আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

মঠবাড়িয়া নিজের বাল্য বিয়ে রুখে দিয়ে প্রশংসায় ভাসছেন মাদ্রাসা ছাত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২২ ডিসেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ ডিসেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
মনিরুল ইসলাম, মঠবাড়িয়া

Image

পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলায় নিজের বাল্য বিয়ে রুখে দেয়া সেই মাদ্রাসা ছাত্রী নুশরাত জাহান মিম কে সংবর্ধিত করলেন উপজেলা প্রশাসন। বুধবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা প্রশাসন শহীদ মাখন লাল দাস মিলনায়তনে এ সাহসিকতা সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে।

এসময় মিম এর হাতে ক্রেষ্ট ও নগদ অর্থ তুলে দেয়া হয় এবং তাকে সেলাই মেশিন ও মিম এর পড়াশুনার খরচ দেয়ার ঘোষণা দেন ইউএনও বশির আহম্মেদ।

সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: বশির আহম্মেদ মাদ্রাসা ছাত্রী নুশরাত জাহান মিম এর সাহসিকতা প্রশংসা করে বলেন, মাদ্রাসা ছাত্রী মিম নিজের বাল্য বিয়ে রুখে দিয়ে দেশে আলোচিত হয়েছেন। সরকারের বাল্য বিয়ে আইনকে সমুন্নত রেখেছেন।

সংবর্ধনা সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: বশির আহম্মেদের (অঃ দাঃ) সভাপতিত্বে অন্যানোর মধ্যে বক্তব্য দেন, উপজেলা চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদ, মঠবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ গোলাম মোস্তফা, স্বাস্থ ও পরিবার পরিকল্পণা কর্মকর্তা ডাঃ আলী হাসান, উপজেলা  সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী মেজিস্ট্রেট সাখাওয়াত জামিল সৈকত, মঠবাড়িয়া থানা অফিসার ইন চার্জ (ওসি) মুহাঃ নুরুল ইসলাম বাদল, সাবেক উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার  বাচ্চু মিয়া  আকন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান সিফাত, বীর মুক্তিযোদ্ধা শরীফ আলমগীর হোসেন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রূপা কুমার পাল প্রমূখ।

প্রসংগত, গত ১৩ ডিসেম্বর উপজেলার ওয়াহেদাবাদ গ্রামের অটোচালক আব্দুর রহমানের মেয়ে ও স্থানীয় নুর-আলা নুর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রসার অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী নুশরাত জাহান মিম এর পরিবার তার বাল্য বিয়ের আয়োজন করছিল। এমন সময় মাদ্রাসা ছাত্রী নিজে থানায় গিয়ে হাজির হয়ে বাল্যবিয়ে রুখে দেন।


আরও খবর



নির্বাচনের বাইরে রাখার চক্রান্ত বিএনপি বুঝতে পারেনি: মির্জা আব্বাস

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রাখতে ছক কষে চক্রান্ত করা হয়েছিল বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, ২৮ অক্টোবর প্রথম চক্রান্ত শুরু হয়। যাতে বিএনপি ক্ষমতায় আসতে না পারে, সে জন্য নির্বাচন থেকে দূরে রাখার চক্রান্ত করা হয়েছিল। আমরা বুঝতে পারিনি।

শনিবার (৯ মার্চ) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে প্রচারপত্র বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচিতে তিনি একথা বলেন। বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি এ কর্মসূচির আয়োজন করে।

মির্জা আব্বাস বলেন, দুই বছর আগে থেকে নকশা করে বেছে বেছে আমাদের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়। আমরা বুঝতে পারিনি। বোঝার ভুল হয়েছিল। অনেক নেতা-কর্মী জেলে গেছেন একটা মামলা নিয়ে আর বেরিয়েছেন ২০-২২টা মামলা নিয়ে।

