আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

অবসর প্রসঙ্গে দীর্ঘদিন পর মুখ খুললেন মাশরাফী (ভিডিও)

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ মার্চ ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ মার্চ ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

২০১৭ সালের এপ্রিলে আচমকাই টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছিলেন মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা। সেই অবসর প্রসঙ্গে দীর্ঘদিন পর মুখ খুললেন নড়াইল এক্সপ্রেস। অনেকটা বাধ্য হয়েই নাকি সেই সময়ে অবসর নিয়েছিলেন তিনি।

একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেওয়া দ্বিতীয় পর্বের সাক্ষাৎকারে মাশরাফী বলেন, ওইখানে কিন্তু আমাকে করতেই হতো (অবসর নিতে হতো), এমন পরিস্থিতিই তৈরি হয়েছিল। একটুই বললাম নিতে হয়েছে, বিস্তারিত বলব না। আমি কার কাছ থেকে সহযোগিতা পেয়েছি দেখান তো আমার সময়ে। ২০১১ সালের বিশ্বকাপে ইনজুরিতে পড়ে ডাক্তার ছাড় দেওয়ার পরও আমাকে দলে নেওয়া হয়নি। ২০১৭ সালে যখন অবসরে গেলাম, আমি দেশে এসে কাউকে কিছু বলিনি। শুধু দেশের মানুষ আমার পক্ষে ছিল।

বাংলাদেশ দলের সাবেক সফল অধিনায়ক আরও বলেন, আমি যখন শ্রীলঙ্কায় পা রেখে হোটেলে যাই, আমি তখনও ট্রাভেল স্যুটও খুলিনি, তখনই আমার সঙ্গে  নিচে একটা মিটিং হয়। মিটিংয়ের পরই আমার মনে হয়, কিছু একটা গোলমাল আছে। আমি সবসময় বলে আসতাম আমরা সিদ্ধান্তগুলো কিন্তু হুট করেই হবে। আমি যখন বুঝতে পেরেছি সবার বিপরীতে থাকার প্রয়োজন নাই।

এর আগে প্রথম পর্বের সাক্ষাৎকারে মাশরাফী বলেছিলেন, ডাটাগুলো একটু বের করে দেখেন, আমার একটা ফিটনেস টেস্ট ফেল আছে কি না। আমি তো এগুলো কখনোই ক্যামেরার সামনে বলিনি। যে মানুষগুলো কথা বলছেন, তাঁদের অবদান কী? তাঁদের অবদানগুলো যদি আমি তুলে ধরি, সেটা তো খারাপ হয়ে যাবে।

বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক আরও বলেন, একটা বিশ্বকাপে ৫০ জন যাচ্ছে মাশরাফীর চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করতে। কেউ কি নিজের টাকায় গিয়েছেন? খুবই অবাক লাগে ওনারা কি আসলেই কোনো তথ্য রাখেন বা আদৌ অফিস করেন?

সর্বশেষ যেবার বাদ দেওয়া হয়েছিল, তা নাকি মাশরাফীর সঙ্গে আলোচনা করেই দেওয়া হয়েছিল। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, না, আলোচনা করা হয়নি। কিছুটা সত্য কথা আশা করেছিলাম।

কোচ রাসেল ডোমিঙ্গোর সঙ্গে কথা হয়েছে কি না এমন এক প্রশ্নের জবাবে নড়াইল এক্সপ্রেস বলেন, আমাকে এক কাপ কফির  প্রস্তাব দিয়ে রেখেছিলেন তিনি। আমি এখনো সেটার অপেক্ষায় আছি।

গত জানুয়ারিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ঘরের মাঠে ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ। ওয়ানডে থেকে এখনো অবসর না নিলেও সেই সিরিজের দলে জায়গা পাননি মাশরাফী।



আরও খবর
বৃষ্টিতে বন্ধ বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




ইরানের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পূর্ব লেবাননে হামলা ইসরায়েলের

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইরানের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পূর্ব লেবাননে হিজবুল্লাহর শক্তিশালী অবস্থান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। রবিবার (৭ এপ্রিল) ভোরের এ হামলায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

