আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

অনলাইনে ট্রেনের টিকিটে প্রথম দিনেই ভোগান্তি

প্রকাশিত:শনিবার ২৬ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৬ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সহজর মাধ্যমে টিকিট বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। কিন্তু রেলের নতুন ই-টিকেটিং ব্যবস্থা চালুর দিনেই চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহক। অনেকের অভিযোগ, টিকিট তো দূরের কথা নতুন ওয়েবসাইটে ঢুকতেই পারেননি।

আজ শনিবার সকাল ৮টা থেকে ই-টিকেট বিক্রি শুরু হয়। শুরুতেই ওটিপি, ওয়েবসাইট লোডিং ও সার্ভারে সমস্যাসহ নানা জটিলতা দেখা দেয়। অনেকের অভিযোগ, পেমেন্ট জটিলতায় পড়েছেন তারা।

বিষয়টি নিয়ে গ্রাহক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ ঝাড়ছেন। তবে টিকেটিংয়ের নতুন সার্ভিস প্রোভাইডার সহজ লিমিটেডের দাবি, প্রথম দিনই তারা সাইবার আক্রমণের শিকার হয়েছেন।

যদিও রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দাবি, স্বাধীনতা দিবসের ছুটি উপলক্ষে প্রথম দিনেই টিকিট কাটার চাপ ছিল প্রবল। তাই এ সমস্যার সৃষ্টি হয়।

দিনভর এসব অভিযোগের মধ্যেই সহজর জনসংযোগ বিভাগের ব্যবস্থাপক ফারহাত আহমেদ বলেন, আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করছেন। দ্রুত ই-টিকেটিং সিস্টেমটা সচল করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে। শুধু অনলাইনে এই অচলাবস্থাটা তৈরি হয়েছে। সাইবার হামলার কারণে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন স্টেশনে কম্পিউটারাইজ প্রোগ্রামে কোনো সমস্যা হয়নি। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত আমরা দেশের ৭৭টা স্টেশনে কম্পিউটারাইজ পদ্ধতিতে প্রায় ৪১ হাজার টিকিট বিক্রি করেছি।

সাইবার হামলার বিষয়ে রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী বলেন, এই কথাটা প্রথম শুনলাম, সাইবার হামলার কথা শুনিনি। শুনেছি সকালে কিছু সমস্যা হয়েছে। আমাদের জানানো হয়েছে, প্রায় দুই লাখ মানুষ একসঙ্গে টিকিট কাটতে ঢোকায় ক্যাপাসিটির সমস্যা হয়েছে।

রেলওয়ের উপপরিচালক (টিসি) নাহিদ হাসান খান বলেন, প্রথম দিনে সার্ভারে চাপটা একটু বেশি পড়ে গেছে। মাঝে মাঝেই সার্ভার ডাউন হচ্ছে, আবার কিছুক্ষণ পর পর ঠিকও হয়ে যাচ্ছে। প্রথমদিন তো, একটু সমস্যা হবেই। তার মানে এই নয় যে টিকেটিং বন্ধ আছে।


আরও খবর
কপালের বলিরেখা দূর করার উপায়!

শুক্রবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

অভিযানেও স্বস্তি ফেরেনি চালের বাজারে

শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪




বাঁচানো গেল না সোনিয়াকেও, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি

Image

মৌলভীবাজারের জুড়ীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দগ্ধ শিশু সোনিয়া আক্তারের (১২) মৃত্যু হয়েছে। মা-বাবা ও তিন ভাই-বোনের পর সেও মারা গেল।

বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে সোনিয়ার মামা আবদুল আজিজ তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।

সোনিয়া উপজেলার গোয়ালবাড়ী ইউনিয়নের পূর্ব গোয়ালবাড়ী গ্রামের বাক প্রতিবন্ধী ফয়জুর রহমানের মেয়ে। সে স্থানীয় উত্তর গোয়ালবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ত।

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিলেট থেকে ঢাকায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেওয়ার পর মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৪টার দিকে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় সোনিয়ার মা-বাবা ও তিন ভাই-বোনেরও মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে একমাত্র সে বেঁচে ছিল।

মামা আবদুল আজিজ বলেন, গুরুতর দগ্ধ সোনিয়াকে প্রথমে সিলেটের ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তার শরীরের ২৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য মঙ্গলবার রাতে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে পৌঁছানোর কিছু সময় পরই সে মারা যায়। মরদেহ নিয়ে আমি বাড়ি ফিরছি।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভোরে মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার গোয়ালবাড়ি এলাকার ভাঙারপার গ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্টের ঘটনা ঘটে। এতে একই পরিবারের পাঁচজনের মৃত্যু হয়।

ওই ঘরের ওপর দিয়ে উচ্চ ভোল্টেজের ক্ষমতা সম্পন্ন পল্লী বিদ্যুতের লাইন ছিল। সেহরির পরে ঝড়-বৃষ্টি হলে বিদ্যুতের লাইন ছিঁড়ে বসতঘরের চালের ওপর পড়ে ঘরটি বিদ্যুতায়িত হয় এবং আগুন লেগে যায়। এ সময় ঘরের ভেতরে থাকা ফয়জুর রহমান, স্ত্রী শিরিন বেগম, মেয়ে সামিয়া, মেঝ মেয়ে সাবিনা ও ছেলে সায়েমের মৃত্যু হয় ও আহত সোনিয়াকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।


