আজঃ শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ সূচকে বাংলাদেশের পাঁচ ধাপ উন্নতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ ব্যবস্থায় বাংলাদেশের পাঁচ ধাপ উন্নতি হয়েছে। ২০২৩ সালের র‌্যাংকিংয়ে আগের ৪১ অবস্থান থেকে ৪৬ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ। এর আগে ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে বাংলাদেশের ৮ ধাপ উন্নতি হয়েছিল।

বর্তমানে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হাইতি। এরপরই পর্যায়ক্রমে চাঁদ ও মিয়ানমারের অবস্থান। আর সবচেয়ে কম ঝুঁকির দেশ আইসল্যান্ড যার অবস্থান ১৫২। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, সুইজারল্যান্ডভিত্তিক দ্য ব্যাসেল ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স সম্প্রতি এ তালিকা প্রকাশ করেছে। বিশ্বের ১৫২টি দেশের ওপর এ র‌্যাংকিং করা হয়। এই তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে চীনের অবস্থান ২৭, পাকিস্তান ৬১ ও শ্রীলঙ্কা ৬২তম অবস্থানে রয়েছে। আর প্রভাবশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্র ১১৯ ও যুক্তরাজ্য ১৪০তম।

প্রতিষ্ঠানটি ১২ বছর ধরে র‌্যাংকিং তালিকা তৈরি করে আসছে। একটি দেশের পাঁচটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে র‌্যাংকিং দেওয়া হয়। মোট ১০০ মার্কিংয়ের মধ্যে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ ব্যবস্থাপনা পরিপালনে ৬৫, ঘুষ ও দুর্নীতি আর্থিক স্বচ্ছতা ও মানদণ্ড, আইনগত ও রাজনৈতিক ঝুঁকিতে ১০ করে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতায় ৫ নম্বর রয়েছে। 

আরও পড়ুন>> নির্বাচনে নিরাপত্তায় থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাড়ে ৭ লাখ সদস্য

প্রতিবেদনে বাংলাদেশের মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সূচকে উন্নয়নের কারণ হিসেবে আর্থিক খাতের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ কাঠামোর মানোন্নয়নের বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে, বাংলাদেশ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক অঙ্গীকার, আন্তঃসংস্থার কাজের সমন্বয়, আর্থিক খাতে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে বাংলাদেশ সরকারের পর্যাপ্ত লোকবল ও অর্থের সংস্থান ভূমিকা রেখেছে।

উল্লেখ্য, এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপ অন মানিলন্ডারিংয়ের (এপিজি) মিউচুয়াল ইভ্যালুয়েশন রিপোর্ট মোতাবেক বাংলাদেশ এফএটিএফের ৪০টি সুপারিশের বিপরীতে ৮টিতে কমপ্লায়েন্ট, ২৭টিতে লার্জলি কমপ্লায়েন্ট এবং ৫টিতে পার্শিয়ালি কমপ্লায়েন্ট রেটিং পেয়েছে। বাংলাদেশ এফএটিএফের ৪০টি সুপারিশের সবকটিই বাস্তবায়ন করেছে।


আরও খবর



‘মন্ত্রীর নির্দেশ’ কমলো মোবাইল ইন্টারনেটের দাম

প্রকাশিত:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মোবাইল ফোন গ্রাহকদের সবচেয়ে জনপ্রিয় তিন দিনের ইন্টারনেট প্যাকেজের যে দাম ছিল, সাত দিন মেয়াদী প্যাকেজেও সেই একই দাম নিতে অপারেটরদের নির্দেশ দিয়েছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তার এমন নির্দেশের পর দাম কমলো মোবাইল ইন্টারনেটের।

জানা গেছে, মোবাইল অপারেটররা এরই মধ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন বলে জানা গেছে। শুক্রবার মধ্য রাতেই নতুন দাম কার্যকর হবে। কোনো কোনো অপারেটর এরই মধ্যে নতুন দাম কার্যকর করেছে। যদিও রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক গত ৮ নভেম্বরেই মোবাইল ইন্টারনেটের দাম কমিয়ে নতুন দাম কার্যকর করেছে।

মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর সংগঠন এমটব মোবাইল ইন্টারনেটের দাম কমানোর বিষয়ে শুক্রবার একটি বিবৃতি দিয়েছে। বিবৃতিতে সংগঠনটি বলেছে, গত ১৫ অক্টোবর নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনাবলি অনুযায়ী নানাবিধ প্রতিকূলতা সত্ত্বেও অপারেটররা তাদের ইন্টারনেট প্রোডাক্ট পোর্টফোলিও আপডেট করে। দুর্ভাগ্যবশত এর মাত্র ১৫ দিন পরে আবারও প্রোডাক্ট পোর্টফলিও পরিবর্তন করতে নতুন নির্দেশনাবলি দেয়া হয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমরা ইতোমধ্যে এই জটিল পোর্টফোলিও পরিবর্তন করেছি।


আরও খবর
তৃতীয় দিনে ১৫৫ প্রার্থীর আপিল ইসিতে

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




অবশেষে হামাসের সঙ্গে সমঝোতা করতে রাজি হলো ইসরাইল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গত দেড় মাস ধরে চলা যুদ্ধে এই প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে সমঝোতায় যেতে রাজি হয়েছে ইসরাইল।

সোমবার ইসরায়েলভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল কানের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূলত হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের মুক্ত করতেই ইসরাইলের শাসকগোষ্ঠী এই সমঝোতায় আসতে আগ্রহী।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, হামাস যদি তার হাতে থাকা জিম্মিদের মুক্তি দেয়, তাহলে ইসরাইলের বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ফিলিস্তিনিদেরও ছেড়ে দেবে মধ্যপ্রাচ্যের ইহুদি অধ্যুষিত ভূখণ্ডটির সরকার। এখন অপেক্ষা কেবল হামাসের জবাবের।

জিম্মিদের মুক্ত করতে হামাসের সঙ্গে একটি সমঝোতায় পৌঁছানোর ব্যাপারটি ইসরাইল যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে দাবি করে নিজেদের প্রতিবেদনে কান জানিয়েছে, বল এখন হামাসের কোর্টে। হামাস যদি ইতিবাচক সাড়া দেয়, সেক্ষেত্রে সহজেই একটি সমঝোতা হতে পারে।

এর আগে একই দিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকেও এই ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি জানিয়েছিলেন, গাজায় ইসরাইলি জিম্মিদের মুক্ত করতে যুক্তরাষ্ট্র তার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।

তিনি বলেন, দুপক্ষের মধ্যে একটি সমঝোতার একটি পরিবেশ তৈরি হচ্ছে। আমরা আশা করছি এটি হবে। তবে এখনো অনেক কাজ বাকি রয়ে গেছে।

গত ৭ অক্টোবর ভোরে ইসরাইলে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। উপত্যকার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্ত বেড়া ভেঙে ইসরায়েলে প্রবেশ করে নির্বিচারে সামরিক-বেসামরিক লোকজনকে হত্যা করে তারা। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে গাজায় ধরে নিয়ে যায় ২৪২ জনকে।

ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, এই জিম্মিদের মধ্যে ইসরাইলিদের সংখ্যা ১০৪ জন। বাকি ১৩৮ জনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, আর্জেন্টিনা, রাশিয়া ও ইউক্রেনের নাগরিকরা রয়েছেন।


আরও খবর



বাণিজ্যিকভাবে বস্তা পদ্ধতিতে মেহেরপুরে আদা চাষ শুরু হয়েছে

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আব্দুল আলিম, মেহেরপুর

Image

বাণিজ্যিকভাবে বস্তায় আদা চাষ শুরু হয়েছে। বাড়ির আশেপাশে পরিত্যাক্ত জমিতে আদা চাষ করে আশার আলো দেখছেন মেহেরপুরের আদা চাষিরা। কৃষি প্রযুক্তির এই আধুনিকায়নে কৃষকের প্রতি ইঞ্চি জায়গা ব্যবহারে এই পদ্ধতিতে আদা চাষ করতে আগ্রহী হয়ে উঠেছে চাষীরা।

