আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

মুন্সীগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীতে লঞ্চের ধাক্কায় ট্রলারডুবি

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ জুলাই ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম লঞ্চঘাটের কাছে ধলেশ্বরী নদীতে যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় মালবাহী একটি ট্রলার ডুবে গেছে। সোমবার (৪ জুলাই) সকাল সাড়ে ৭টায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ট্রলারের চালক ও তার সহকারী নদীর তীরে যেতে সক্ষম হয়েছেন।

জানা গেছে, আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মিরকাদিম এলাকা থেকে একটি মালবোঝাই ট্রলার ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। এ সময় ট্রলারটি মিরকাদিম ঘাট থেকে কিছুদূর এগিয়ে গেলে ঢাকাগামী জামাল হোসেন-৯ নামে যাত্রীবাহী একটি লঞ্চ ট্রলারটিকে ধাক্কা দেয়। এতে ১০ থেকে ১২ জন আরোহীসহ ট্রলারটি সঙ্গে সঙ্গে ধলেশ্বরী নদীতে ডুবে যায়।

মুক্তারপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ কর্মকর্তা মো. লুৎফর রহমান বলেন, এ ঘটনার সময় অনেক বৃষ্টি হচ্ছিল। তবে স্থানীয়দের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি। তবে যতদূর জানতে পেরেছি ট্রলারে যারা ছিলেন, সবাই সাঁতরে তীরে উঠেছে। এরপরও কেউ নিখোঁজ আছে কি না, তা খুঁজে দেখা হচ্ছে।


আরও খবর



‌পি‌রোজপুরে বাস-অটোরিকশা-বাইকের ত্রিমুখী সংঘর্ষ, নিহত ৭

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

পিরোজপুরে বাস, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলের ত্রিমুখী সংঘর্ষে ৭ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও ৪ জন।

শুক্রবার (৮ মার্চ) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সদর উপজেলার শংকরপাশা ইউনিয়নের পিরোজপুর-চরখালী সড়কের ঝাউতলায় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার মো. রেজোয়ান জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বাসটি ব্রেকফেল করে একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও একটি মোটরসাইকেলকে চাপা দিয়েছে। এতে ঘটনাস্থল থেকে আমরা তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করি। এ ছাড়া আরও কয়েকজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠালে সেখানে চারজন মারা গেছেন বলে জানা গেছে।

নিহতরা হলেন স্বপন, নাইম, হেমায়েত এবং খাইরুল। বাকি তিনজনের নাম জানা যায়নি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পিরোজপুরের অভ্যন্তরীণ রুটের বাস ইন্দুরকানী উপজেলার বালিপাড়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে ঝাইতলায় এসে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।

পিরোজপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশিকুজ্জামান বলেন, দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৭ জন নিহত হয়েছেন। আমরা ঘটনাস্থলে রয়েছি। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।


আরও খবর



এবার চমক নিয়ে হাজির নোরা

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

শুরুটা নৃত্যশিল্পী হিসেবে। এরপর শোবিজের বিভিন্ন শাখায় নিজেকে মেলে ধরছেন নোরা ফতেহি। বলিউডের বেশ কয়েকটি সুপারহিট আইটেম গানে নেচে তুমুল জনপ্রিয়তা পান। এরপর আসেন অভিনয়ে। পাশাপাশি শুরু করেন সংগীতের কাজও। ইতোমধ্যে তার সলো গান প্রকাশ হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, বিখ্যাত গান প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ওয়ার্নার মিউজিক গ্রুপের সঙ্গেও চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি। আবার নতুন চমক নিয়ে হাজির নোরা। এবার তিনি র‌্যাপার। মুক্তি প্রতীক্ষিত ম্যাডগাঁও এক্সপ্রেস’ ছবিতে র‌্যাপ গান গেয়েছেন। যেটার শিরোনাম হু ইজ ইউর মাম্মি’। গানে নোরার সঙ্গে আরও কণ্ঠ দিয়েছেন স্রুষ্টি তাওয়াড়ে ও সমীর উদ্দিন।

