আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

মানহানির দুই মামলায় খালেদার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১৬ মার্চ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা মানহানির পৃথক দুই মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য ১৬ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নুরের আদালতে এ দুই মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির দিন ধার্য ছিল। তবে খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় তার পক্ষে সময় আবেদন করেন আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে নতুন দিন ধার্য করেন। গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন খালেদা জিয়ার আইনজীবী হান্নান ভুইয়া।

মামলা দুটির একটি হলো ভুয়া জন্মদিন উদযাপন করার, আরেকটি মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করার অভিযোগে মামলা। মুক্তিযুদ্ধকে কলঙ্কিত করার অভিযোগে করা মামলার বিবরণীতে বলা হয়, ২০০১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামায়াতের সঙ্গে জোট করে নির্বাচিত হয়ে সরকারের দায়িত্ব নেন খালেদা জিয়া। তিনি রাজাকার-আলবদর নেতাদের মন্ত্রী-এমপি বানিয়ে তাদের বাড়ি-গাড়িতে স্বাধীন বাংলাদেশের মানচিত্র ও জাতীয় পতাকা তুলে দেন।

২০১৬ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মানহানির এ মামলা করেন জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এবি সিদ্দিকী। অন্যদিকে ভুয়া জন্মদিন পালনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় উল্লেখ করা হয়, খালেদা জিয়ার একাধিক জন্মদিন নিয়ে ১৯৯৭ সালে দুটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে ভুয়া জন্মদিন পালনের অভিযোগে ২০১৬ সালের ৩০ আগস্ট ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক গাজী জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে এ মামলা করেন।


আরও খবর



পাঁচ লাখ শূন্য পদে নিয়োগ দেবে সরকার, ব্যবস্থা নিতে চিঠি

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে পাঁচ লাখ তিন হাজার ৩৩৩টি শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার পর এসব পদে নিয়োগ দিতে উদ্যোগ নিচ্ছে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো। এরই মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগে নিয়োগের ব্যবস্থা নিতে চিঠিও দেওয়া হয়েছে।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, প্রশাসনে মোট অনুমোদিত ১৯ লাখ ১৫১টি পদের বিপরীতে কর্মকর্তা ও কর্মচারী রয়েছেন ১৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮১৮ জন। খালি পদ রয়েছে পাঁচ লাখ তিন হাজার ৩৩৩টি। মন্ত্রণালয় ও বিভাগ পর্যায়ে ২১ হাজার ৭০৯টি পদের মধ্যে খালি রয়েছে ছয় হাজার ৮২১টি। সংস্থা ও অধিদফতর পর্যায়ে ১৪ লাখ ২২ হাজার ৮২৮টি পদের মধ্যে খালি রয়েছে তিন লাখ ২৫ হাজার ৩৩৬টি। বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসক অফিসে ৪০ হাজার ২৭৩টি পদের মধ্যে খালি রয়েছে ১৩ হাজার ৩৫৭টি। বিভিন্ন স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা ও কর্পোরেশনে মোট খালি পদ এক লাখ ৫৭ হাজার ৮১৯টি। এখানে মোট পদের সংখ্যা চার লাখ ১৫ হাজার ৩৪১টি।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রথম থেকে নবম গ্রেডের (আগের প্রথম শ্রেণি) দুই লাখ ৪৪ হাজার ৯৬টি অনুমোদিত পদ রয়েছে। এসব পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন এক লাখ ৭৯ হাজার ৫১৪ জন। খালি পদ ৬৪ হাজার ৫৮২টি।

দশম থেকে ১২তম গ্রেডে (আগের দ্বিতীয় শ্রেণি) দুই লাখ ৯১ হাজার ১১১টি পদের বিপরীতে আছেন এক লাখ ৯৩ হাজার ৬৬৪ জন। খালি পদ ৯৭ হাজার ৪৪৭টি।

১৩ম থেকে ১৬তম গ্রেডে (আগের তৃতীয় শ্রেণি) সাত লাখ ৯৫ হাজার ৪০টি পদ রয়েছে। এসব পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ছয় লাখ তিন হাজার ৪৩৩ জন। খালি রয়েছে এক লাখ ৯১ হাজার ৬০৭টি পদ।

