আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মালিতে সোনার খনিতে সুড়ঙ্গ ধসে নিহত ৭৩

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ জানুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে সোনার খনিতে সুড়ঙ্গ ধসে পড়ে ৭ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয় । তবে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে নিহতের সংখ্যা কমপক্ষে ৪০ বলে জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, কর্মকর্তারা জানিয়েছেন মালিতে একটি সোনার খনিতে টানেল ধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ৪০ জন নিহত হয়েছেন। একটি শব্দ হওয়ার পর খনিতে ধস শুরু হয়েছিল। পৃথিবী তখন কাঁপতে শুরু করেছিল।

বিশ্বের অন্যতম স্বর্ণ রপ্তানিকারক দেশ মালিতে খনির দুর্ঘটনা খুবই সাধারণ ঘটনা। কারণ বেশিরভাগ খনি শ্রমিক স্বর্ণ খননের জন্য অনিরাপদ পদ্ধতি ব্যবহার করে কাজ করে থাকেন। 

আরও পড়ুন>> চীনে দোকানে আগুন লেগে ৩৯ জনের মৃত্যু

মালির খনিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বে কুলিবালি বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, অস্থায়ী পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে মৃতের সংখ্যা ৪০ জনের বেশি। অননুমোদিত টানেল খননের বিরুদ্ধে খনি শ্রমিকদের দৃঢ়ভাবে পরামর্শ দিয়েছিল মন্ত্রণালয়। কিন্তু তাদের সেই পরামর্শ অকার্যকর হয়েছে।

তিনি জানান, মন্ত্রণালয় এই ঘটনার আরও তদন্ত করবে এবং বৃহস্পতিবার ওই এলাকায় একটি দল পাঠাবে।

তবে স্বর্ণ খনির স্থানীয় কর্মকর্তা ওমর সিদিবে বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ঘটনাস্থলে ২০০ জনেরও বেশি স্বর্ণের খনি শ্রমিক ছিল। অনুসন্ধান এখন শেষ। আমরা ৭৩ জনের মৃতদেহ পেয়েছি। 

আরও পড়ুন>> বিশ্বের সেরা শহর নিউইয়র্ক সিটি, ৫০-এর তালিকায় নেই ঢাকা

গত ১৯ জানুয়ারি মালির দক্ষিণ-পশ্চিম কাউলিকোরো অঞ্চলের একটি স্থানে ওই সুড়ঙ্গটি ধসে পড়ে। তবে এখন পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গভাবে মৃতের সংখ্যা জানা সম্ভব হয়নি।এদিকে দেশটির সরকার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার এবং জনগণের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছে।

এ ছাড়া খনির স্থানগুলোর কাছাকাছি বসবাসকারী সম্প্রদায়গুলোকে নিরাপত্তার বিধানগুলো মেনে চলতে এবং শুধু স্বর্ণের প্যানিংয়ের জন্য সংরক্ষিত এলাকায় কাজ করতেও বলা হয়েছে।


আরও খবর



সিসি ক্যামেরার আওতায় আসছে কক্সবাজার

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত হচ্ছে কক্সবাজারে। এবার ড্রোন ক্যামেরা দিয়ে এ সৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। পাশাপাশি বাইনোকুলার দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে সৈকতের নানা বিষয়। এছাড়া ছিল সিসি ক্যামেরা। সেগুলো পরিচালনার জন্য ছিল বড় বড় এলইডি মনিটর।

এবার পুরো শহরটিকেও সিসি ক্যামেরার আওতায় আনতে চায় বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ। এসব সিসি ক্যামেরায় যা ধরা পড়বে তা দেখা যাবে শহরের মোড়ে মোড়ে রাখা বড় এলইডি মনিটরে। ফলে শহরের অপরাধ কমে আসবে অন্যদিকে পর্যটকরা নিরাপদে ঘুরতে পারবেন।

শুধু তাই নয়, পর্যটকরা বিপদে পড়লে যাতে খুব সহজেই স্বজনদের ফোন করতে পারেন তার জন্য বিভিন্ন মোড়ে ইন্টারকম সার্ভিস এবং বসটন টেলিফোন রাখার চিন্তা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশে প্রথমবারের মতো দুটি পর্যটন কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা বসিয়ে মনিটরিং করা হয়েছে। পরীক্ষামূলক এই কাজে সফলতা পেয়েছে বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ। তবে ক্যামেরায় অপ্রীতিকর কিছু ধরা পড়েনি।

