আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

নেত্রকোনায় আকস্মিক ঘূর্ণিঝড়, শতাধিক ঘর বিধ্বস্ত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০১ জুন ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০১ জুন ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় আকস্মিক ঘূর্ণিঝড় হয়েছে। এতে শতাধিক ঘর ও অসংখ্য গাছপালা উপড়ে গেছে। 

সোমবার (৩১ মে) বিকেলে উপজেলার বলাইশিমুল ইউনিয়নের লস্করপুর, ভরাপাড়া গ্রাম ও নোয়াপাড়া ইউনিয়নের পুড়াবাড়ী গ্রামে ঘূর্ণিঝড় হয়। এতে সড়কে গাছপালা পড়ে যাতায়াত ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে গেছে। এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মঈন উদ্দিন খন্দকার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি জানান, বিকেলে হঠাৎ করে দু-তিন মিনিটের ঘূর্ণিঝড়ে শতাধিক ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। অসংখ্য গাছপালা ও শাকসবজির ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। মঙ্গলবার (১ জুন) থেকে তাদের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করা হবে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।


আরও খবর



ধর্মপাশায় ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
শহীদুল ইসলাম, ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি

Image

ইশারায় ডেকে নিয়ে ছয় বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই শিশুকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা উপজেলার জয়শ্রী ইউনিয়নের বাদে হরিপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। যার বিরুদ্ধে শিশুটির পরিবারের অভিযোগ সে এক বাক প্রতিবন্ধী যুবক। ওই যুবকের নাম আজু মিয়া (২০)। সে উপজেলার বাদে হরিপুর গ্রামের শামসুমিয়ার ছেলে।

ওই শিশুটির মা আজকের দর্পণকে বলেন, আমার মেয়ে ভাত খাচ্ছিল ছিল। তখন ওই যুবক ইশারায় ঘর থেকে বের করে নিয়ে যায়। আমাদের বাড়ির পশ্চিম পাশে রাস্তার সামনে একটি পাগার (ডোবা) আছে। ঐখানে একটা উজাউরির ঝুপ আছে। ঝুপের মধ্যে ফেলে দিয়ে কাপড় খুলে মুখে চেপে ধরে নির্যাতন চালায়। পরে তাকে সন্ধ্যায় হাসপাতালে নিয়ে আসি।

ধর্মপাশা থানার ওসি মোঃ শামছুদ্দোহা জানান, বাক প্রতিবন্ধী একটা ছেলে অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েকে ধর্ষণের খবর আসছে। অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর



৯ বছরে সরকারি চাকরিতে যুক্ত হয়েছেন ৩৮৫৫৮ নারী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সরকারি চাকরি ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ এখন সর্বত্র। সচিবালয় থেকে শুরু করে সরকারি চাকরির বিভিন্ন স্তরে নারী চাকরিজীবীর সংখ্যা বাড়ছে দিনে দিনে। ২০১৪ সালে সরকারি চাকরীতে নারী ছিলেন ৩ লাখ ৭০ হাজার ৫৮১। ৯ বছর পর ২০২৩ সালে সরকারি চাকরিতে নারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৯ হাজার ১৩৯। এই ৯ বছরে সরকারি চাকরীতে নারীর সংখ্যা বৃদ্দি পেয়েছে ৩৮ হাজার ৫৫৮।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত সবশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে সারা দেশে সরকারি চাকরিজীবী আছেন ১৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮১৮ জন। এর মধ্যে ৯ লাখ ৮৭ হাজার ৬৭৯ জন পুরুষ। নারী চাকরিজীবী রয়েছেন ৪ লাখ ৯ হাজার ১৩৯ জন।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দিনে দিনে সরকারি চাকরিতে নারীদের সংখ্যা বাড়ছে, অবস্থান মজবুত হচ্ছে। সরকারের নানামুখী উদ্যোগের ফলে মানুষের মধ্যে শিক্ষার হার বৃদ্ধি ও সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। কর্মক্ষেত্রে নারীদের নিরাপত্তা বেড়েছে ফলে অধিকসংখ্যক নারী চাকরিতে প্রবেশ করছেন। কিন্তু এখনো নারীদের শতকরা হিসেবে অংশগ্রহণ সন্তোষজনক নয়। নারীর জন্য উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, পুরুষদের প্রথাগত মানসিকতা পরিবর্তনে সচেতনতা, চাকরি ক্ষেত্রে হয়রানি বন্ধসহ নানা ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশের জনসংখ্যার হিসেবে নারী ও পুরুষের চেয়ে বেশি হলেও চাকরি ক্ষেত্রে নারীদের সংখ্যা পুরুষের তুলনায় অনেক কম। বিষয়টি ফুটে উঠেছে সরকারি প্রতিবেদনেও।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত সর্বশেষ সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান (৩০ মে ২০২৩ সালে প্রকাশিত) প্রথম শ্রেণির চাকরিতে মোট কর্মরত রয়েছেন ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫১৪ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৯৬ জন পুরুষ আর নারীর সংখ্যা ৪০ হাজার ১৮। দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ১ লাখ ৯৩ হাজার ৬৬৪ জন, যেখানে ১ লাখ ২৭ হাজার ৬০৬ জন পুরুষ, ৬৬ হাজার ৫৮ জন নারী। তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ৬ লাখ ৩ হাজার ৪৩৩ জন, যেখানে পুরুষ ৩ লাখ ৫৬ হাজার ২৭১ এবং নারী ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৬২ জন। চতুর্থ শ্রেণির চাকরিতে কর্মরত রয়েছেন ৪ লাখ ১৫ হাজার ১০৪ জন, যেখানে পুরুষের সংখ্যা ৩ লাখ ৬০ হাজার ১৭ এবং নারী ৫৫ হাজার ৮৭ জন।

সরকারি চাকরিতে নারীদের অংশগ্রহণ কতটা বেড়েছে তা বোঝা যায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত ২০১৪ সালের সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে।

২০১৪ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রথম শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা ছিল ২৩ হাজার ৬৩৭, যা ২০২৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ হাজার ১৮। অর্থাৎ এ ৯ বছরে প্রথম শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ১৬ হাজার ৩৮১। একইভাবে দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে ২০১৪ সালে ছিলেন ৫৩ হাজার ৪১ জন নারী, যা ২০২৩ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৬ হাজার ৫৮ জনে। এ সময়ে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ১৩ হাজার ১৭। তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৪৬ হাজার ৮১২, বর্তমানে তা ২ লাখ ৪৭ হাজার ১৬২। অর্থাৎ ৯ বছরে এই শ্রেণির চাকরিতে নারীর সংখ্যা বেড়েছে ৩৫০। একই সময়ে চতুর্থ শ্রেণির চাকরিতে নারী সংখ্যা ৭ হাজার ৯৯৬ বেড়ে গত বছর হয়েছে ৫৫ হাজার ৮৭।

সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার বলেন, সরকারি চাকরিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ছে। এটা বেশ ইতিবাচক হলেও সন্তুষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই। সরকারি চাকরিতে নারীরা সংখ্যায় বাড়লেও শতকরা হিসাবে এখনো পুরুষ থেকে অনেক পিছিয়ে আছেন। নারীদের সুযোগ-সুবিধা আরও বাড়াতে হবে, তাদের প্রাপ্য সম্মান ও অধিকার দিতে হবে।


আরও খবর



রাজধানীর ওয়ারীতে রেস্টুরেন্টে আগুন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর ওয়ারীতে একটি রেস্টুরেন্টে আগুন লেগেছে। শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে ওয়ারীর একটি ভবনের দোতলার রেস্টুরেন্টটিতে আগুন দেখে ফায়ার সার্ভিসে ফোন দেন স্থানীয়রা।

ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, রাত সোয়া ১০ টায় আগুনের সংবাদ পেয়ে রেস্টুরেন্টটিতে যায় ফায়ার সার্ভিস। ১৬ মিনিটের মাথায় রেস্টুরেন্টে পৌঁছে ফায়ার এক্সটিংগুইশার ব্যবহার করে আগুন নেভানো হয়েছে।