কৃষি অফিসের উদ্যোগে পরিত্যাক্ত প্রতি ইঞ্চি জায়গা চাষের আওতায় আনতে বস্তা পদ্ধতিতে আদা চাষ শুরু হয়েছে। সেই লক্ষে পরীক্ষামূলক মেহেরপুর সদর উপজেলার আমঝুপি গ্রামে দুজন চাষী তাদের বাড়ির পাশে পরিত্যাক্ত জায়গায় ৮০০টি বস্তায় চাষ আদা করেছে।

চাষীরা জানায় কৃষি অফিসের পরামর্শে প্রথমে একটি বস্তায় ৩ ঝুড়ি মাটি, ১ ঝুড়ি বালি, ১ ঝুড়ি গোবর সার ও ২৫ গ্রাম দানাদার কীটনাশক মাটির সঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে বস্তায় ভরে তিন টুকরো অঙ্কুরিত আদা পুঁতে দিয়ে এই চাষ করা হয়েছে। এতে বস্তা প্রতি খরচ হয়েছে ২০-২৫ টাকা। ইতোমধ্যে আদার গুটি নিতে শুরু হয়েছে । চাষীরা আশা করছে ভাল লাভের।

আমঝুপি গ্রামের আদা চাষী জানান, আমার বাগানে দুই কাঠা জমি পড়ে ছিল কৃষি অফিসের পরামর্শে ৩০০ বস্তায় আদা চাষ করি। এ চাষে বেশি খরচ হয়নি মাত্র পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এতে যে আদা হবে বাজারে সর্ব নিম্ন দামো পায় তাও ৩০ হাজার টাকা আসবে।  

মেহেরপুর সদর উপজেলার আদা চাষী জানান, কৃষি অফিসের পরামর্শে আদা চাষ করে প্রতি বস্তায় এক কেজি করেও ফলন পাওয়া যায়। তবে বাজারে ১০০ টাকা কেজি দরেও বিক্রি হলেও চাষীরা ভাল লাভবান হবে। আমার এ আদা চাষ অনেকে দেখতে আসছে আমি আশা করি এবার আমার দেখাদেখি অনেকেই করতে উদ্ধবো হবে।

মেহেরপুর উপজেলার উপ-সহকারী কৃষি অফিসার আশরাফুল ইসলাম জানান, পতীত জমির সৎ ব্যবহারের অনেক গুলো উপাদান আছে তার মধে সব থেকে ভালো চাষ আদা চাষ। একদিকে পতীত জমি অন্যদিকে ছায়াযুক্ত পতীত জমি যেখানে কোন আবাদ হয়না এমন এক জায়গায় এই জায়গা গুলো আবাদের আওতায় আনতে। আমরা কৃষি বিভাগ চাচ্ছি যে বাড়ির পতীত জমিতে আবাদ করতে পারি তারই একটি উদাহরণ আদা চাষ। আগামিতে কিভাবে লাভবান হতে পারি সেই সম্পর্কে তাদের আমরা পরামর্শ দিচ্ছি।


আরও খবর



শেখ ফজলুল হক মনির ৮৫তম জন্মদিন আজ

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, মুজিব বাহিনীর অধিনায়ক, বিশিষ্ট সাংবাদিক এবং আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ শেখ ফজলুল হক মনির ৮৫তম জন্মদিন আজ। তিনি ১৯৩৯ সালের ৪ ডিসেম্বর টুঙ্গিপাড়ায় শেখ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা শেখ নূরুল হক বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি ও মা শেখ আছিয়া বেগম বঙ্গবন্ধুর বড় বোন।

