আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

মাদারীপুরে পুকুর খনন করতে গিয়ে মিলল কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তি

প্রকাশিত:সোমবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মাদারীপুরের ডাসার উপজেলায় পুকুর খনন করতে গিয়ে প্রায় ৬০ কেজি ওজনের কষ্টিপাথরের একটি বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে উপজেলার গোপালপুর এলাকা থেকে মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়।

কালকিনি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পিংকি সাহা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, খবর পেয়ে আমরা কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিটি উদ্ধার করি। এটি লম্বায় আড়াই ফুট হবে। খুব সুন্দর মূর্তিটি। এটি পুরোপুরি অক্ষত রয়েছে। আমরা জেলা প্রশাসনের ট্রেজারিতে মূর্তিটি জমা রেখেছি।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার গোপালপুর এলাকার মো. ফারুক হোসেন ওরফে মঞ্জু তার বাড়ির পাশে একটি পুকুর খননকাজ শুরু করেন। খননের এক পর্যায়ে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিটি মাটির তলদেশ থেকে বেরিয়ে আসে। পরে স্থানীয় শ্রমিকেরা সেটি ফারুক হোসেনের কাছে দেন। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে ডাসার থানা পুলিশের সহযোগিতায় কালকিনি ও ডাসার উপজেলা প্রশাসন ফারুক হোসেনের বাড়ি থেকে মূর্তিটি উদ্ধার করেন।

গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ফরহাদ মাতুব্বর বলেন, রোববার বিকেলে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে। তখন ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ফারুক হোসেনের পুকুর খননের সময় বিষ্ণুমূর্তিটি পাওয়া যায়। মূর্তিটির ওজন প্রায় ৬০ কেজি। এটির আনুমানিক মূল্য কোটি টাকার বেশি। এর আগেও ডাসার উপজেলায় এ ধরনের মূর্তি পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান ফরহাদ মাতুব্বর।

এ বিষয় জানতে চাইলে ডাসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্তকর্তা (ওসি) মো. হাসানুজ্জাসান বলেন, খবর পেয়ে রাতেই পুলিশ ওই এলাকায় গিয়ে মূর্তিটি উদ্ধার করে। পরে উপজেলা প্রশাসন সেটি জেলার ট্রেজারিতে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি।


আরও খবর



ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে বাংলাদেশি জাহাজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়েছে বাংলাদেশের পতাকাবাহী একটি জাহাজ। জাহাজটির নাম এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজটির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান কেএসআরএম গ্রুপ।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বেলা একটায় জাহাজটি জলদস্যুদের কবলে পড়ার খবর জানতে পারে গ্রুপটি।

কেএসআরএম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুল করিম জানান, জাহাজটি মোজাম্বিক থেকে কয়লা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে। জাহাজের ২৩ জন নাবিক নিরাপদে আছেন। ঘটনাটি জানার পর তারা জাহাজের নাবিকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছেন বলে মেহেরুল করিম জানিয়েছেন।

জাহাজটি গত বছর সংগ্রহ করে কেএসআরএম গ্রুপ। ২০১৬ সালে তৈরি জাহাজটি লম্বায় ১৯০ মিটার। কেএসআরএম গ্রুপের বহরে যুক্ত হওয়ার পর সাধারণ পণ্য পরিবহন করে আসছিল জাহাজটি।


আরও খবর



জিম্মি জাহাজ ছাড়তে ৫০ লাখ মার্কিন ডলার চেয়েছে জলদস্যুরা

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ ও জিম্মি নাবিকদের ছাড়তে ৫০ লাখ মার্কিন ডলার দাবি করেছে সোমালীয় জলদস্যুরা।

জাহাজে থাকা ২৩ নাবিকের মধ্যে ছিলেন চট্টগ্রামের আইনুল হক অভি নামের একজন নাবিক। বাংলাদেশি সময় বুধবার সকাল ৭টায় অভি তার মাকে এক মিনিটের একটি ভয়েস মেসেজ পাঠান।

