আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

নির্বাচনী সহিংসতায় সারাদেশে প্রাণ গেল ছয়জনের

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জানুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ জানুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আগের চার ধাপের মতো পঞ্চম ধাপেও দেশের বিভিন্ন এলাকায় সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। বুধবার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যা পর্যন্ত পাঁচ জেলায় সহিংসতায় ছয়জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

প্রতিনিধিদের দেওয়া তথ্যমতে, চাঁদপুরে দুইজন এবং মানিকগঞ্জ, চট্টগ্রাম, গাইবান্ধা ও বগুড়ায় ভোটগ্রহণ চলাকালে একজন করে প্রাণ হারিয়েছেন। এছাড়া বিভিন্ন এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।

বুধবার সকাল আটটা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত দেশের ৭০৮টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখন চলছে ভোট গণনা।

মানিকগঞ্জ: মানিকগঞ্জের দৌলতপুরের বাচামারা ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনী সহিংসতায় ছলেমন খাতুন (৫০) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। দুপুরে উপজেলার বাঁচামারা ইউনিয়নের বাঁচামারা ২ নম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।

শিবালয় সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তানিয়া সুলতানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার চাতরী ইউনিয়নের সিংহরা এলাকায় দুই প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন। দুপুর ১টার দিকে চাতরি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে।

আনোয়ারা থানার পরিদর্শক মাহবুবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ওই কেন্দ্রের এক কিলোমিটার দূরে দুই মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকরা মারামারিতে জড়ায়। এ সময় ইট ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয় অংকুরকে। তাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তার মৃত্যু হয়। নিহত ব্যক্তির নাম অংকুর দত্ত (৩৫)।

চাঁদপুর: চাঁদপুরের কচুয়া ও হাইমচরে প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে পৃথক সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। এরমধ্যে একজন কচুয়ার ও আরেকজন হাইমচরের।

কচুয়া উপজেলার সাচার ইউনিয়নের হাতিরবন্ধ কেন্দ্রের বাইরে ইউপি সদস্যদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় ছুরিকাঘাতে শরীফ নামে একজন নিহত হন। আরেকজনের মৃত্যু হয় হাইমচর উপজেলার নীলকমল ইউনিয়নের ইশানবালা ৬ নম্বর ওয়ার্ডে। তার নাম এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি।

দুজনের মৃত্যুর বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন চাঁদপুরের পুলিশ সুপার মো. মিলন মাহমুদ।

গাইবান্ধা: গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় একটি ভোটকেন্দ্রে এক মেম্বর প্রার্থীর সমর্থককে গলা কেটে হত্যার খবর পাওয়া গেছে।  নিহত ব্যক্তির নাম আবু তাহের (৪০)।

বেলা ৩টার দিকে সাঘাটা উপজেলার জুম্মাবাড়ি ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের জুম্মাবাড়ি আদর্শ কলেজ কেন্দ্রের বাইরে এই ঘটনা ঘটে।

গাইবান্ধার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বি সার্কেল) ইলিয়াস জিকো এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বগুড়া: বগুড়ার গাবতলী‌র রা‌মেশ্বরপু‌রে দুই ইউপি সদস্য প্রার্থীর কর্মী-সমর্থক‌দের মধ্যে সংঘ‌র্ষে একজ‌ন নিহত হয়েছেন। নিহত জা‌কির হো‌সেন (৩৫) গাবতলী উপ‌জেলার রা‌মেশ্বরপুর ইউ‌নিয়‌নের জাইগুলি উত্তরপাড়া মৃত লয়া মিয়ার ছে‌লে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে গাবতলী থানার ওসি জিয়া লতিফুল ইসলাম বলেন, প্রতিপক্ষের হামলায় জাকির আহত হলে তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পর বিকেল ৩টার দিকে মৃত্যু হয়।


