আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

মসজিদে গিয়ে একে একে মুসলিমদের মারা হবে: বিজেপি নেতার হুমকি

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মসজিদে ঢুকে মুসলিমদের মারব। প্রকাশ্য সমাবেশে দাঁড়িয়ে এমনই উত্তেজক ভাষণ দিলেন ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির বিধায়ক নীতেশ রানে। এমন সাম্প্রদায়িক বক্তব্য দিয়ে কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েছেন তিনি। খবর হিন্দুস্থান টাইমসের।

সামাজিকমাধ্যমে এমন ভিডিও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার পর তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে আহমদনগর পুলিশ। একরকম বাধ্য হয়েই এই ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ।

শুক্রবার আহমেদনগরে রামগিরি মহারাজের সমর্থনে এক সভায় নীতেশ রানে বলেন, রামগিরি মহারাজের বিরুদ্ধে কোনও কথা বললে মসজিদে ঢুকে খুঁজে খুঁজে মুসলিমদের মারব। এটা মাথায় রেখো।

এদিকে আসাদউদ্দিন ওয়াইসির দল মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (মিম) গোটা ইস্যুতে কঠোর প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে।  দলটির নেতা ইমতিয়াজ জলিল বলেন, রামগিরি মাহারাজের মন্তব্য একটি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অঙ্গ। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

দলের মুখপাত্র ওয়ারিশ পাঠান বলেন, আহমেদনগরে বিজেপি বিধায়ক নীতেশ রানে প্রকাশ্যেই হুমকি দিচ্ছেন যে, মসজিদে ঢুকে এক এক করে মুলসিমদের মারবেন। প্রকাশ্য সভায় তিনি মুসলিমদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়াচ্ছেন। বিধানসভা ভোটের আগে বিজেপি মহারাষ্ট্রের সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এফআইআরের ভিত্তিতে রানেকে দ্রুত পুলিশ হেফাজতে নেওয়া উচিত।

এদিকে বিতর্কের জেরে নীতিশ রানের মন্তব্য দলের নয় দাবি করেছে বিজেপি। নীতীশ রানের কড়া সমালোচনা করেছেন দলের মুখপাত্র তুহিন সিনহা।

ভারতীয় পুলিশের এক কর্মকর্তা সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, নীতেশ রানের বিরুদ্ধে মুম্বাই থেকে প্রায় ২৬০ কিলোমিটার দূরে শ্রীরামপুর এবং তোপখানা থানায় অপরাধমূলক ভীতি প্রদর্শন, ইচ্ছাকৃতভাবে শান্তি ভঙ্গ করা এবং ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার জন্য দুটি এফআইআর নথিভুক্ত করা হয়েছে।


আরও খবর
উত্তর প্রদেশে মাথাবিহীন নারীর লাশ উদ্ধার

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




মধ্যরাতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও বিএম কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) শিক্ষার্থী ও সরকারি  ব্রজমোহন (বিএম) কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ-ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় দুই গ্রুপে অন্তত ৫১ জন আহত অবস্থায় শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। ববির একটি বাসে ভাঙচুর করেছে বিএম কলেজ শিক্ষার্থীরা। এরপর ববি শিক্ষার্থীরা বিএম কলেজ এলাকায় গিয়ে কলেজের তিনটি বাস ভাঙচুর করে।

মঙ্গলবার দিনগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে শুরু হয়ে রাত আড়াইটায়ও হামলা এবং ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলছিলো।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান।

ওসি বলেন, সোমবার রাতে বিএম কলেজ সমন্বয়ক মোস্তাফিজুর রহমান রাফিকে মারধর করে ববি শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনার পর মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে বটতলা এলাকায় অবস্থানকালে দুইজন ববি শিক্ষার্থীকে মারধর করে বিএম কলেজ শিক্ষার্থীরা। আহত দুই ববি শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করেছি। দুই ববি শিক্ষার্থীর মারধরের খবর ছড়িয়ে পড়লে দুই গ্রুপের মধ্যে হামলা ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানায়, মঙ্গলবার রাতে চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে দুই সহপাঠীকে মারধর করে বিএম কলেজ শিক্ষার্থীরা। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে তিনটি বাসে চড়ে ববি শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস থেকে নগরীর বটতলা এলাকার দিকে রওনা দেন। একটি বাস বটতলা এলাকায় পৌঁছানোর পথে শিক্ষার্থী বোঝাই বাসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। এসময় ২৫ জন ববি শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৫ জনকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকি দুইটি বাস আসার পথে অস্ত্র লাঠিসোটা নিয়ে হামলা চালায় বিএম কলেজ শিক্ষার্থীরা। এতে আরও শিক্ষার্থী আহত হয়।

