আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

মসজিদে টুপি পরায় বিরোধী দলের কটাক্ষ সস্ত্রীক রাজকে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৯ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মাত্র চার দিনের ছুটি। সপরিবারে রাজস্থানে রাজ চক্রবর্তী। সেখানে আজমির শরিফ দরগায় গিয়েছেন চাদর চড়িয়ে আশীর্বাদ নিতে। সেই সময় নিয়ম মেনে শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় মাথা ঢেকেছেন ওড়নায়। রাজ আর ইউভানের মাথায় ফেজ। মসজিদ চত্বরে তাঁরা সময়ও কাটিয়েছেন কিছু ক্ষণ। সেই ছবি বিধায়ক-পরিচালক-প্রযোজক রবিবার পোস্ট করেছেন।

সোমবারেই রাজ-পরিবারকে নিয়ে কটাক্ষের বানভাসি। দরগায় তাঁদের প্রার্থনার পোশাক নিয়ে অশালীন মন্তব্য। অবাক কাণ্ড, কটাক্ষকারীদের হাত থেকে রেহাই পায়নি রাজের বছর দেড়েকের এক মাত্র সন্তানও!

কটাক্ষকারীরা নিজেদের বিজেপির সমর্থক বলে দাবি করেছেন। তাঁরা আইএসঅফ নেতা পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকির ছবির সঙ্গে মিশিয়ে দিয়েছেন রাজ-ইউভান-শুভশ্রীর ছবি। যেখানে দেখা গিয়েছে সিদ্দিকি যেন রাজকে আন্তরিক অনুরোধ জানিয়ে বলছেন, ভাই ছেলেকে নিয়ে এসেছি। ওকে তোর মতো ধর্ম নিরপেক্ষ বানিয়ে দে! অর্থাৎ, রাজের ধর্মনিরপেক্ষতায় তিনি যেন আপ্লুত! তাই তিনিও তাঁর ছেলেকে নিয়ে আসবেন। রাজও সেই ছেলেকে ধর্মনিরপেক্ষতার পাঠ পড়াবেন। সিদ্দিকির মুখে এই বক্তব্য বসিয়ে তাঁর পরিবর্তে রাজের মুখে বক্তব্য বসানো হয়েছে, ভাত দে! এই খবর রাজের কানেও গিয়েছে। রাজের সাথে যোগাযোগ করতেই ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তিনি। বিধায়কের কথায়, এই তো আমাদের বর্তমান সমাজ। আমাদের শিক্ষা, রুচি, সংস্কৃতি।সরাসরি তোপ দেগেছেন বিরোধী পক্ষের দিকে, বাংলাকে রসাতলে পাঠাচ্ছে পদ্ম শিবির।

রাজের আরও দাবি, বাংলার মানুষ হিসেবে ধর্ম নিরপেক্ষ পরিবেশে মানুষ হয়েছি। সব ধর্ম সমান আমার চোখে। সব ধর্মীয় স্থানে যাই। কোথায় যাব, কী খাব, কী পরব তাই নিয়ে কোনও দিন কাউকে কৈফিয়ৎ দিইনি। আগামী দিনেও দেব না। বিজেপি আমাদের সমস্ত স্বাধীনতা এই ভাবে কেড়ে নিতে চলেছে! একই সঙ্গে আক্ষেপ, এক রত্তি ইউভানকেও ছাড়ল না ওরা! মানসিক বিকৃতি না হলে কেউ এই ধরনের মিম বানাতে পারে! পরিচালক জানিয়েছেন, সব দেখে শুনে করুণা হচ্ছে এই ধরনের মানুষের জন্য। ধর্মের জিগির তুলে বাংলাকে ভাগ করতে চাইছে পদ্ম শিবির। যা কোনও দিন সম্ভব হবে না। একই সঙ্গে তিনি ভয় পাচ্ছেন বাংলার মানুষদের জন্য। বিরোধী দলের সৌজন্যে তাঁদের না জানি আরও কত, কী দেখতে হবে!


আরও খবর



সোমবার ঢাকা আসবেন কাতারের আমির, সই হবে ৬ চুক্তি ও ৫ স্মারক

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

রাষ্ট্রীয় সফরে সোমবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ সফরে আসছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন-হামাদ আল থানি। এদিন বিকেলে দুদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে একটি বিশেষ ফ্লাইটে তার ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে। সফরকালে দুই দেশের মধ্যে ছয়টি চুক্তি এবং পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই হবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আনুষ্ঠানিকভাবে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন রাষ্ট্রীয় অতিথি কাতারের আমির শেখ তামিমকে অভ্যর্থনা জানাবেন। পরদিন মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাতারের আমিরকে তার কার্যালয়ে অভ্যর্থনা জানাবেন। এদিন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দুই নেতার বৈঠক হবে এবং এরপর আরও একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

