আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

অবাধ ও সুষ্ঠু উপনির্বাচনে গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে: কাদের

প্রকাশিত:বুধবার ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপির ছেড়ে দেওয়া ৬ আসনের উপনির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়ার মধ্যদিয়ে দেশে আবারও গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা মোড়ে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচনে কে জিতল, কে হারল সেটা মূল বিষয় না। নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে এটাই বড় কথা।

তিনি বলেন, উপনির্বাচনে সব আসনেই ঘোমটা পরা প্রার্থী দিয়েছে বিএনপি। জাতীয় সংসদ থেকে পদত্যাগ করে বিএনপি কতবড় ভুল করেছে যতই দিন যাবে ততই অনুধাবন করতে পারবে।

বিএনপির পদযাত্রায় সরকার শঙ্কিত কিংবা আতঙ্কিত নয় মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সরকারকে লাল কার্ড দেখানোর পরিবর্তে তারা পদযাত্রায় কেন নামলেন? বিএনপির কর্মসূচি গরম থেকে নরম হচ্ছে। সরকার ভয় পায়নি বিএনপি নিজেরাই ভয় পেয়েছে। তাদের পদযাত্রায় আমরা শঙ্কিত কিংবা আতঙ্কিত নই। বিএনপির কর্মসূচি নরম হচ্ছে এবং ছোট হয়ে যাচ্ছে তাদের পৃথিবী।

তিনি বলেন, বিএনপি এখন পথহারা পথিকের মতো দিশেহারা। মাত্র সূচনা করেছি আমরা, খেলা এখনও শুরু করিনি আমরা। বিএনপির সরকার পতনের আন্দোলন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি সবই ভুয়া।

ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল লাল কার্ড দেখাতে গিয়ে শূন্য হাতে ফিরল। সরকার পতন, ৫৪ দল, ২৭ ও ১০ দফা, তত্ত্বাবধায়ক সরকার সবই ভুয়া। বিএনপির হাঁকডাক, লোটাকম্বল, মশার কয়েল, সাত দিন আগ থেকে সমাবেশের প্রস্তুতি সবই ব্যর্থ।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে সমাবেশে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ও সুজিত রায় নন্দী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।


আরও খবর



ভুল চিকিৎসায় স্থপতির মৃত্যুর অভিযোগ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চর্মরোগের চিকিৎসা নিতে গিয়ে ভুল চিকিৎসায় স্থপতি রাজীব আহমেদের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে তার পরিবার। বৃহস্পতিবার (০৭ মার্চ) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তুলে ধরেন রাজীব আহমেদের স্ত্রীর বড় ভাই রেডিওলজি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আরেফ উদ্দিন আহমেদ। কোথায় কোথায় ভুল হয়েছে এবং সংশ্লিষ্টদের অবহেলার সবিস্তারে ব্যাখ্যা দেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, স্থপতি রাজীব আহমেদ, বুয়েট ২০০৩ ব্যাচের সদস্য ও রুফলাইনারস স্টুডিও অব আর্কিটেকচারের অন্যতম প্রধান স্থপতি। তিনি গত ১৪ ফেব্রুয়ারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৩৮ বছর। আকস্মিক মৃত্যুতে তার পরিবার হতবিহ্বল হয়ে বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে তার প্রেসক্রিপশন ও হাসপাতালের রেকর্ড নিয়ে কয়েক দফা আলোচনায় বসে। এতে ভুল চিকিৎসায় তার মৃত্যুর বিষয়ে প্রমাণ পাওয়া গেছে। ডা. আরেফের অভিযোগ, দেড় বছর ধরে রাজীব চর্মরোগের চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। গত ২৮ জানুয়ারি তিনি চিকিৎসকের কাছে গেলে নতুন ওষুধ দেওয়া হয়। সেই ওষুধ খেয়ে প্রচণ্ড পেটব্যথা নিয়ে রাজীব ৭ ফেব্রুয়ারি বেসরকারি হাসপাতাল শমরিতায় ভর্তি হন। সেখানে তাকে দুটি অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়। ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাজীবের অবস্থার অবনতি হলে পরের দিন তাকে বেসরকারি অপর হাসপাতাল স্কয়ারে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে তাকে আরও অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, মাত্রাতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় রাজীবের কিডনি অকার্যকর হয়ে যায়। এতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তাকে যে ভুল চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে, একজন চিকিৎসক হিসেবে তার ব্যাখ্যা তুলে ধরেন ডা. আরেফ উদ্দিন।

