আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

অনাবৃষ্টিতে শঙ্কায় আমচাষিরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ এপ্রিল ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

চরম দাবদাহ ও অনাবৃষ্টিতে নওগাঁয় গাছ থেকে আম ঝরে পড়ছে। এই অবস্থা চলমান থাকলে লোকসানের আশঙ্কা করছেন আমচাষিরা।

সরেজমিনে জেলার বিভিন্ন আমবাগান ঘুরে দেখা যায়, গাছের নিচে প্রচুর আম পড়ে আছে। চলতি বছর পর্যাপ্ত গুটি আসলেও অতিরিক্ত খরার কারণে সেসব গুটি গাছ থেকে ঝরে পড়ছে। এছাড়া গাছে থাকা আমগুলোতে কালো দাগ দেখা যাচ্ছে। রসের অভাবে আমের বোঁটাগুলো ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ছে। ধারণক্ষমতা না থাকায় বোঁটা থেকে আম খসে পড়ছে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এবার জেলায় আমের আবাদ হয়েছে ২৯ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে। এই মৌসুমে আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪৩৫ মেট্রিক টন।

উপজেলাভিত্তিক আমচাষের পরিমাণ ধরা হয়েছে- সদর উপজেলায় ৪৪৫ হেক্টর, রানীনগরে ১১০ হেক্টর, আত্রাইয়ে ১২০ হেক্টর, বদলগাছীতে ৫২৫ হেক্টর, মহাদেবপুরে ৬৮০ হেক্টর, পত্নীতলায় ৪ হাজার ৮৬৫ হেক্টর, ধামইরহাটে ৬৭৫ হেক্টর, মান্দায় ৪০০ হেক্টর, পোরশায় ১০ হাজার ৫২০ হেক্টর, সাপাহারে ১০ হাজার হেক্টর, নিয়ামতপুরে এক হাজার ১৩৫ হেক্টর।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক শামছুল ওয়াদুদ বলেন, এ রকম পরিস্থিতিতে প্রতিটি গাছের গোড়ায় প্রচুর পরিমাণে পানি দিতে হবে। সেইসঙ্গে আমগাছে পানি স্প্রে করা যেতে পারে। গাছের গোড়ায় এবং গাছে স্প্রে করে পানি দিলে আম ঝড়া কিছুটা রোধ হতে পারে। অনাবৃষ্টি, প্রচণ্ড গরম ও বৈরী আবহাওয়ার কারণে আমের এই সমস্যাটা দেখা দিয়েছে। একটু বৃষ্টি হলে এই সমস্যার সমাধান হবে।

তিনি আরও বলেন, শঙ্কার তেমন কোনো কারণ নেই। বৈরী আবহাওয়া মোকাবিলা করে চলতি মৌসুমে আম উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। চলতি মৌসুমে জেলায় ২৯ হাজার ৪৭৫ হেক্টর জমিতে আমচাষ হয়েছে। আর এর উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৪৩৫ মেট্রিক টন।

নিউজ ট্যাগ: আমচাষি

আরও খবর
কপালের বলিরেখা দূর করার উপায়!

শুক্রবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

অভিযানেও স্বস্তি ফেরেনি চালের বাজারে

শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪




নিউইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে দুজন পুলিশের করা গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত হয়েছেন। নিহত ওই তরুণের নাম উইন রোজারিও (১৯)। তার পরিবার দশ বছর আগে বাংলাদেশ ছেড়ে যায়। নিহত ওই তরুণ মানসিক রোগে ভুগছিলেন বলে জানিয়েছে তার পরিবার।

নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, স্থানীয় সময় বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলের দিকে কুইন্সে তার নিজের বাড়িতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন তিনি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯ বছর বয়সী এক তরুণকে নিউইয়র্কে বুধবার তার কুইন্সের বাড়িতে পুলিশ গুলি করে। এতে তিনি নিহত হন। নিহত ওই তরুণ মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছিলেন। গুলিতে নিহত হওয়ার আগে সাহায্যের জন্য ৯১১ নম্বরে ফোন করেছিলেন।