পরে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন এবং যৌথ সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও কাতারের আমির। সেখানে পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর শেষে আমির মঙ্গলবার বিকেলে বঙ্গভবনের উদ্দেশে যাত্রা করবেন এবং রাষ্ট্রপতি তাকে অভ্যর্থনা জানাবেন।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বঙ্গভবনের দরবার হলে কাতারের আমিরের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করবেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদও কাতারের আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।

এছাড়া মঙ্গলবার বিকেলে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির নামে রাজধানীর একটি সড়ক ও একটি পার্কের নামকরণ করা হবে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) আওতাধীন মিরপুরের কালশী এলাকায় পার্ক এবং মিরপুর ইসিবি চত্বর থেকে কালশী ফ্লাইওভার পর্যন্ত সড়কের নামফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন কাতারের আমির।

নির্বাচিত ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সদস্যদের সঙ্গে একান্ত একটি বৈঠকও করবেন দেশটির আমির। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টায় একটি বিশেষ ফ্লাইটে তার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বিমানবন্দরে তাকে বিদায় জানাবেন।

সরকার এক গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে দুই দিনের বাংলাদেশ সফরে কাতারের আমিরকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে ঘোষণা করেছে। তাকে স্বাগত জানাতে সব প্রস্তুতি নিয়েছে বাংলাদেশ। সফর উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের ছবি দিয়ে ঢাকার কয়েকটি রাস্তা সাজানো হয়েছে।

প্রায় ১৯ বছর পর বন্ধুপ্রতীম দেশ কাতারের শীর্ষ পর্যায়ের কোনো ব্যক্তি ঢাকা সফরে আসছেন। ২০০৫ সালের এপ্রিলে কাতারের তৎকালীন আমির শেখ হামাদ বিন খলিফা আলে সানি বাংলাদেশ সফর করেন।


আরও খবর



ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আর্জেন্টিনার ফুটবল সাফল্যের অন্যতম বড় কাণ্ডারি রোজারিও শহর থেকে উঠে আসা আনহেল ডি মারিয়া। ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে চলে এসেছেন প্রতিভাবান এই উইঙ্গার। জানিয়েছেন, এবারের কোপা আমেরিকার পরেই জার্সিটা তুলে রাখতে চান তিনি। কিন্তু পুরো আর্জেন্টিনায় ব্যাপক জনপ্রিয় এই ফুটবলার নিজের দেশেই কয়েকদিন আগে মৃত্যুর হুমকি পান। এবার সেই হুমকিদাতাদের গ্রেফতার করেছে আর্জেন্টিনার ফেডারেল পুলিশ এবং তদন্ত ও অপরাধীদের তথ্য সংগ্রহে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট পিডিআই।

আর্জেন্টিনার জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী পাত্রিসিয়া বুলরিখ জানিয়েছেন, এই হুমকি দেওয়ার মূল হোতার নাম পাবলো আকোত্তো। মাদক চোরাচালানের ব্যাপারে তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। হুমকি দেওয়ায় তাকে সহযোগিতা করেছেন সারা বেলেন গুতিরেজ ও গ্যাব্রিয়েল ইসমায়েল পাস্তোরে। পাবলো আকোত্তো হুমকি দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন।

আর্জেন্টিনার সংবাদমাধ্যম টিওয়াইসি স্পোর্টস জানিয়েছে, নিজ নিজ বাসা থেকে পালানোর সময় এই তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। সান্তা ফে প্রদেশের দুই সরকারি কৌঁসুলি হাভিয়ের আরজুবি ও পাবলো সোক্কা এই অভিযানে জোরদার ভূমিকা পালন করেন।

সম্প্রতি নিজের শৈশবের ক্লাব রোজারিও সেন্ট্রালে এসে ক্যারিয়ার শেষের কথা বলেছিলেন ডি মারিয়া। এরপরেই পেতে হয় মৃত্যুর হুমকি। রোজারিওতে নিজ বাসায় তার পরিবারের উদ্দেশ্যে হত্যার হুমকি সম্বলিত বার্তা দিয়ে যায় শহরের মাদক চোরাকারবারিরা।


আরও খবর



বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি করার অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টে রিট

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্ররাজনীতি করার অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টে একটি রিট করা হয়েছে। সোমবার (১ এপ্রিল) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদনটি করা হয়।

২০১৯ সালে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের হাতে আবরার ফাহাদ নিহত হওয়ার পর ছাত্র আন্দোলনের মুখে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ হয় প্রতিষ্ঠানটিতে। কিন্তু ওই ঘটনার চার বছর না পেরোতেই বুয়েটে আবারও ছাত্ররাজনীতি চালুর জন্য তৎপরতা শুরু করেছে ছাত্রলীগ। এতে সায় আছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগেরও।

