আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মাঘ মাসের ফসলের জন্য কৃষি তথ্য সার্ভিসের পরামর্শ

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ জানুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৩ জানুয়ারী 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
কৃষি ডেস্ক

Image

শুরু হয়েছে মাঘ মাস। এ সময় ধান চাষসহ বিভিন্ন সবজি উৎপাদনের বিষয়ে কৃষকদের পরামর্শ দিয়েছে কৃষি তথ্য সার্ভিস।

বোরো ধান: ধানের চারা রোপণের ১৫-২০ দিন পর প্রথম কিস্তি, ৩০-৪০ দিন পর দ্বিতীয় কিস্তির ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগ করুন। বোরো ধানে অল্টারনেট ওয়েটিং ও ড্রায়িং পদ্ধতিতে সেচ দিন। রোগ ও পোকা থেকে ধান গাছকে বাঁচাতে সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি প্রয়োগ করুন। ক্ষেতে ডালপালা পুঁতে পাখি বসার ব্যবস্থা করুন। আলোর ফাঁদ ব্যবহার করে পোকা দমন করুন। রোগ ও পোকা দমনে অনুমোদিত বালাইনাশক ব্যবহার করুন।

গম: গমের জমিতে যেখানে ঘন চারা রয়েছে তা পাতলা করে দিন। গম গাছ থেকে শীষ বের হলে বা গম গাছের বয়স ৫৫-৬০ দিন হলে জরুরিভাবে গম ক্ষেতে সেচ দিন। ভালো ফলনের জন্য দানা গঠনের সময় আরেকবার সেচ দিন। গম ক্ষেতে ইঁদুর দমনের কাজটি সবাই মিলে করুন।

ভুট্টা: ভুট্টা ক্ষেতে গাছের গোঁড়ার মাটি তুলে দিন। গোঁড়ার মাটির সঙ্গে ইউরিয়া সার ভালো করে মিশিয়ে দিয়ে জমিতে সেচ দিন। গাছের নিচের দিকের মরা পাতা ভেঙে দিতে হবে।

আলু: আলু ফসলে নাবি ধসা রোগ দেখা দিতে পারে। সে কারণে প্রেয়িং শিডিউল মেনে চলুন। মড়ক রোগ দমনে দেরি না করে অনুমোদিত নিয়মিত ছত্রাকনাশক স্প্রে করুন। মড়ক লাগা জমিতে সেচ দেওয়া বন্ধ রাখুন। আলু গাছের বয়স ৯০ দিন হলে মাটির সমান করে গাছ কেটে দিন এবং ১০ দিন পর সম্ভব হলে পটেটো ডিগার দিয়ে আলু তুলে ফেলুন। আলু তোলার পর ভালো করে শুকিয়ে বাছাই করুন এবং সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিন।

তুলা: তুলা সংগ্রহের কাজ এ মাস থেকেই শুরু করতে হবে। শুরুতে ৫০ শতাংশ বোল ফাটলে প্রথমবার, বাকি ফলের ৩০ শতাংশ পরিপক্ব হলে দ্বিতীয়বার এবং অবশিষ্ট ফসল পরিপক্ব হলে শেষ অংশের তুলা সংগ্রহ করুন।

গাছ: শীতে গাছের গোঁড়ায় নিয়মিত সেচ দিন। গোঁড়ার মাটি আলগা করে দিন এবং আগাছামুক্ত রাখুন। হপার পোকা দমনের জন্য আম গাছের মুকুল আসার ১০ দিনের মধ্যে ফুল ফোটার আগেই গাছের পাতা, মুকুল ও ডালপালায় ভালোভাবে ভিজিবো স্প্রে করুন। এক লিটার পানিতে দশমিক ৫০ মিলি ইমিডাক্লোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক এবং ২ গ্রাম ম্যানকোজেব জাতীয় ছত্রাকনাশক মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে। আমের আকার মটর দানার মতো হলে গাছে দ্বিতীয়বার স্প্রে করুন। ফলগাছে স্প্রে করার জন্য ফুট স্প্রেয়ার ব্যবহার করুন।

