আজঃ মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মহাকাশে দেহের তরল অংশগুলো চালিত হয় উপরের দিকে

প্রকাশিত:শনিবার ২০ আগস্ট ২০22 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ আগস্ট ২০22 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মহাকাশ ভ্রমণ বা দীর্ঘদিন মহাকাশে অবস্থানের কারণে বেশ কিছু শারীরিক সমস্যার মুখে পড়তে হয় নভোচারিদের। ওজন কমা, হাড়ের ক্ষয়, শারীরিক কাঠামোয় পরিবর্তনসহ মানসিক সমস্যাও তৈরি হয়। গবেষকরা বলছেন, পৃথিবীর বাইরে মহাকর্ষণের অভাবই সমস্যার কারণ।

একুশ শতকের আধুনিক প্রযুক্তির অনন্য এক নজির মহাকাশ পর্যটন। টেসলা কর্ণধার ইলন মাস্ক, অ্যামাজনের জেফ বেজোস আর ভার্জিন গ্যালাক্টিকের মালিক রিচার্ড ব্রানসনের মতো ধনকুবেররা এরই মধ্যে মহাকাশ পর্যটন ব্যবসায় নেমেছেন। বিক্রি শুরু করেছেন মহাকাশ ভ্রমণের টিকেটও।

তবে দুঃসাহসিক মহাকাশ যাত্রায় আছে বেশকিছু শারীরিক ও মানসিক চ্যালেঞ্জ। এতদিন শুধু পেশাদার নভোচারীরা এসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছেন। এখন পর্যটকদের এর জন্য তৈরি থাকতে হচ্ছে।

মহাকাশে মাইক্রোগ্র্যাভিটির কারণে ওজনহীনতা অনুভব করেন নভোচারীরা। শুরুতে আনন্দ হলেও পরে অস্বস্তি অনুভব হয়। আর এ রোগের বৈজ্ঞানিক নাম স্পেস অ্যাডাপটেশন সিকনেস। এছাড়া মাধ্যাকর্ষণের অভাবে শরীরের ভেস্টিবুলার সিস্টেম ঠিকমতো কাজ না করায় মস্তিষ্কের সাথে দেহের সংযোগ বাধাপ্রাপ্ত হয়। দুর্বল হয়ে যায় মাংশপেশী, ক্ষয় হয় হাড়।

মহাকাশচারী মাটিয়াস মাউরার বলেন, এখানে আসার পর প্রথম কদিন মাথা কিছুটা ঝিমঝিম করে। সবকিছুর সাথে মানিয়ে নিতে মস্তিষ্ককে সবসময় সজাগ রাখতে হয়। কয়েক সপ্তাহ কাটলেও পরও অস্বস্তি কাটেনা।

 মহাকাশে ভাসমান থাকার কারণে দেহের উপরের অংশে রক্ত চলাচল বেশি হয়। এর ফলে নভোচারীদের মুখের অংশ ফুলে যায়। দেহ আকৃতির বদলও হয়। পৃথিবীর চেয়ে মহাকাশে মহাজাগতিক বিকিরণের পরিমাণ ১০ গুণেরও বেশি হওয়ায় চোখেরও ক্ষতি হয়। আর সবচে ভয়ঙ্কর গামা রশ্মি ও আয়নের প্রভাবতো আছেই।

মহাকাশচারী মাটিয়াস মাউরার আরও বলেন, মহাকাশে নভোচারীদের মুখমণ্ডল চাঁদের মতো গোল হয়ে যায়। এর কারণ মহাকাশে দেহের তরল অংশগুলো উপরের দিকে চালিত হয়। ফলে পায়ে রক্ত চলাচল কম হয়। এবং পৃথিবীর তুলনায় পা চিকন হয়ে যায়। তবে মাথায় বেশি তরল চড়ে গেলে প্রচুর চাপ তৈরি হয়। এছাড়া কমে যায় দৃষ্টিশক্তি। পৃথিবীতে যারা চশমা পরেননা এমন অনেকেরই এখানে চশমার প্রয়োজন হয়।