ছেলে অভির ভয়েস মেসেজের বার্তা সম্পর্কে তিনি বলেন, আজ সকাল ৭টায় এক মিনিটের ভয়েস মেসেজ পাঠিয়েছে ছেলে। এতে সে বলে টাকা না দিলে তাদের সবাইকে মেরে ফেলবে জলদস্যুরা।

নাবিক অভির মা বলেন, জলদস্যুরা মুক্তিপণ হিসেবে ৫০ লাখ মার্কিন ডলার চেয়েছে। এই অর্থ তাদের দিলেই মুক্তি মিলবে নাবিকদের।

মোজাম্বিকের মাপুতু বন্দর থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার পথে মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় বেলা দেড়টায় জাহাজটিতে উঠে নিয়ন্ত্রণ নেয় সোমালিয়ার জলদস্যুরা। জাহাজটিতে ৫৫ হাজার টন কয়লা রয়েছে। জাহাজের ২৩ জন নাবিকের সবাই বাংলাদেশি। জাহাজটি চট্টগ্রামের কবির গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান এস আর শিপিং লিমিটেডের মালিকানাধীন।

এ বিষয়ে কবির গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, জলদস্যুরা নাবিকদের কোনো ক্ষতি করেনি। তাদের যাতে কোনো সমস্যা না হয়, সে জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি।

নাবিকদের খাবার সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন বলেন, জাহাজটি জলদস্যুদের কবলে পড়ার পর এখন রেশনিং করে চলতে হবে। ২০০ টন পানি দিয়ে সাধারণত এক মাস চলা যায়। রেশনিং করলে আরও বেশি দিন যাবে। একইভাবে ২৫ দিনের খাবার রেশনিং করে আরও কিছুদিন চালিয়ে নেওয়া যাবে।


আরও খবর



আরও ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

প্রকাশ করা হয়েছে আরও ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা। এ নিয়ে চার দফায় ৫৬০ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করলো সরকার।

রোববার (২৪ মার্চ) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে চতুর্থ ধাপে ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রকাশ করেন।

তাদের মধ্যে শিক্ষক, রাজনীতিক, সমাজকর্মী, চিকিৎসক, আইনজীবী, চাকরিজীবী, প্রকৌশলী, নাট্যকার, সংগীতশিল্পী এবং সংস্কৃতিকর্মী রয়েছেন।

প্রথমে ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল ১৯১ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম গেজেট আকারে প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২০২২ সালের ২৯ মে দ্বিতীয় তালিকায় ১৪৩ জন এবং সর্বশেষ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হয় আরও ১০৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা।

চতুর্থ দফার শহীদ বুদ্ধিজীবী তালিকায় ৩ জন সাহিত্যিক, একজন বিজ্ঞানী, একজন চিত্রশিল্পী, ৫৪ জন শিক্ষক, ৪ জন আইনজীবী, ১৩ জন চিকিৎসক, ৩ জন প্রকৌশলী, ৮ জন সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারী, ৯ জন রাজনীতিক, ১৩ জন সমাজসেবী রয়েছেন।

এছাড়া সংস্কৃতিসেবী এবং চলচ্চিত্র, নাটক, সংগীত এবং শিল্পকলার অন্যান্য শাখার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৯ জন ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকায়।


আরও খবর
আজ ভয়াল ২৫ মার্চ, গণহত্যা দিবস

সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪




খলিলসহ তিন ব্যবসায়ীর পক্ষে কম দামে আর মাংস বিক্রি সম্ভব নয়: ভোক্তার ডিজি

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেছেন, গরুর মাংস বিক্রেতা খলিল, নয়ন ও উজ্জ্বল এতদিন লোকসান দিয়ে গরুর মাংস বিক্রি করেছেন। গরুর দাম বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে মাংসের দামও বেড়ে গেছে। তাদের পক্ষে কম দামে আর মাংস বিক্রি করা সম্ভব নয়। এ পরিস্থিতিতে তারা কি করবেন, এটি সম্পূর্ণ তাদের সিদ্ধান্ত।

