নতুন করে ১ হাজার ১২৮ শিক্ষক-কর্মচারীকে 'মান্থলি পেমেন্ট অর্ডার' বা এমপিওভুক্ত করা হয়েছে। দেশের নয়টি অঞ্চল থেকে আসা ১ হাজার ৪২০টি আবেদনের মধ্যে যোগ্যদের এমপিওভুক্ত করা হয়।
সোমবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় তাদের এমপিও দেওয়া হয়।
পদাধিকার বলে এ সভায় সভাপতিত্ব করেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক। এছাড়াও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের তিনজন প্রতিনিধি, পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদফতরের একজন, মাউশি অধিদফতরের নয়টি আঞ্চলিক উপ-পরিচালকসহ ৩০ জনের বেশি কর্মকর্তা সভায় অংশ নেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিফতরের পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক বেলাল হোসাইন বলেন, 'নিয়মিত এমপিও বৈঠকে মোট ১৪২০টি আবেদন ছিল। এর মধ্যে যাচাই-বাচাই করে ১১২০ জন শিক্ষক-কর্মচারীকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছে। যেসব আবেদনের অসঙ্গতি ছিল সেগুলো আরও অধিক যাচাই-বাচাই করে পরবর্তীতে এমপিও সভায় তোলা হবে।'
ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সভায় মাউশি পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) শাহেদুল খবির চৌধুরী, উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক) আজিজ উদ্দিন, ৯টি অঞ্চলের উপ-পরিচালকরাও যুক্ত ছিলেন।
নিয়ম অনুযায়ী, প্রতি বিজোড় মাসে একবার এমপিও কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সে হিসেবে সোমবার (১৫ মার্চ) এ সভা ডাকা হয়। সভায় শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিও দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গত কয়েকমাসে যারা শূন্য পদের বিপরীতে বিধান অনুযায়ী নিয়োগ পেয়ে শিক্ষকতায় যোগ দিয়েছেন, তাদের এমপিওভুক্তির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।