কর্মকর্তারা বলেছেন, উইন রোজারিও নামের ওই তরুণ কাঁচি দিয়ে পুলিশ অফিসারদের দিয়ে তেড়ে যান। এরপর একপর্যায়ে কর্মকর্তারা তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়।

নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, কিন্তু নিহত তরুণের ভাই এই গুলি চালানোর ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এবং তিনি ঘটনার পুলিশি বিবরণের বিরোধিতা করেছেন। তিনি বলেছেন, তার মা ছেলেকে আটকাচ্ছিলেন এবং তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, পুলিশ অফিসারদের তাদের বন্দুক থেকে গুলি করার দরকার ছিল না।

এদিকে পুলিশ গুলি চালানোর পরপরই উইন রোজারিওকে মৃত ঘোষণা করা হয়। স্থানীয় সময় বুধবার দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে ওজোন পার্কের ১০৩তম স্ট্রিটে তার পরিবারের দ্বিতীয় তলার অ্যাপার্টমেন্টে এই ঘটনা ঘটে বলে পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

পুলিশ ডিপার্টমেন্টের টহল প্রধান জন চেল এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ওই পুরো ঘটনার ভিডিও ফুটেজ কর্মকর্তাদের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে। তবে সে ফুটেজ প্রকাশ করা হয়নি।


আরও খবর



ধামরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সাভার প্রতিনিধি

Image

ধামরাইয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ছিটকে পড়ে এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন আহত হয়েছেন সহযোগী আরোহী।

রবিবার (৭ এপ্রিল) সকালে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ধামরাইয়ের কসমস এলাকার বেতার সেন্টারের সামনে এই ঘটনা ঘটে।

নিহত মোটরসাইকেল চালক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ আশুলিয়ার দক্ষিণ গাজীরচট এলাকার মৃত রাজা মিয়ার ছেলে। আহত আরোহী একই এলাকার বাছেত এর ছেলে মোঃ আওলাদ হোসেন। তাকে ধামরাই এর একটি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে। জানা যায় তারা ধামরাই থেকে নিজ এলাকায় ফিরার পথে এই দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন।

সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাবুল আক্তার জানান, মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ছিটকে পড়ে গেলে পেছনে থাকা বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান চালক জাহিদুল ইসলাম। তার সঙ্গে থাকা অপরজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। নিহতের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।


আরও খবর



দুই দশক পর র‍্যাবের খাঁচায় কক্সবাজারের ‘আজরাইল’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

দীর্ঘ দুই দশক পলাতক থাকার পর কক্সবাজারের মহেশখালীর আলোচিত সিরিয়ার কিলার মো. লোকমান ওরফে আজরাইলকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। র‍্যাব-১৫ এর একটি আভিযানিক দল বঙ্গোপসাগরের সোনাদিয়া দ্বীপের একটি গোপন আস্তানা থেকে তাকে গ্রেফতার করে।

আজরাইল মহেশখালীর আলোচিত জিয়া বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড এবং নবনিয়োগ শাখার (রিক্রুটমেন্ট উইং) প্রধান হিসেবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে ৪ হত্যা মামলা ও ৪ হত্যাচেষ্টাসহ কমপক্ষে ১০ মামলার রয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কক্সবাজারের মহেশখালীতে খুন, ডাকাতি, অপহরণ, ঘের দখল-পালটা দখলের অন্ধকার জগতে লোকমান ওরফে আজরাইল এক সুপরিচিত নাম। সশস্ত্র সন্ত্রাসী তৎপরতা ও লক্ষ্যবস্তুর প্রতি নৃশংসতার ভয়াবহতায় ধীরে ধীরে মহেশখালীর মূর্তিমান আতঙ্কের নামান্তর হয়ে উঠলেও নানান কৌশলে ছিলেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধরাছোঁয়ার বাইরে। ২০০৬ সাল থেকে অপরাধ জগতে সদর্প পদচারণার পর অবশেষে গ্রেফতার হলেন লোকমান। তাকে মহেশখালী থানার দুটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মহেশখালী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে মর্মে র‍্যাব সূত্রে জানা যায়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০০৭ সালের ৮ ডিসেম্বর লোকমান ও তার বাহিনীর অন্যান্য সদস্যরা পরিকল্পিত হামলা চালিয়ে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে কক্সবাজার জেলার প্রথম শহিদ শরীফ চেয়ারম্যানের ছোট ছেলে এবং কালামারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বরত চেয়ারম্যান ও মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ওসমান গনিকে কুপিয়ে ও গলায় গুলি চালিয়ে হত্যা করেন। এছাড়া ২০১১ সালের ২১ মে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে জলদস্যু দমনে সহায়তা করার সন্দেহে কুরআনের হাফেজ আব্দুল গফুরকে কুপিয়ে হত্যা করার পর তার দ্বিখণ্ডিত মস্তক হতে হাত দিয়ে মগজ বের করে নেন তারা।