আরও খবর



ঈদের আগের‌ দিন ফাঁকা বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়‌ক

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প‌রিবা‌রের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভা‌গি কর‌তে বা‌ড়ি যা‌চ্ছেন মানুষজন। ত‌বে আজ মহাসড়‌কে নেই তেমন কোনো প‌রিবহন। দু্ই-তিন প‌রিবহ‌ন দেখা গে‌লেও ঈদের আগের দিন মহাসড়ক ফাঁকা র‌য়ে‌ছে। ফ‌লে কোনো ভোগা‌ন্তি ছাড়াই স্ব‌স্তি নি‌য়ে বা‌ড়ি যা‌চ্ছেন ঘরমুখো মানুষজন। আজ বুধবার সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়‌কে এমন চিত্র দেখা‌ গে‌ছে।

দেখা যায়, ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়‌কের রাবনা বাইপাস, এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ড ও বঙ্গবন্ধু সেতু গোলচত্ত্বর এলাকায় তেমন কোনো প‌রিবহন উত্তরবঙ্গের দি‌কে যে‌তে দেখা যায়‌নি। দুই-‌তিনটা ক‌রে প‌রিবহন গ‌তি‌ নি‌য়ে চলাচল কর‌ছে। এছাড়াও মহাসড়‌কে তেমন কোনো যাত্রীও নেই। ত‌বে কিছু মানুষজন বাস না পে‌য়ে ঝুঁকি নিয়ে খোলা ট্রা‌ক ও পিকআপে যা‌চ্ছেন।

জানা যায়, চির‌চেনা এই মহাসড়‌কে প্রতিবছরই ঈদের আগের রা‌তেও ব‌্যাপক মানু‌ষের স্রোত থাকে। ফ‌লে প‌রিবহ‌নের চাপ ছিল মহাসড়‌কে। এতে আইনশৃঙ্খলা বা‌হিনীর সদস‌্যদের মহাসড়‌কের প‌রিবহন চলাচল স্বাভা‌বিক কর‌তে হিমশিম খেত। জেলা পুলিশের নানা পদক্ষেপের কারণে স্বস্তিতে বাড়ি ফিরছেন মানুষজন।

ত‌বে গতকাল মঙ্গলবার চরম ভোগা‌ন্তি‌তে পড়‌তে হ‌য়ে‌ছিল উত্তরব‌ঙ্গের ঘরমুখো মানু‌ষদের। ঘণ্টার পর ঘণ্টা মহাসড়‌কেই প্রচণ্ড রো‌দের ম‌ধ্যে যানজ‌টের কব‌লে প‌ড়ে‌ছিল। প‌রে বঙ্গবন্ধু সেতু‌র প‌শ্চিম টোলপ্লাজা বন্ধ রে‌খে সেতু‌তে একমুখী ক‌রে উত্তরব‌ঙ্গের দি‌কে প‌রিবহনগু‌লো ছে‌ড়ে দেওয়ায় টাঙ্গাইলের মহাসড়‌কে প‌রিবহ‌নের চাপ ক‌মে‌ছিল। মঙ্গলবার সকাল থে‌কে বিকেল পর্যন্ত পরপর দুইবার দুই ঘণ্টা ক‌রে প‌শ্চিম টোলপ্লাজায় ঢাকাগামী লেন বন্ধ রাখে কর্তৃপক্ষ।

মহাসড়কে দায়িত্বরত এক পু‌লিশ সদস্য জা‌নান, বুধবা‌রে ঈদ হ‌বে এই টা‌র্গেটে এবং সব প্রতিষ্ঠান আগেই ছু‌টি হ‌য়ে যাওয়ায় মানুষ আগে থে‌কেই বা‌ড়ি‌তে যাওয়া শুরু ক‌রে‌ছিল। ত‌বে মঙ্গলবার গা‌র্মেন্টসের লোকজনসহ অন‌্যান‌্যরা একসঙ্গে রওনা হওয়ায় মহাসড়কে চাপ বে‌ড়ে‌ছিল। ত‌বে আজ‌কে তেমন মানুষ বা‌ড়ি যাওয়ার নেই। যারা যাওয়ার তারা চ‌লে গে‌ছেন। ফ‌লে মহাসড়‌কে তেমন প‌রিবহন নেই। একদম ফাঁকা মহাসড়ক।

বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর আশরাফ জানান, মহাসড়‌কে তেমন প‌রিবহন নেই। পরিবহনগু‌লো স্বাভা‌বিক গ‌তি‌তেই চলাচল কর‌ছে। উত্তরবঙ্গগামী মানুষজন স্বস্তিতে বাড়ি ফিরছেন। 


আরও খবর



সিসি ক্যামেরার আওতায় আসছে কক্সবাজার

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত হচ্ছে কক্সবাজারে। এবার ড্রোন ক্যামেরা দিয়ে এ সৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। পাশাপাশি বাইনোকুলার দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে সৈকতের নানা বিষয়। এছাড়া ছিল সিসি ক্যামেরা। সেগুলো পরিচালনার জন্য ছিল বড় বড় এলইডি মনিটর।

এবার পুরো শহরটিকেও সিসি ক্যামেরার আওতায় আনতে চায় বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ। এসব সিসি ক্যামেরায় যা ধরা পড়বে তা দেখা যাবে শহরের মোড়ে মোড়ে রাখা বড় এলইডি মনিটরে। ফলে শহরের অপরাধ কমে আসবে অন্যদিকে পর্যটকরা নিরাপদে ঘুরতে পারবেন।

শুধু তাই নয়, পর্যটকরা বিপদে পড়লে যাতে খুব সহজেই স্বজনদের ফোন করতে পারেন তার জন্য বিভিন্ন মোড়ে ইন্টারকম সার্ভিস এবং বসটন টেলিফোন রাখার চিন্তা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশে প্রথমবারের মতো দুটি পর্যটন কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা বসিয়ে মনিটরিং করা হয়েছে। পরীক্ষামূলক এই কাজে সফলতা পেয়েছে বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ। তবে ক্যামেরায় অপ্রীতিকর কিছু ধরা পড়েনি।

ট্যুরিস্ট পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঈদুল ফিতরে দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের নিরাপত্তায় সিসি ক্যামেরা বসানোর উদ্যোগ নেয় ট্যুরিস্ট পুলিশ। এরই অংশ হিসেবে প্রথম বারের মতো কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ১২টি, পতেঙ্গা বিচে ১২টি ও কক্সবাজারে ২০টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। এসব ক্যামেরা ঢাকায় বসে কন্ট্রোল রুম থেকে নিয়ন্ত্রণ করে ট্যুরিস্ট পুলিশ।

এছাড়াও কক্সবাজারের প্রতিটি বিচকে ইন্টারকম সিস্টেমের আওতায় আনা হয়েছিল। পর্যটকরা তাদের সমস্যা সরাসরি ইন্টারকমের মাধ্যমে ট্যুরিস্ট পুলিশকে অবগত করতে রাখা হয়েছিল এই সুবিধা। তার ফলও তারা পেয়েছেন। পাশাপাশি লাগনো হয়েছিল কক্সবাজারের প্রতিটি বিচ এলাকায় সিকিউরিটি এলার্মিং বাটন। পর্যটকরা কোনো সমস্যায় পড়ামাত্র বাটনে টিপ দিয়ে তা ট্যুরিস্ট পুলিশের বক্সে আওয়াজ তৈরি করেছে। ফলে দ্রুত সময়ে সেই স্থানে পুলিশ পৌঁছে তাদেরকে উদ্ধার করেছে।


আরও খবর



সংসদ এলাকায় ড্রোন: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সাবেক এমপিপুত্র