মহাকাশে ঘুমচক্র নেই। রাত-দিনের হিসাবও নেই। ফলে দীর্ঘ অবস্থানে মানসিক চাপ তৈরি হয়। বারবার প্রস্রাব করার প্রবণতা থেকে পানিশূন্য হয় নভোচারীর শরীর।


আরও খবর



বিরল সূর্যগ্রহণ কখন কোথায় দেখা যাবে জানাল নাসা

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

একটি বিরল মহাকাশীয় ঘটনার বাকি আর মাত্র একদিন। আগামী ৮ এপ্রিল উত্তর আমেরিকায় পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। এদিন সূর্যের পথে চলে আসবে চাঁদ এবং আলোকে পৃথিবীতে পৌঁছাতে বাধা দেবে। ফলে উত্তর আমেরিকার আকাশ সম্পূর্ণ অন্ধকার হয়ে যাবে। এই ধরণের ঘটনা অন্তত আগামী ২০ বছরে আর ঘটবেনা।

লাইভ সায়েন্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উত্তর আমেরিকার ১৫টি রাজ্যে চার মিনিটের জন্য ভয়ঙ্কর অন্ধকারের এই অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে। তবে সমস্ত আমেরিকান তাদের নিজ নিজ রাজ্য থেকে আংশিক গ্রহণ দেখতে পারবে।

নাসার মতে, এদিন সূর্যগ্রহণটি আংশিক গ্রহণ হিসেবে শুরু হবে এরপর সম্পূর্ণ সূর্যগ্রহণে পরিণত হবে। পরে আবার আংশিক গ্রহণ হিসেবে শেষ হবে। এটি টেক্সাসের ডালাস শহরে ১২টা ২০ মিনিটে প্রথম সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে চার মিনিটের জন্য পূর্ণ সূর্যগ্রহণের দেখা মিলবে।

এছাড়া, ওকলাহোমার ইডাবেলে দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে, আরকানসাসের লিটল রকে দুপুর ১টা ৫১ মিনিটে, পপলার ব্লাফে দুপুর ১টা ৫৬ মিনিটে, কেন্টাকির পাদুকাহে দুপুর ২টায়, ইলিনয়ের কার্বনডেলে দুপুর ১টা ৫৯ মিনিটে, ইন্ডিয়ানার ইভান্সভিলে দুপুর ২টা ২ মিনিটে, ওহাইও এর ক্লিভল্যান্ডে বিকেল ৩টা ১৩ মিনিটে, পেনসিলভেনিয়ার এরিতে বিকেল ৩টা ১৬ মিনিটে, নিউইয়র্কের বাফেলোয় বিকাল ৩টা ১৮ মিনিটে, ভারমন্টের বার্লিংটনে বিকাল ৩টা ২৬ মিনিটে, নিউ হ্যাম্পশায়ারের ল্যাঙ্কাস্টারে বিকাল ৩টা ২৭ মিনিটে ও মেইনের ক্যারিবউয়ে বিকাল ৩টা ৩২ মিনিটে চার মিনিটের জন্য পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা দেবে।

নিউজ ট্যাগ: সূর্যগ্রহণ

আরও খবর



তাপপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া দফতরের দুঃসংবাদ

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আজ বৈশাখের প্রথমদিন। অন্যদিনের চেয়ে আজকের তাপমাত্রা একটু বেশি থাকবে, সঙ্গী হবে অস্বস্তি এসব আগেই জানিয়েছিল আবহাওয়া দফতর। এমন পূর্বাভাসের মধ্যে সকালে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন পরিবেশ থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোদের তেজ বাড়তে থাকে। এরইমধ্যে তাপপ্রবাহের বিস্তার ঘটতে পারে বলে পূর্বাভাস মিলেছে।

রবিবার (১৪ এপ্রিল) দেয়া পূর্বাভাসে বলা হয়- পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

এ অবস্থায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। আর নীলফামারি ও নেত্রোকোনা জেলাসহ রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাবে। এ সময় দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকলেও রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) একই ধরনের আবহাওয়া পরিস্থিতি থাকলেও মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রংপুর, ময়মনসিংহ এবং সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। পাশাপাশি বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টিরও শঙ্কা রয়েছে। তবে তাপপ্রবাহ অন্যান্য এলাকায় অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ ৪৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

