আজঃ বৃহস্পতিবার ০৪ জুলাই ২০২৪
শিরোনাম

মহেশখালীতে বেড়িবাঁধ ভেঙে পানিবন্দি ১৫ হাজার মানুষ

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মে ২০২৪ | পত্রিকায় প্রকাশিত
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ভোর থেকে দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীতে দমকা হাওয়ার পাশাপাশি গুড়িগুড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এ ছাড়া নদীতে পানির উচ্চতা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ফুট বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে মহেশখালীর ৪টি স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙে ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।

রোববার (২৬ মে) দুপুর ২টার দিকে মহেশখালী পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডে সিকদার পাড়া এলাকায় বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করতে শুরু করে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন বন্যা কবলিত এলাকার মানুষ। এ ছাড়া বন্যা নিয়ন্ত্রণকারী মূল বাঁধের বেশ কিছু এলাকা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন পাড়ের মানুষ। এ অবস্থায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ টিকিয়ে রাখতে ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে একটানা মেরামতের কাজ করছেন শ্রমিকরা।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন মহেশখালী পৌরসভার মেয়র মকসুদ মিয়া। তিনি জানান, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ভোর থেকে মহেশখালীতে দমকা হাওয়ার পাশাপাশি গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। নদীতে স্বাভাবিকের চেয়ে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে মহেশখালী বেড়িবাঁধ ভেঙে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন অনেক মানুষ। তাদের সহায়তায় আমাদের পৌরসভার লোক কাজ করছে।

মহেশখালীর বাসিন্দা রাজেন সালেহ বলেন, কোহেলিয়া নদীর পাশে যে বেড়িবাঁধটি আছে সেটি ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। আরও কয়েকটি জায়গায় বেড়িবাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে।

মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মীকি চাকমা বলেন, বেড়িবাঁধের অনেক জায়গা ভেঙে গেছে। পানি কমলে তা মেরামত করা হবে।


আরও খবর



ঈদে টানা ৫ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এবার ঈদুল আজহায় সরকারি চাকরিজীবীরা টানা পাঁচদিনের ছুটি পাচ্ছেন। আগামী ১৪-১৮ জুন পর্যন্ত ছুটি কাটাবেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

এদিকে শুক্রবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের আকাশে জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে শনিবার (৮ জুন) থেকে শুরু হয়েছে জিলহজ মাস। আরবি এ মাসের ১০ তারিখে ঈদুল আজহা।

সেই হিসাবে ১৭ জুন (সোমবার) দেশে মুসলমানদের দ্বিতীয় বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ উদযাপিত হবে।

এ উপলক্ষে ১৬, ১৭ ও ১৮ জুন (রোব, সোম ও মঙ্গলবার) সরকারি ছুটি থাকবে। তবে ঈদের ছুটির আগে ১৪ ও ১৫ জুন (শুক্র ও শনিবার) দুদিন সাপ্তাহিক ছুটি। সেজন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি শুরু হবে ১৪ জুন থেকে। তারা ছুটি কাটাবেন ১৮ জুন পর্যন্ত।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে, ঈদুল আজহার দিন সাধারণ ছুটি থাকে। আর ঈদের আগের ও পরের দিন নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ভোগ করে থাকেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

গ্রামের বাড়িতে থাকা প্রিয়জনদের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে সাধারণত ঈদের ছুটিতে রেল, সড়ক ও নৌপথে অসংখ্য মানুষ রাজধানী ছাড়েন। লাখ লাখ মানুষ গ্রামে ফেরায় ঢাকা ফাঁকা হয়ে যায়।

যে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দূর-দূরান্তে ঈদ উদযাপন করবেন তাদের কেউ কেউ আগামী বৃহস্পতিবার অফিস করেই কর্মস্থল ত্যাগ করবেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

অন্যদিকে ঈদুল আজহার ছুটির পর ১৯ জুন থেকে নতুন সময়সূচিতে চলবে সরকারি অফিস। ওই দিন থেকে আগের মতো সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অফিস করবেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।


আরও খবর



কৈলাশটিলায় ফের এলপি গ্যাস উৎপাদন শুরু

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এস এ শফি, সিলেট

Image

সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেডের (এসজিএফএল) আওতায় কৈলাশটিলা এলপিজি প্ল্যান্টে পুনরায় উৎপাদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। পেট্রোবাংলা এ তথ্য জানিয়েছে।