গত সপ্তাহে সিরিয়ায় ইরানের কনস্যুলেট মিসাইল হামলায় অন্তত ১৩ জন নিহত হওয়ার পর ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েছে। এমন অবস্থায় যেকোনো সময় ইরানের দিক থেকে হামলার আশঙ্কা করছে ইসরায়েল।

লেবাননের পূর্বে বালবেক অঞ্চলে সূত্রটি এএফপিকে জানিয়েছে, ইসরায়েলের হামলায় বেকা উপত্যকার দু’টি এলাকা, জান্তা এবং সিফ্রি লক্ষ্যস্থল করা হয়েছে।’

জান্তা সিরিয়ার সীমান্তের কাছাকাছি একটি শুষ্ক, পার্বত্য অঞ্চল এবং সিফ্রি বেকা উপত্যকার কেন্দ্রে রয়েছে। লেবাননের বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিভাগের একটি সূত্র জানিয়েছে, হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, রবিবার ভোরে ইসরায়েল পূর্ব লেবাননের বেকা উপত্যকায় বিমান হামলা চালিয়েছে বলে দেশটির দু’টি নিরাপত্তা সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে। লেবাননে একটি ইসরায়েলি ড্রোন ভূপাতিত করার কয়েক ঘণ্টা পর এ হামলার ঘটনা ঘটল।

ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলে হামলা চালানোর পরে গাজা যুদ্ধের শুরু থকে ইসরায়েল এবং হিজবুল্লাহ প্রায় প্রতিদিনই আন্তঃসীমান্ত গুলি বিনিময় করেছে। হিজবুল্লাহ সীমান্তের কাছাকাছি ইসরায়েলি অবস্থানগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করে, ইসরায়েল লেবাননের ভূখণ্ডের গভীরে গিয়ে ইসলামি গোষ্ঠীর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে হামলা চালায়।

শনিবার সন্ধ্যায় হিজবুল্লাহ লেবাননের ভূখণ্ডে একটি ইসরায়েলি হার্মিস ৪৫০ ড্রোন ভূপাতিত করার ঘোষণা দেওয়ার পরে পূর্ব লেবাননে সর্বশেষ এই হামলা হয়।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী নিশ্চিত করেছে যে লেবানিজ আকাশসীমায় পরিচালিত একটি ড্রোনকে গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছিল’। এটি ভূমি থেকে আকাশে ছোঁড়া ক্ষেপণাস্ত্রের মাধ্যমে ভূপাতিত করা হয়। এটি লেবানন ভূখণ্ডে পতিত হয়।

শুক্রবার একটি টেলিভিশন ভাষণে হিজবুল্লাহ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ বলেছেন, তার আন্দোলন এখনও তার প্রধান’ অস্ত্র ব্যবহার করেনি এবং পুনর্ব্যক্ত করেছেন যে, গাজার যুদ্ধ শেষ হলেই হিজবুল্লাহ তাদের আক্রমণ বন্ধ করবে।

এএফপির তথ্য অনুযায়ী, আন্তঃসীমান্ত যুদ্ধে লেবাননে কমপক্ষে ৩৪৯ জন নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই হিজবুল্লাহ যোদ্ধা, তবে কমপক্ষে ৬৮ জন বেসামরিক নাগরিকও রয়েছেন।

যুদ্ধ দক্ষিণ লেবানন এবং উত্তর ইসরায়েলে কয়েক হাজার লোককে বাস্তুচ্যুত করেছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, তাদের ১০ সৈন্য এবং আটজন বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে।