লোকমান ও তার সহযোগিদের নৃশংস হত্যাযজ্ঞ থেকে রেহাই মেলেনি মহেশখালীর মাছ ব্যবসায়ী, উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ ওসমান গনিরও৷ নিজেদের আধিপত্য নিশ্চিত করতে ২০১২ সালের ২৯ মার্চ কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয় তাকে। একই বছরের ১১ জুন কুপিয়ে ও বুকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয় মৎস্যজীবী বেলাল হোসেনকে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, লোকমান উপজেলার সক্রিয় প্রধান ডাকাত গ্রুপ জিয়া বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। একজন ক্রমিক খুনি (সিরিয়াল কিলার) হিসেবে নিজের প্রতিদ্বন্দ্বিদের দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি ভাড়াটে খুনি হিসেবেও তিনি নিয়মিত দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া ঘের দখলকারী হিসেবে তার এবং তার দলের পরিচিতি স্থানীয়ভাবে সর্বজনবিদিত।

গ্রেফতার অভিযানে নেতৃত্বের ভূমিকায় থাকা র‍্যাব-১৫ কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসেন শামীম বলেন, দীর্ঘদিন নিবিড় অনুসরণের পর আমরা আসামি লোকমানকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। কক্সবাজারে সক্রিয় বিভিন্ন নামে বাহিনীগুলোর সশস্ত্র ক্যাডারদের আইনের আওতায় আনতে র‍্যাবের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে।

নিউজ ট্যাগ: কক্সবাজার

আরও খবর



বৃষ্টির আশায় নাটোরে ব্যাঙের বিয়ে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাটোর প্রতিনিধি

Image

ব্যাঙের বিয়ে! তা-ও মহা ধুমধাম করে। বিয়ের জন্য ছায়ামণ্ডপ, পুষ্পমাল্য, গায়েহলুদ, আশীর্বাদ, ধান-দূর্বা, ভোজন সব ধরনের ব্যবস্থাই ছিল। শুধু তা-ই নয়, বিয়েতে নিমন্ত্রিত ব্যক্তিরাও ব্যাঙ দম্পতিকে দিয়েছেন অর্থসহ বিভিন্ন ধরনের উপহারসামগ্রী। নাটোরের লালপুর উপজেলার বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের প্রত্যন্ত নাগশোষা গ্রামে এ আয়োজন করা হয়।

সারাদেশে চলছে তীব্র দাবদাহ। নেই বৃষ্টির দেখা। অধিকাংশ এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যাওয়ায় টিউবওয়েলে পানি উঠছে না। ফলে তীব্র তাপদহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। প্রকৃতি যেন পানির জন্য আহাকার। তাই বৃষ্টির আশায়লালপুরে বাড়ি বাড়ি চালডাল তুলে ধুমধাম করে ব্যাঙের বিয়ে দিয়েছেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।

