আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

মুক্তিপণ না পেয়ে হত্যার ঘটনায় দোষীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
সাভার প্রতিনিধি

Image

সাভারে অপহরণের দশ দিন পর মুক্তিপণ না পেয়ে হত্যা করা সেই হৃদয়ের হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছে তার স্বজন ও সহপাঠীরা।

রোববার (২১ মে) দুপুর ১২টার দিকে সাভারের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল অ্যান্ড কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র ফারাবী আহমেদ হৃদয়ের সহপাঠী-স্বজনরা স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে।

বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা ফারাবী আহমেদ হৃদয়ের হত্যায় জড়িত প্রধান আসামি সহ সহযোগীদের ফাঁসির দাবি জানান।

এ সময় নিহত হৃদয়ের মা বিলকিস বেগম আহাজারিতে হৃদয় বিধায়ক পরিবেশ তৈরি হয়। তিন মিডিয়াকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আমার ছেলের কি অপরাধ কি করেছে? তাকে এভাবে কেন হত্যা করা হলো। আমি হত্যাকারীদের বিচার চাই। আমার ছেলের কারো সঙ্গে কোনো বিবাদ ছিল না।

তারা হৃদয়কে অপহরণ করে টাকা দাবি করার পর আর ফোন করেনি। পরে বারবার সেই নম্বরে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও যোগাযোগ করতে পারিনি। যে টাকা অপহরণকারীরা চেয়েছে সেই টাকা দিতাম। কিন্তু আমার ছেলেকে কেন মারলো তারা৷ যারা আমার ছেলেকে কষ্ট দিয়ে বিনা কারণে হত্যা করেছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

উল্লেখ্য, গত ১৮ মে ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণ না পেয়ে নিখোঁজের ১০দিন পর গত ১৮ মে কলেজছাত্র ফারাবী আহমেদ হৃদয়ের বস্তাবন্দি মরদেহ আশুলিয়ার মোজারমেইল এলাকার একটি ডোবা থেকে উদ্ধার করে র‍্যাব-৪ এর সদস্যরা। নিখোঁজ কলেজছাত্রকে হাত পা বেঁধে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে প্রতিবেশী বন্ধু পরান ও তার ২ সহযোগী। এ ঘটনায় র‍্যাব দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পরানসহ তার ২ সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে।


আরও খবর



সবচেয়ে বেশি কষ্ট দেওয়া মানুষটাকেই ভুলতে পারছেন না ফারিয়া

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ছোট পর্দার পরিচিত মুখ শবনম ফারিয়া। আগের মতো অভিনয়ে নিয়মিত নন এই অভিনেত্রী। মাঝেমধ্যে ওয়েব কনটেন্টে দেখা যায় তাকে। তবে এই অভিনেত্রী বেশ সরব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কাজের পাশাপাশি ব্যক্তিগত নানা বিষয় প্রায়ই শেয়ার করেন এই মাধ্যমে।

তারই ধারাবাহিকতায় এবার অভিনেত্রী লিখলেন, যেই মানুষটা সবচেয়ে বেশি কষ্ট দিয়েছে। সবচেয়ে বেশি ইনজাস্টিস করেছে আমার সঙ্গে। আমি ভাবতাম, তাকে ভুলে যাওয়া সবচেয়ে সহজ! কিন্তু কি জানি এক অদ্ভুত কারণে, সেই মানুষটাকেই চেষ্টা করেও ভুলা যাচ্ছে না! দুনিয়ার সব লজিক, সব ডিবেট এই এক জায়গায় ভুল প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে!