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সংসদ ভবন, পুরাতন বিমানবন্দর, চন্দ্রিমা উদ্যান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, গণভবন এবং বঙ্গভবন ইত্যাদি রাজধানীর ভিভিআইপি ও স্পর্শকাতর এলাকা। এসব এলাকায় ড্রোন উড়ানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তবে গত ১৫ এপ্রিল সেই আইন ভেঙে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সড়কে আঁকা আল্পনার ছবি ও ভিডিও করতে ওই এলাকায় ড্রোন উড়ান সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) এইচএম গোলাম রেজার ছেলে হোসেন মোহাম্মদ মায়াজ। সেই অপরাধে তাকে আটকও করে শেরেবাংলা নগর থানা পুলিশ। পরে অবশ্য মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পান এই এমপিপুত্র।

এ প্রসঙ্গে হোসেন মোহাম্মদ মায়াজ জানান, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আঁকা আল্পনার একটি ভিডিওগ্রাফি ও ছবি তোলার জন্য তিনি পূর্ব অনুমতি ছাড়া তার ব্যক্তিগত ড্রোন ব্যবহার করেন। এটি অনিচ্ছাকৃত ভুল। এলাকাটি রেস্ট্রিক্টেড এবং নিরাপত্তার স্বার্থে সচেতন থাকা উচিত ছিল জানিয়ে নিজের ভুলের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। আইনের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল থাকবেন জানিয়ে এই ধরনের কর্মকাণ্ড ভবিষ্যতে আর কখনো করবেন বলেও অঙ্গীকার করেন মায়াজ।

নিরাপত্তার জন্য পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ আছে। বিশেষ করে রেড জোনে ড্রোন উড্ডয়ন নিষিদ্ধ। আইন অনুযায়ী, দেশের আকাশসীমায় ড্রোন, রিমোটলি পাইলটেড এয়ারক্রাফট সিস্টেম, রিমোট কন্ট্রোলড খেলনা বিমান, ঘুড়ি ও লেজার রশ্মি ব্যবহারে সরকারের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। এজন্য একটি নির্দিষ্ট সময় আগে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইটে দেওয়া ফরম অনুযায়ী পূর্বানুমতি নিতে হবে।

সম্প্রতি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) অনুমতি ছাড়া ড্রোন না ওড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলা হয়, সম্প্রতি কিছু উৎসাহী ব্যক্তি, বেসামরিক প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, এনজিও এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিনা অনুমতিতে বাংলাদেশের আকাশ সীমায় ড্রোন, রিমোটলি পাইলটেড এয়ারক্রাফট সিস্টেম (ইউএভি/আরপিএএস), রিমোট কন্ট্রোলড খেলনা বিমান, ঘুড়ি ও ফানুস ইত্যাদি উড্ডয়ন করছেন। জনগণের জানমাল ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এ ধরনের অননুমোদিত উড্ডয়ন, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার ঝুঁকি হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনেও শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

রেড জোনে ড্রোন উড়ানোর বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের তেঁজগাও ডিভিশনের মোহাম্মদপুর জোনের এডিসি রওশানুল হক সৈকত বলেন, নিরাপত্তার জন্য পৃথিবীর সব দেশেই স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ড্রোন ওড়ানোর ক্ষেত্রে কঠোর বিধি-নিষেধ আছে। আমাদের দেশেও স্পর্শকাতর এলাকায় ড্রোন ওড়ানো নিষেধ। এটা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের নিরাপত্তার জন্য জরুরি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে ড্রোন নিবন্ধন ও উড্ডয়ন নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী ড্রোন অপারেশন জোন রয়েছে, যেখানে রেড জোনে ড্রোন উড়ানো নিষিদ্ধ। বিমানবন্দর বা বিশেষ কেপিআই রেড জোনের মধ্যে পড়েছে। বিশেষ অনুমতি ছাড়া রেড জোনে ড্রোন উড়ানো যাবে না; এ বিষয়ে সবার সচেতন হওয়া জরুরি। যেকোনো দেশের রাষ্ট্রের নিরাপত্তার সঙ্গে কেপিআইয়ের নিরাপত্তা ওতপ্রোতভাবে জড়িত।