এদিকে বিএম কলেজ শিক্ষার্থীরা বলেন, তাদের সমন্বয়ককে মারধর করা হয়েছে। এর প্রতিবাদে বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠেছে শিক্ষার্থীরা। তাদের উপর হামলা চালিয়ে  বিএম কলেজের অসংখ্য শিক্ষার্থীকে আহত করা হয়েছে। লাঠিসোটা নিয়ে হামলা চালিয়ে তিনটি বাস ভাঙচুর করা হয়েছে।


আরও খবর
ইউজিসিতে দুই সদস্য নিয়োগ

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব তলব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশজুড়ে ব্যাপক সমালোচিত ব্যবসায়ী এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআরের আয়কর বিভাগের রাজধানীর কর অঞ্চল-১৫ থেকে আজ বৃহস্পতিবার এসংক্রান্ত চিঠি সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।

এস আলম শিল্পগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন ধরনের অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ আছে। সদ্য বিদায়ী সরকারের আমলে সুবিধাভোগী অন্যতম বড় শিল্পগোষ্ঠী ছিল এস আলম গ্রুপ।

কর অঞ্চল-১৫ সূত্রে জানা গেছে, এস আলমের (সাইফুল আলম) স্ত্রী ফারজানা পারভীন, মা চেমন আরা বেগম এবং ভাই আবদুল্লাহ হাসানের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁদের পিতা-মাতা, স্ত্রী, ছেলে, মেয়ে বা বোনের যৌথ নামে অথবা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ব্যাংক হিসাবের তথ্যও তলব করা হয়েছে। এর মানে, এস আলমসহ তার পুরো পরিবারের সদস্যদের যাবতীয় ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে এনবিআর।

এ ছাড়া তাদের নামে থাকা ক্রেডিট কার্ডের তথ্যও চাওয়া হয়েছে। ব্যাংকের পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর ও ডাক বিভাগের কাছে থাকা হিসাবের তথ্য চেয়েছে কর অঞ্চল-১৫।

এস আলমের স্ত্রী ফারজানা পারভীন, ভাই আবদুল্লাহ হাসান হলেন এস আলম লাক্সারি চেয়ার কোচ সার্ভিস, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল লিমিটেডের পরিচালক। আর এস আলমের মা চেমন আরা বেগম এস আলম লাক্সারি চেয়ার কোচ সার্ভিসের পরিচালক।

এস আলম ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে গত এক দশকে ব্যাংক দখল, অর্থ পাচারসহ ক্ষমতার অপব্যবহারের নানা অভিযোগ রয়েছে। রাষ্ট্রীয় প্রশ্রয়ে তিনি এসব কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর কর্মকর্তা জানান, এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের কর নথির সঙ্গে বাস্তব সম্পদের তথ্য যাচাইবাছাই করতেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পদত্যাগের জন্য বলপ্রয়োগ করা যাবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পদে যারা দায়িত্ব পালন করছেন তাদের কারও বিরুদ্ধে ন্যায়সংগত অভিযোগ থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নতুন করে পদায়ন ও নিয়োগের কার্যক্রম চলছে। জোরপূর্বক পদত্যাগে বাধ্য করে অস্থিরতা সৃষ্টি করলে প্রশাসন ভেঙে পড়তে পারে। শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ভাতা পেতে অসুবিধা হবে। তিনি আজ রবিবার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ম বিধি অনুযায়ী পদায়ন ও বদল করা হয়। তাদের বলপূর্বক পদত্যাগের সুযোগ নেই।

একটি সফল অভ্যুত্থানের পর সুশৃঙ্খল সমাজে ফিরে যেতে চান উল্লেখ করে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের যে ধরনের সম্পর্ক আশা করা হয়, সেটি ফিরিয়ে আনতে হবে এবং কাউকে ব্যক্তিগতভাবে অপমানিত করা যাবে না। তিনি শিক্ষাঙ্গনে ভদ্রতা রক্ষার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।