অন্যান্য: উচ্চমূল্যের ফসল, যেমন ব্রোকলি, স্ট্রবেরি, ক্যাপসিকাম, তরমুজ এসব আবাদ করুন। স্বল্পকালীন ও উচ্চফলনশীল জাত নির্বাচন করুন। আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহার করুন। বিস্তারিত তথ্যের জন্য উপজেলা কৃষি অফিস বা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা অথবা কৃষি কল সেন্টার ১৬১২৩ নম্বরে ফোন করে পরামর্শ নিন।


আরও খবর



কী করবেন গরমে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

তীব্র গরমে পুড়ছে দেশ। এই সময়ে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। বিশেষ করে শিশু এবং বয়স্করা আছেন সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। ভরদুপুরে গরমে বাইরে কোথাও যাওয়ার পথেই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ার ঘটনা হরহামেশাই হচ্ছে। অনেক সময় দেখা যায় অনেকেই এই ভ্যাপসা গরমে একেবারে অচেতন হয়ে যান।  প্রচণ্ড রোদ আর গরমে হিটস্ট্রোক হতে পারে যে কোনো বয়সের মানুষের।

যদি মনে হয় কেউ  হিটস্ট্রোক হয়েছে তাহলে সবার আগে অসুস্থ ব্যক্তিকে একটু শীতল জায়গায় নিন, গাছের নিচে বা কোনো দোকানের ভেতরে ফ্যানের বাতাসের নিচে। সম্ভব হলে ঠান্ডা পানিতে বা বরফে ভেজা কাপড় দিয়ে বারবার গা মুছে দিন বা শরীরে পানি স্প্রে করুন এবং শিগগির হাসপাতালে স্থানান্তর করুন।

সারাদিন নানা কাজে রোদের মধ্যেই ঘুরেছেন। গরমে অসুস্থতা আচমকা আপনার পেটে ও পা দুটোয় যেন টান লাগল বা কেউ খামচে ধরল। এ সমস্যার নাম হিট ক্র্যাম্প। শরীরে পানি ও লবণের অভাবে এমনটা ঘটে। এমন অবস্থায় দ্রুত গরম ও রোদ থেকে সরে যান। তুলনামূলক ঠান্ডা জায়গায় বসে পড়ুন। প্রচুর পানি ও লবণসমৃদ্ধ তরল (যেমন: ডাবের পানি, লেবু-লবণের শরবত) পান করুন। পরিশ্রম থেকে বিরত থাকুন। খুব ধীরে মাংসপেশি নাড়াচাড়া এবং পায়ের হালকা ব্যায়াম করুন।

সারা দিন রোদে গরমে ঘুরে দেখলেন ত্বক লালচে হয়ে গেছে বা পুড়ে গেছে। র‍্যাশ দেখা দিতে পারে। এটাকে বলা হয় হিট র‍্যাশ। এ সমস্যা সমাধানের জন্য ত্বকে ঠান্ডা বরফ বা ভেজা কাপড় লাগান।

তীব্র গরমে যে কেউ এমন আকস্মিকভাবে যে কেউ অসুস্থ হতে পারে তাই সাবধান থাকতে হবে। গরমে বাড়ির বাইরে গেলে সঙ্গে রাখুন পানি, ছাতা এবং সানগ্লাস। সুস্থ থাকতে প্রচুর পরিমাণে পানি ও তরল পান করবেন। বাইরের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। গরমে ঘরে ফিরেই ঠান্ডা পানি খাবেন না কিংবা গোসল করা থেকে বিরত থাকুন। আগে শরীরটা বাতাসে জুড়িয়ে নিন। প্রচণ্ড গরমে ঘরের ভেতরের বদ্ধ পরিবেশে হাঁসফাঁস লাগলে ছাদে যান কিংবা বারান্দায় গিয়ে বসুন।


