আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

মাধবপুরে পুলিশের বিরুদ্ধে মদ ও চিনি আত্মসাতের অভিযোগ

প্রকাশিত:বুধবার ১৬ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৬ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার কাশিমনগর পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই উজ্জ্বল মোল্লার বিরুদ্ধে জব্দ করা মদ ও চিনি আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে প্রত্যক্ষদর্শী এ অভিযোগ করেন।

এএসআই উজ্জ্বল মোল্লার বিরুদ্ধে উদ্ধার করা মাদক ও চিনির বস্তা থানায় জমা না দিয়ে আত্মসাতের অভিযোগ করেন অভিযানের প্রত্যক্ষদর্শী ও জব্দকৃত মালামালের মালিক।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার (১৪ আগষ্ট) রাত সাড়ে ৩টায় কাশিমনগর পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই উজ্জ্বল মোল্লার নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল উপজেলার চৌমুহনী-বড়জ্বালা সড়কের জয়পুর ডাক্তার বাড়ি গেইট এলাকায় একটি ব্যাটারি চালিত টমটম তল্লাশী করে ৭ বোতল ভারতীয় মদ ও এক বস্তা চিনি জব্দ করে। এ সময় টমটম চালক উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের রাজনগর গ্রামের জজ মিয়া ও জব্দকৃত মালামালের মালিক কামাল হোসেন টমটম ফেলে পালিয়ে যায়।

পরদিন সকালে একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী(সোর্স)এর মাধ্যমে মোটা অংকের টাকা লেনদেন করে মামলা না দিয়ে ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা ছেড়ে দেয়।

মাধবপুর থানার ডিউটি অফিসার সুজন শ্যাম বলেন, সোমবার কোন মাদক জব্দ হয়নি।

কাশিমনগর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আরিফ হোসাইন জানান, তিনি ছুটিতে চলে যাচ্ছেন মাদক জব্দের বিষয় তিনি কিছুই জানেন।

তবে এএসআই উজ্জ্বল মোল্লা মাদক জব্দের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এলাকার মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশকে বিতর্কিত করতে এ ধরনের অভিযোগ করেছে।

মাধবপুর থানার নবাগত অফিসার ইনচার্জ ওসি রাকিবুল ইসলাম খান বলেন, আমি মাত্র যোগদান করেছি তবে এ বিষয়ে আমি খোঁজ খবর নিচ্ছি।

সহকারী পুলিশ সুপার(মাধবপুর সার্কেল)নির্মলেন্দু চক্রবর্তী জানান, এ বিষয়টি পুলিশ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে যদি তদন্তে সত্যতা পাই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



দলীয় নির্দেশ উপেক্ষা করে প্রার্থী হলেন সেতুমন্ত্রীর ভাই-ভাগনে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যের (এমপি) স্বজনদের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর দলীয় নির্দেশ উপেক্ষা করে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ভাই ও ভাগনে।

উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ধাপের নির্বাচনে মনোনয়ন দাখিলের শেষ দিনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ভাই, ভাগনেসহ ১০ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

আজ বৃহস্পতিবার নোয়াখালীর জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও রিটার্নিং কর্মকর্তা শারমিন আরা ১০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই শাহাদাত হোসেন ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভাগনে মাহাবুবুর রশীদ মঞ্জু।

রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্যমতে, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে চারজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

চেয়রাম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া অন্য প্রার্থীরা হলেন নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ গোলাম শরীফ চৌধুরী, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল, আমেরিকা প্রবাসী ওমর আলী।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া অপর প্রার্থীরা হলেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন ও মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসী মামুন হোসেন। এ ছাড়া মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দাখিল করেন উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী পারভীন আক্তার, ফাতেমা বেগম ও রেহানা আক্তার। এ উপজেলায় আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের প্রার্থী নেই।

আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের (এমপি) সন্তান, পরিবারের সদস্য ও নিকটাত্মীয়দের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে গত ১৮ এপ্রিল নির্দেশনা দেওয়া হয়। এই নির্দেশনা অমান্য করে নির্বাচনে থাকলে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়।

তবে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা প্রার্থী থাকলে তা আইনে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের এমপি-মন্ত্রী যেই হোক না কেন, অবৈধ প্রেসার দিলে তা আমলে না নেওয়ার জন্য মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সমস্ত প্রার্থী আমাদের কাছে সমান। কে কার আত্মীয়, মন্ত্রী-এমপিদের কোনো প্রার্থী থাকলে তা আইনে নিষেধাজ্ঞা নেই। প্রার্থী যেই হোক না কেন, সব প্রার্থীর প্রতি সমান আচরণ করতে হবে। আর কোনো প্রার্থী যদি আচরণবিধি না মানে বা অবৈধ প্রভাব বিস্তার করে তাহলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