আরও খবর



পদ্মা সেতুতে একদিনে প্রায় ৫ কোটি টাকা টোল আদায়ের রেকর্ড

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

একদিনে টোল আদায়ে সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়েছে পদ্মা সেতু। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) পদ্মা সেতুতে টোল আদায়ের এই নতুন রেকর্ড তৈরি হয়। গত ২৪ ঘণ্টায় সেতু পাড়ি দিয়েছে ৪৫ হাজার ২০৪টি যানবাহন। এতে টোল আদায় হয়েছে ৪ কোটি ৯০ লাখ ৬৭ হাজার ৫০ টাকা। যা একদিনে টোল আদায়ের সর্বোচ্চ রেকর্ড। পদ্মা সেতু সাইট অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আমিরুল হায়দার চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এদিকে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলগামী ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রায় গতকাল যানবাহনের ঢল থাকলেও আজ অনেকটাই চাপশূন্য ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে ও পদ্মা সেতুর মাওয়া টোলপ্লাজা। ঈদযাত্রার শেষ দিনে বুধবার (১০ এপ্রিল) সকাল থেকে এই পথে যানবাহনের ক্রমাগত উপস্থিতি থাকলেও নেই কোনো জট কিংবা গাড়ির সারি। এতে অনেকটাই ভোগান্তিহীন স্বস্তি নিয়ে বাড়ি ফিরছে মানুষ।

সেতু সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এদিন সেতুর মাওয়া প্রান্ত হয়ে ৩০ হাজার ৩৩০টি ও জাজিরা প্রান্ত হয়ে ১৪ হাজার ৮৭৪টি যানবাহন সেতু পাড়ি দেয়। এতে মাওয়া প্রান্তে ইটিসিএস, ক্রেডিটসহ আয় হয় ২ কোটি ৭৬ লাখ ৬৯ হাজার ৬৫০ টাকা আর জাজিরা প্রান্তে আয় হয় ২ কোটি ১৩ লাখ ৯৭ হাজার ৪০০ টাকা।

এর আগে পদ্মা সেতুর সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছিল গতবছর ২০২৩ সালের ২৭ জুন। সেদিন সেতু দিয়ে ৪৩ হাজার ১৩৭টি যানবাহন পারাপার হয়। টোল আদায় হয় ৪ কোটি ৬০ লাখ ৫৩ হাজার ৩০০ টাকা। যা বর্তমানে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। সেতু তৃতীয় সর্বোচ্চ টোল আদায়ের পরিমাণ ৪ কোটি ১৯ লাখ ৩৯ হাজার ৬৫০ টাকা। যা আদায় হয়েছিল গত বছরের ৮ জুলাই।

সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে আরও জানা যায়, এ পর্যন্ত সেতুতে মোট টোল আদায় হয়েছে ১৪৫৩ কোটি ১৪ লাখ ১২ হাজার ৮০০ টাকা। মোট যানবাহন পারাপার হয়েছে ১ কোটি ৮ লাখ ৫৫ হাজার ৬৬২টি।

দেখা যায়, মাওয়া টোলপ্লাজায় ৭টি বুথের মধ্যে ৬টি দিয়ে গণপরিবহন ও পণ্যবাহী ট্রাকসহ বিভিন্ন ব্যক্তিগত যানবাহন পাড়ি দিচ্ছে সেতু। মোটরসাইকেলের জন্য রয়েছে অপর একটি নির্ধারিত টোলবুথ। টোলপ্লাজায় আসা মোটরসাইকেল পর্যায়ক্রমে সারিবদ্ধভাবে টোল প্রদান করে সেতুতে উঠছে। তবে মোটরসাইকেল আরোহীদের হেলমেট ছাড়া উঠতে দেওয়া হচ্ছে না সেতুতে। গাড়ির উপস্থিতি তেমন না থাকায় টোল প্রদানে খুব একটা অপেক্ষা করতে হচ্ছে না কাউকে।


আরও খবর



বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া, ৪ মে থেকে কার্যকর

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া। আগে যাত্রীদের ১০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্ব গেলে ভাড়ার ক্ষেত্রে ছাড় (রেয়াত) প্রত্যাহার করায় এ ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সোমবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আগামী ৪ মে থেকে রেয়াত প্রত্যাহার করায় ট্রেনের ভাড়া সমন্বয় করা হবে।

ট্রেনের ভাড়া কেমন বাড়ছে এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা রেলওয়ের বাণিজ্যিক শাখা নির্ধারণ করবে।

এদিকে রেলসূত্র জানিয়েছে, ১০১ থেকে ১৫০ কিলোমিটার ভ্রমণে একজন যাত্রীর রেয়াত কর ২০ শতাংশ, ২৫১ থেকে ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ২৫ শতাংশ আর ৪০০ কিলোমিটার এর ওপরে ৩০ শতাংশ।