আরও খবর



বদলা নেওয়ার ‘ঘোষণা দিয়েই’ বান্দরবানে হামলা চালালো কেএনএফ

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংকে হামলা ও লুটের ১৬ ঘণ্টার মাথায় থানচি উপজেলার দুটি ব্যাংক থেকে টাকা লুটের ঘটনা ঘটেছে। ধারণা করা হচ্ছে এ হামলার পেছনে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) হাত রয়েছে। ব্যাংকে হামলার তিন সপ্তাহ আগে এক ফেসবুক পেজ থেকে বদলা নেওয়ার’ ঘোষণা দেয় পাহাড়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী এ সংগঠন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক তাদের দুই সদস্যকে আটকের ফিডব্যাক’ হিসেবে তারা এ ঘোষণা দিয়েছিল।

‘কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মি- কেএনএফ’ নামের এক ফেসবুক পেজ থেকে গত ১২ মার্চ এক পোস্ট করা হয়। ওই পোস্টে বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী চুক্তি ভঙ্গ করে বম সম্প্রদায়ের নিরীহ জনগণ লালমুয়ানওম বম (গিলগাল বা অবচলিত পাড়া) এবং রামনুয়াম বমকে (দুনিবার পাড়া) আটক করেছে। এর ফল খুব সুন্দরভাবে ফিডব্যাক দেওয়া হবে। নিরীহ জনগণকে হয়রানি বন্ধ করা না হলে।’

সংগঠনটির ইনফরমেশন অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স ব্রাঞ্চের দায়িত্বে থাকা ক্যাপ্টেন ফ্লেমিংয়ের বরাতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠনটির এ ঘোষণার ২১ দিনের মাথায় গতকাল বান্দরবানের রুমা উপজেলা সদরে সোনালী ব্যাংকে হামলার ঘটনা ঘটে।

এদিকে, বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টায় থানচিতে সোনালী ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের শাখায় হামলা চালিয়েছে সন্ত্রাসীরা। এসময় ব্যাংক দুটি থেকে নগদ টাকা লুট করা হয়। তবে এখন পর্যন্ত হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

থানচির শাহজাহানপুরের দিক থেকে তিনটি চাঁদের গাড়িতে করে সন্ত্রাসীরা গুলি করতে করতে বাজার এলাকায় প্রবেশ করে। এরপর থানচি উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন দুটি ব্যাংকে লুটতরাজ চালিয়ে আবার ওই তিন গাড়িতে করে শাহজাহানপুরের দিকে চলে যায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) আবদুল করিম বলেন, থানচি সদরের সোনালী ব্যাংক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের শাখায় হামলার ঘটনা ঘটে। এসময় সন্ত্রাসীরা ব্যাংকে ঢুকে কর্মকর্তাদের জিম্মি করে নগদ টাকা নিয়ে গেছে।’

স্থানীয় সূত্র জানায়, থানচির শাহজাহানপুরের দিক থেকে তিনটি চাঁদের গাড়িতে করে সন্ত্রাসীরা গুলি করতে করতে বাজার এলাকায় প্রবেশ করে। এরপর থানচি উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন দুটি ব্যাংকে লুটতরাজ চালিয়ে আবার ওই তিন গাড়িতে শাহজাহানপুরের দিকে চলে যায়।

টানা দুদিনের হামলায় বান্দরবানজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। বিভিন্ন উপজেলায় সেনাবাহিনী এবং পুলিশের টহল বাড়িয়ে নিরাপত্তা জোড়দার করা হয়েছে।

বিচ্ছিন্নতাবাদী এ সংগঠনটির সামরিক শাখা কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মি বা কেএনএফ নামে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে।