ট্যুরিস্ট পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঈদুল ফিতরে দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের নিরাপত্তায় সিসি ক্যামেরা বসানোর উদ্যোগ নেয় ট্যুরিস্ট পুলিশ। এরই অংশ হিসেবে প্রথম বারের মতো কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ১২টি, পতেঙ্গা বিচে ১২টি ও কক্সবাজারে ২০টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। এসব ক্যামেরা ঢাকায় বসে কন্ট্রোল রুম থেকে নিয়ন্ত্রণ করে ট্যুরিস্ট পুলিশ।

এছাড়াও কক্সবাজারের প্রতিটি বিচকে ইন্টারকম সিস্টেমের আওতায় আনা হয়েছিল। পর্যটকরা তাদের সমস্যা সরাসরি ইন্টারকমের মাধ্যমে ট্যুরিস্ট পুলিশকে অবগত করতে রাখা হয়েছিল এই সুবিধা। তার ফলও তারা পেয়েছেন। পাশাপাশি লাগনো হয়েছিল কক্সবাজারের প্রতিটি বিচ এলাকায় সিকিউরিটি এলার্মিং বাটন। পর্যটকরা কোনো সমস্যায় পড়ামাত্র বাটনে টিপ দিয়ে তা ট্যুরিস্ট পুলিশের বক্সে আওয়াজ তৈরি করেছে। ফলে দ্রুত সময়ে সেই স্থানে পুলিশ পৌঁছে তাদেরকে উদ্ধার করেছে।


আরও খবর



যমুনায় নানীর সাথে মাছ ধরতে গিয়ে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জামালপুর প্রতিনিধি

Image

জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলায় নানীর সাথে যমুনা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে মিনহাজ উদ্দিন (১০) ও মিনাল মিয়া (৮) নামে দুই সহোদর ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১৩ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার সাপধরী ইউনিয়নের দুর্গম চরশিশুয়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

তারা উপজেলার বেলগাছা ইউনিয়নের জারুলতলা এলাকার আজাহার মিয়ার ছেলে। এর আগে ঈদের দুইদিন আগে বাবা-মার সাথে তারা নানা দুদু সরকারের বাড়িতে বেড়াতে আসে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ শনিবার দুপুর ১টার দিকে বাড়ির পাশে নানীর সাথে যমুনা নদীতে মাছ ধরতে যায় ওই দুই শিশু। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীর পানিতে ডুবে নিখোঁজ হয় তারা। অনেক খোঁজাখুঁজির এক থেকে দেড় ঘণ্টা পর তাদের মৃতদেহ নদীতে ভেসে উঠে।

সাপধরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহ্ আলম মন্ডল জানান, তাদের নানা খুবই দরিদ্র। নদীতে মাছ ধরেই জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। দুপুরে নানীর সাথে যমুনা নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।


আরও খবর



বান্দরবানে সব বাহিনীর সদস্য বাড়ানোর ঘোষণা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বান্দরবানে আমরা সব বাহিনীর সদস্য আরও বাড়াবো এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে যা যা করা দরকার তা করব।

আজ শনিবার দুপুরে বান্দরবান সার্কিট হাউসে বান্দরবান জেলার আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

সন্ত্রাসীদের ছাড় দেওয়া হবে না জানিয়ে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, কোনো অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীকে ছাড় দেওয়া হবে না। বান্দরবানের রুমার ঘটনায় সন্ত্রাসীরা তাদের সক্ষমতা প্রর্দশন দেখানোর চেষ্টা করেছে মাত্র। তবে নিরাপত্তা বাহিনী তাদের সব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ধূলিসাৎ করে দেবে।

তিনি বলেন, বান্দরবানের ঘটনায় বিদেশি কোনো মদদ নেই। বিদেশি যাদের কথা বলা হচ্ছে, তারা নিজেদের সমস্যা সমাধানে ব্যস্ত। এই অপরাধে জড়িত কেউ দেশের বাইরে গেলে সেখান থেকে তাকে এনে বিচার করা হবে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কেএনএফ যে হামলা ও লুটের ঘটনা ঘটিয়েছে, সেটা কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী সামরিক বাহিনীকে নির্দেশনা দিয়েছেন শক্তিশালী অভিযান চালানোর। সমন্বিত অভিযানের বিষয়ে সেনাবাহিনী সিদ্ধান্ত নেবেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন বাহিনী তাদের মতো অভিযান চালাবে।