আরও খবর
ইউজিসিতে দুই সদস্য নিয়োগ

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




অস্ত্র-মাদকসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ছেলে গ্রেফতার

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

Image

সাবেক ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ ডিলুর ছেলে শিরহান শরীফ তমালকে (৩৫) অস্ত্র ও মাদকসহ গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) ভোরে পাবনার ঈশ্বরদী থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারের সময় তমালের কাছে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগজিন, চার রাউন্ড গুলি ও ১০ পিস ইয়াবা পাওয়া গেছে বলে জানায় র‍্যাব। এসময় তার ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকারও জব্দ করা হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় এজাহারনামীয় আসামি তমাল। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে আত্মগোপনে ছিলেন তিনি।

গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‍্যাব-১২, সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার মেজর এহতেশামুল হক খান।

তমাল ঈশ্বরদী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন। ২০১৭ সালের নভেম্বরে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় কারাগারে যাওয়ার পর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তাকে যুবলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়।


আরও খবর
সিলেটে ব্যবসায়ী-সিএনজি চালকদের মধ্যে সংঘর্ষ

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ ভাঙার সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকটির বেশিরভাগ শেয়ার এস আলমের হাতে থাকায় আপাতত ব্যাংকটিতে সব স্বতন্ত্র পরিচালক দেওয়া হবে। পরবর্তীতে আগের পরিচালকরা ২ শতাংশ করে শেয়ার কিনে আসার পর তাদের পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানা গেছে।

২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংক দখলে নেয় এস আলম গ্রুপ। ব্যাংকটির মালিকানা নেওয়ার পর থেকে নামে-বেনামে ৭৫ হাজার কোটি টাকা বের করে নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। ব্যাংকটির শেয়ারের ৮২ শতাংশের মালিকানা রয়েছে এস আলমের হাতে। এরই মধ্যে এস আলমের শেয়ার হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বিএসইসি।

ইসলামী ব্যাংকে এস আলম গ্রুপ কেবল ঋণ জালিয়াতি বা নিয়োগ পদোন্নতিতে অনিয়ম করেছে তেমন না। ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী কোনো একটি ব্যাংকে একক ব্যক্তি, পরিবার বা গোষ্ঠী সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা নিতে পারে। ইসলামী ব্যাংক দখলের পর নামে-বেনামে ২৪ প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ১৩১ কোটি ৮৯ লাখ ১২ হাজার ১৬৫টি শেয়ারের মালিকানা নিয়েছে এস আলম গ্রুপ, যা ব্যাংকটির মোট শেয়ারের ৮১ দশমিক ৯২ শতাংশ। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ও এস আলমের ছেলে আহসানুল আলমের মালিকানাধীন জেএমসি বিল্ডার্সের নামে শেয়ার রয়েছে ৩ কোটি ২৩ লাখ ৬০ হাজার ৮১২টি, যা ২ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ। এ ছাড়া বিটিএ ফাইন্যান্স, প্যারাডাইস ইন্টারন্যাশনাল, এবিসি ভেঞ্চারস, এক্সেল ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিং, প্লাটিনাম এনডেভার্স, এক্সেলশিয়ার ইমপেক্স, গ্র্যান্ড বিজনেস, লায়ন হেড বিজনেস রিসোর্সেস, বিএলইউ ইন্টারন্যাশনাল, আর্মদা স্পিনিং মিলস, কিংসওয়ে এনডেভার্স, ইউনিগ্লোব বিজনেস, সোলিভ ইন্স্যুরেন্স, হলিস্টিক ইন্টারন্যাশনাল, হাই ক্লাস বিজনেস এন্টারপ্রাইজ, ক্যারেলিনা বিজনেস, ব্রিলিয়ান্ট বিজনেস, ব্রডওয়ে ইম্পেক্স, পিকস বিজনেস, এভারগ্রিন শিপিং, ম্যারাথন ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, কিংস্টোন ফ্লাওয়ার মিলস ও পারসেপ্টা এনডেভার্স। এসব প্রতিষ্ঠানের নামে ২ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত শেয়ার রয়েছে।


আরও খবর