গত ৫ মার্চ কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির দ্বিতীয় দফায় মুখোমুখি সংলাপ হয়। রুমা উপজেলার বেথেলপাড়া কমিউনিটি সেন্টারে এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। চলতি (এপ্রিল) মাসের মাঝামাঝি আবারও বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দ্বিতীয় সেই সংলাপের এক মাসের মাথায় গতকাল মঙ্গলবার বান্দরবানের রুমা উপজেলা সদরে সোনালী ব্যাংকে হামলার ঘটনা ঘটে। হামলার স্থান রুমা উপজেলার বেথেলপাড়া থেকে একেবারে হাঁটা দূরত্বে।

বেথেলপাড়ায় গত ৫ মার্চ কেএনএফের সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠা’ কমিটির বৈঠকে আর সন্ত্রাসী তৎপরতা না চালানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল কেএনএফ। তবে স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই বৈঠকের পরও রুমা উপজেলা সদরসংলগ্ন বম জনগোষ্ঠীর বেথেলপাড়া, মুনলাইপাড়া, এডেনপাড়াসহ বিভিন্ন পাড়ায় কেএনএফ সদস্যরা আশ্রয় নিয়েছিল।

কেএনএফের সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির দ্বিতীয় দফায় সংলাপের এক মাসের মাথায় গতকাল মঙ্গলবার রুমা উপজেলা সদরে সোনালী ব্যাংকে হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় ব্যাংকের কর্মকর্তা, নিরাপত্তা রক্ষীসহ অন্তত ২০ জনকে মারধর করা হয়। অপহরণ করা হয় ওই শাখার ব্যবস্থাপক নেজাম উদ্দিনকে। লুট করা হয় ৮টি চায়নিজ রাইফেল, দুটি এসএমজি, চারটি শটগান, ৪১৫টি গুলি এবং ব্যাংকের নগদ অর্থ।

বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম) আবদুল করিম বলেন, গতকাল রাত ৯টার দিকে কেএনএফের প্রায় ১০০ অস্ত্রধারী সদস্য এই হামলায় অংশ নিয়েছে। হামলাকারী অনেকের গায়ে কেএনএফের লোগোসহ পোশাক ছিল। হামলার শুরুতে সন্ত্রাসীরা উপজেলা পরিষদের দায়িত্বে থাকা পুলিশ ও আনসার সদস্যদের মারধর করে অস্ত্র ও মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়।’

তিনি বলেন, সোনালী ব্যাংকের ওই শাখার ম্যানেজার মো. নিজাম উদ্দিনকে অপহরণ করা হয়েছে। গত ১৬ ঘণ্টা ধরে অভিযান পরিচালনা করেও তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।’

পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সাধারণ জনগণের নিরাপত্তায় পুলিশ সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’

রুমা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈ বং মারমা বলেন, ব্যাংককর্মীরা যখন নামাজ পড়ছিলেন, ঠিক তখনই হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় ম্যানেজারকে অপহরণের পাশাপাশি নিরাপত্তার কাজে ব্যবহৃত বেশ কিছু অস্ত্র ও মোবাইল ফোন সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা নিয়ে গেছে।’

ওই ঘটনার বর্ণনা দিয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ দিদারুল আলম বলেন, সন্ত্রাসীরা উপজেলা কমপ্লেক্সের বাউন্ডারির ভেতরে থাকা মসজিদে ঢুকে প্রথমে দরজা বন্ধ করে দেয়। তখন তারাবি নামাজের জন্য অনেক কর্মকর্তা সেখানে ছিলেন। শুরুতেই নামাজরত সবাইকে বন্দি করে সন্ত্রাসীরা প্রচণ্ড মারধর করে। সঙ্গে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। পরে তারা অস্ত্র হাতে ব্যাংক ম্যানেজারকে জিম্মি করে ব্যাংকে নিয়ে যায় এবং লকার খুলে ব্যাংক লুট করে।’

অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার নিজাম উদ্দিনের বাড়ি কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় বলে জানা গেছে।

