য পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মহাকাব্য বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন। গতকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বুধবার (৬ মার্চ) দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন রাষ্ট্রপতি।

মোঃ সাহাবুদ্দিন বলেন, ১৯৭১ সালের এই দিনে বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বজ্রকণ্ঠে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। পুরো বাঙালি জাতি সেদিন মন্ত্রমুগ্ধের মতো অবগাহন করেছিল রাজনীতির মহাকবি বঙ্গবন্ধুর অমর কবিতা। মাত্র ১৮ মিনিটের এই মহাকাব্যে ধ্বনিত হয়েছিল বাঙালি জাতির মুক্তির মহামন্ত্র। বঙ্গবন্ধুর শাণিত ও প্রদীপ্ত উচ্চারণে কেঁপে উঠেছিল পাকিস্তানি স্বৈরশাসকের মসনদ। মূলত ৭ মার্চের ভাষণেই নিপীড়িত-নির্যাতিত বাঙালি জাতি খুঁজে পেয়েছিল শোষণমুক্তির কাঙ্ক্ষিত পথ। তাই ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালির জন্য পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তির মহাকাব্য।

তিনি বলেন, ৭ মার্চ বাঙালি জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় দিন। স্বাধীনতা বাঙালির শ্রেষ্ঠ অর্জন। তবে তা একদিনে অর্জিত হয়নি। মহান ভাষা আন্দোলন থেকে ১৯৭১ এর চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের দীর্ঘ বন্ধুর পথে বঙ্গবন্ধুর অপরিসীম সাহস, সীমাহীন ত্যাগ-তিতিক্ষা, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব এবং সঠিক দিকনির্দেশনা জাতিকে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছে দেয়। ১৯৭০ এর সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করলেও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ক্ষমতা হস্তান্তরে তালবাহানা শুরু করে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ১ মার্চ থেকে শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে রেসকোর্স ময়দানে লাখো জনতার উদ্দেশে এক ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, অনন্য বাগ্মিতা ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় ভাস্বর ওই ভাষণে বাঙালির আবেগ, স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষাকে একসূত্রে গেঁথে বঙ্গবন্ধু বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেন, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। ঐতিহাসিক সেই ভাষণের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন বাঙালি জাতির বহুকাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা। দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা অর্জন করি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পৃথিবীর কালজয়ী ভাষণগুলোর অন্যতম। একটি ভাষণ কীভাবে গোটা জাতিকে জাগিয়ে তোলে, স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে উৎসাহিত করে, বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ তার অনন্য উদাহরণ। বাংলার মানুষের সাথে বঙ্গবন্ধুর আত্মার সম্পর্ক ছিল। তাই, তার ভাষণে মূলত মানুষের মনে কথাগুলো ফুটে উঠেছিল। বঙ্গবন্ধুর এই ঐতিহাসিক ভাষণ কেবল আমাদের নয় বিশ্বব্যাপী স্বাধীনতাকামী মানুষের জন্যও প্রেরণার চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে।


আরও খবর



হাতিরপুলের আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর হাতিরপুলের রাজ কমপ্লেক্স নামের ৬ তলা ভবনে লাগা আগুন প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) রাত ৮টা ৫০ মিনিটে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সহকারী পরিচালক মো. আনোয়ারুল হক।

এর আগে সন্ধ্যা ৬টা ৪ মিনিটের দিকে আগুন লাগে বলে জানান ফায়ার সার্ভিস কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন।

তিনি বলেন, হাতিরপুল কাঁচাবাজার এলাকায় একটি ছয়তলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় আগুন লাগে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট। প্রাথমিকভাবে আগুনের সূত্রপাত ও হতাহতের বিষয়ে জানাতে পারেননি ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।

নিউজ ট্যাগ: হাতিরপুলে আগুন

আরও খবর



মালয়েশিয়ায় ১৯ বাংলাদেশি আটক

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মালয়েশিয়ার জোহর বারু এলাকায় নির্মাণাধীন একটি স্থাপনায় অভিযান চালিয়ে ১৯ বাংলাদেশিকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। শুক্রবার (২২ মার্চ) জোহর বারুর ওই এলাকা থেকে বাংলাদেশিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোট ১৩৭ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে।

দেশটির ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য স্টারের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। জোহর বারুর অভিবাসন বিভাগের পরিচালক বাহারুদ্দিন তাহির বলেছেন, মালয়েশিয়ার স্থানীয় সময় শুক্রবার ১২টা ৩৮ মিনিটের দিকে জায়া পুত্র এলাকায় অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

‌‌ওই এলাকায় অনেক অভিবাসীর উপস্থিতি সম্পর্কে জনসাধারণের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়েছে অভিবাসন বিভাগ।

এক বিবৃতিতে বাহারুদ্দিন তাহির বলেছেন, এই অভিবাসীরা ১২টি রুমাহ কংসির ভেতরে বসবাস করছিলেন; যেখানে দুই শতাধিক কক্ষ রয়েছে। আমাদের আইন প্রয়োগকারী কর্মীরা এসব কক্ষে তল্লাশি চালিয়েছে।