অব্যাহত অতি তীব্র তাপদাহে স্বস্তি নেই চুয়াডাঙ্গায়। সকাল থেকেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে এখানকার জনপদ। বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ বেশি থাকায় অনুভূত হচ্ছে ভ্যাপসা গরম। এরই মাঝে আজ মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ দশমিক ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান।

তিনি বলেন, চুয়াডাঙ্গায় আজ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী দুই দিন এমন অবস্থা বিরাজ করতে পারে।

এ দিকে স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, দুপুর থেকেই মরুভূমির মতো তাপ অনুভূত হচ্ছে চুয়াডাঙ্গায়। তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করছে প্রাণিকূল। অস্বস্তি বাড়ছে জনজীবনে।

চলমান তাপদাহে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে রয়েছেন শ্রমজীবীরা। তীব্র তাপদাহে নষ্ট হচ্ছে ধান, ভূট্টা, কলা, আম, লিচুসহ মৌসুমি ফসল।


আরও খবর



তালতলীতে হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

তালতলী(বরগুনা)প্রতিনিধি:

বরগুনার তালতলীতে পুকুর খননের সময় হিট স্ট্রোকে মোঃ নয়া মিয়া ফকির (৫০) নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের খোট্টার চর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত শ্রমিক মোঃ  নয়া  মিয়া ফকির একই গ্রামের আমির আলী ফকিরের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের খোট্টার চর গ্রামের হাসান মিয়ার বাড়িতে পুকুর খননের কাজ করতে যান মো. নয়া মিয়া ফকির। তিনি পুকুর খননের সময় হিট স্ট্রোক করেন। এ সময় স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।

নিহতের ভাই সোবাহান ফকির বলেন, প্রতিদিনের ন্যায় সকালে পুকুর খননের কাজ করতে গিয়ে হিট স্ট্রোক করেন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে হিট স্ট্রোকে মারা গেছেন বলে জানান কর্তব্যরত চিকিৎসক।

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. সুমন কুমার পোদ্দার বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত গরমে হিট স্ট্রোকে তার মৃত্যু হয়েছে।


আরও খবর



দেশের বিভিন্ন শহরে সুপেয় পানির ব্যবস্থা করার সুপারিশ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের বিভিন্ন শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম গ্রহণ ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করার সুপারিশ করেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত কমিটি। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সংসদ ভবনে কমিটির সভাপতি মুহিবুর রহমান মানিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।

কমিটির সদস্য মো. মুজিবুল হক, রফিকুল ইসলাম, কামাল আহমেদ মজুমদার, মুহম্মদ শফিকুর রহমান, এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং ফজিলাতুন নেসা বৈঠকে অংশ নেন।

বৈঠকের শুরুতেই অনুষ্ঠিত হয় পরিচিতি পর্ব। এরপর একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সম্প্রতি সমাপ্ত অধিবেশন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির বিবরণ, প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের সর্বশেষ হালনাগাদ অবস্থা এবং গৃহীত প্রকল্পগুলোর বিবরণ উপস্থাপন এবং বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

বৈঠকে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী ৪৮টি প্রতিশ্রুতির মধ্যে ১১টি বাস্তবায়িত হয়েছে, ৩৫ বাস্তবায়নাধীন রয়েছে এবং দুটি স্থগিত রয়েছে মর্মে জানানো হয়। বাস্তবায়নাধীন ও প্রক্রিয়াধীন প্রতিশ্রুতিগুলোর বিপরীতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় গৃহীত কার্যক্রমগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য কমিটির পক্ষ থেকে সুপারিশ করা হয়।

দেশের বিভিন্ন শহর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম গ্রহণ ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করণের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়। মন্ত্রণালয় কর্তৃক গৃহিত প্রকল্পের কাজের গুণগতমান ও বাস্তবায়ন অগ্রগতি সরেজমিনে পরিদর্শন করে পর্যবেক্ষণ ও মতামত দেওয়ার জন্য বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগকে (আইএমইডি) জোর সুপারিশ করা হয়।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, প্রধান প্রকৌশলী, অতিরিক্ত সচিব, সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর প্রধান, বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) অতিরিক্ত সচিব, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর