আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

মোংলা বন্দরের উন্নয়নে ৬ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মোংলা থেকে মোঃ নূর আলম(বাচ্চু),

মোংলা বন্দরের উন্নয়নে ৬ হাজার ১৪ কোটি টাকার প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে আপগ্রেডেশন অব মোংলা পোর্ট প্রকল্প’ নামের ওই প্রকল্প চুক্তি সই হয়।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ ও ইজিস ইন্ডিয়া কন্সালটিং ইঞ্জিনিয়ার্স প্রাইভেট লিমিটেডের মধ্যে এ চুক্তি সই হয়। 

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের পক্ষে চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা ও ইজিস ইন্ডিয়া কন্সালটিং ইঞ্জিনিয়ার্স প্রাইভেট লিমিটেডের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক সন্দ্বীপ গুলাটি চুক্তিতে সই করেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইন্ডিয়ান হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ও ইজিস গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) লরেন্ট জারমেইন। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন দুই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।

মোংলা বন্দরের এ মেগা প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৬ হাজার ১৪ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে ১ হাজার ৫৫৫ কোটি ২০ লাখ টাকা, প্রকল্প সাহায্য ৪ হাজার ৪৫৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা। ২০২৪ সালের ৩০ জুলাই প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে বন্দরের সক্ষমতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছেন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা।

মোহাম্মদ মুসা বলেন, আমরা প্রকল্পটি বাস্তবায়ন খুব গুরুত্বের সাথে নিয়েছি। আপগ্রেডেশন প্রকল্পের মাধ্যমে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে। আশাকরি সবার সহযোগিতায় প্রকল্পটি নির্দিষ্ট সময়ের শেষ করা সম্ভব হবে।

মেগা প্রকল্পে রয়েছে- কন্টেইনার টার্মিনাল নির্মাণ, কন্টেইনার হ্যান্ডেলিং ইয়ার্ড নির্মাণ, কন্টেইনার ডেলিভারি ইয়ার্ড নির্মাণ, সিকিউরিটি সিস্টেমসহ সংরক্ষিত এলাকা সম্প্রসারণ, সার্ভিস ভেসেল জেটি নির্মাণ, ৮টি জলযান সংগ্রহ, বন্দর আবাসিক কমপ্লেক্স এবং কমিউনিটি সুবিধাদি (১৩টি সুউচ্চ ভবন), বন্দর ভবনের সম্প্রসারণ, মেকানিকাল ওয়ার্কসপ, যন্ত্রপাতিসহ স্লিপওয়ে ও মেরিন ওয়ার্কশপ কমপ্লেক্স নির্মাণ, দিগরাজে রেলক্রসিং ওভারপাস, মোংলা বন্দরের বিদ্যমান রাস্তা ৬ লেন পর্যন্ত সম্প্রসারণ, বহুতল কার ইয়ার্ড নির্মাণ।

আপগ্রেডেশন অব মোংলা পোর্ট প্রকল্পের প্রধান অঙ্গের মধ্যে রয়েছে কন্টেইনার ইয়ার্ড, কন্টেইনার জেটি- বিল্ডিং অ্যান্ড আদার স্ট্র্যাকচার, হ্যান্ডলিং ইকুইপমেন্ট, ইউটিলিটি ওয়ার্কস, কন্টেইনার ডেলিভারি ইয়ার্ড নির্মাণ, বিল্ডিং অ্যান্ড আদার স্ট্র্যাকচার, হ্যান্ডলিং ইকুইপমেন্ট, ইউটিলিটি ওয়ার্কস। এছাড়াও বেশকিছু আবাসিক সুবিধা নিশ্চিত করা হবে এ প্রকল্পের মাধ্যমে।


আরও খবর



ঈদে গার্মেন্টস কারখানায় ৮ দিন ছুটির দাবি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন ঈদুল ফিতরে গার্মেন্টস কারখানায় আট দিন ছুটি ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটি।

আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় কমিটির সভাপতি মো. শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে এক বিবৃতিতে এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সরকার ও বিজিএমইএ নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান।

জাতীয় কমিটির নেতারা বলেন, যাতায়াতের বিড়ম্বনা এড়াতে গার্মেন্টস কারখানায় আট দিন ছুটি ঘোষণা করলে ৩৫ লাখ শ্রমজীবী মানুষ ধাপে ধাপে বাড়ি যেতে পারবে। তাই এ সুপারিশ বাস্তবায়নের জোর দাবি জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, প্রতি ঈদে প্রায় এক কোটি মানুষ বৃহত্তর ঢাকা ছাড়ে। এর মধ্যে গার্মেন্টস শ্রমিক প্রায় ৩৫ লাখ। ঈদের আগে মাত্র এক সপ্তাহে ঘরমুখী এক কোটি যাত্রী পরিবহণের সক্ষমতা সড়ক, রেল ও নৌপরিবহণ খাতে নেই। এর ফলে প্রতি ঈদেই সড়ক ও রেলপথে বিশৃঙ্খলা এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়।


আরও খবর



হলমার্কের তানভীরের দুর্নীতি মামলার রায় ১৯ মার্চ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. তানভীর মাহমুদসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে করা এক মামলার রায় ঘোষণার জন্য ১৯ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) এ মামলায় যুক্তি উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেম রায় ঘোষণার জন্য এদিন ধার্য করেন।

এর আগে ২৮ জানুয়ারি রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ২৮ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন। রায় ঘোষণার দিন দুদকের আইনজীবী মীর আহম্মেদ সালাম মামলাটি রায় থেকে উত্তোলন পূর্বক দুইজন ম্যাজিস্ট্রেটের সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য আবেদন করেন। আদালত দুদকের আবেদনটি মঞ্জুর করেন। এরপর আদালত মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ৪ মার্চ দিন ধার্য করেন। ৪ মার্চ তৎকালীন ঢাকার দুই মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুর রহমান ও কেশব রায় চৌধুরী আদালতে সাক্ষ্য দেন। তাদের সাক্ষ্য শেষে যুক্তি উপস্থাপনের জন্য এ দিন ধার্য করেন।

জানা যায়, ম্যাক্স স্পিনিং মিলস নামে ভুয়া কোম্পানির হিসাবে ৫২৫ কোটি ৬২ লাখ ৯২ হাজার ৮০০ টাকা মূল্যের সুতা রপ্তানি করা হয় বলে নথিপত্রে দেখানো হয়। ওই হিসাবে পুরো অর্থ জমা করা হলে তা থেকে ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা হলমার্কের আরেক ভুয়া প্রতিষ্ঠান অ্যাপারেল এন্টারপ্রাইজের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়, যা পরে তানভীর ও তার স্ত্রী তুলে নেন। ২০১২ সালের ৪ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের অপব্যবহার এবং পাচারের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করে দুদক। ২০১৬ সালের ২৭ মার্চ তৎকালীন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লা আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এ বদলির আদেশ দেন।


আরও খবর



রাজধানীর হাসপাতাল ও ক্লিনিকে র‌্যাবের অভিযান

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় লাইসেন্সবিহীন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছে র‍্যাব-৩। এ সময় চারটি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে ১৪ লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় সোমবার (১১ মার্চ) সকাল থেকে শুরু হওয়া এই অভিযান চলে বিকেল পর্যন্ত।

র‍্যাব-৩-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, র‍্যাব-৩ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারে, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিচালনার মাধ্যমে রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। ভুল চিকিৎসার মাধ্যমে নানাভাবে রোগী ও তাদের আত্মীয়-স্বজনদের নানা দুর্ভোগে ফেলছে। সাধারণত রাজধানীর বিভিন্ন নামকরা সরকারি হাসপাতালের দালালদের মাধ্যমে প্রতারিত হয়ে রোগী ও তাদের আত্মীয়-স্বজনেরা এ সকল হাসপাতালে চিকিৎসা ও বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে এসে প্রতারিত হয়।’

তিনি আরও বলেন, এ সকল অবৈধ হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলো সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালিত না হওয়ায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিম্নমানের অবকাঠামোগত সুবিধা প্রদান করে। অদক্ষ চিকিৎসক, টেকনিশিয়ান, নার্স ও আয়াদের মাধ্যমে ভুল চিকিৎসা দিয়ে রোগীদের নানা ধরনের ঝুঁকির দিকে ঠেলে দেয়। তাছাড়া হাসপাতালের পরিবেশ অত্যন্ত নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর। বিভিন্ন চিকিৎসা সরঞ্জামাদি এবং নমুনাসমূহ ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে সংরক্ষিত হয় যাতে এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়।’

এ ধরনের অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে র‍্যাবের অভিযান চলমান থাকবে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, খিলগাঁও এলাকায় বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে সীমান্তিক ক্লিনিকের মালিক মো. সামসুদ্দীনকে ৩ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ল্যাব টেকনিশিয়ান মাহবুব আলমের শিক্ষাগত সনদ না থাকায় ৭ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই হাসপাতালে পরিবেশ ও নার্কোটিক্স ছাড়পত্র নেই। ওষুধ রাখার স্টোর নোংরা, ওটি ও এক্স-রে রুম অস্বাস্থ্যকর এবং ডিউটি ডাক্তার ১৫ জনের বদলে ১০ জন, নার্স ৩০ জনের বদলে ১২ জন ও ফায়ার লাইসেন্স ছিল না।

র‌্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, একই এলাকার পিপলস্ হসপিটালের মালিক মো. মনোয়ারুল হককে ৪ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা হয়েছে। এই হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্সের মেয়াদ নেই, ব্লাড ব্যাংকের লাইসেন্স না থাকা এবং পরিবেশ ও নার্কোটিক্স ছাড়পত্র না থাকা, ওটি ও এক্স-রে রুম অস্বাস্থ্যকরসহ অপ্রতুল ডাক্তার ও নার্স দিয়ে চিকিৎসা সেবা দিতে দেখা গেছে।’

আজ বিকেলে রাজধানীর মুগদা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ফ্রেন্ডস কেয়ার হাসপাতালে’ বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে হাসপাতালের মালিক শফিকুর রহমান এবং সাকুর আহমেদকে ৫ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করে র‌্যাব। তাদের বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ ছিল। মুগদার সুরাইয়া হাসপাতালে’ বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে হাসপাতালের মালিক মো. সিরাজুল ইসলামকে ২ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।


আরও খবর



সাতশত শিক্ষার্থীর মাঝে রাজশাহী জেলা পরিষদের চেক বিতরণ

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

রাজশাহী জেলা পরিষদের আয়োজনে প্রায় ৭ শত শিক্ষার্থীর মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার (৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ১১টায় নগরীর সিএন্ডবি মনিবাজার চত্বরের শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই শিক্ষাবৃত্তির চেক প্রদান করা হয়।

রাজশাহী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। রাজশাহী বেতারের উপস্থাপক আব্দুর রোকন মাসুমের সঞ্চলনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজা হাসান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী জেলা পরিষদের সংরক্ষিত আসনের সদস্য শিউলী রানী সাহা, সুলতানা পারভীন রিনা ও সাজেদা বেগম, সদস্য আব্দুর রশিদ, মাইনুল ইসলাম, তফিকুল ইসলাম, দীলিপ কুমার সরকার, আবুল কালাম আজাদ, আবু জাফর প্রাং, আসাদুজ্জামান মাসুদ, জনাব আলী ও মহিদুল ইসলাম।

এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদের অন্যান্য কর্মকর্তা কর্মচারী, বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষকগণ, অভিভাবক ও ছাত্র-ছাত্রীরা  উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, কৃতি শিক্ষার্থীদের এসএসসি পর্যায়ে ৪ হাজার ও এইচএসসি পর্যায়ে ৫ হাজার টাকার চেক হাতে তুলে দেয়া হয়।


আরও খবর



বেইলি রোড ট্রাজেডি: স্ত্রী-সন্তানসহ কাস্টমস কর্মকর্তার মরদেহ হস্তান্তর

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু স্ত্রী-সন্তানসহ কাস্টমস কর্মকর্তার মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ নিয়ে ৪৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হলো। এখনও দুজনের লাশ মর্গে রয়েছে।

শনিবার (২ মার্চ) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল থেকে পরিবারের কাছে তাদের মরদেহ হস্তান্তর করে ঢাকা জেলা প্রশাসন।

তারা হলেন- শুল্ক সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শাহজালাল উদ্দিন, তাঁর স্ত্রী মেহেরুন নেসা জাহান ও তাদের সন্তান ফাইরুজ কাশেম জামিরা।

রাজস্ব কর্মকর্তার শ্বশুর মুক্তার আলম হিলালী বলেন, আমার মেয়ে-জামাই ও তার সাড়ে তিন বছরের মেয়ের মরদেহ জেলা প্রশাসন হস্তান্তর করেছে। তাদের মরদেহ নিয়ে গ্রামের বাড়ি কক্সবাজারের উখিয়া থানা এলাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছি।

তিনি বলেন, তারা কেরানীগঞ্জের বসুন্ধরা রিভারভিউ আবাসিক এলাকায় বসবাস করত। কক্সবাজারের রামুতে এবং পরে উখিয়ায় জানাজা শেষে তাদের দাফন করা হবে বলে জানান তিনি।

গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে ডিনার করতে যান নারায়ণগঞ্জ কাস্টমস অফিসের রেভিনিউ কালেকট্টর শাহজালাল উদ্দিন। সেখানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়। হাসপাতালের মর্গে তাদের মরদেহ শনাক্ত করেন রাজস্ব কর্মকর্তার শ্বশুর মুক্তার আলম হিলালী।


আরও খবর