আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মির্জাগঞ্জে অসময়ে ভাঙ্গন: দিশেহারা পায়রা নদী পাড়ের মানুষ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
Image

মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি:

চলতি বছর বর্ষা মৌসুম আসার আগেই পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার রামপুর, ভিকাখালী, পিপড়াখালী, সুন্দ্রা-কালিকাপুর, চিংগড়ীয়া, পিপড়াখালি, গোলখালি-চরখালী, হাজিখালী, মেন্দীয়াবাদ ও কাকড়াবুনিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় পায়রা নদীর ব্যাপক ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। এতে দিশেহারা হয়ে পরেছেন নদী তীরবর্তী হাজারো মানুষ। ইতিমধ্যে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন স্থাপনা। চোখের সামনে কৃষকের একমাত্র সম্বল আবাদী জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। আর তা নিজ চোখে দেখতে হচ্ছে অসহায় কৃষকদের। নদীর তীরবর্তী এলাকার হাজারো পরিবারের এমন দৃশ্য এখন নৈমিত্তিক ঘটনা। গত কয়েক বছর ধরে মির্জাগঞ্জে পায়রা নদীর অব্যাহত ভাঙনে নদী পারের শত শত ঘরবাড়ী বিলীন হয়ে গেছে। মাথা গুজার ঠাই হারিয়ে এসব লোকজন অনত্র বসবাস করছেন। নদী ভাঙ্গন অব্যাহত থাকলেও ভাঙ্গন রোধে কোন উদ্যোগ নেই বলে জানান স্থানীয়রা।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার ভিকাখালী, পিপড়াখালী, সুন্দ্রা, চিংগড়ীয়া গ্রামের শত শত বাড়িঘর, হাট-বাজার, আবাদি জমি, মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, কবর, মন্দিরসহ বিস্তীর্ণ জনপদ ইতিমধ্যে পায়রা নদীর অব্যাহত ভাঙনে নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। অস্থায়ী বেড়িবাঁধের অনেক জায়গায় বড় বড় ফাটল দেখা দিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত অসহায় জমিহারা লোকজন চরম হতাশায় অন্যত্র জীবনযাপন করছেন। নদীপারের বাকি পরিবারগুলো এখন আতংকে দিন পার করছেন। সরকারি কোনো পদক্ষেপ না পেয়ে চরম হতাশায় ভুগছেন ভাঙন কবলিত বাসিন্দারা। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

মির্জাগঞ্জ ইউনিয়নের সুন্দ্রা-কালিকাপুর গ্রামের বাসিন্দা বিধবা আকলিমা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, তিন-তিনবার ভাঙনের কবলে পড়ে ভিটামাটি ও বাড়িঘরসহ ফসলি জমি সবই নদীতে গেছে। আশ্রয় নেওয়ার মতো নিজেদের কোনো জমি নেই। ভাঙন এলাকায় বেড়িবাঁধের বাইরে অন্য একজনের জমিতে কোনো রকম টিন-বাঁশ-পলিথিনের ছাপরা দিয়ে ছেলে-মেয়ে নিয়ে বসবাস করি। বর্তমানে যেভাবে ভাঙন শুরু হয়েছে, তাতে মনে হয় কয়েক দিনের মধ্যেই আবার আশ্রয়হীন হয়ে যাবো। এইবার ভাঙলে ছেলে-মেয়ে নিয়ে কই যাবো তা নিজেও জানিনা।

পিপড়াখালী গ্রামের বাসিন্দা মোঃ রাসেল খান বলেন, ইতিমধ্যে এ অঞ্চলের সুন্দ্রা-কালিকাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, পিপড়াখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও শত শত ঘরবাড়ীসহ হাট-বাজার নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নতুন করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার পরেও তা এখনো রয়েছে নদী ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে। এবছর বর্ষা মৌসুম আসার আগেই যেভাবে নদী ভাঙ্গন শুরু হয়েছে তাতে খুব দ্রুত টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা না হলে আবারো নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তাই টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য তিনি জোর দাবি করেন।

চিংগড়ীয়া এলাকার বাসিন্দা আলোমগীর আকন জানান, ভিকাখালী, পিপড়াখালী, সুন্দ্রা গ্রামে আগে ১০/১২ হাজার মানুষের বসবাস ছিল। একসময় এই গ্রামে স্কুল, মাদ্রাসা, বাজার সবই ছিল। নদীভাঙনে নিঃস্ব হয়ে অনেকে এলাকা ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছেন। এখন হাতেগোনা কয়েকটি পরিবার এই গ্রামে রয়েছে। যেভাবে ভাঙন চলছে, তাতে অচিরেই গ্রামগুলো পায়রায় বিলীন হয়ে যাবে।

