বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে নদী উত্তাল থাকায় আজও নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার সঙ্গে সব ধরনের নৌ-যোগাযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে। গতকাল রোববার দুপুর থেকে এটি চলমান রয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এটি কার্যকর থাকবে বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল রোববার দিনভর গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হলেও সন্ধ্যার পর থেকে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। মেঘনা নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের থেকে ৫-৭ ফুট অধিক উচ্চতার জোয়ার হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় ‘সিত্রাং’ আজ যেকোনো সময়
উপকূলে আঘাত হানতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে। এ বিষয়ে প্রস্তুতির জন্য
আজ সকাল ১০টায় নোয়াখালী জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে জরুরি সভা ডেকেছে জেলা প্রশাসন।
নোয়াখালী জেলা প্রশাসক দেওয়ান মাহবুবুর
রহমান বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ৪০১ আশ্রয়ণ কেন্দ্র খুলে দেওয়া
হয়েছে। সেই সঙ্গে উপকূলে আট হাজার ৩৮০ জন স্বেচ্ছাসেবককে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পর্যাপ্ত
পরিমাণে শুকনো খাবার মজুত রাখা হয়েছে।’