তিনি বলেন, দুই হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে অব্যবস্থাপনা ছিল। চিকিৎসকরা অনেক তথ্য পরিবারের সদস্যদের কাছে আড়াল করেছেন। চিকিৎসকদের কাছে রাজীবের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা সব সময় ধৈর্য ধরতে বলেছেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত চেয়ে আমরা বিএমডিসিতে (চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রতিকারের জন্য তদারকি সংস্থা বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল) অভিযোগ করেছি। আশা করছি নায্য বিচার পাব।’

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন স্থপতি রাজীব আহমেদের স্ত্রী স্থপতি সারাওয়াত ইকবাল, রাজীবের ছোট বোন তানিয়া শবনম, বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সহসভাপতি মাহফুজুল হক জগলুল ও রাজীবের সহপাঠীরা।

তানিয়া শবনম বলেন, চিকিৎসকদের ভুল চিকিৎসায় আমার ভাই মারা গেছেন। আমি চাই সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের বিচার হোক। যাতে আর কোনো সন্তান এভাবে তার বাবাকে না হারায়, কোনো বোন তার ভাইকে না হারায়।’

বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সহসভাপতি মাহফুজুল হক বলেন, এ ঘটনার সুবিচার না পেলে তারা কঠোর আন্দোলন করবেন।


আরও খবর



রাজধানীর হাসপাতাল ও ক্লিনিকে র‌্যাবের অভিযান

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় লাইসেন্সবিহীন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছে র‍্যাব-৩। এ সময় চারটি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে ১৪ লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় সোমবার (১১ মার্চ) সকাল থেকে শুরু হওয়া এই অভিযান চলে বিকেল পর্যন্ত।

র‍্যাব-৩-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, র‍্যাব-৩ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারে, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিচালনার মাধ্যমে রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। ভুল চিকিৎসার মাধ্যমে নানাভাবে রোগী ও তাদের আত্মীয়-স্বজনদের নানা দুর্ভোগে ফেলছে। সাধারণত রাজধানীর বিভিন্ন নামকরা সরকারি হাসপাতালের দালালদের মাধ্যমে প্রতারিত হয়ে রোগী ও তাদের আত্মীয়-স্বজনেরা এ সকল হাসপাতালে চিকিৎসা ও বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে এসে প্রতারিত হয়।’

তিনি আরও বলেন, এ সকল অবৈধ হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলো সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালিত না হওয়ায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিম্নমানের অবকাঠামোগত সুবিধা প্রদান করে। অদক্ষ চিকিৎসক, টেকনিশিয়ান, নার্স ও আয়াদের মাধ্যমে ভুল চিকিৎসা দিয়ে রোগীদের নানা ধরনের ঝুঁকির দিকে ঠেলে দেয়। তাছাড়া হাসপাতালের পরিবেশ অত্যন্ত নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর। বিভিন্ন চিকিৎসা সরঞ্জামাদি এবং নমুনাসমূহ ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে সংরক্ষিত হয় যাতে এর কার্যকারিতা নষ্ট হয়।’

এ ধরনের অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে র‍্যাবের অভিযান চলমান থাকবে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, খিলগাঁও এলাকায় বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে সীমান্তিক ক্লিনিকের মালিক মো. সামসুদ্দীনকে ৩ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ল্যাব টেকনিশিয়ান মাহবুব আলমের শিক্ষাগত সনদ না থাকায় ৭ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই হাসপাতালে পরিবেশ ও নার্কোটিক্স ছাড়পত্র নেই। ওষুধ রাখার স্টোর নোংরা, ওটি ও এক্স-রে রুম অস্বাস্থ্যকর এবং ডিউটি ডাক্তার ১৫ জনের বদলে ১০ জন, নার্স ৩০ জনের বদলে ১২ জন ও ফায়ার লাইসেন্স ছিল না।

র‌্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, একই এলাকার পিপলস্ হসপিটালের মালিক মো. মনোয়ারুল হককে ৪ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা হয়েছে। এই হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্সের মেয়াদ নেই, ব্লাড ব্যাংকের লাইসেন্স না থাকা এবং পরিবেশ ও নার্কোটিক্স ছাড়পত্র না থাকা, ওটি ও এক্স-রে রুম অস্বাস্থ্যকরসহ অপ্রতুল ডাক্তার ও নার্স দিয়ে চিকিৎসা সেবা দিতে দেখা গেছে।’

আজ বিকেলে রাজধানীর মুগদা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ফ্রেন্ডস কেয়ার হাসপাতালে’ বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে হাসপাতালের মালিক শফিকুর রহমান এবং সাকুর আহমেদকে ৫ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করে র‌্যাব। তাদের বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ ছিল। মুগদার সুরাইয়া হাসপাতালে’ বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে হাসপাতালের মালিক মো. সিরাজুল ইসলামকে ২ লাখ ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।