তিনি ঢাকার নবকুমার ইনস্টিটিউট থেকে মাধ্যমিক এবং ১৯৫৮ সালে তৎকালীন জগন্নাথ কলেজ (বর্তমানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করেন। এরপর ১৯৬০ সালে বরিশালের বিএম কলেজ থেকে বিএ ডিগ্রি লাভ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ছাত্র ছিলেন তিনি। ১৯৬২ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ এবং ১৯৬৩ সালে আইন বিষয়ে ডিগ্রি লাভ করেন।

১৯৬০ থেকে ১৯৬৩ সাল পর্যন্ত শেখ মনি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬২ সালে হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের রিপোর্টের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তিনি ছয় মাস কারাভোগ করেন।

ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক থাকাকালে তৎকালীন সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে ছাত্রসমাজের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন শেখ মনি। বঙ্গবন্ধুর ৬ দফা বাস্তবায়নে জোরালো ভূমিকা পালন করেন।

ছয় দফা আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালনের দায়ে তার বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি হয় এবং তাকে কারারুদ্ধ করা হয়। দীর্ঘ কারাবাস শেষে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের পর তিনি মুক্তি পান। ৭০ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়ী হলেও পাকিস্তানিরা ক্ষমতা হস্তান্তরে টালবাহানা শুরু করলে দেশ মাতৃকার টানে বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন শেখ মনি।

স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে দেশের যুব সমাজকে সাথে নিয়ে ১৯৭২ সালের ১১ নভেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের ঘাতকরা নির্মমভাবে হত্যা করে। সেদিন রাতে ঘাতকের বুলেটে নিহত হন শেখ মনি ও তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি।


আরও খবর
তৃতীয় দিনে ১৫৫ প্রার্থীর আপিল ইসিতে

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




কুকুরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

কুকুরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া। নতুন প্রজন্মের দীর্ঘদিনের বিক্ষোভ-প্রতিবাদের মুখে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। এবিষয়ে বিশেষ আইন প্রণয়নে চলতি বছরই পার্লামেন্টে বিল উত্থাপন করবে ক্ষমতাসীনরা।

অনেক কোরীয় নাগরিকের ধারণা ৬০-৭০ দশকে চরম দারিদ্র এবং খাদ্যাভাবের কবলে পড়ে কুকুরের মাংস খাওয়া শুরু। আবার অনেকে বলছেন, প্রাচীনকাল থেকেই তাদের আদিপুরুষ কুকুরের মাংস খেয়ে আসছে।

জরিপ বলছে, প্রতিবছর শুধুমাত্র মাংস খাওয়ার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় ৭ থেকে ১০ লাখ কুকুর হত্যা করা হয়। যা নিয়ে হরহামেশাই সমালোচনা হয় বিশ্বজুড়ে। 

আরও পড়ুন>> গাজায় জ্বালানি প্রবেশ করতে দিচ্ছে না ইসরাইল

এমনকি নিজ দেশেও দীর্ঘদিন ধরে বিক্ষোভ প্রতিবাদ করে আসছেন প্রাণি সুরক্ষাকর্মীরা। এছাড়া দক্ষিণ কোরিয়ার তরুণ প্রজন্মও এ বিষয়ে বেশ সোচ্চার।

এমন বাস্তবতায় চাপের মুখেই কুকুরের মাংস বিক্রি এবং খাওয়া বন্ধে বিশেষ আইন তৈরি করতে যাচ্ছে সিউল। ২০২৭ সাল নাগাদ দেশটিতে কুকুরের মাংস খাওয়া পুরোপুরি বন্ধে এবছরই পার্লামেন্টে বিল উত্থাপন করবে ক্ষমতাসীন পিপল পাওয়ার পর্টি।

কুকুরের মাংস বিক্রির সাথে জড়িত ব্যবসায়িদের বিকল্প কর্মসংস্থান বন্দোবস্ত করার পরই এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরীয় সরকার।


আরও খবর