প্রথম র‌্যাপেই দারুণভাবে উতরে গেছেন নোরা। যেটার প্রশংসা মিলছে শ্রোতাদের কাছ থেকে। বলিউড হাঙ্গামার রিপোর্ট বলছে, পশ্চিমা বিশ্বে অভিনেত্রীদের গায়িকা ও মিউজিশিয়ান হওয়ার বিষয়টি সচরাচর দেখা যায়। তবে উপমহাদেশে এমনটা বিরল। সেই অনন্য কাজটিই করে দেখাচ্ছেন নোরা। একসঙ্গে নাচ, গান, অভিনয়ে মাতিয়ে যাচ্ছেন তিনি। সত্যিকার অর্থে তাকে একজন অলরাউন্ডার’ বলা যায়।

এক্সেল মুভিজ’র প্রযোজনায় ম্যাডগাঁও এক্সপ্রেস’ ছবিটি নির্মাণ করেছেন কুনাল কেমু। এই ছবির অভিনয়েও আছেন নোরা ফাতেহি। এ ছাড়াও অভিনয় করেছেন দিব্যেন্দু, প্রতীক গান্ধী, অবিনাশ তিওয়ারি, উপেন্দ্র লিমায়ি, ছায়া কদম প্রমুখ।


আরও খবর



নয়াপল্টনে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের অনুমতি পেল বিএনপি

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ করার অনুমতি পেয়েছে বিএনপি। মুক্তিযোদ্ধা দলের উদ্যোগে আয়োজিত সমাবেশটি সোমবার (২৫ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হওয়ার কথা। তবে সকাল থেকে নয়াপল্টনের রাস্তায় সমাবেশের মঞ্চ নির্মাণ করতে বাঁধা দিচ্ছিল পুলিশ। অবশেষে রাস্তায় মঞ্চ নির্মাণ এবং যান চলাচল রাখার শর্তে দলীয় অফিসের সামনে এ সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত বলেন, মতিঝিল বিভাগের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্তা ব্যক্তিদের সঙ্গে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সমাবেশের অনুমতি পাওয়া গেছে। রাস্তায় মঞ্চ নির্মাণ ছাড়া অফিসের নিচে সমাবেশ করতে বলা হয়েছে।

এ বিষয়ে মতিঝিল জোনের এডিসি মো. রওশান উল হক সৈকত সিপিএম বলেন, রাস্তায় কোনো বাধা বিঘ্ন না করে তারা তাদের অফিসের সামনে সমাবেশ করতে পারবে।

অনুমতি পাওয়ার পরেই মাইকে ঘোষণার মাধ্যমে সমাবেশের কাজ শুরু করেছে বিএনপি। অফিসের ফুটপাতে অস্থায়ীভাবে চেয়ার বসিয়ে মঞ্চ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে।

জানা গেছে, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর অবসরপ্রাপ্ত হাফিজ উদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে সমাবেশের প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।


আরও খবর



ভারত : বিতর্কিত সিএএ’র বাস্তবায়ন স্থগিতের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিতর্কিত সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (সিটিজেনশিপ অ্যামন্ডমেন্ট অ্যাক্ট অ্যান্ড রুলস- সিএএ) বাস্তবায়ন স্থগিতের নির্দেশ দিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশ্যে নোটিশ জারি করেছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। নোটিশের জবাব দিতে নয়াদিল্লিতে আসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে তিন সপ্তাহ সময়ও বেঁধে দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচুড়ের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের একটি বেঞ্চ মঙ্গলবার নোটিশটি জারি করে। বেঞ্চের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি জে.বি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র।

পার্লামেন্টে পাস হওয়ার চার বছর পর, গত ১১ মার্চ দেশজুড়ে সিএএ কার্যকর করে কেন্দ্রীয় সরকারে আসীন বিজেপি; কিন্তু তার পরপরই বিজেপির এই পদক্ষেপের তীব্র সমালোচনা শুরু করে বিরোধী দলগুলো। পশ্চিমবঙ্গ ও কেরালার রাজ্য সরকার ইতোমধ্যে জানিয়েছে, রাজ্যে আইন বাস্তবায়ন করা হবে না। আইনটি স্থগিতের জন্য বিজেপিকে আল্টিমেটাম দিয়েছে তামিলনাড়ু, কর্ণাটকসহ দক্ষিণাঞ্চলের অন্যান্য রাজ্যগুলোও।