আরও খবর



জাপায় দ্বন্দ্ব তৈরি সরকারের ইন্ধনে: জি এম কাদের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় পার্টিতে (জাপা) দ্বন্দ্ব তৈরিতে সরকার ইন্ধন দেয় বলে মন্তব্য করেছেন দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে রাজধানীর বনানীতে আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

জি এম কাদের বলেন, স্বাধীনতার চেতনা নিয়ে বর্তমান সরকার ব্যবসা করছে। বর্তমান সরকার মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের দলীয়করণ করেছে। বর্তমানে লুণ্ঠন হচ্ছে। দেশের ব্যাংক খালি হয়ে যাচ্ছে।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, আইনের চোখে জনগণ সমান হবে, কিন্তু তা আজও হয়নি। সরকারের বিরুদ্ধে বলতে গেলে মামলা হয়। আইন করে বৈধভাবে দাবিয়ে রাখা হয়েছে।

জি এম কাদের অভিযোগ করে বলেন, যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে স্বাধীনতা হয়েছিল, সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি এবং আকাঙ্ক্ষা থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। দেশের বেশির ভাগ মানুষ অনিশ্চতায় দিন কাটাচ্ছে।

যেভাবে দেশে রাজনীতি চলছে, তাতে কোন রাজনৈতিক দল থাকবে না বলে মন্তব্য করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগও রাজনৈতিক দল হিসেবে দূরে সরে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যেতে পারে।


আরও খবর



অর্থনীতি যেখানে থাকার দরকার সেখানে আছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দিনাজপুর প্রতিনিধি

Image

সরকারের পদক্ষেপের কারণে দেশের অর্থনীতি ঠিক আছে দাবি করে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, অর্থনীতি যেখানে থাকার দরকার সেখানে আছে। বর্তমান সরকার অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। ভারতের সঙ্গে লেনদেনে মাল্টিকারেন্সি চালু করেছি। ভারতের সঙ্গে রুপি, ডলার ও টাকার পাশাপাশি সব ধরনের লেনদেন করতে পারছি। আমরা অন্যান্য দেশের সঙ্গে মাল্টিকারেন্সি চালুর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে যাচ্ছি। কিন্তু আমাদের প্রতিপক্ষ স্বাধীনতা বিরোধীরা সব সময় দেশের বিরুদ্ধে গুজব ছড়াচ্ছে। তারা তো কিছুই করতে পারে না।

আজ শুক্রবার (৮ মার্চ) বিকেলে চিরিরবন্দর সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

দিনাজপুর-৪ (চিরিরবন্দরখানসামা) আসনে সংসদ সদস্য আবুল হাসান মাহমুদ আলী নতুন মন্ত্রীসভায় অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়ায় চিরিরবন্দর উপজেলা এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

তিনি আরও বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকার যখন পদ্মা সেতু বানাচ্ছিল তখন তিনি দেশের মানুষকে পদ্মা সেতুকে না উঠার জন্য বলেছিলেন। পদ্মা সেতু নাকি ভেঙে পড়বে। তাদের কথায় কেউ বিশ্বাস করবেন না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম দেশের উন্নয়ন চোখে দেখা পায় না। তাকে চোখের ডাক্তার দেখাতে হবে। দামি চমশা কিনে দিতে হবে। তাহলে সব কিছু দেখতে পারবেন।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুনীল কুমার সাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ আমজাদ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শেখ রফিকুল ইসলাম, খানসামা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সফিউল আযম চৌধুরী লায়ন, দিনাজপুর এম. আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ডা. মোমিনুল ইসলাম প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলীম সরকার।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

প্রতি বছরের মতো এবারও ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত রাজধানীর জাতীয় ঈদগাহে অনুষ্ঠিত হবে। সকাল সাড়ে ৮টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এবারও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ঈদের নামাজের ৫টি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এক ঘণ্টা পরপর অনুষ্ঠিত হবে এসব জামাত।

সোমবার (২৫ মার্চ) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু বকর সিদ্দীক এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। আবহাওয়া প্রতিকূল থাকলে ঈদের প্রধান জামাত সকাল ৯টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে অনুষ্ঠিত হবে।

সম্প্রতি ঈদুল ফিতর উদযাপনে সরকারি কর্মসূচি নির্ধারণে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলেও জানান তিনি।

মূলত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ঈদের প্রধান জামাত আয়োজনের দায়িত্বে রয়েছে। তারা এ বিষয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে। 

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১০ বা ১১ এপ্রিল মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। ঈদুল ফিতরের দিন রাজধানীতে ঈদগাহ ও বিভিন্ন মসজিদে মুসল্লিরা দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ আদায় করবেন।

জানা গেছে, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ঈদের নামাজের ৫টি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। এক ঘণ্টা পরপর ৪টি এবং বেলা পৌনে ১১টায় সবশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