তবে কথাগুলো কাকে ইঙ্গিত করে ফারিয়া লিখেছেন, তা স্পষ্ট করেননি। কারও কারও ধারণা- সাবেক স্বামী হারুনুর রশীদ অপুকে উদ্দেশ্য করে পোস্টটি দিয়েছেন তিনি।

ফারিয়ার পোস্টের মন্তব্যে একজন লিখেছেন, ক্ষতটা এত বেশি গভীরে যে চাইলেও দাগ মুছবে না। তাই ভুলতেও পারবে না।’

উত্তরে অভিনেত্রী লিখেছেন, আপু, না অত বেশি না! অল্প সময়ের ক্ষত, ঠিক না হইলেও এইটা নিয়ে জীবন পার করে দেওয়া যাবে! আরও বেশি সময় থাকলে পার করাটাও কঠিন হয়ে যেত!

এদিকে, কিছুদিন আগে মুক্তি পেয়েছে শবনম ফারিয়া অভিনীত ওয়েব সিরিজ মোবারকনামা’। যেখানে মোশাররফ করিমের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তিনি। পর্দায় এই জুটির রসায়ন দর্শকমহলে বেশ প্রশংসিত।


আরও খবর



কারাগারে জন্ম নেওয়া শিশুর মাকে জামিন দিলেন হাইকোর্ট

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

পারিবারিক কলহের জেরে স্বামীকে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা মামলায় কারাগারে যান অন্তঃসত্ত্বা নারী আহিনা খাতুন। কারাগারেই জন্ম দেন এক কন্যা শিশুর। কারাগারেই বেড়ে উঠা শিশুর বয়স এখন ১১ মাস। শিশুটি তার মায়ের সঙ্গে কাশেমপুর কারাগারে রয়েছে। সেই মায়ের জামিন মঞ্জুর করে আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অ্যাডভোকেট মনজুরুল ইসলাম সুমন।

এ সংক্রান্ত আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) হাইকোর্টের বিচারপতি বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি খোন্দকার দিলিরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাডভোকেট মনজুরুল ইসলাম সুমন। অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন ডেপুর্টি অ্যাটর্নি জেনারেল সারোয়ার হোসেন বাপ্পী।

জেলা ও দায়রা জজ আদালতে জামিন চেয়ে ব্যর্থ হওয়ার পরে উচ্চ আদালতে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। ওই আবেদন শুনানি নিয়ে জামিন মঞ্জুর করে আদেশ দিয়েছেন আদালত। শিশুটি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত মর্মে হত্যা মামলার আসামি ও ওই মায়ের জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছিল।

মামলার নথি থেকে জানা গেছে, শিশুটির মা আহিনা খাতুনের (২৯) গ্রামের বাড়ি নীলফামারী সদরে। তার স্বামী আলী নূর বিশ্বাসের বাড়ি বরিশাল জেলার মূলাদী থানায়। গার্মেন্টস কর্মী আহিনা খাতুনের সঙ্গে রিকশাচালক আলী নূর বিশ্বাসের পরিচয় ২০১৮ সালে। এরপর বিয়ে হয় তাদের। এর মধ্যে তারা আশুলিয়ায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন। ২০২২ সালের কোরবানির ঈদের সময় বাড়িতে যান আলী নুর বিশ্বাস। গ্রামের বাড়িতে গিয়ে আরও একটি বিয়ে করেন। আবার ফিরে আসেন আশুলিয়ায়।

হত্যাকাণ্ডের স্বীকারোক্তির বিষয়ে আইনজীবী বলেন, আহিনা খাতুনের অভিযোগ তার সঙ্গে আলী নূর বিশ্বাস সংসার করতে চাইতেন না। গার্মেন্টস এ কাজ করার পর সব টাকা নিয়ে নিতেন, টাকা না দিলে মারধর করতেন। ঘটনার দিন রাতে আলী নূর বিশ্বাস দোকান থেকে একটি বোতল হাতে নিয়ে এসে বলেন, বিষ মেশানো পানি খেয়ে মরে যাবেন তারা। তখন দুই প্লেটে ভাত খাওয়ার প্রস্তুতি নিলে ঘরের বাইরে আহিনা দেখেন আলী নূর ভাতের সঙ্গে কিছু একটা মেশাচ্ছেন। আহিনা সেই ভাত না খেয়ে ফেলে দেন। শেষরাতে আলী নূর বিশ্বাস বটি নিয়ে আহিনাকে মারতে গেলে ওই বটি কেড়ে নিয়ে পাল্টা আঘাত করেন আহিনা। শব্দ হবে বলে বালিশ চাপা দিয়ে ধরলে মারা যান আলী নূর। এরপর নারাণগঞ্জে পালিয়ে যান আহিনা। আলী নূরের পরিবারকে ফোন দিয়ে জানান সে মারা গেছে। এরপর পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। আহিনাকেও নারায়ণগঞ্জ থেকে আটক করে র‌্যাব। এরপর থেকেই কারাগারে আহিনা।