সুপ্রিম কোর্টের একটি সূত্র জানিয়েছে, ১১ মার্চ আইনটি কার্যকরের আদেশ দেওয়ার পর থেকেই সেটি স্থগিতের জন্য আপিল আসতে থাকে। এ পর্যন্ত অন্তত ২০টি আপিল জমা পড়েছে সুপ্রিম কোর্টে। এসব আপিলে স্বাক্ষর রয়েছে অন্তত ২৩৭ জন আবেদনকারীর।

মঙ্গলবার এসব আপিলের ওপর ওপরই শুনানি ছিল। শুনানিতে আবেদনকারীদের পক্ষের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ মামলার নিষ্পত্তি হওয়ার আগ পর্যন্ত যেন কেন্দ্রীয় সরকার সিএএ বাস্তবায়ন স্থগিত রাখে এমন আদেশ দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানান। বাদিপক্ষের আইনজীবী দলের অন্যতম সদস্য নিজাম পাশা বলেন, আইনটি পাসের পর থেকে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন ভারতের মুসলিমরা। তাদের মধ্যে এমন আশঙ্কা দেখা দিয়েছে যে বিজেপি সরকার ভারতীয় মুসলিমদের নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চায় এবং সিএএ হলো সেই পরিকল্পনার প্রথম ধাপ।

তবে বাদিপক্ষের এই যুক্তির পাল্টায় ভারতের শীর্ষ আইন কর্মকর্তা (সলিসিটর জেনারেল) তুষার মেহতা দাবি করেন, সিএএর মাধ্যমে কারো নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার উপায় নেই।

উভয়পক্ষের তর্ক ও যুক্তি উপস্থাপন শেষে সুপ্রিম কোর্ট সিএএ কার্যকর করা কেন অবৈধ হবে না মর্মে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশে নোটিশ জারি করেন এবং জবাব দেওয়ার জন্য তিন সপ্তাহ সময় দেন। সেই সঙ্গে মামলার পরবর্তী শুনানির দিন হিসেবে আগামী ৯ এপ্রিল ধার্য করেন সর্বোচ্চ আদালত।

২০১৯ সালে পার্লামেন্টে সিএএ পাস করে তৎকালীন বিজেপি সরকার । এ আইন অনুযায়ী, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগ পর্যন্ত বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান থেকে হিন্দু, খ্রিস্টান, শিখ, বৌদ্ধ ও পার্সি সম্প্রদায়ের যেসব লোকজন সাম্প্রদায়িক নির্যাতন ও নিপীড়ণের মুখে টিকতে না পেরে ভারতে এসে আশ্রয় নিয়েছেন, তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

ভারতে প্রথমবার নাগরিকত্ব আইন পাস হয় ১৯৫৫ সালে। সেই আইন অনুযায়ী, বিদেশ থেকে ভারতে আসা যেসব ব্যক্তি বিগত ১৪ বছরের মধ্যে ১১ বছর ধরে ভারতে বসবাস করছেন এবং অন্তত ১ বছর টানা থেকেছেন, তারা ভারতের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করলে তা অনুমোদন করা হবে। সিএএতে ১১ বছরের মেয়াদকালকে কমিয়ে ৫ বছরে আনা হয়েছে।

২০১৯ সালে আইনটি পাসের পর থেকে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বিক্ষোভ শুরু হয়। বিজেপিবিরোধী বিভিন্ন ভারতীয় দল ছিল সেই বিক্ষোভের নেতৃত্বে। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসও সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের ব্যাপক বিরোধী।

উত্তর-পূর্ব ভারত থেকেই মূলত আপত্তি উঠেছিল সিএএ নিয়ে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, সিএএ কার্যকর হলে শরণার্থীদের ভিড় ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাবে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে। তার ফলে ভাষাগত এবং সংস্কৃতিগত সমস্যা প্রকট হতে পারে। নিজেদের ভাষা এবং সংস্কৃতি রক্ষার স্বার্থেই অনেকে সিএএ বিরোধী আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন।