মির্জাগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অ্যাড. আবুল বাশার (নাসির) বলেন, এমন তীব্র গতির ভাঙনের ফলে দিন দিন ছোট হয়ে আসছে মির্জাগঞ্জের মানচিত্র। এভাবে নদী ভাঙন অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে এ ইউনিয়নের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়বে। এখানে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নামমাত্র বেড়িবাঁধ দেয়। আবার বন্যায় তা ভাসিয়ে নিয়ে যায়। টেকসই বেড়িবাঁধ তৈরির জন্য বারবার দাবি করেও কোনো ফল হয়নি। আশা করি খুব শিগগিরই সংশ্লিষ্ট মহল এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিবেন।

পটুয়াখালী পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফ হোসেন বলেন, মির্জাগঞ্জের পায়রা নদীর ভাঙনকবলিত কয়েকটি স্থানে বেড়িবাধ পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে সুন্দ্রা কালিকাপুর ৩৪০ মিটার, পিঁপড়াখালী ৩২০ মিটার এবং উত্তর রামপুর গ্রামে ২৫০ মিটারের কাজ চলমান রয়েছে।


আরও খবর



ট্রান্সকম গ্রুপের সিমিনসহ তিনজনকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভাই আরশাদ ওয়ালিউর রহমানকে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় ট্রান্সকম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সিমিন রহমানসহ তিনজনকে দেশে ফেরার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সিমিন রহমান ছাড়া বাকি দুজন শীর্ষ কর্তা হলেন- গ্রুপের বর্তমান চেয়ারম্যান শাহনাজ রহমান ও হেড অব ট্রান্সফরমেশন যারেফ আয়াত হোসেন।

রোববার (৩১ মার্চ) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও কে এম জাহিদ সারওয়ারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

গেলো ২১ মার্চ রাতে ট্রান্সকমের প্রয়াত চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানের ছোট মেয়ে শাযরেহ হক গুলশান থানায় সিমিন রহমান সহ ১১ জনের বিরুদ্ধে এ হত্যা মামলা দায়ের করেন।

তিনি অভিযোগ করেন, ভাই আরশাদ ওয়ালিউর রহমান অসুস্থ ছিলেন না। তার বড় বোন সিমিন ও অন্য আসামিরা চক্রান্ত করে তাকে হত্যা করেছেন।

উল্লেখ্য, গেলো ২১ মার্চ ট্রান্সকম গ্রুপের সিইও সিমিন রহমান এবং বর্তমান চেয়ারম্যান মা শাহনাজ রহমানসহ তিনজনকে প্রতারণার একটি মামলায় দেশে প্রবেশের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছিলেন চেম্বার আদালত।

লতিফুর রহমানের ছোট মেয়ে শাযরেহ হক এই মামলা করেন। তার বড় বোন, ট্রান্সকম গ্রুপের বর্তমান সিইও সিমিন রহমান এবং গ্রুপের বর্তমান চেয়ারম্যান, তাদের মা শাহনাজ রহমানসহ ট্রান্সকমের আট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করেন শাযরেহ হক।


আরও খবর



ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে হিজবুল্লাহর দুই শীর্ষ কমান্ডার নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইরানের সরাসরি হামলার পর পাল্টা ব্যবস্থা নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে ইসরায়েল। দেশটি এখনো সরাসরি ইরানে হামলা চালায়নি। তবে ইরানকে কাবু করতে ভিন্ন পথে হাঁটছে তেল আবিব। হঠাৎ করেই লেবাননের প্রতিরোধ গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর ওপর হামলা জোরদার করেছে তারা।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) লেবাননে হামলা চালিয়ে তারা হিজবুল্লাহর দুই শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করেছে। যাদের মধ্যে রয়েছেন ইসমাইল ইউসুফ বাজ নামের এক শীর্ষ হিজবুল্লাহ কমান্ডার। ইসরায়েলের দাবি মতে, যিনি দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরায়েলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে চালানো রকেট ও অ্যান্টি ট্যাঙ্ক ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পরিকল্পনা করতেন। হিজবুল্লাহও ইউসুফ বাজের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে বিস্তারিত কোনো তথ্য সরবরাহ করেনি।

একই দিন আরেকটি পৃথক হামলায় লেবাননের চেহাবিয়েহ শহরে হিজবুল্লাহর দুই সদস্যকে হত্যা করা হয়। এদের মধ্যে ছিলেন মুহম্মদ শাহৌরি রাদওয়ান। যিনি পশ্চিম জেলা রকেট ইউনিটের কমান্ডার ছিলেন।

গত বছর গাজা যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েলে যেসব রকেট ছোড়া হচ্ছে তা নিয়ন্ত্রণ করছিলেন রাদওয়ান। এ কমান্ডার খুব দক্ষ ও চতুর ছিলেন।