১৭তম থেকে ২০তম গ্রেডে (আগের চতুর্থ শ্রেণি) পাঁচ লাখ ৫৮ হাজার ৪৬৯টি পদ রয়েছে। এসব পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন চার লাখ ১৫ হাজার ১০৪ জন। খালি রয়েছে এক লাখ ৪৩ হাজার ৩৬৫টি পদ।

সরকারি বিভিন্ন দফতরে নির্ধারিত ও অন্যান্য কাজের জন্য ১১ হাজার ৪৩৫টি পদ রয়েছে। এসব পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন পাঁচ হাজার ১০৩ জন। খালি রয়েছে ছয় হাজার ৩৩২টি পদ।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, সরকারি যেসব শূন্যপদ আছে, সেগুলোতে নিয়োগের ব্যবস্থা নিতে তিনি (প্রধানমন্ত্রী) নির্দেশনা দিয়েছেন।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ, পদোন্নতি ও প্রেষণ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. নাজমুছ সাদাত সেলিম জানান, যেসব মন্ত্রণালয়ে শূন্য পদ আছে, তাদেরকে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে সেগুলো দ্রুত পূরণের ব্যবস্থা নেয়ার জন্য। এ নির্দেশনা যেসব মন্ত্রণালয় বা বিভাগে শূন্য পদ আছে, তাদেরকে দেওয়া হচ্ছে। স্ব-স্ব মন্ত্রণালয়, স্ব-স্ব বিভাগ, সংশ্লিষ্ট অফিসগুলো যাতে দ্রুত খালি পদগুলো পূরণ করতে পারে সে নির্দেশনা তাদেরকে দেওয়া হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সম্প্রতি জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন, সরকারের শূন্য পদ পূরণ একটি চলমান প্রক্রিয়া। শূন্য পদ পূরণে সুনির্দিষ্ট বিধিমোতাবেক পদ পূরণের নিয়মিত কার্যক্রম চলমান। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগ এবং এর অধীন দফতর-সংস্থাগুলোর চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি কর্মকমিশনের মাধ্যমে নবম (পূর্বতন প্রথম শ্রেণি) ও ১০ থেকে ১২তম গ্রেডের (পূর্বতন দ্বিতীয় শ্রেণি) শূন্য পদে জনবল নিয়োগ হয়ে থাকে।


আরও খবর



সিভাসু’তে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিভাসু) যথাযথ মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন করা হয়েছে। 

দিবসটি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

জাতীয় পতাকা উত্তোলন শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এএসএম লুৎফুল আহসান। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো: কামাল। 

উপাচার্যের পর শিক্ষক সমিতি, অফিসার সমিতি, প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরাম, বঙ্গবন্ধু শিক্ষক ফোরাম, সর্বস্তরের কর্মচারী এবং আবাসিক হলের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গমাতা হলে স্থাপিত বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা ম্যুরালেও পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। 

বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদনের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে দিনব্যাপি বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচার করা হয়।

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ-এর কর্মসূচিতে ফুড সায়েন্স ও টেকনোলজি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. ফেরদৌসী আক্তার, রেজিস্ট্রার মীর্জা ফারুক ইমাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম.এ. হান্নান হলে প্রভোস্ট ড. তোফাজ্জল মো: রাকিব, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা হলের প্রভোস্ট দিলশাদ ইসলাম, পরিচালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ) প্রফেসর ড. এসকেএম আজিজুল ইসলাম, প্রক্টর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন, সমন্বয়ক (উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা) প্রফেসর ড. উমর ফারুক মিয়াজীসহ বিভাগীয় প্রধান, বিভিন্ন দপ্তরের পরিচালক, শিক্ষক, কর্মকর্তা, ছাত্রছাত্রী ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



রোজায় ত্বক ভালো রাখতে যা করবেন

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

রোজায় আমাদের খাদ্যাভ্যাসে বড় পরিবর্তন আসে। তাই এর প্রভাবও পড়ে শরীরে। যে কারণে এসময় শরীরের জন্য সর্বোচ্চ উপকারী খাবার বেছে নিতে পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। রোজায় পানি কম পান করা হলে এবং ভাজাপোড়া ও মসলাদার খাবাার বেশি খাওয়া হলে তার প্রভাব পড়ে আমাদের ত্বকেও। এসময় ত্বক নির্জীব ও শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। তাই রোজায়ও ত্বকের যত্ন নেওয়া জরুরি। চলুন জেনে নেওয়া যাক, রোজায় ত্বক ভালো রাখতে কী করবেন-