রোববার (২৪ মার্চ) জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের নতুন সভাকক্ষে ব্যক্তি পর্যায়ে সাশ্রয়ী মূল্যে গরুর মাংস বিক্রি বিষয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

ভোক্তার ডিজি বলেন, মূলত গরুর দাম বেশি হওয়ার কারণে মাংসের দাম বেড়ে গেছে। গত বছরের শেষদিকে খলিলের উদ্যোগে দেশের বাজারে কমতে শুরু করে গরুর মাংসের দাম। এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মাস অ্যাসোসিয়েশন এক মাসের জন্য ৬৫০ টাকা দাম বেঁধে দেয়ার পর চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি থেকে আবারও বাড়তে শুরু করে মাংসের দাম।

এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেন, রমজানের পর খলিল-নয়নদের দোকানে উপচেপড়া ভিড় ছিল। মাংস কিনতে ঢাকার বাইরে থেকে মানুষ এসেছে তাদের দোকানে। সেখানে পুলিশ পর্যন্ত মোতায়েন করা হয়েছিল। এর আগে খলিলকে মৃত্যুর হুমকি পর্যন্ত দেয়া হয়েছিল। রাজশাহীতে কম দামে মাংস বিক্রি করায় একজনকে খুন করা হয়েছিল।

তিনি বলেন, মূলত খলিল-নয়নরা এতদিন লোকসান দিয়ে মাংস বিক্রি করেছেন। এখন বাজারে গরুর দাম বেড়েছে। এ পরিস্থিতিতে তারা কী করবেন, এটি সম্পূর্ণ তাদের সিদ্ধান্ত।

অন্যদিকে, সংবাদ সম্মেলনে খলিল জানান, আমি এখন থেকে সকাল ৭টায় দোকান খুলে বিকেল ৩টা পর্যন্ত মাংস বিক্রি করবো। আগামী ২০ রমজান পর্যন্ত প্রতিদিন ২০টা করে গরু বিক্রি করা হবে। আগে প্রতিদিন ৪০টি বিক্রি করলেও, এখন আর সেটি সম্ভব নয়। লাভ-লোকসান বুঝি না ২০ রমজান পর্যন্ত ৫৯৫ টাকায় মাংস বিক্রি করবো।


আরও খবর



মাহি কুফুরিতে আক্রান্ত: রাকিব সরকার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহিকে নিয়ে এবার বিস্ফোরক স্ট্যাটাস দিয়েছেন তার স্বামী রাকিব সরকার। ২৮ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি দাবি করেছেন, মাহি দীর্ঘদিন ধরে কুফুরি দ্বারা আক্রান্ত।

ওই স্ট্যাটাসে মাহির স্বামী লিখেছেন, মাহি দীর্ঘদিন ধরে কুফুরি দ্বারা আক্রান্ত। মাহিকে নিয়ে কেউ বাজে কথা বইলেন না, প্লীজ। আমি অনেক কষ্ট পাই। একসাথে না থাকলেও তাকে আমি ভালোবাসি। ফারিশের মা হিসেবে তার সম্মান অনেক উর্ধ্বে।

যদিও এই ফেসবুক পেজ থেকে বিগত কয়েকদিনে মাহিকে নিয়ে একাধিক স্ট্যাটাস দিয়েছেন রাকিব। সেসব নিয়ে কথা বলতেও দেখা গেছে মাহিকে। এক ভিডিওবার্তায় রাকিবের স্ট্যাটাসের জবাবে মাহি বলেছেন, রাকিব ফেসবুকে কী লিখল, আই ডোন্ট কেয়ার।

এসবের মাঝেই নতুন করে আরও এক স্ট্যাটাসে মাহিকে নিয়ে আলোচনার ঝড় তুললেন তার স্বামী রাকিব সরকার।


আরও খবর