তিনি বলেন, রাজনীতি করার কারণে অনেকবার জেলে গেছি, কিন্তু এবারের মতো করুণ অবস্থার কথা বর্ণনা করতে পারব না। বিএনপির লোকজনের ওপর নির্যাতন ও অত্যাচার সীমা ছাড়িয়েছে। এই নির্যাতন ও অত্যাচার বর্ণনা করা যায় না। তারপরও আমাদের নেতা-কর্মীরা এখনো তাদের মনোবল হারায়নি। তারা আশায় আছে, তারা যুদ্ধ করবে এবং গণতন্ত্রকে মুক্ত করবে। এ সরকারের পতন ঘটবেই, বলেন বিএনপির এ নেতা।

দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, জনগণকে কষ্ট দিতেই ক্ষমতায় টিকে আছে সরকার। মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতা না থাকায় এমনটা করছে তারা। সরকারের সিন্ডিকেটের কারণে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি লাগামহীন। জনগণের পকেটের টাকা লুটে নিতেই বিদ্যুৎ-গ্যাস ও জ্বালানির দাম বারবার বৃদ্ধি করছে ক্ষমতাসীনরা।


আরও খবর



নিষিদ্ধ জাল উৎপাদন বন্ধের আহ্বান করে জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ উদ্বোধন

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

কারেন্ট জালসহ নিষিদ্ধ ঘোষিত অন্যান্য জাল উৎপাদন বন্ধ করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান।

সোমবার (১১ মার্চ) চাঁদপুর জেলার সদর উপজেলার মোলহেড এ জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ ২০২৪ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব মোহাং সেলিম উদ্দিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ দিপু মনি, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মোঃ আলমগীর, চাঁদপুর জেলার জেলা প্রশাসক জনাব কামরুল হাসান এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় তিনি বলেন, দেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সকলের। অথচ অবৈধভাবে জাটকা আহরণের নেপথ্যে কিছু মানুষ কাজ করে থাকে। জাটকা ধরার সাথে জড়িতরা যতই প্রভাবশালী হোক না কেন জাটকা ধরলে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। যারা কারেন্ট জালসহ অবৈধ জাল ব্যবহার করে জাটকাসহ রেনুপোনা ধরে ফেলে তারা সমাজ ও দেশের শত্রু। দেশের মৎস্য সম্পদের যারা শত্রু তাদের ব্যাপারে কোন তদবীর শোনা হবে না এবং এ ব্যাপারে কঠোরতা অবলম্বন করা হবে বলে তিনি এ সময় জানান।

মন্ত্রী বলেন, জাটকা ইলিশ সংরক্ষণ এবং ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য বিগত বছরের ন্যায় এ বছরও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে মৎস্য অধিদপ্তর ১১ মার্চ হতে ১৭ মার্চ পর্যন্ত জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ-২০২৪ উদ্‌যাপনের লক্ষ্যে নানাবিধ কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহের এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ইলিশ হলো মাছের রাজা, জাটকা ধরলে হবে সাজা

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধিতে জাটকা রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে সর্বসাধারণকে বিশেষ করে জেলে, মৎস্যজীবী সম্প্রদায় ও ইলিশের সাথে সম্পৃক্ত ব্যবসায়ী, আড়তদারসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতন ও উদ্বুদ্ধ করা এবং ব্যাপক প্রচার প্রচারণার মাধ্যমে জাটকা সংরক্ষণ ও ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধির বিষয়টিকে সামাজিক আন্দোলনে রূপ দিতে হবে বলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন।

মন্ত্রী আরো বলেন, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে তাঁর সুযোগ্য উত্তরসূরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর ইলিশসহ সকল মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি ও মৎস্য সম্পদের সাথে জড়িত মৎস্য চাষী, জেলে/মৎস্যজীবী জীবনমান উন্নয়নে বাস্তবভিত্তিক ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করে। যার ফলে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ইলিশের উৎপাদন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.৭১ লক্ষ মেট্রিকটনে যা ২০০২-০৩ অর্থবছরে ছিল মাত্র ১.৯৯ লক্ষ মে.টন।

দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনের ১২ ভাগ ইলিশ থেকে আসে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এ মৎস্য প্রজাতির উৎপাদন বৃদ্ধি ও এ সম্পদের টেকসই উন্নয়নে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধিই নয়, জনবান্ধব এ সরকার জেলে ও মৎস্যজীবীদের উন্নয়নেও বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে মৎস্য অধিদপ্তরসহ মাঠ প্রশাসন, বাংলাদেশ নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশ, নৌপুলিশ, র‌্যাব এবং বিজিবি জাটকা সংরক্ষণ অভিযান সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছে। প্রয়োজনীয় লোকবল, নৌযানসহ প্রয়োজনীয় রশদের স্বল্পতা এবং অভিযানে নানাবিধ প্রতিকূলতা সত্ত্বেও প্রত্যেকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে জাটকা ও মা ইলিশ রক্ষায় অভিযান সফলভাবে বাস্তবায়ন করছেন।

মন্ত্রী বলেন, জাটকা ও মা ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধকালে জেলেদের জীবিকা নির্বাহের জন্য ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের মাধ্যমে জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য উপকরণ হিসেবে বকনা বাছুর(গরু), ছাগল, ভ্যান বিতরণসহ ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে। প্রকল্প মেয়াদে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা ও উপকূল-মোহনা তীরবর্তী ৩১৭০০টি সুফলভোগী জেলে পরিবারকে বিকল্প কর্মসংস্থানে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণসহ উপকরণ বিতরণ করা হচ্ছে।

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হলে জাটকা নিবিড়ভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। জাটকা আহরণ বন্ধে অভিযান জোরদারকরণের পাশাপাশি দেশের সকলকে জাটকা রক্ষার গুরুত্ব বোঝাতে প্রচার প্রচারণা অব্যাহত রাখতে হবে। মা ইলিশ সংরক্ষণ ও জাটকা রক্ষার মাধ্যমে ইলিশের উৎপাদন আরো বৃদ্ধি পাবে এবং ইলিশ সাধারণ মানুষের জন্য আরো সহজলভ্য হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

মন্ত্রী বলেন, ইলিশ আমাদের জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ, আর এই সম্পদ রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সকলের। দেশের সকল মানুষের হাতের নাগালে ইলিশ মাছ যেমন পৌছে দিতে চাই তেমনি দেশের চাহিদা পূরণ করে বিদেশে রপ্তানি করে বৈদাশিক মুদ্রা অর্জন করতে চাই।

এ লক্ষ্যে মা ইলিশ রক্ষা ও জাটকা সংরক্ষণে আপামর জনগণকে সচেতন ও উদ্বুদ্ধকরণের জন্য প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া যে বলিষ্ট ভূমিকা পালন করছেন তার জন্য তিনি গণমাধ্যমকর্মী দের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।


আরও খবর



রোববার টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবসের কর্মসূচিতে অংশ নিতে আগামীকাল রোববার (১৭ মার্চ) টুঙ্গিপাড়া যাবেন তারা। এদিকে এই সফর ঘিরে নেয়া হয়েছে নানা প্রস্তুতি। জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা।

মুক্তির মহানয়কের জন্মবার্ষিকী। তাই তার জন্মভিটায় উৎসব আমেজ। সমাধি সৌধ কমপ্লেক্সে আয়োজন করা হয়েছে শিশু সমাবেশ। থাকবে নাচ-গান ও কবিতা আবৃত্তি। যার অংশ হতে পেরে খুশি ক্ষুদে শিল্পীরা। ক্ষুদে শিল্পীরা জানায়, তারা জাতির পিতাকে খুব ভালোবাসে। জাতীয় শিশু দিবস তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামনে পারফর্ম করতে পারবে বলে আনন্দিতবোধ করছে তারা।

এরই মধ্যে শেষ হয়েছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও শোভা বর্ধনের কাজ। জেলার বিভিন্ন স্থানে নির্মাণ করা হয়েছে তোরণ। উৎসাহের কমতি নেই নেতাকর্মীদের মাঝেও। রাষ্ট্রীয় কর্মসূচির পাশাপাশি কর্মসূচি হাতে নিয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ। এছাড়া রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সফর ঘিরে এরইমধ্যে নিরাপত্তাসহ সব প্রস্তুতি শেষ করেছে প্রশাসন।

গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম বলেন, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে নিরাপত্তাময় ও উৎসবমুখর করার লক্ষে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতায় আমাদের সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যে নেয়া হয়েছে।

জানা গেছে, শ্রদ্ধা জানিয়ে ঢাকা ফিরবেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ শাহাবুদ্দিন। তবে গোপালগঞ্জে বেশ কিছু অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।

নিউজ ট্যাগ: গোপালগঞ্জ

আরও খবর



বিজিবি দিবসের কুচকাওয়াজে প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস উপলেক্ষে আয়োজিত কুচকাওয়াজে যোগ দিয়েছেন। সোমবার (০৪ মার্চ) সকাল সাড়ে ৯টায় বীর উত্তম আনোয়ার হোসেন প্যারেড গ্রাউন্ড পিলখানায় এ অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও অভিবাদন গ্রহণ করেন।

একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বিজিবি দিবসের এ অনুষ্ঠানে বীরত্বপূর্ণ ও কৃতিত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ৭২ বিজিবি সদস্যকে পদক প্রদান করার কথা রয়েছে। পাশাপাশি তিনি বিজিবি সদস্যদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন।


আরও খবর



মুশফিকের জায়গায় টেস্ট দলে তাওহীদ হৃদয়

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

চোটে পড়া মুশফিকুর রহিমের জায়গায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট দলে সুযোগ পেয়েছেন তাওহীদ হৃদয়। মিরপুরের বিসিবি কার্যালয়ে নির্বাচক কমিটি সভায় বসেছিল মুশফিকের বিকল্প ঠিক করতে। সেখানেই বিকল্প হিসেবে নির্বাচকরা হৃদয়কে টেস্ট দলে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

২০২৩ সালের মার্চে জাতীয় দলে মুশফিকুর রহিমের বদলি হিসেবেই নেয়া হয়েছিল হৃদয়কে। মুশফিকের ব্যাটিং পজিশনেই খেলেছেন তিনি। টানা এক বছর ব্যাট হাতে দারুণ করে দলে থিতু করেছেন নিজেকে। বাংলাদেশের হয়ে এখন পর্যন্ত ৩০টি ওয়ানডে এবং ১৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। টেস্ট দলে ডাক পাওয়ার পর এবার তার সামনে খুলে যাচ্ছে টেস্ট অভিষেকের দুয়ারও। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট শুরু হবে আগামী শুক্রবার। শেষপর্যন্ত টেস্ট অভিষেকের সুযোগ পেলে দারুণ একটা বিষয় হবে। এই মাঠেই গত ডিসেম্বরে বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগ ম্যাচে হৃদয় ১৬৫ রানের ম্যাচজয়ী ইনিংস খেলেছিলেন।

সব মিলিয়ে ১৪টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলে ২০ ইনিংসে ৪৮.০৫ গড়ে হৃদয়ের রান ৯১৩। সেঞ্চুরি করেছেন ৩টি, আছে ডাবল সেঞ্চুরিও।

তাকে নিয়ে ২০২০ সালে যুব বিশ্বকাপ জয়ী দলের চার জন বাংলাদেশের হয়ে টেস্ট খেলার সুযোগ পেলেন। এর আগে শরীফুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান জয় ও শাহাদত হোসেন দীপু দেশের হয়ে লাল বলে ক্রিকেট খেলেছেন।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্টের টেস্ট দল

নাজমুল হাসান শান্ত (অধিনায়ক), জাকির হাসান, মাহমুদুল হাসান জয়, সাদমান ইসলাম, লিটন দাস, মুমিনুল হক, শাহাদাত হোসেন দিপু, মেহেদি হাসান মিরাজ, নাঈম হাসান, তাইজুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, মুশফিক হাসান, নাহিদ রানা, তাওহীদ হৃদয়।


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