আরও খবর



বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া, ৪ মে থেকে কার্যকর

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া। আগে যাত্রীদের ১০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্ব গেলে ভাড়ার ক্ষেত্রে ছাড় (রেয়াত) প্রত্যাহার করায় এ ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সোমবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আগামী ৪ মে থেকে রেয়াত প্রত্যাহার করায় ট্রেনের ভাড়া সমন্বয় করা হবে।

ট্রেনের ভাড়া কেমন বাড়ছে এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা রেলওয়ের বাণিজ্যিক শাখা নির্ধারণ করবে।

এদিকে রেলসূত্র জানিয়েছে, ১০১ থেকে ১৫০ কিলোমিটার ভ্রমণে একজন যাত্রীর রেয়াত কর ২০ শতাংশ, ২৫১ থেকে ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ২৫ শতাংশ আর ৪০০ কিলোমিটার এর ওপরে ৩০ শতাংশ।

রেলসূত্র জানিয়েছে, মে মাসের ৪ তারিখে হতে যদি একজন যাত্রী ট্রেনে ১০০ কিলোমিটারের বেশি ভ্রমণ করে তাহলে তাকে ভাড়া বেশি দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেলের এই প্রস্তাবনা পাস করেছেন। যা এই মাসের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল।

বাংলাদেশ রেলওয়ে এ সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে,  এতদ্দ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক ও সেকশনভিত্তিক রেয়াতি প্রদান করা হয়। ২০১২ সালে সেকশনাল রেয়াত’ রহিত করা হলেও দূরত্বভিত্তিক রেয়াত বলবৎ থাকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীবাহী ট্রেনসমূহে ভাড়া বৃদ্ধি না করে শুধুমাত্র বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে সব প্রকার যাত্রীবাহী ট্রেনে বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তটি আগামী ৪ মে থেকে কার্যকর করা হবে।

এর আগে গত ১৬ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী রেলের ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছিলেন। সেসময় ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির গুঞ্জন উঠার পরে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, রেলের ভাড়া বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই।

২০১২ ও ২০১৬ সালে ভাড়া বাড়িয়েছিল রেলওয়ে। ২০১২ সালের অক্টোবরে সর্বনিম্ন ৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১১০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল। পরে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে আরেক দফায় রেলের ভাড়া বাড়ানো হয় ৭ থেকে ৯ শতাংশ। এর প্রায় সাত বছর পর ২০২৩ সালের শেষার্ধে রেলওয়ের বিভিন্ন সেতু ও ভায়াডাক্টে পন্টেজ চার্জ আরোপের মাধ্যমে আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।

আর রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক রেয়াতি সুবিধা চালু হয়েছিল ১৯৯২ সালে। এর মধ্যে সেকশনভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহার করা হয় ২০১২ সালে। দূরত্বভিত্তিক রেয়াত সুবিধার কারণে দূরপাল্লার ভ্রমণে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ হয় দূরত্বের তুলনায় কম।


আরও খবর
জিআই সনদ পেল দেশের ১৪ পণ্য

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




এনেস্থেসিয়ার ওষুধ ব্যবহারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিভিন্ন হাসপাতালে সম্প্রতি এনেস্থেসিয়াজনিত কারণে রোগীর মৃত্যু ও আকস্মিক জটিলতা নিরসনের জন্যে নতুন কিছু নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। ভবিষ্যতে জটিলতা এড়াতে ও এনেস্থেসিয়ায় ব্যবহৃত ওষুধের গুণগত মান নিশ্চিত করতে নির্দেশনায় এনেস্থেসিয়ায় হ্যালোজেন ব্যবহার করতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের যুগ্ম সচিব জসীম উদ্দীন হায়দার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই নির্দেশনাগুলো দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে-