চতুর্থ ধাপের তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল ২ মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১২ মে, প্রতীক বরাদ্দ ১৩ মে। ভোটগ্রহণ হবে আগামী ২৯ মে। 


আরও খবর



চেয়ারম্যান পদে জি এম কাদেরের দায়িত্ব পালনে বাধা নেই

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান হিসেবে গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরের দায়িত্ব পালনের বিরুদ্ধে দায়ের করা লিভ টু আপিল খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হিসেবে জি এম কাদেরে কার্যক্রম চালাতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

রোববার (১২ মে) আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। একইসঙ্গে হাইকোর্টের দেয়া রুল নিষ্পত্তি করতে বলেছেন আপিল বিভাগ।

আদালতে জি এম কাদেরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. অজি উল্লাহ, অ্যাডভোকেট শেখ সিরাজুল ইসলাম। অপরপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা।

এর আগে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হিসেবে গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরের দায়িত্ব পালনে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে লিভ টু আপিল দায়ের করা হয়।

২০২২ সালের ২৯ নভেম্বর গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হিসেবে গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞার আদেশ স্থগিত করেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি রুল জারি করেছন আদালত।

বিচারপতি শেখ আবদুল আউয়ালের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে জিএম কাদেরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শেখ মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম। পরে এই আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করা হয়।

২০২২২ সালের ৪ অক্টোবর জাপা থেকে বহিষ্কৃত নেতা দলটির সাবেক এমপি জিয়াউল হক মৃধা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হিসেবে গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে মামলা করেন। বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরের ৩১ অক্টোবর ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ আদালত জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হিসেবে জিএম কাদেরের দলীয় যাবতীয় কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞার অস্থায়ী আদেশ দেন।

পরে শেখ সিরাজুল ইসলাম, কলিম উল্যাহ মজুমদারসহ বেশ কয়েকজন আইনজীবী জি এম কাদেরের পক্ষে এ আবেদন করেন। আবেদনে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের ওপর গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রত্যাহার চাওয়া হয়েছে। গত ২৪  নভেম্বর এই আবেদনের শুনানির জন্য জেলাজজ আদালতে মিস আপিল দায়ের করা হয়। সেই আবেদন নামঞ্জুর করেন জেলা জজ আদালত। জেলা জজ আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন করেন জিএম কাদের।

মামলায় বলা হয়, জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। এরপর বিবাদী জিএম কাদের হাইকোর্ট বিভাগের একটি রিট মামলা বিচারাধীন থাকার পরও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে ওই বছর ২৮ ডিসেম্বর কাউন্সিল করে নিজেকে চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা করেন।

জিয়াউল হক মৃধার মামলায় বলা হয়, গত ৫ মার্চ গাজীপুর মহানগর কমিটির উপদেষ্টা আতাউর রহমান সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক সবুর শিকদার, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক রফিকুল ইসলাম ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. মো. আজিজকে বহিষ্কার করেন। এছাড়া গত ১৪ সেপ্টেম্বর বাদী মশিউর রহমান রাঙ্গাকে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য পদ থেকে বহিষ্কার করেন। অন্যদিকে গত ১৭ সেপ্টেম্বর অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধাকেও জাতীয় পার্টি থেকে বহিষ্কার করেন, যা অবৈধ।

তাই ২০১৯ সালের ২৮ ডিসেম্বরের কাউন্সিলসহ চলতি বছর ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বহিষ্কার আদেশ অবৈধ ঘোষণা করতে এবং হাইকোর্ট বিভাগের রিট ১৫০৫১/২০১৯ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জাতীয় পার্টির পরবর্তী কাউন্সিল স্থগিত রাখতে মামলায় আদেশ চাওয়া হয়েছে।


আরও খবর



হাসপাতালের লিফটে আটকে রোগীর মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
গাজীপুর প্রতিনিধি

Image

গাজীপুরে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের লিফটে আটকা পড়ে মমতাজ বেগম নামে এক রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। রবিবার (১২ মে) সকালে হাসপাতালের লিফট হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেখানে এ ঘটনা ঘটেছে।