পেট্রোবাংলা জানায়, পেট্রোবাংলার মালিকানাধীন সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেডের (এসজিএফএল) আওতায় পরিচালিত কৈলাশটিলা গ্যাস ফিল্ডের অপরিশোধিত গ্যাস, এলপিজির কাঁচামাল এনজিএল (ন্যাচারাল গ্যাস লিকুইড) সমৃদ্ধ। ১৯৯৫ সালে এই ফিল্ড থেকে উৎপাদিত গ্যাস থেকে এনজিএল আহরণের জন্য দেশের একমাত্র মলিকুলার সীভ টার্বো-এক্সপান্ডার (এমএসটিই) প্রসেস প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়।

ওই প্ল্যান্টে উৎপাদিত এনজিএল পেট্রোবাংলার অপর কোম্পানি রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের (আরপিজিসিএল) কৈলাশটিলা এলপিজি প্ল্যান্টে ফ্র্যাকশনেশন করে এলপিজি ও পেট্রোল (অকটেন নম্বর ৮১) উৎপাদন করা হতো এবং বিপিসির মাধ্যমে বাজারজাত করা হতো।

২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বিএসটিআই কর্তৃক বাজারজাত পেট্রোলের অকটেন নম্বর ৮৯ নির্ধারণ করায় এবং বিপিসি কর্তৃক এলপিজি প্ল্যান্টে উৎপাদিত পেট্রোল উত্তোলন না করায় প্ল্যান্টটি বন্ধ রাখতে হয়। আরপিজিসিএল কর্তৃক বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করেও পেট্রোলের অকটেন নম্বর বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়নি।

এলপিজি প্ল্যান্ট না চালানোর কারণে এমএসটিই প্ল্যান্টটি ভিন্ন মোডে পরিচালনা করে এনজিএল-এর পরিবর্তে কনডেনসেট উৎপাদন করতে হতো। এজন্য এলপিজির উপাদানগুলো ফ্লেয়ার করতে হতো। ফলে একদিকে যেমন প্রাকৃতিক সম্পদের অপচয় হতো তেমনি অন্যদিকে পরিবেশের ক্ষতি হতো।

গত ৩০ মে কৈলাশটিলা এলপিজি প্ল্যান্টটি এসজিএফএলের নিকট হস্তান্তর করা হয়। প্রয়োজনীয় রক্ষণাবেক্ষণ শেষে এসজিএফএল কর্তৃক ২ জুন এলপিজি প্লান্টটি চালু করা সম্ভব হয়। এই প্ল্যান্টে উৎপাদিত এলপিজি কৈলাশটিলায় অবস্থিত বিপিসির একটি প্রতিষ্ঠান এলপি গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের বটলিং প্লান্টে সরবরাহ করা হবে।

মৌলভীবাজার জেলার বাহুবল উপজেলার রশিদপুরে এসজিএফএলেএর দুটি কনডেনসেট ফ্র্যাকশনেশন প্ল্যান্ট এবং একটি অকটেন উৎপাদনকারী ক্যাটালাইটিক রিফরমিং ইউনিট (সিআরইউ) রয়েছে। এলপিজি প্ল্যান্টে উৎপাদিত পেট্রোল (অকটেন নম্বর ৮১)-কে এসজিএফএল-এর ফ্র্যাকশনেশন প্ল্যান্টে উৎপাদিত পেট্রোলের সঙ্গে মিশ্রণ করে অতঃপর সিআরইউ-এর মাধ্যমে অকটেন নম্বর বৃদ্ধি করে বিপিসির মাধ্যমে বাজারজাত করা হবে।

এতে এলপিজি উৎপাদন যেমন নিশ্চিত হবে তেমনি কৈলাশটিলা এমএসটিই প্ল্যান্ট স্বাভাবিকভাবে চালানোর ফলে প্রাকৃতিক সম্পদের অপচয় ও পরিবেশের ক্ষতি রোধ হবে। এছাড়া প্রতি বছর এলপিজি প্ল্যান্টে উৎপাদিত ৪০০০ মেট্রিক টন এলপিজি দেশের জ্বালানি খাতে যোগ হবে বলেও জানানো হয়।


আরও খবর



সেনাপ্রধানের সঙ্গে সিয়েরা লিওন সশস্ত্র বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সিয়েরা লিওন সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল পিটার কেকৌ লেভাউন।

বুধবার (৫ জুন) সকালে ঢাকা সেনানিবাসে সেনা সদরে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