সারা দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে অপারেশন থিয়েটারে ইনহেলেশনাল অ্যানেসথেটিক (নিশ্বাসের সঙ্গে যে চেতনানাশক নেওয়া হয়) হিসেবে হ্যালোথেনের (চেতনানাশক ওষুধ) পরিবর্তে আইসোফ্লুরেন/সেভোফ্লুরেন (চেতনানাশক ওষুধ) ব্যবহার করতে হবে।

সারা দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট হ্যালোথেন/আইসোফ্লুরেন/সেভোফ্লুরেন ভেপোরাইজারের সংখ্যা এবং বিদ্যমান হ্যালোথেন ভেপোরাইজার পরিবর্তন করে আইসোফ্লুরেন/সেভোফ্লুরেন ভেপোরাইজার প্রতিস্থাপন করতে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দের প্রাক্কলন করতে হবে।

ডিজিডি-এর অনুমোদন ছাড়া হ্যালোজেন ক্রয়, বিক্রয় ও ব্যবহার রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সারা দেশের সব অ্যানেসথেসিওলজিস্টদের (সরকারি/বেসরকারি) নিয়ে হ্যালোথেনের পরিবর্তে আইসোফ্লুরেন ব্যবহারসংক্রান্ত নির্দেশনা প্রতিপালনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

সব সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান থেকে বিদ্যমান হ্যালোথেন ভেপোরাইজারের পরিবর্তে আইসোফ্লুরেন ভেপোরাইজার প্রতিস্থাপনের জন্য চাহিদা মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে হবে।

নতুন অ্যানেসথেসিয়ার মেশিন ক্রয়ের ক্ষেত্রে স্পেসিফিকেশন নির্ধারণে স্পষ্টভাবে আইসোফ্লুরেন/সেভোফ্লুরেন ভেপোরাইজারের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে হবে।

নিউজ ট্যাগ: এনেস্থেসিয়া

আরও খবর



আজ থেকে যেসব ব্যাংকে পাওয়া যাবে নতুন নোট

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাজারে নতুন নোট ছেড়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ রোববার (৩১ মার্চ) বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে এটি সংগ্রহ করতে পারবেন গ্রাহকরা। গত ২০ মার্চ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের (ডিসিপি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ঢাকার বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের ৮০টি শাখা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন কার্যালয়ের মাধ্যমে ৫, ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকা মূল্যমানের নতুন নোট বিনিময় করা হবে। তবে একই ব্যক্তি একাধিকবার সেটি গ্রহণ করতে পারবেন না। সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া ৯ এপ্রিল পর্যন্ত এই নোট বিতরণ করা হবে।

যেখানে পাওয়া যাবে:

জনতা ব্যাংকের পোস্তগোলা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী, এনসিসি ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী, ব্যাংক এশিয়ার বনানী-১১, উত্তরা ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী, আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান, পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট, যমুনা ব্যাংকের গুলশান কর্পোরেট, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের বাবু বাজার, ন্যাশনাল ব্যাংকের মহাখালী, দি সিটি ব্যাংকের ইসলামপুর, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের বিজয়নগর, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নবাবপুর, সাউথইস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার, ওয়ান ব্যাংকের লালবাগ, ট্রাস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার, জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোড কর্পোরেট এবং সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখায় নতুন নোট মিলবে।

অগ্রণী ব্যাংকের জাতীয় প্রেস ক্লাব কর্পোরেট, প্রাইম ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড, জনতা ব্যাংকের টিএসসি কর্পোরেট, সোনালী ব্যাংকের জাতীয় সংসদ ভবন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ, ব্র্যাক ব্যাংকের শ্যামলী, সাউথইস্ট ব্যাংকের কর্পোরেট, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ধানমন্ডি, সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রিন্সিপাল, এনআরবিসি ব্যাংকের ধানমন্ডি, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিস, ব্র্যাক ব্যাংকের সাত মসজিদ রোড, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মেইন ব্র্যাঞ্চ, দিলকুশা, যমুনা ব্যাংকের লালমাটিয়া এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা মেইন শাখায় পাওয়া যাবে।