এদিকে বুয়েটের উপাচার্যও বলেছেন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা চাইলে আবারও ছাত্ররাজনীতি চালু করা যেতে পারে।

বুয়েটে ছাত্ররাজনীতির পক্ষে-বিপক্ষে বিতর্ক শুরু হয় গত ২৭ মার্চ রাতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশকে কেন্দ্র করে। এ ঘটনায় পরদিনই তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখান সাধারণ শিক্ষার্থীরা। ক্যাম্পাসে রাজনীতির বীজ বপনের চেষ্টা হচ্ছে, এমন অভিযোগ এনে গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেন শত শত শিক্ষার্থী। শুক্রবার থেকে তারা ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করে ছয় দফা দাবি জানান। এর প্রেক্ষিতে ছয় সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটিও গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

এদিকে ছাত্ররাজনীতি ঠেকাতে বুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে পাল্টা কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রলীগ। দেশসেরা এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্ররাজনীতি ফিরিয়ে আনতে গতকাল রোববার দুপুর ১২টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ করে তারা। বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করার বিষয়টিকে কালো আইন হিসেবে দেখছে ছাত্রলীগ।

সমাবেশে ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, নিষিদ্ধ হিযবুত তাহ্‌রীর, জেএমবি ও ছাত্রশিবিরের প্রশিক্ষিত ক্যাডাররা বুয়েটে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাই বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত একটি নাটক।


আরও খবর



ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে ‘প্রস্তুত’ ইউরোপের ৩ দেশ

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তত রয়েছে ইউরোপের ৩ দেশ। স্পেন, আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে তৃতীয় দেশটি হচ্ছে নরওয়ে। স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজের সঙ্গে বৈঠকের পর ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার বিষয়ে নিজেরা প্রস্তুত বলে জানায় আয়ারল্যান্ড ও নরওয়ে। সূত্র: আল জাজিরা

শুক্রবার (১২ এপ্রিল) ডাবলিনে স্পেনের প্রধানমন্ত্রী সানচেজের সঙ্গে বৈঠকের পর আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আয়ারল্যান্ড শীঘ্রই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে চায়, তবে স্পেন এবং আরও ইউরোপীয় দেশগুলোর সাথে সমন্বিত পদক্ষেপের মাধ্যমে।

স্পেনের প্রধানমন্ত্রী সানচেজ বলেন, স্পেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে চায়। নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী জোনাস গাহর স্টোয়ারও একই কথা বলেছেন। তিনি বলেন, তার দেশও অন্যান্য দেশের মতো ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত রয়েছে।

সানচেজ বলেন, ইচ্ছুক দেশগুলো তাদের ঘোষণা দেবে যখন পরিস্থিতি উপযুক্ত হবে এবং তারা নতুন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য হওয়ার সমর্থন করবে।

এর আগে ইউরোপের দেশ মাল্টা ও স্লোভেনিয়া জানিয়েছিল, তারা ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। স্পেন, আয়ারল্যান্ড, নরওয়ের প্রধানমন্ত্রীর সাথে মাল্টা ও স্লোভেনিয়ার প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকের পর যৌথভাবে এ ঘোষণা দেয় তারা।


আরও খবর



থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আগামী ২৪ থেকে ২৯ এপ্রিল থাইল্যান্ড সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে এ সফরে যাবেন তিনি। সফরে প্রধানমন্ত্রী একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন। এ সময় তার সফরসঙ্গী হবেন বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, উপদেষ্টা, সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

আজ বৃহস্পতিবার এক যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়, আগামী ২৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিকভাবে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন অভ্যর্থনা জানাবেন। একইসঙ্গে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গার্ড অব অনার দেওয়া হবে। একইদিন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী গভর্নমেন্ট হাউসে প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাইল্যান্ড রাজপ্রাসাদে রাজা ও রানীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। শেখ হাসিনা তার সম্মানে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক আয়োজিত রাষ্ট্রীয় মধ্যাহ্নভোজেও যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।

সফরের সময় বেশ কয়েকটি চুক্তি ও এমওইউ স্বাক্ষরিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইউএনস্ক্যাপের কমিশনের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। তিনি ২৫ ইউএনস্ক্যাপের অধিবেশনে বক্তব্য দেবেন। একইদিন জাতিসংঘের আন্ডার-সেক্রেটারি জেনারেল এবং ইউএনস্ক্যাপের এশিয়া ও প্যাসিফিকের নির্বাহী সচিব আরমিদা সালসিয়াহ আলিসজাবানা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।

থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় সফর হবে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ডে সরকারপ্রধান পর্যায়ের প্রথম সফর। এ সফর বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড উভয়ের জন্যই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এটি দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের মধ্যে সহযোগিতার নতুন দ্বার উন্মোচন করবে।


আরও খবর