ক্লিনজিং : আমাদের ত্বকের উপর মরা চামড়া জমে লোমকূপ বন্ধ করে দিতে পারে। তাই ত্বক সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। বাইরে থেকে ফিরে ক্লিনজিং ব্যবহার করুন। ভালো মানের ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নেবেন। মুখে বারবার পানির ঝাপটা দেওয়ার চেষ্টা করুন। এতে ত্বক আরাম পাবে।

বরফ ব্যবহার : সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর একটি পরিষ্কার সুতির কাপড়ে এক টুকরা বরফ নিয়ে মুখে ঘষতে পারেন। তবে বরফ কখনোই সরাসরি মুখে লাগাবেন না। এতে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। এভাবে বরফ ব্যবহারের ফলে মুখের ফোলাভাব অনেকটাই কমে যাবে। চোখের নিচের ফোলাভাব দূর করার জন্য ফ্রিজে একটি চা চামচ রেখে দিতে পারেন। এরপর সেই ঠান্ডা চামচ বের করে চোখের নিচে ধরে থাকলে আরাম পাবেন এবং চোখের ফোলাভাবও অনেকটাই দূর হবে।

স্ক্র্যাব করুন : সপ্তাহে দুইদিন ব্যবহার করতে পারেন স্ক্র্যাব। নিয়মিত ক্লিনজিং এর পরও অনেক সময় ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার হয় না। এক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে স্ক্র্যাব। বাইরে থেকে না কিনে ঘরেই তৈরি করতে পারেন স্ক্র্যাব। যেমন ধরুন কফি আর মধু দিয়েই আপনি একটি স্ক্যাব তৈরি করে নিতে পারেন। অথবা চালের গুড়া, দুধের সর আর মধু দিয়েও হতে পারে স্ক্র্যাব। তবে এটি বেছে নিতে হবে আপনার ত্বকের ধরন বুঝে।

পাকা পেঁপের প্যাক : রোজায় ইফতারের সময় অনেকেই পাকা পেঁপে খেতে পছন্দ করেন। এটি কিন্তু এসময় আপনার ত্বক ভালো রাখতেও কাজ করবে। সেজন্য আপনার প্রয়োজন হবে দুই চা চামচ পাকা পেঁপের পেস্ট এবং দুই চা চামচ মধু। এবার এই দুই উপকরণ একসঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। মিশ্রণটি ত্বকে ব্যবহার করতে হবে মিনিট পনেরো। এরপর শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিতে হবে। এতে উপকার পাবেন।


আরও খবর



পরীর টলিউড যাত্রা

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

দুই দেশের শহর ভিন্ন হলেও ঢাকা ও কলকাতার মধ্যে অনেক মিল রয়েছে। ভাষা তো বটেই, সংস্কৃতিগত দিক দিয়েও দুই অঞ্চলের মানুষ মিলেমিশে একাকার। ফলে পারস্পরিক শিল্পী বিনিময় চলছে যুগ যুগ ধরেই। কলকাতার অভিনয়শিল্পীরা যেমন ঢাকায় কাজ করেছেন, করেন; তেমনি ঢাকার তারকারাও পা মিলিয়ে যাচ্ছেন টলিউডের পথে।

এবার ঢাকা টু কলকাতা অধ্যায়ের নতুন নাম পরীমণি। টলিউডের সিনেমায় কাজ করছেন তিনি। খবরটা অবশ্য কদিন আগেই দিয়েছেন এ নায়িকা। গত ১৮ মার্চ শুরু হয়েছে তার সেই মিশন। সোশ্যাল হ্যান্ডেল মারফত খবরটা তিনি নিজেই দিয়েছেন। এদিন বিকালে ফেসবুক স্টোরিতে ক্যামেরার ছবি শেয়ার করেন পরী। যেখানে দেখা যাচ্ছে, চিত্রগ্রাহক চিত্র ধারণ করছেন। সঙ্গে পরী বলেছেন, শুটিং চলছে।