আন্তঃ বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, সাক্ষাৎকালে তারা পারস্পরিক কুশলাদি বিনিময় ছাড়াও দু'দেশের মধ্যে বিদ্যমান সুসম্পর্ক ও ভবিষ্যৎ অগ্রযাত্রায় সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। সেনাবাহিনী প্রধান তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য সিয়েরা লিওন সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব ডিফেন্স স্টাফকে ধন্যবাদ জানান।

সেনাবাহিনী প্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে সিয়েরা লিওন সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ঢাকা সেনানিবাসে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন এবং সেখানে রক্ষিত পরিদর্শন বইতে স্বাক্ষর করেন। এসময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন।

আইএসপিআর জানায়, সিয়েরা লিওন সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ আগামীকাল (৬ জুন) বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমিতে অনুষ্ঠিতব্য ৮৬তম বিএমএ দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের অফিসার ক্যাডেটদের কমিশন প্রাপ্তি উপলক্ষে আয়োজিত রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ দেখার জন্য সরকারি সফরে বাংলাদেশে আগমন করেন। তার এই সফর বাংলাদেশ ও সিয়েরা লিওনের মধ্যকার পারস্পরিক সম্পর্কোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়।


আরও খবর



ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর জন্য আম, ইলিশ ও মিষ্টি উপহার পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ড. মানিক সাহার জন্য আম, ইলিশ ও মিষ্টি উপহার পাঠিয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে এসব উপহার পাঠানো হয়।

উপহার হিসেবে ২০টি কার্টনে ৪০০ কেজি হাঁড়িভাঙা জাতের আম, ৫০ কেজি ইলিশ মাছ ও ৫০ কেজি মিষ্টি পাঠানো হয়। সীমান্তের শূন্যরেখায় উপহারসামগ্রীগুলো গ্রহণ করেন ত্রিপুরায় নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন অফিসের প্রথম সচিব রেজাউল হক চৌধুরী ও আল আমিন।

উপহার হস্তান্তরের সময় সীমান্তের শূন্যরেখায় উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস এম রাহাতুল ইসলাম, রাজস্ব কর্মকর্তা আব্দুল কাইয়ুম তালুকদার, স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান বাপ্পি, ইমিগ্রেশন ইনচার্জ মো. খাইরুল আলম, ৬০ বিজিবি আইসিপি হাবিলদার মো. রহুল আমিন ও আগরতলা কাস্টমস সুপারিন্টেন্ডেন্ট দিব্যেন্দু ভৌমিক।

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন অফিসের প্রথম সচিব রেজাউল হক বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর জন্য আম, ইলিশ ও মিষ্টি পাঠিয়েছেন। বাংলাদেশ ও ত্রিপুরার মধ্যে যে সম্পর্ক, সেটি ১৯৭১ সালের আগে থেকেই। এই উপহার পাঠানোর মাধ্যমে সেই সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে। প্রধানমন্ত্রীর উপহার সামগ্রীগুলো আমরা ত্রিপুরা মুখ্যমন্ত্রীর হাতে তুলে দেব।


আরও খবর



দুদকের কাছে সময় চাইলেন বেনজীরের স্ত্রী ও তিন কন্যা

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৯ জুন ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সময় চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দিয়েছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের স্ত্রী ও দুই মেয়ে। আজ রবিবার দুদকে তাদের পক্ষে এ চিঠি দেওয়া হয়।

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য বেনজীর আহমেদের স্ত্রী জিশান মির্জা, বড় মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর ও ছোট মেয়ে তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরকে আগামী ৯ জুন তলব করে দুদক। এরই পরিপেক্ষিতে দুদকে সময় চেয়ে চিঠি দেন তারা।

গত ১৮ এপ্রিল বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানে মাঠে নামে দুদক। ইতোমধ্যে দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি বেনজীর আহমেদ, তার স্ত্রী ও সন্তানদের নামে থাকা স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক ও ফ্রিজের আদেশ দেন আদালত।

এদিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আশ-শামস জগলুল হোসেন বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের স্থাবর সম্পত্তি দেখভালের জন্য তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগের আদেশ দিয়েছেন।

আদেশ অনুযায়ী, বেনজীরের সাভারের সম্পত্তি দেখবেন সেখানকার ইউএনও, গোপালগঞ্জের মাছের খামার দেখবেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা। এ ছাড়া মাদারীপুর ও কক্সবাজারের সম্পত্তি দেখাশোনা করবেন সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক।


আরও খবর