আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ময়মনসিংহ মেডিক্যালে আরও ১২ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ১০ জুলাই ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুলাই ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ময়মনসিংহ মেডিক‌্যাল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৫৪ জনের।

শনিবার (১০ জুলাই) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাসপাতালের করোনা ইউনিটের ফোকাল পারসন ডা. মহিউদ্দিন খান মুন।

তিনি জানান, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ‌্যে ৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে ও ৬ জন উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।

ডা. মহিউদ্দিন খান মুন আরও জানান, বর্তমানে এই হাসপাতালের আইসিইউতে ২১ জনসহ মোট ৪১৭ জন চিকিৎসাধীন আছেন। নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৭৩ জন ও সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৩ জন।


আরও খবর



গোপনে প্রধান শিক্ষক নিয়োগের প্রতিবাদে উলিপুরে মানববন্ধন

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

উলিপর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:

কুড়িগ্রামের উলিপুরে গুনাইগাছ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে গোপনে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রতিবাদে এলাকাবাসী ও অভিভাবকরা মানববন্ধন করেছেন।

সোমবার দুপুরে কেসি রোড সংলগ্ন বিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে অভিভাবকসহ এলাকার সর্বস্তরের মানুষজন অংশগ্রহণ করেন।

মানববন্ধনকারীদের প্রচারিত হ্যান্ডবিল সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ওই বিদ্যালয়ে শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষক ফিরোজ ইমাম আমীন ২০২০ সালে সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে গোপনে নিয়োগ নেন। নিয়োগ নেয়ার পর উলিপুর সহকারী জজ আদালতে একটি মামলা হয়। আদালত কর্তৃক তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদে যাবতীয় কার্যক্রম চালাতে থাকেন ফিরোজ ইমাম। ওই পদে ৩ বছরের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে প্রধান শিক্ষক হওয়ার জন্য আবারো গোপনে যোগসাজশে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। বিষয়টি অভিভাবক মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করে। ফলে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করে গতকাল তারা মানববন্ধন করতে বাধ্য হয়।

এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মাহতাব হোসেন জানান, উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে বিষয়টি তদন্ত করছি। পরে বিস্তারিত জানতে পারবেন।


আরও খবর



অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির লাশ বুঝে পেল পরিবার

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর ডিএনএ নমুনার রিপোর্ট থানায় পৌঁছানোর পর মরদেহ পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। সোমবার সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

এর আগে সকালে ঢাকার রমনা থানার ওসি উৎপল বড়ুয়া জানান, বেইলি রোডের ঘটনায় নিহত বৃষ্টির ডিএনএ নমুনার রিপোর্ট এসেছে, তবে নাজমুলের রিপোর্ট এখনো আসেনি। তার রিপোর্ট আসতে আরও কয়েকদিন সময় লাগতে পারে তার বলে, সিআইডি থেকে জানানো হয়েছে।

এদিকে রোববার রাতে বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডির) ফরেনসিক বিভাগের ডিআইজি একেএম নাহিদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। বাবা সবুজ শেখ ওরফে শাবলুল আলম এবং মা বিউটি খাতুনের দেয়া ডিএনএ নমুনার সঙ্গে মিলেছে তার ডিএনএ।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে অগ্নিকাণ্ডে মারা যান অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ওরফে বৃষ্টি। তবে তার মরদেহ নানা জটিলতায় হস্তান্তর করা হয়নি মরদেহ।

তার পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা থাকায় ডিএনএ পরীক্ষা করা হয়। মরদেহ রাখা হয়েছে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট মর্গের ডিপ ফ্রিজারে। তবে আজ তার মরদেহ হস্তান্তর করা হতে পারে বলে জানা গেছে।