রেলসূত্র জানিয়েছে, মে মাসের ৪ তারিখে হতে যদি একজন যাত্রী ট্রেনে ১০০ কিলোমিটারের বেশি ভ্রমণ করে তাহলে তাকে ভাড়া বেশি দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেলের এই প্রস্তাবনা পাস করেছেন। যা এই মাসের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল।

বাংলাদেশ রেলওয়ে এ সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে,  এতদ্দ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক ও সেকশনভিত্তিক রেয়াতি প্রদান করা হয়। ২০১২ সালে সেকশনাল রেয়াত’ রহিত করা হলেও দূরত্বভিত্তিক রেয়াত বলবৎ থাকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীবাহী ট্রেনসমূহে ভাড়া বৃদ্ধি না করে শুধুমাত্র বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে সব প্রকার যাত্রীবাহী ট্রেনে বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তটি আগামী ৪ মে থেকে কার্যকর করা হবে।

এর আগে গত ১৬ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী রেলের ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছিলেন। সেসময় ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির গুঞ্জন উঠার পরে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, রেলের ভাড়া বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই।

২০১২ ও ২০১৬ সালে ভাড়া বাড়িয়েছিল রেলওয়ে। ২০১২ সালের অক্টোবরে সর্বনিম্ন ৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১১০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল। পরে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে আরেক দফায় রেলের ভাড়া বাড়ানো হয় ৭ থেকে ৯ শতাংশ। এর প্রায় সাত বছর পর ২০২৩ সালের শেষার্ধে রেলওয়ের বিভিন্ন সেতু ও ভায়াডাক্টে পন্টেজ চার্জ আরোপের মাধ্যমে আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।

আর রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক রেয়াতি সুবিধা চালু হয়েছিল ১৯৯২ সালে। এর মধ্যে সেকশনভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহার করা হয় ২০১২ সালে। দূরত্বভিত্তিক রেয়াত সুবিধার কারণে দূরপাল্লার ভ্রমণে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ হয় দূরত্বের তুলনায় কম।


আরও খবর



কুকি-চিন আবারও মাথাচাড়া দিচ্ছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বান্দরবানের রুমা ও থানচিতে ৩ ব্যাংকে ডাকাতি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ইদানিংকালে আমরা দেখছি কুকি-চিন আবারও মাথাচাড়া দিচ্ছে। এরই মধ্যে পুলিশ ও বিজিবি অভিযান শুরু করেছে। প্রয়োজন হলে সেনাবাহিনীও অভিযানে যোগ দেবে।

বুধবার (০৩ এপ্রিল) সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রুমাতে সাবস্টেশন বন্ধ করে তারা সোনালী ব্যাংকে যায়। সেইসময় পুলিশ এবং শৃঙ্খলার দায়িত্বে যারা ছিল তারা তারাবির নামাজ পড়ছিল। আজকে থানচিতে কৃষি ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকেও তারা চেষ্টা করেছে। এটা প্রতিরোধে যা যা ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সব বিষয় দেখা হচ্ছে।

মন্ত্রী আরও বলেন, কুকি-চিনের বিরুদ্ধে পুলিশ ও বিজিবি অভিযান চলছে। প্রয়োজনে সেনাবাহিনীও যোগ দেবে।

এরআগে মঙ্গলবার (০২ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ব্যাংকটির ম্যানেজারকেও তুলে নেওয়া হয়েছে। এর ১৬ ঘণ্টা পর আজ বুধবার বেলা ১টার দিকে থানচির সোনালী ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতির চেষ্টা করা হয়।


আরও খবর



শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মাজারে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের মাজারে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল ৮টায় সমাধিতে ফুল দিয়ে এ শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পরে আওয়ামী লীগের পক্ষে শ্রদ্ধা জানান কেন্দ্রীয় নেতারা।

ফুল দেওয়া শেষে কেন্দ্রীয় নেতারা এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, সুজিত রায় নন্দী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক শামসুন্নাহার চাপা, দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজীসহ অনেকে।


আরও খবর