পাশাপাশি আইনে মুসলিমদের বাদ দেওয়া নিয়েও প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। শুধু তা-ই নয়, দক্ষিণ ভারতে সিএএ বিরোধিতার মূল কারণ, শ্রীলঙ্কা থেকে আগত তামিল উদ্বাস্তুদের বাদ দেওয়া।

সিএএ বিরোধিতাকারীদের অভিযোগ, আইনটি ভারতের সংবিধানের পরিপন্থী। কেননা, এ আইনে ধর্মীয় কারণে নাগরিকদের মধ্যে বৈষম্য করা হচ্ছে। তবে বিজেপির বক্তব্য, এই আইনে কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হবে না; বরং যারা ধর্মীয় বৈষম্যের কারণে এ দেশে চলে এসেছেন, তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।

২০১৯ সালে আইনটি পাস হওয়ার পর রাজধানী নয়াদিল্লিসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে দাঙ্গা হয়েছিল। এসব দাঙ্গায় প্রাণ হারিয়েছেন শতাধিক মানুষ।


আরও খবর



মাহে রমজানের পবিত্রতা রক্ষার্থে ঝালকাঠিতে র‌্যালি

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঝালকাঠি প্রতিনিধি

Image

ধর্ম-বর্ণ, দল-মত নির্বিশেষে সর্বশ্রেণির মানুষের উপস্থিতিতে আজ রবিবার (১০ই মার্চ) ঝালকাঠিতে অনুষ্ঠিত হল পবিত্র মাহে রমযান উপলক্ষে আলোচন সভা ও বর্ণাঢ্য র‌্যালী।

প্রথমে বিকাল সাড়ে ৩টায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহ জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে রমজান কমিটির আহ্বায়ক ও জেলা আদর্শ সমাজ বাস্তবায়ন পরিষদ সভাপতি আলহাজ সরদার মো: শাহ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমীরুল মুছলিহীন হযরত মাওলানা মুহম্মদ খলীলুর রহমান নেছারাবাদী হুজুর।

উদ্বোধনী বক্তব্য পেশ করেন বাংলাদেশ আদর্শ সমাজ বাস্তবায়ন পরিষদ মহাসচিব ডা. মুহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন খান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সভা ও র‌্যালীর আহ্বায়ক পৌর মেয়র আলহাজ্ব মো. লিয়াকত আলী তালুকদার, এ্যাড. মো. সিদ্দিকুর রহমান, অধ্যক্ষ মাওলানা মুফতী গাজী মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, অধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল মান্নান কাজী, এ্যাড. মুন্সী আবুল কালাম আজাদ, ডা. অসীম কুমার সাহা, মাওলানা মো: মোক্তার আহমদ, জনাব মো: আল আমীন বাকলাই প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমীরুল মুছলিহীন হযরত নেছারাবাদী হুজুর মাহে রমজানকে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানবজাতির কল্যাণের মাস উল্লেখ করে বলেন, রমজান শুধু মুসলমানদের নয় বরং গোটা মানবজাতির জন্য মানবতা, মননশীলতা ও বিবেকবোধ চর্চার মাস; তামাম পৃথিবীর মানুষের জন্য কল্যাণ ও অনুগ্রহের মাস।

সভা শেষে র‌্যালীকে কেন্দ্র করে ঝালকাঠি শহর উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়। হযরত নেছারাবাদী হুজুরের নেতৃত্বে ঝালকাঠির সর্বস্তরের মানুষ এতে অংশগ্রহণ করেন। রমজানের পবিত্রতা রক্ষায় বিভিন্ন শ্লোগান ও ব্যানার-ফেস্টুনে আকীর্ণ র‌্যালিটি শহরের বিভিন্ন অলিগলি প্রদক্ষিণ শেষে দোয়া ও মুনাজাতের মধ্য দিয়ে সমাপ্ত হয়।


আরও খবর