এর আগে, গত ১৭ মার্চ রাতে ঢাকা থেকে কলকাতায় গেছেন পরীমণি। বিমান সফরের এক ঝলক অন্তর্জালে শেয়ার করে নায়িকা বলেছেন, যাচ্ছি! কলকাতায় কাল প্রথম শুটিং। দোয়া করবেন।

অতীতে বাংলাদেশ ও ভারত যৌথ প্রযোজনার ছবিতে কাজ করেছিলেন বটে। তবে এই প্রথম কলকাতার স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের ছবিতে কাজ করছেন পরীমণি। তাই উচ্ছ্বাসের মাত্রাও কিঞ্চিৎ বেশি। ছবির নাম ফেলুবকশি। এটি পরিচালনা করছেন দেবরাজ সিনহা। ছবিতে পরীর সঙ্গে সোহম চক্রবর্তীকে দেখা যাবে।


আরও খবর



অন্তরঙ্গ দৃশ্য নিয়ে আপত্তি ক্রিস্টেন স্টুয়ার্টের

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

টোয়াইলাইট সিনেমায় বেলা সোয়ান হয়ে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছেছিলেন ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট। এরপর যত দিন গেছে, নতুন নতুন চরিত্র আর গল্পে জয় করেছেন দর্শকের মন। গতকাল লাভ লাইস ব্লিডিং নামের নতুন সিনেমা নিয়ে এসেছেন ক্রিস্টেন। এ সিনেমা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে অভিনেত্রী আঙুল তুলেছেন হলিউডের অন্যান্য সিনেমায় দেখানো অন্তরঙ্গ দৃশ্যের দিকে।

ক্রিস্টেনের মতে, হলিউডের বেশির ভাগ সিনেমায় যেভাবে অন্তরঙ্গ দৃশ্য দেখানো হয়, সেখানে বাস্তবতার খুব অভাব। এসব দৃশ্য তাঁর কাছে মেকি ও যান্ত্রিক মনে হয় বলেও জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

সম্প্রতি এনবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট বলেন, হলিউডের সিনেমায় অন্তরঙ্গ দৃশ্য যেভাবে ধারণ করা হয়, সেটা খুব আরোপিত। বাস্তবে মানুষ এভাবে সঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হয় না। এসব দেখে মাঝে মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ি। আমার মনে হয় সিনেমার গল্প থেকে শুরু করে প্রতিটি দৃশ্যই বাস্তবসম্মত হওয়া উচিত। এ কারণেই লাভ লাইস ব্লিডিং সিনেমায় ক্রিস্টেন চেষ্টা করেছেন এমনভাবে অন্তরঙ্গ দৃশ্য তুলে আনতে, যা হবে বাস্তবঘনিষ্ঠ। লাভ লাইস ব্লিডিং সে দিক থেকে হলিউডের অন্যান্য সিনেমার চেয়ে আলাদা বলে দাবি করেছেন অভিনেত্রী।

আশির দশকের প্রেক্ষাপটে তৈরি রোমান্টিক থ্রিলার লাভ লাইস ব্লিডিং পরিচালনা করেছেন অস্কারে মনোনয়ন পাওয়া নারী নির্মাতা রোজ গ্লাস। ক্রিস্টেনের সঙ্গে এতে অভিনয় করেছেন কেটি ওব্রায়ান। এ সিনেমায় ক্রিস্টেনের চরিত্রটি এক জিম ম্যানেজারের, যার নাম লু। অন্যদিকে জ্যাকি নামের এক বডিবিল্ডার নিজের স্বপ্ন পূরণ করতে লাস ভেগাসে আসে। একপর্যায়ে তারা প্রেমে পড়ে। এই সম্পর্ক তাদের নিয়ে যায় অপরাধ জগতে। ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট জানিয়েছেন, তিনি এ সিনেমায় অভিনয়ে আগ্রহী হয়েছিলেন, কারণ এতে সম্পর্কের অন্ধকার দিকটি ভিন্নভাবে দেখানো হয়েছে।

লাভ লাইস ব্লিডিং সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে গতকাল। এর আগে জানুয়ারিতে সানডান্স চলচ্চিত্র উৎসব ও ফেব্রুয়ারিতে বার্লিন চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমার প্রিমিয়ার হয়।


আরও খবর