এছাড়া ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের রায়ের বাজার, রূপালী ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের নিউমার্কেট, এক্সিম ব্যাংকের মতিঝিল, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর, এনসিসি ব্যাংকের দিলকুশা, এক্সিম ব্যাংকের মিরপুর, সোনালী ব্যাংকের রমনা কর্পোরেট, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের মিরপুর, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মৌলভীবাজার, অগ্রণী ব্যাংকের মিরপুর, মিরপুর-১, উত্তরা ব্যাংকের বাবুবাজার, জনতা ব্যাংকের রজনীগন্ধা, ঢাকার কচুক্ষেত করপোরেট, দি সিটি ব্যাংকের মগবাজার, সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের ইব্রাহীমপুর এবং এনসিসি ব্যাংকের মগবাজার শাখায় ঈদের নতুন নোট পাওয়া যাবে।

ন্যাশনাল ব্যাংকের উত্তরা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের মালিবাগ চৌধুরীপাড়া, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাকরাইল, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এসএমই এন্ড এগ্রিকালচার, দক্ষিণখান, এনসিসি ব্যাংকের মালিবাগ, রূপালী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন করপোরেট, ইসলামী ব্যাংকের খিলগাঁও, সোনালী ব্যাংকের কোর্ট বিল্ডিং, অগ্রণী ব্যাংকের রামপুরা টিভি, ইসলামী ব্যাংকের গাজীপুর চৌরাস্তা, এবি ব্যাংকের প্রগতি স্বরণী, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রগতি স্বরণী এবং এক্সিম ব্যাংকের শিমরাইল শাখা থেকে নতুন নোট নেয়া যাবে।

তাছাড়া ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের দক্ষিণ বনশ্রী, এনআরবিসি ব্যাংকের ভুলতা, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা ব্যাংকের বনশ্রী, ইসলামী ব্যাংকের কাঁচপুর, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা ব্যাংকের নন্দীপাড়া, প্রিমিয়ার ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের নন্দীপাড়া, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সাভার, সাভার, ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো, প্রাইম ব্যাংকের সাভার, সাভার, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, বসুন্ধরা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কেরানীগঞ্জ, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বসুন্ধরা, সোনালী ব্যাংকের মুন্সিগঞ্জ কর্পোরেট, ব্র্যাক ব্যাংকের বনানী এবং ন্যাশনাল ব্যাংকের শ্রীনগর শাখায় মিলবে ঈদের নতুন নোট।


আরও খবর



ত্রাণকর্মীদের ওপর হামলার কথা স্বীকার করলেন নেতানিয়াহু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইসরায়েলের হামলায় সাত ত্রাণকর্মী নিহত হওয়ার ঘটনার দায়স্বীকার করলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছেন, ভুল করে তাদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

আজ মঙ্গলবার অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সামরিক হামলায় দাতব্য সংস্থা ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেন (ডব্লিউসিকে) এর সাত ত্রাণকর্মী নিহত হন। তাদের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া, পোল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও ফিলিস্তিনের নাগরিক ছিলেন। এই ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে।

নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েল ভুলবশত গাজায় নিরাপরাধ মানুষকে হত্যা করেছে। তিনি বলেন, দুঃখজনকভাবে গত ২৪ ঘণ্টায় আমাদের বাহিনীর ভুলবশত করা হামলায় গাজা উপত্যকায় নিরপরাধ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন।

যুদ্ধে এমন ভুল হয় দাবি করে তিনি বলেন, আমরা বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করবো। আমরা সংশ্লিষ্ট সরকারগুলোর সঙ্গে আলোচনা করব। এমন ঘটনা যেন আর না ঘটে সে বিষয়ে আমরা নিশ্চয়তা দিচ্ছি।


আরও খবর