তিনি বলেন, সেখানে অভিযানের সময় ২১৯ জনের মতো অভিবাসী ও একজন স্থানীয় বাসিন্দাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাদের মধ্যে ১৩৭ জন অভিবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত।

জোহর বারুর এই অভিবাসন কর্মকর্তা বলেছেন, আটককৃতদের মধ্যে ৯৮ জন ইন্দোনেশীয়, ১৭ জন বাংলাদেশি, ১৬ জন মিয়ানমারের, দুই ভিয়েতনামি ও দুই পাকিস্তানি নাগরিক রয়েছেন। তিনি বলেছেন, অবৈধ এই অভিবাসীদের মধ্যে ২০ জন নারী।

আটককৃতদের সবার বয়স ১৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে বলে জানিয়েছেন তিনি। বাহারুদ্দিন বলেন, বিস্তারিত তদন্তের জন্য এই অভিবাসীদের বর্তমানে সেটিয়া ট্রপিকা ইমিগ্রেশন ডিপোতে রাখা হয়েছে।


আরও খবর



সপরিবারে জাপানে ভূমিকম্পের কবলে রাজামৌলি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

জাপানে ভূমিকম্পের কবলে পড়লেন আরআরআর পরিচালক এস এস রাজামৌলি। ভূমিকম্পের বিষয়ে জাপানিরা মানসিকভাবে বিপর্যয় মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকলেও রাজামৌলির কাছে বিষয়টি নতুন। বর্তমানে সপরিবারে জাপানে অবস্থান করছেন জনপ্রিয় দক্ষিণী নির্মাতা রাজামৌলি।

পুরো বিষয়টির ওপরে আলোকপাত করেছেন পরিচালকের ছেলে এসএস কার্তিকেয়। এক্স-এ একটি ছবি পোস্ট করেন তিনি। সেখানে দেখা যাচ্ছে তার হাতের স্মার্ট ঘড়ির ডায়ালে ভূমিকম্পের সতর্কবাণী ফুটে উঠেছে।

ছবিটির সঙ্গে কার্তিকেয় লেখেন, ২৮ তলায় ছিলাম এবং ধীরে ধীরে মাটি দুলতে শুরু করল। ওটা যে ভূমিকম্প সেটা বুঝতে কিছুটা সময় লেগেছে। ভয় পাওয়ার আগেই দেখলাম জাপানিদের মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া নেই, যেন বৃষ্টি শুরু হয়েছে।

কার্তিকেয়র বক্তব্য নেটদুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই ভক্তরা তাদের জন্য সমাজমাধ্যমে দুশ্চিন্তা প্রকাশ করেছেন। আবার রাজামৌলি সুরক্ষিত আছেন জেনেও কেউ কেউ ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন।

এই মুহূর্তে জাপানে রয়েছেন এসএস রাজামৌলি। সম্প্রতি সে দেশে তার সিনেমা আরআরআর-এর বিশেষ প্রদর্শনের আয়োজিত হয়। সিনেমার প্রদর্শনে নিজের পরিবারের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক।


আরও খবর



সরকারকে বিব্রত করতে বিএনপি সিন্ডিকেট করতে পারে : কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তারাই (বিএনপি) সিন্ডিকেট করে সরকারকে বিব্রত করা, নির্বাচিত সরকারের যে অগ্রযাত্রা তা বাধাগ্রস্ত করার জন্য সিন্ডিকেট করতে পারে। আমাদের খতিয়ে দেখতে হবে সিন্ডিকেটের সঙ্গে বিএনপির সংযোগ আছে কি না।

বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ যুব মহিলা লীগ এবং মহিলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি একথা বলেন।

সিন্ডিকেট কারা করে প্রশ্ন রেখে ওবায়দুল কাদের বলেন, এই সরকার জনগণের প্রতিনিধি। শেখ হাসিনার সরকারের সব কর্মকাণ্ড জনস্বার্থকে সমন্বিত করে। এখন রমজান মাসে সরকারকে বিব্রত করার জন্য সিন্ডিকেট থাকতে পারে। এখন আমাদের খতিয়ে দেখতে হবে এসব অপকর্মের সঙ্গে বিএনপির সম্পৃক্ততা আছে কি না।

বিএনপি দেশে-বিদেশে নানা অপচেষ্টা করে সরকার হটাতে যখন ব্যর্থ, আন্দোলনে পারেনি, নির্বাচনেও তারা গণতান্ত্রিক নীতির বাইরে বিরোধিতা করেছে। সবকিছুতেই যখন তাদের ব্যর্থতা, আন্দোলন, নির্বাচনে, এখন একটা রাজনৈতিক দল হিসেবে বিরোধী দল হিসেবেও ব্যর্থতায় পর্যবসিত যখন, তখন অনেক কিছু জড়িয়ে সরকারের বাধাগ্রস্ত করার জন্য অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, প্রচার সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।


আরও খবর