এলাকার কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যে বছর তাদের এলাকা অনাবৃষ্টির কবলে পড়ে, সেই বছরই তারা বৃষ্টির জন্য ব্যাঙের এই ধরনের বিয়ের আয়োজন করে থাকেন। স্থানীয়ভাবে এটিকে ব্যাঙ্গা-ব্যাঙ্গির বিয়ে বলা হয়। বংশ পরম্পরায় তারা এই রীতি পালন করে আসছেন। তাদের বিশ্বাস, ব্যাঙের বিয়ে দিলে বৃষ্টি হয়।

আয়োজকরা জানান, তীব্র গরমে মানুষের নাভিশ্বাস অবস্থা। টিউবওয়েলে তেমন পানি উঠছে না। জমিতে চাষাবাদের জন্য নেই পানি পাওয়া। ইতোমধ্যে আম ও লিচুর গুটি ঝরে পড়ছে। এ কারণে যাতে বৃষ্টি হয়, সে জন্য ব্যাঙের বিয়ের আয়োজন করা হয়।

স্থানীয় বাসিন্দা সুজিত কুমার ও রবীন্দ্রনাথ দাস বলেন, সনাতন রীতি অনুযায়ী অনেক বছর ধরে এই প্রথা চালু আছে। অনাবৃষ্টি হওয়ায় এই গ্রামের সবাই মিলে ব্যাঙের বিয়ে দেওয়া হয়। আমাদের কাছে এক প্রকার বিশ্বাস ব্যাঙের বিয়ে দিলেই বৃষ্টি হবে। সেই আশাতেই ব্যাঙের বিয়ে দিয়ে ভগবানের কাছে বৃষ্টি প্রার্থনা করা হয়েছে।

এদিকে লালপুর উপজেলা জনপ্রকৌশল অধিদপ্তরের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রবিন হোসেন বলেন, উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পানির লেয়ার পরীক্ষা করে দেখা গেছে গড়ে ৩২ ফিট নিচে নেমে গেছে। যা সাধারণত ২০/২২ ফিট থাকে। কোথাও যেন সুপেয় পানি সংকট না থাকে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা প্রীতম কুমার হোড় বলেন, চলতি মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো বৃষ্টির দেখা মেলেনি। বৃষ্টির অভাবে রবি শস্য এবং আম, লিচুর গুটি ঝরে যাচ্ছে। খরা মোকাবেলায় কৃষি বিভাগ থেকে ঘন ঘন সেচ দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে কৃষকদেও ।


আরও খবর



বিএনপি ছাড়াই সব নির্বাচন ভালোভাবে এগিয়ে যাচ্ছে: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপি ছাড়াই সব নির্বাচন ভালোভাবে এগিয়ে যাচ্ছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এ দাবি করেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়ে পাকিস্তান প্রশংসা করে অথচ বিরোধী দল উন্নয়ন দেখতে পায় না। তারা দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে। দেশের উন্নয়ন নিয়ে হীন মনোবৃত্তির পরিচয় তারা দিচ্ছে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য থেকে তাদের বাস্তবতা বুঝা উচিৎ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশের যে উন্নতি, উচ্চতা এটা দেখে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ লজ্জিত হন। তখন পূর্ব পাকিস্তানকে তাদের কাছে মনে হতো বোঝা। এখন সে বোঝা অনেক উন্নয়নে এগিয়ে গেছে। সে উন্নয়ন দেখে তিনি লজ্জিত হন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, সারা বিশ্ব যুদ্ধ সংঘাতে ভয়ংকর পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়েছে। আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি রাশিয়া-ইউক্রেন, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন-হামাস পৃথিবীকে উত্তপ্ত করে রেখেছে। বিশ্ব জনমতকে উপেক্ষা করে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু রাফায় আগ্রাসী অভিযান শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে আমাদের নেত্রী যুদ্ধের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন করে চলেছেন। সকল প্রকার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো ও যুদ্ধকে না বলার জন্য বিশ্বের সকল নেতাদের আহ্বান জানিয়েছেন।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রোকেয়া সুলতানা, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।


আরও খবর
বিএনপির ৭৫ নেতাকে বহিষ্কার

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