মেয়ের মৃত্যুর খবরে ওইদিনই কুষ্টিয়া থেকে ছুটে ঢাকায় আসেন বৃষ্টি খাতুনের (অভিশ্রুতি শাস্ত্রী) বাবা সবুজ শেখ। মেয়ের মরদেহ শনাক্ত করেন তিনি। তবে এর পরই বাধে বিপত্তি। সহকর্মী ও পরিচিতরা দাবি করেন, নিহত তরুণীর নাম অভিশ্রুতি শাস্ত্রী। তিনি সনাতন ধর্মের অনুসারী। পরে পরিচয় নিশ্চিত হতে ১ মার্চ ওই সাংবাদিকের ফিঙ্গারপ্রিন্ট পরীক্ষা করা হয়। তাতে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্রে তার নাম বৃষ্টি খাতুন। বাবার নাম সবুজ শেখ আর মায়ের নাম বিউটি বেগম। এনআইডি অনুযায়ীও ওই সাংবাদিকের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বনগ্রাম গ্রামে।

প্রসঙ্গত, বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ নামের বহুতল ভবনে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে ভয়াবহ আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।

আগুনের ভয়াবহতা ও মৃত্যুর পর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, ভবনটিতে কোনো অগ্নিনিরাপত্তার ব্যবস্থা ছিল না। ঝুঁকিপূর্ণ জানিয়ে তিনবার চিঠি দেয়া হয়েছিল; কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।


আরও খবর



বহিরাগত মাস্তানেরা যুথীকে সম্পাদক ঘোষণায় বাধ্য করে : নির্বাচন কমিটি

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচনে ভোট গণনা ছাড়াই সম্পাদক পদে একজনকে বিজয়ী ঘোষণার বিষয়টি সম্পূর্ণরূপে আইনানুগভাবে ভিত্তিহীন। এমনটাই জানিয়েছেন নির্বাচন পরিচালনাবিষয়ক সাব কমিটির আহ্বায়ক সিনিয়র অ্যাডভোকেট আবুল খায়ের। এক লিখিত বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ কথা জানিয়েছেন।

আজ শনিবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির প্যাডে নির্বাচন পরিচালনা সাব কমিটির আহ্বায়ক আবুল খায়ের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিটি গণমাধ্যমে পাঠান ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়। নিয়ম অনুযায়ী রাতে ভোট গণনা শেষে ফল ঘোষণা করার কথা থাকলেও সেদিন সারা রাত আইনজীবীদের মধ্যে দফায় দফায় হট্টগোল ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে একজন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলসহ বেশ কয়েকজন আইনজীবী আহত হন। পরে ভোট গণনা না করেই সম্পাদক পদে নাহিদ সুলতানা যুথীকে বিজয়ী ঘোষণা করেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান।

তবে যুথীকে সম্পাদক পদে বিজয়ী বলে ঘোষণা করার জন্য বহিরাগত মাস্তানেরা নির্বাচন কমিটির প্রধান আবুল খায়েরের ওপর চাপ প্রয়োগ করে বলে জানিয়েছেন তিনি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচন ২০২৪-২৫ এর সম্পাদক পদে ফলাফল বিষয়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় আমার নামে প্রচারিত ঘোষণাটি আইনানুগভাবে ভিত্তিহীন। এতে আরও বলা হয়, একটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ভোট গণনার পূর্বেই দুঃখজনকভাবে বহিরাগত মাস্তান শ্রেণি আমার ওপর চাপ সৃষ্টি করে তা লিখিত দিতে বাধ্য করে।

বিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণাকে অর্থহীন ঘোষণা করে বলা হয়, যদিও এটি অর্থহীন ঘোষণা, তবুও কূটতর্ক নিরসনের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সকলকে তা উপেক্ষা করার জন্য অনুরোধ করা হলো। ভোট গণনা শেষেই ফলাফল ঘোষণা করা হবে বলে উল্লেখ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

একেএম আমিন উদ্দিন মানিক জানিয়েছেন, শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে।


আরও খবর



রাজধানীতে মশার ঘনত্ব বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীতে মশার ঘনত্ব গত ৪ মাসে বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি উত্তরা আর দক্ষিণখানে। এখানকার প্রতিটি ড্রেনে ভাসছে লার্ভা, পচা আর নোংরা পানির প্রতিটি জলাধার যেন একেকটি মশার খামার। স্থানীয়রা জানান, অগণিত মশা। কয়েল জ্বালালেও যায় না। সারাদিন বাচ্চা-কাচ্চা নিয়ে মশারির ভেতর বসে থাকো এমন একটা অবস্থা।

গত নভেম্বর থেকে চলতি মার্চের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত রাজধানী ও আশপাশের ৬টি স্থানে ফাঁদ পেতে মশা ধরে চালানো হয়, গবেষণা। যাতে দেখা যায়, ফাঁদপ্রতি নভেম্বরে ২শ', জানুয়ারিতে ৩শ', ফেব্রুয়ারিতে ৩৮৮, আর মার্চের মাত্র এক সপ্তাহে ৪২০টি মশা ধরা পড়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি উত্তরা আর দক্ষিণখানে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদ ও অধ্যাপক ড. কবিরুল বাশার জানান, মার্চে মশার বংশবিস্তার চরম পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে, এ বিষয়টি আগেই সতর্ক করেছিলেন তিনি। আমরা জানুয়ারি মাসেই সতর্ক করে বলেছিলাম মার্চ মাসে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে। এই মশাগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই কিউলেক্স মশা। তবে এরা কোন রোগ ছড়ায় না। তবে দেশের কিছু কিছু জায়গায় এই মশার কামড়ে ফাইলেরিয়া রোগ হতে পারে।

সতর্কবার্তা যে সিটি করপোরেশন আমলে নেয়নি, সেটি স্পষ্ট স্থানীয়দের কথাতেও। তারা জানায়, জায়গায় জায়গায় শুনি মশা মারে, কিন্তু একটা মেশিনও এখনে বসা না। সিটি করপোরেশনেরও দেখা পাই না। মশার অত্যাচারে আমরা ঘরে বসতেও পারি না। আপনারা আসলে ওদের একটু খোজ পরে, তখন পয়ঃপরিষ্কার করে, তারপরে তাদের আর কোন খবর থাকে না।

এ জন্য সংস্থাগুলোর মাঝে সমন্বয়হীনতার ওপর দায় চাপালেন ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা কাউকে দোষ দিচ্ছি না। দয়া করে আসুন একসঙ্গে কাজ করি। চেষ্টা করবো এর থেকে ভালো করার জন্যে।

ফাঁদে ধরা পড়া মশার মধ্যে ৯৯ শতাংশই কিউলেক্স। যার কামড়ে হতে পারে গোদ ও বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ। ময়লা পানিতে বংশ বিস্তার করে এটি। এই কিউলেক্স মৌসুম শেষ হলে আবার ডেঙ্গু মৌসুম শুরু হবে। গত বছর সারাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন তিন লাখ ২১ হাজার। এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ ১০ হাজার। গত বছর ডেঙ্গুতে মারা গেছেন এক হাজার ৭০৫ জন, যার মধ্যে ৯৮০ জনই ঢাকায় মারা গেছেন।


আরও খবর



জামালপুরে তিন বেসরকারি হাসপাতালকে জরিমানা

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জামালপুর প্রতিনিধি

Image

জামালপুরে স্বাস্থ্য বিভাগ, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ ও র‌্যাবের যৌথ অভিযানে তিনটি বেসরকারি হাসপাতালকে এক লাখ ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটার ও প্যাথলজি ল্যাব সিলগালা করা হয়।

রবিবার দুপুরে শহরের তমালতলা মোড় ও নান্দিনা এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেয়া জামালপুর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. উত্তম কুমার সরকার জানান, ১০ দফা নির্দেশনা না মানায় তমালতলা মোড়ের ইউরোপা ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করার পর এর অপারেশন থিয়েটার ও প্যাথলজি ল্যাব সিলগালা করা হয়। এরপর নান্দিনা এলাকার নান্দিনা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ১০ দফা নির্দেশনা লঙ্ঘন ও মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ পাওয়ায় ৭০ হাজার টাকা এবং একই এলাকার লিখন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অসংগতি পাওয়ায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

এর আগে বৃহস্পতিবার জামালপুরের তিনটি বেসরকারি হাসপাতালকে এক লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও দুটি অপারেশন থিয়েটার সিলগালা করে স্বাস্থ্য বিভাগ।


আরও খবর