আরও খবর



দ্বিতীয় টেস্টে নেই হাথুরুসিংহে

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে থাকছেন না বাংলাদেশ দলের হেড কোচ চান্ডিকা হাথুরুসিংহে।

আজ বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ব্যক্তিগত কারণে চট্টগ্রামে দলের সঙ্গে থাকতে পারছেন না হাথুরুসিংহে। এই টেস্টে তার পরিবর্তে সহকারী কোচ নিক পোথাস দায়িত্ব পালন করবেন।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-১ ব্যবধানে হারলেও ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জেতে বাংলাদেশ। এরপর সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৩২৮ রানের বড় ব্যবধানে হারে টাইগাররা। আগামী ৩০ মার্চ চট্টগ্রামে মাঠে গড়াবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট।


আরও খবর
ডি মারিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা গ্রেফতার

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




৯ বছরে সরকারি চাকরিতে যুক্ত হয়েছেন ৩৮৫৫৮ নারী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সরকারি চাকরি ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ এখন সর্বত্র। সচিবালয় থেকে শুরু করে সরকারি চাকরির বিভিন্ন স্তরে নারী চাকরিজীবীর সংখ্যা বাড়ছে দিনে দিনে। ২০১৪ সালে সরকারি চাকরীতে নারী ছিলেন ৩ লাখ ৭০ হাজার ৫৮১। ৯ বছর পর ২০২৩ সালে সরকারি চাকরিতে নারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৯ হাজার ১৩৯। এই ৯ বছরে সরকারি চাকরীতে নারীর সংখ্যা বৃদ্দি পেয়েছে ৩৮ হাজার ৫৫৮।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত সবশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে সারা দেশে সরকারি চাকরিজীবী আছেন ১৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮১৮ জন। এর মধ্যে ৯ লাখ ৮৭ হাজার ৬৭৯ জন পুরুষ। নারী চাকরিজীবী রয়েছেন ৪ লাখ ৯ হাজার ১৩৯ জন।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দিনে দিনে সরকারি চাকরিতে নারীদের সংখ্যা বাড়ছে, অবস্থান মজবুত হচ্ছে। সরকারের নানামুখী উদ্যোগের ফলে মানুষের মধ্যে শিক্ষার হার বৃদ্ধি ও সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে নারীদের নিরাপত্তা বেড়েছে ফলে অধিকসংখ্যক নারী চাকরিতে প্রবেশ করছেন। কিন্তু এখনো নারীদের শতকরা হিসেবে অংশগ্রহণ সন্তোষজনক নয়। নারীর জন্য উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, পুরুষদের প্রথাগত মানসিকতা পরিবর্তনে সচেতনতা, চাকরি ক্ষেত্রে হয়রানি বন্ধসহ নানা ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশের জনসংখ্যার হিসেবে নারী ও পুরুষের চেয়ে বেশি হলেও চাকরি ক্ষেত্রে নারীদের সংখ্যা পুরুষের তুলনায় অনেক কম। বিষয়টি ফুটে উঠেছে সরকারি প্রতিবেদনেও।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত সর্বশেষ সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান (৩০ মে ২০২৩ সালে প্রকাশিত) প্রথম শ্রেণির চাকরিতে মোট কর্মরত রয়েছেন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫১৪ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৯৬ জন পুরুষ আর নারীর সংখ্যা ৪০ হাজার ১৮। দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ১ লাখ ৯৩ হাজার ৬৬৪ জন, যেখানে ১ লাখ ২৭ হাজার ৬০৬ জন পুরুষ, ৬৬ হাজার ৫৮ জন নারী। তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ৬ লাখ ৩ হাজার ৪৩৩ জন, যেখানে পুরুষ ৩ লাখ ৫৬ হাজার ২৭১ এবং নারী ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৬২ জন। চতুর্থ শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ৪ লাখ ১৫ হাজার ১০৪ জন, যেখানে পুরুষের সংখ্যা ৩ লাখ ৬০ হাজার ১৭ এবং নারী ৫৫ হাজার ৮৭ জন।