সন্ত্রাসীরা উপজেলা কমপ্লেক্সের বাউন্ডারির ভেতরে থাকা মসজিদে ঢুকে প্রথমে দরজা বন্ধ করে দেয়। তখন তারাবি নামাজের জন্য অনেক কর্মকর্তা সেখানে ছিলেন। শুরুতেই নামাজরত সবাইকে বন্দি করে সন্ত্রাসীরা প্রচণ্ড মারধর করে। সঙ্গে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়।

ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা ও লুটপাটের ঘটনা তদন্তে কক্সবাজার থেকে পিবিআইয়ের পাঁচ সদস্যের একটি টিম আজ দুপুরে রুমা পরিদর্শন করেছে। সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন, পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মাহফুজুর রহমান এবং বান্দরবানের পুলিশ সুপার মো. সৈকত শাহীন। তারা সোনালী ব্যাংকের ভল্ট দেখেন। তবে কোনো টাকা খোয়া গেছে কি না- এ বিষয়ে এখনো বিস্তারিত কিছু জানাননি তারা।

জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন বলেন, পিবিআই ও ব্যাংকের তদন্ত টিমের কাজ শেষে বলা যাবে ভল্ট থেকে টাকা খোয়া গেছে কি না। অপহৃত ব্যাংক ম্যানেজার নিজাম উদ্দিনকে উদ্ধারে নিরাপত্তা বাহিনীর বেশ কয়েকটি টিম অভিযান পরিচালনা করছে।’

এদিকে, নিরাপত্তার কারণে সদর উপজেলা বাদে জেলার ছয় উপজেলার সব ব্যাংকের কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বুধবার বান্দরবান সোনালী ব্যাংকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ওসমান গণি বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

একই সঙ্গে পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটিতে সোনালী ব্যাংকের ১৯টি এবং খাগড়াছড়ির ৯টি শাখায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় সতর্কভাবে লেনদেন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বান্দরবানে নতুন সশস্ত্র সংগঠন কেএনএফ ২০২২ সালের মাঝামাঝি থেকে তৎপরতা শুরু করে। পাহাড়ে তাদের আস্তানায় সমতলের নতুন জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার সদস্যরা সশস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়েছিল বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এর আগে গণমাধ্যমকে জানিয়েছিল।

ওই আস্তানায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গত বছর অভিযান চালিয়ে জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া ও কেএনএফের বেশ কয়েকজন সদস্যকে গ্রেফতার করে।

কেএনএফ সদস্যদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা মারমার নেতৃত্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা’ কমিটি গঠন করা হয় গত বছরের মে মাসে। এরপর থেকে কমিটি কেএনএফের সদস্যদের সঙ্গে সংলাপ চালিয়ে আসছে।


আরও খবর



৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

শুরু হয়েছে ৪৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। ২০০ নম্বরের এ পরীক্ষা আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় শুরু হয়, যা চলবে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।

দেশের আট বিভাগীয় শহরে একযোগে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

গত ৯ মার্চ ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নেওয়ার কথা থাকলেও সিটি করপোরেশন নির্বাচনের কারণে তারিখ পরিবর্তন করা হয়।

বিভাগীয় শহর ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর ও ময়মনসিংহে মোট তিন লাখ ৩৮ হাজার প্রার্থী প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন।

২০২৩ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এ বিসিএসে তিন হাজার ১৪০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। সবচেয়ে বেশি নেওয়া হবে স্বাস্থ্য ক্যাডারে। এতে সহকারী সার্জন নেওয়া হবে এক হাজার ৬৮২ জন, আর সহকারী ডেন্টাল সার্জন নেওয়া হবে ১৬ জন।

শিক্ষা ক্যাডারে ৫২০, প্রশাসন ক্যাডারে ২৭৪, পররাষ্ট্রে ১০, পুলিশে ৮০, আনসারে ১৪, মৎস্যে ২৬ ও গণপূর্তে ৬৫ জন নেওয়া হবে।

প্রিলিমিনারি পরীক্ষা পেছানোয় যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুষিয়ে নিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে ফল প্রকাশ ও লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।


আরও খবর