নারী পুরুষ সবার মুখের মধ্যেই তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ফুটে
ওঠে। শুধু মুখই নয়, পাশাপাশি শারীরিক আরো অনেক বৈশিষ্ট্য দেখে বলে দেয়া যায় সেই মানুষটি
কেমন। চলুন জেনে নেয়া যাক কোন অঙ্গ কোন বৈশিষ্ট্যের জানান দেবে-
মুখের আকৃতি
বিশেষজ্ঞদের মতে, যাদের মুখ লম্বার তুলনায় চওড়া কম তারা
পরিস্থিতি অনুযায়ী সচেতন থাকেন এবং সিদ্ধান্ত নেন। আবার যাদের মুখ লম্বার তুলনায় চওড়া
বেশি তারা জন্মগতভাবেই খুব আত্মবিশ্বাসী।
ঠোঁট ও নাকের দূরত্ব
সেন্স অফ হিউমার বা রসবোধের ক্ষমতা সবার মধ্যে থাকে না। এটি
একটি বিশেষ গুণ বা চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। উপরের ঠোঁট এবং নাকের মধ্যে দূরত্ব কতটা তা
দেখলেই বোঝা যায় কার রসবোধ কেমন। যার দূরত্ব যত বেশি হবে, তার রসবোধও তত বেশি হবে।
নাকের ছিদ্র
নাকের ছিদ্র দেখেও অনেক কিছু বলা যায়। নাকের ছিদ্র বড় হলে,
সেই মানুষটি খুবই কর্মনিপুণ এবং তার কল্পনাশক্তি প্রবল হয়। আর, নাকের ছিদ্র ছোট হলে
তাদের খুব একটা বড় মনের পরিচয় পাওয়া যায় না এবং তারা অনেকের কাছেই অপ্রিয় হয়।
দাঁতের উপর দাঁত
যাদের দাঁতের উপর দাঁত থাকে, তারা খুবই বুদ্ধিমান, ভাগ্যবান
ও সৃজনশীল প্রকৃতির হয় এবং এদের ভোগ-বিলাসিতার উপর আসক্তি খুব বেশি থাকে।
ঠোঁট
যার উপরের ঠোঁট যত বেশি মোটা হয়, তার কথায় ও আচরণে তত বেশি
ভদ্রতা এবং মহত্ব থাকে।
ভ্রু
যেসব মেয়েদের ভ্রু চোখ থেকে যত বেশি উপরে থাকে তার আত্মকেন্দ্রিকতা
তত বেশি হয়। সে নিজস্ব পছন্দ অপছন্দকে বেশি গুরুত্ব দেয়। যাদের দু'টি ভ্রুয়ের মধ্যে
দূরত্ব যত বেশি থাকে, সহ্য ক্ষমতাও তত বেশি হয়।
চোখের মণি
চোখের মণির রং দেখেও অনেক কিছু বোঝা যায়। যার মণির রং যতটা
গাঢ় তার মনের গভীরতা ও আকর্ষণ ক্ষমতাও ততই বেশি।
চোখের পাতা
যাদের চোখের পাতা যত বেশি
মোটা হয়, তারা স্পষ্ট মনোভাবের হন। অন্যদিকে যাদের চোখের পাতায় কোনো ভাঁজ নেই, তারা
খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নেন।