সরকারি চাকরিতে নারীদের অংশগ্রহণ কতটা বেড়েছে তা বোঝা যায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত ২০১৪ সালের সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে।

২০১৪ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রথম শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা ছিল ২৩ হাজার ৬৩৭, যা ২০২৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ হাজার ১৮। অর্থাৎ এ ৯ বছরে প্রথম শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ১৬ হাজার ৩৮১। একইভাবে দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে ২০১৪ সালে ছিলেন ৫৩ হাজার ৪১ জন নারী, যা ২০২৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৬ হাজার ৫৮ জনে। এ সময়ে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ১৩ হাজার ১৭। তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৪৬ হাজার ৮১২, বর্তমানে তা ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৬২। অর্থাৎ ৯ বছরে এই শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ৩৫০। একই সময়ে চতুর্থ শ্রেণির চাকরিতে নারী সংখ্যা ৭ হাজার ৯৯৬ বেড়ে গত বছর হয়েছে ৫৫ হাজার ৮৭।

সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, সরকারি চাকরিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে। এটা বেশ ইতিবাচক হলেও সন্তুষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই। সরকারি চাকরিতে নারীরা সংখ্যায় বাড়লেও শতকরা হিসাবে এখনো পুরুষ থেকে অনেক পিছিয়ে আছেন। নারীদের সুযোগ-সুবিধা আরও বাড়াতে হবে, তাদের প্রাপ্য সম্মান ও অধিকার দিতে হবে।


আরও খবর



ভালো প্রস্তাব পেলে ফেরাবেন না মাহিয়া মাহি

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রাকিব সরকার বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচনায় রয়েছেন। কারণ কিছুদিন আগে ভিডিওতে এসে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন এই নায়িকা। গেল ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেওয়ার পর অবশ্য ফুরফুরে মেজাজেই আছেন তিনি। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে আলাদাই থাকছেন এই নায়িকা। মাঝেমধ্যে অবশ্য ফেসবুকে নানা রকম ছবি শেয়ার করছেন তিনি।

বিচ্ছেদের ঘোষণা দেওয়ার পর ফের কাজে মনোযোগ দিয়েছেন মাহি। সম্প্রতি বেশ কিছু কাজ নিয়ে ব্যস্তই আছেন তিনি। এর মাঝেই জানিয়েছেন, ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেবেন না।

সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মাহি বলেন, অনেক প্রস্তাব ছিল আমার কাছে। বড় নির্মাতা ও ভালো প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আমার সঙ্গে কাজ করতে চেয়েছিল। আমি রাজি হলে অন্তত পাঁচটি ভালো সিনেমা করতে পারতাম। কিন্তু সেটা হয়ে ওঠেনি আমার কারণেই। বাছবিচার ছাড়াই সবাইকে ফিরিয়ে দিচ্ছিলাম। এখন ঘোর থেকে বাস্তবে ফিরেছি। ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেব না। এখন একের পর এক কাজ করতে চাই।’

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালের মে মাসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান তিনি। পরে ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি।


আরও খবর