রেস্টুরেন্টটির কিচেনে আগুন লেগেছিল। এপর্যন্ত হতাহতের কোন সংবাদ পাওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে রেস্টুরেন্টের নাম জানা যায়নি।


আরও খবর



প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ: তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা পেছাল

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের নিয়োগের লিখিত পরীক্ষার তারিখ পিছিয়েছে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, তৃতীয় ধাপের নিয়োগে লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। এই ধাপের পরীক্ষায় অংশ নেবেন ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের চাকরিপ্রার্থীরা।

আজ বুধবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পলিসি এবং অপারেশন) মনীষ চাকমা স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষা প্রশাসনিক কাজের স্বার্থে আগামী ২২ মার্চের পরিবর্তে ২৯ মার্চ সকাল ১০টা থেকে অনুষ্ঠিত হবে। লিখিত পরীক্ষা গ্রহণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

এবারই প্রথম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে বিভাগওয়ারি নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। গুচ্ছভিত্তিক এ নিয়োগে তিন ধাপে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। পরীক্ষাও আলাদাভাবে নেওয়া হচ্ছে। 

এর আগে, গত ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে ২ হাজার ৪৯৭ জন প্রার্থী সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হন। আর দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ২০ হাজার ৬৪৭ জন।


আরও খবর



আমদানির খবরে হিলিতে কমেছে পেঁয়াজের দাম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির খবরে দিনাজপুরের হিলিতে পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) হিলির বিভিন্ন বাজারে আগের চেয়ে অন্তত ১০টাকা কম দামে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে।

দুপুরে বাংলাহিলি পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়, দুদিন আগে দেশীয় মুড়িকাটা পেঁয়াজ ১০০ টাকা থেকে ১০৫ কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এখন সেই পেঁয়াজ কেজিতে ১০ টাকা কমে ৯০ থেকে ৯৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

হিলি বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা হামিদুল হোসেন বলেন, দুদিন আগে আমি পেঁয়াজ কিনেছি ১০০ টাকা কেজি দরে। আজকে আধা কেজি পেঁয়াজ কিনলাম ৪৫ টাকা দিয়ে।

হিলি বাজারের খুচরা পেঁয়াজ বিক্রেতা তারেক হোসেন বলেন, দুদিন আগে পাইকারি বাজার থেকে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৯৪-৯৫ টাকা দরে কিনে ১০০ টাকা দরে বিক্রি করেছি। কিন্তু মঙ্গলবার সকালে পাইকারি বাজার থেকে ৮৭ থেকে ৮৮ টাকা দরে কিনে খুচরা ৯০ থেকে ৯৫ টাকা দরে বিক্রি করছি।

তিনি আরও বলেন, চার দিন আগে মোকামে পেয়াঁজ সকালে এক দামে কিনলে বিকালে আরেক দাম ওঠে। এভাবে দাম ওঠানামা করলে আমরা পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা বিপাকে পড়ে যাই। আর কেজিপ্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা আমাদের লোকসান গুনতে হয়। আমরা স্থানীয় পাইকারি বাজারে চার দিন আগে যে পেঁয়াজ কিনেছি ৯৫ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে, সেই পেঁয়াজ আমরা খুচরা পর্যায়ে ১০০ থেকে ১০৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। আগে ক্রয় করা পেঁয়াজ এখনও বিক্রি করে শেষ করতে পারিনি। রবিবার থেকে মোকামে দাম কমায় আমাদের আগের কেনা পেঁয়াজ ৫ থেকে ১০ টাকা লোকসানে বিক্রি করতে হচ্ছে।

হিলি বাজারের পাইকারি পেঁয়াজ বিক্রেতা মনির হোসেন বলেন, বর্তমানে মোকামে পেয়াঁজ প্রকারভেদে ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার ৬০০ টাকা মণ বিক্রি হচ্ছে। আবার পরিবহন ভাড়া আছে। সব খরচ মিলে মোকামেই পেয়াঁজের ক্রয় খরচ পড়ছে কেজিপ্রতি ৯৩ টাকা ৫০ পয়সা।


আরও খবর