মমতাজের মামা শাহাদাত হোসেন সেলিম গণমাধ্যমকে বলেন, আজ ভোরে মমতাজকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন স্বজনরা। শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে ডাক্তার দেখাতে হাসপাতালের ১১তলা থেকে লিফটে চতুর্থ তলায় নামার সময় হঠাৎ সেটি বন্ধ হয়ে যায়। প্রায় ৪৫ মিনিট আটকে থাকার পর হাসপাতালের লোকজন নয় তলা দিয়ে তাদের বের করে আনেন। তবে এর আগেই মমতাজ মারা যান।

গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার হাসনিন জাহান জানান, লিফটের ভেতর একজন রোগী মারা গেছেন। এ বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।


আরও খবর



সাংবাদিক নাদিম হত্যা: আসামি বাবুকে জামিন দেননি হাইকোর্ট

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

জামালপুরের সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিম হত্যা মামলার প্রধান আসামি মাহমুদুল বাবুকে জামিন দেননি হাইকোর্ট। তবে তাকে কেন জামিন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে। বুধবার (৮ মে) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। আসামি পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ জগলুল কবির। এর আগে হাইকোর্ট তাকে জামিন দিলেও আপিল বিভাগে তা স্থগিত হয়ে যায়।

গত বছরের ১৪ জুন রাতে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে বকশিগঞ্জের পাটহাটি এলাকায় হামলার শিকার হয়ে বাংলানিউজের সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিমের মৃত্যু হয়। ১৫ জুন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। ১৬ জুন দুই দফা জানাজার পর বকশিগঞ্জের গুমেরচর পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় সাংবাদিক নাদিমকে।

এ ঘটনায় ১৭ জুন বকশিগঞ্জ থানায় মাহমুদুল আলম বাবুসহ ২২ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ২০ থেকে ২৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন তার স্ত্রী মনিরা বেগম। বকশিগঞ্জ থানা পুলিশ থেকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পর এখন মামলাটির তদন্ত করছে সিআইডি।


আরও খবর



মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্ন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি)র প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে ড্রাইভার্স টেকনিক্যাল কোম্পানী লিমিটেড এর ৩৬ জন নারী প্রশিক্ষণার্থীদের মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ তাজুল ইসলাম, চেয়ারম্যান, বিআরটিসি। আরো উপস্থিত ছিলেন বিআরটিসির উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ, প্রিন্ট ও ইলেক্টনিক মিডিয়ার সদস্যগণ, ToT এর প্রশিক্ষণার্থীসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ।

স্বাগত বক্তব্যে মোঃ মশিউজ্জামান, ইউনিট প্রধান, বিআরটিসি কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, গাজীপুর বলেন, চেয়ারম্যান মহোদয়ের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও দূরদর্শী চিন্তার ফসল আমাদের বর্তমান স্মার্ট বিআরটিসি। ToT  প্রশিক্ষণার্থীদের  এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মদক্ষতা ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পাবে। প্রকৌশলী ফাতেমা বেগম (জিএম, আইসিডব্লিউএস ও প্রশিক্ষণ) বলেন, বিআরটিসি অত্যন্ত দক্ষতার সাথে এ ToT  প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণ দিতে সক্ষম  হয়েছে। উন্মুক্ত আলোচনায় একজন নারী ToT  প্রশিক্ষণার্থী বলেন, বিআরটিসি থেকে প্রশিক্ষণ  নিতে পেরে আমরা গর্বিত।

পরিচালক (কারিগরি) কর্নেল মোহাম্মদ মোবারক হোসেন মজুমদার, পিএসসি বলেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ToT প্রশিক্ষণার্থীগণ যোগ্যতা ও নৈপুণ্য বৃদ্ধির মাধ্যমে দক্ষতার সাথে কার্য সম্পাদন করতে পারবে। পরিচালক (অর্থ, হিসাব ও অপারেশন) ড. অনুপম সাহা বলেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ToT প্রশিক্ষণার্থীরা আরও দক্ষ হয়ে উঠবে এবং বাস্তব প্রতিফলন ঘটাতে পারবে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোঃ তাজুল ইসলাম, চেয়ারম্যান, বিআরটিসি বলেন, বিভিন্ন কাজ সঠিকভাবে সম্পাদন বিষয়ে শিক্ষণ দেওয়াই হলো প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণ হলো সাফল্যের চাবিকাঠি। যার মাধ্যমে ToT প্রশিক্ষণার্থীগণ কার্য সম্পাদন বিষয়ে বাস্তব জ্ঞান, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে এবং দক্ষ চালক তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারবে।


আরও খবর