আরও খবর



গভীর সমুদ্রে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে জীবিত উদ্ধার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বঙ্গোপসাগরের কুতুবিয়ায় গভীর সমুদ্রে ইঞ্জিন বিকল হয়ে গত চারদিন ধরে ভাসতে থাকা একটি ফিশিং বোটের ১৩ জেলেকে উদ্ধার করেছে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড। সোমবার সন্ধ্যায় তাঁদের উদ্ধার করা হয়।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দুপুরে কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার খন্দকার মুনিফ তকি এ তথ্য জানান।

তিনি আরও বলেন, চারদিন আগে ইঞ্জিন বিকল হয়ে বঙ্গোপসাগরের কুতুবদিয়া লাইট হাউস থেকে ৯ নটিকেল মাইল দূরে ভাসছিল ফিশিং বোট এফবি শিফা। পরে ভাসতে থাকা জেলেরা ৯৯৯ জরুরি সেবা নম্বরে যোগাযোগ করলে কোস্টগার্ডের উদ্ধারকারী জাহাজ সবুজ বাংলা জেলেদের উদ্ধারে অভিযান শুরু করে। সোমবার সন্ধ্যায় তাদের জীবিত উদ্ধার করতে সক্ষম হয় কোস্টগার্ড।

কোস্টগার্ড মিডিয়া সেলের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ইতোমধ্যে উদ্ধার হওয়া জেলেদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে এবং রাত ৮টার দিকে বোট মালিকের কাছে জেলেদের হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



কালবৈশাখীতে লন্ডভন্ড পিরোজপুর, নিহত ১

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

কালবৈশাখী ঝড়ে পিরোজপুরের পৌরসভা ও সদর উপজেলার কয়েকশ বাড়িঘর লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। এ সময় গাছচাপায় একজনের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৭ এপ্রিল) সকাল পৌনে ১০টার দিকে হঠাৎ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে অন্ধকারে ঢাকা পড়ে পিরোজপুর। এরপরই শুরু দমকা হওয়া। প্রায় ১৫ মিনিটের ঝড়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে জেলার বিদ্যুৎ সংযোগ। গাছপালা পড়ে বিভিন্ন এলাকার সঙ্গে সড়ক যোগাযোগও বন্ধ রয়েছে।

এ সময় পৌর এলাকার শারিকতলা ইউনিয়নের মরিচাল গ্রামে একটি ঘরে গাছচাপা পড়ে রুবী বেগম (২২) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুইজন।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, পিরোজপুর পৌরসভা ও সদর উপজেলার বেশ কয়েকটি এলাকায় শত শত গাছ উপড়ে পড়ে ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সড়কে সড়কে এলোপাথাড়ি পড়ে আছে গাছ, এতে ব্যাহত হচ্ছে সড়ক যোগাযোগ।

পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমান জানান, হঠাৎ ঝড়ে গাছপালা উপড়ে পড়ে পিরোজপুরের সদর উপজেলা সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ সময় একজন নিহত হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।


আরও খবর



জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রাথমিক দল ঘোষণা বাংলাদেশের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

আগামী জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে বসবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর। বিশ্বকাপের আগে নিজেদের প্রস্তুত করতে ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে নামছে বাংলাদেশ। যেখানে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে দুই দল।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আসন্ন সিরিজকে সামনে রেখে প্রস্তুতি ক্যাম্পের জন্য ১৭ সদস্যের প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। যেখানে রাখা হয়নি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান ও সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকে।

এবারের আইপিএলে বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি পেসার মুস্তাফিজ। যেখানে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলছেন কাটার মাস্টার ফিজ। বাঁহাতি এই পেসারকে আগামী ১ মে পর্যন্ত ছুটি দিয়েছে বিসিবি। আর সাকিব যুক্তরাষ্ট্রে পরিবারের কাছে থাকায় নেই প্রাথমিক এ ক্যাম্পে।

আগামী ২৬ থেকে ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে এই প্রস্তুতি ক্যাম্প। এরপর চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ শুরু হবে ৩ মে। ৪ ও ৭ মে চট্টগ্রামেই পরের দুটি টি-টোয়েন্টি। এরপর মিরপুরের শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ১০ ও ১২ মে হবে সিরিজের শেষ দুটি ম্যাচ।

বাংলাদেশের প্রাথমিক স্কোয়াড : নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন কুমার দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলি অনিক, শেখ মেহেদি হাসান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, পারভেজ হোসেন ইমন, তানভীর ইসলাম, আফিফ হোসেন ধ্রুব, হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও সৌম্য সরকার।


আরও খবর