এর আগে আজ সকালে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে বান্দরবানে রুমা উপজেলায় যান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানে সোনালী ব্যাংকে শাখা পরিদর্শন করেন এবং উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাদের কাছে ঘটনার বিবরণ শোনেন।


আরও খবর



ব্যর্থতার দায় নিয়ে ইসরায়েলি সামরিক গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গত বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলার ব্যর্থতার দায় নিয়ে ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান পদত্যাগ করেছেন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর প্রধান হারজে হালেভির টেবিলে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে তিনি পদত্যাগ করেছেন। মেজর জেনারেল আহরন হালিভা ৩৮ বছর ধরে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীতে কাজ করেছেন।

আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান আহারন হালিভা হলেন প্রথম জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা যিনি হামাসের হামলার ব্যর্থতার দায়ে পদত্যাগ করলেন।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সামরিক বাহিনী চিফ অব স্টাফ হালিভার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছে এবং তার সেবার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছে।

এই ঘটনায় ইসরায়েলের আরও শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের হামাসের আক্রমণ প্রতিরোধ না করতে পারার দোষ স্বীকার এবং পদত্যাগের মঞ্চ তৈরি করতে পারে।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর (আইডিএফ) বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চিফ অব স্টাফ এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর অনুমোদনে মেজর জেনারেল আহারন হালিভা তার দায়িত্ব শেষ করবেন এবং একটি সুশৃঙ্খল ও পেশাদার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উত্তরসূরি নিয়োগের পর সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেবেন।

হালিভা অক্টোবরে বলেছিলেন, হামাসের আক্রমণ ও ইসরায়েল প্রতিরক্ষা ভেঙে পড়া প্রতিরোধ না করার জন্য তিনি দায়বদ্ধ ছিলেন। হামাস হামলা চালিয়ে অন্তত ১ হাজার ১৩৯ জন ইসরায়েলিকে হত্যা করে এবং শত শত ইসরায়েলিকে আটক করে গাজায় নিয়ে যায়।

৭ অক্টোবরের হামাসের হামলাকে ব্যাপকভাবে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থার একটি বড় ব্যর্থতা’ হিসাবে দেখা হয়।


আরও খবর



কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ভোটার কত, তালিকা চাইলেন হাইকোর্ট

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

কক্সবাজার জেলায় কত রোহিঙ্গাকে ভোটার করা হয়েছে তার তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ৬ জুনের মধ্যে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক, নির্বাচন কমিশনসহ তিনজনকে এ তালিকা আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। একইসঙ্গে কক্সবাজারের ঈদগাহ ইউনিয়নের ৩৮ রোহিঙ্গাকে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

এর আগে গতকাল ২৩ এপ্রিল স্থানীয় ভোটার মো. হামিদুর রহমানের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া একটি রিট দায়ের করেন। রিটে মিয়ানমারের রাখাইন থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা কতজন রোহিঙ্গা কক্সবাজারে নাগরিকত্ব পেয়ে ভোটার হয়েছেন তা খুঁজে বের করতে উচ্চপর্যায়ের অনুসন্ধান কমিটি করতে সরকারের সংশ্লিষ্টাদের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়।

একই সঙ্গে ভোটার তালিকা থেকে রোহিঙ্গাদের বাদ দেওয়ার আর্জি জানানো হয়। এছাড়া সদর উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়নের ভোটার তালিকা হালনাগাদ না করা পর্যন্ত ঘোষিত তফসিলে নির্বাচন ও ভোটগ্রহণ বন্ধ বা স্থগিত রাখার আর্জি জানানো হয়।

রিটকারী আইনজীবী জানান, কক্সবাজার সদর উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়নের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিয়েছেন ৪০ রোহিঙ্গা। তাদের তালিকা যুক্ত করে রিট আবেদন করা হয়েছে।

এছাড়া একই ইউনিয়নে কয়েকশ (সাড়ে তিনশ) রোহিঙ্গা নাগরিক হয়েছেন বলে অভিযোগ তুলে তাদের নাগরিকত্ব থেকে বাদ দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভোটার তালিকা হালনাগাদ না করা পর্যন্ত ওই ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন স্থগিত রাখার আর্জি জানানো হয়েছে রিটে বলেও জানান রিটকারী আইনজীবী।


আরও খবর