আরও খবর



হলমার্কের তানভীর-জেসমিনসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

হলমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ ও তার স্ত্রী গ্রুপের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামসহ ৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেম এ রায় ঘোষণা করেন। দণ্ডের পাশাপাশি তানভীর মাহমুদ ও জেসমিন ইসলামকে ৫ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রতারণার আরেক ধারায় তাদের সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২৫ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত অপর আসামিরা হলেন প্রতিষ্ঠানটির সহকারী উপমহাব্যবস্থাপক সাইফুল হাসান, নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল মতিন, জেনারেল ম্যানেজার তুষার আহম্মেদ, ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের মালিক মীর জাকারিয়া, প্যারাগণ গ্রুপের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা, নকশী নিটের এমডি আব্দুল মালেক এবং টি অ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান। যাবজ্জীবন দণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে ১০ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। প্রতারণার আরেক ধারায় তাদের সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

অপরদিকে সোনালী ব্যাংকের শীর্ষ সাত কর্মকর্তা প্রধান কার্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, সাবেক জিএম ননী গোপাল নাথ, সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সাবেক জিএম মীর মহিদুর রহমান, ডিএমডি মাইনুল হক, উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. সফিজউদ্দিন আহমেদ, এজিএম কামরুল হাসান খান ও সোনালী ব্যাংক ধানমণ্ডি শাখার জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুন্নেছা মেরীকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আর প্রতারণার আরেক ধারায় তাদের সাত বছরের কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া সাভারের হেমায়েতপুরের তেঁতুলঝোড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. জামাল উদ্দিন সরকারকে এক ধারায় পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও পাঁচ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আরেক ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ড ও দুই লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে।

গত ২৮ জানুয়ারি মামলার যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে আদালত রায়ের জন্য ২৮ ফেব্রুয়ারি ঠিক করেছিলেন। তবে ওইদিন রায় থেকে মামলাটি উত্তোলন করে আরও দুই জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দুদকের পক্ষ থেকে আবেদন করা হলে আদালত তা মঞ্জুর করেন। পরে গত ১২ মার্চ আদালত দুদক ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন।

মামলার সূত্রে জানা যায়, ম্যাক্স স্পিনিং মিলস নামে ভুয়া কোম্পানির হিসাবে সুতা রপ্তানির নামে ৫২৫ কোটি ৬২ লাখ ৯২ হাজার ৮০০ টাকা মূল্যের সুতা রপ্তানি করা হয় বলে নথিপত্রে দেখানো হয়। ওই হিসাবে পুরো অর্থ জমা করা হলে তা থেকে ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা হলমার্কের আরেক ভুয়া প্রতিষ্ঠান অ্যাপারেল এন্টারপ্রাইজের হিসাবে স্থানান্তর করা হয়, যা পরে তানভীর ও তার স্ত্রী তুলে নেন।

২০১২ সালের ৪ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের অপব্যবহার এবং পাচারের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করে দুদক। সংস্থাটির সহকারী পরিচালক নাজমুচ্ছায়াদাৎ মামলাটি দায়ের করেন। পরবর্তীতে তৎকালীন সহকারী পরিচালক মো. মশিউর রহমান মামলার তদন্তকাজ শেষ করেন বলে জানা গেছে।

২০১৬ সালের ২৭ মার্চ তৎকালীন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লা আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। পরে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এ বদলির আদেশ দেন।


আরও খবর



এবার রাষ্ট্রপতির কাছে যৌন নিপীড়নের বিচার চাইলেন জবির সেই ছাত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

যৌন নিপীড়ন, বুলিং এবং স্নাতক পরীক্ষায় ফেইল করানোর বিচারের দাবিতে রাষ্ট্রপতির সাক্ষাৎ চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ফিল্ম এন্ড টেলিভিশন বিভাগের ৩য় ব্যাচের ছাত্রী কাজী ফারজানা মিম। বুধবার (১৯ মার্চ) বঙ্গভবনে তিনি এই আবেদনপত্র জমা দেন।

আবেদনপত্রে তিনি উল্লেখ করেন, ২০২১ সালের ডিসেম্বরে উপাচার্য বরাবর তার সঙ্গে ঘটে যাওয়া বুলিং ও যৌন নির্যাতনের বিচার চেয়ে একটি আবেদন দায়ের করেছিলেন তিনি। বর্তমান উপাচার্য ওই সময়ের যৌন হয়রানি প্রতিরোধ সেলের দায়িত্বে ছিলেন।

সেই অভিযোগের বিচার এখনও হয়নি উল্লেখ করে কাজী ফারজানা মিম উল্লেখ করেন- তাকে এখন উল্টো যৌন নিপীড়নকারী শিক্ষক এবং তার সমর্থনে বিভাগের চেয়ারম্যান, অনার্স পরীক্ষায় একাধিক বিষয়ে ফেইল করিয়েছেন।

অভিযোগে তিনি বলেন, অভিযুক্ত শিক্ষকেরা আমাকে ভীষণরকম বহিষ্কার ভয়ভীতি, পরীক্ষার ফেইল করানো, অন্যান্য শিক্ষার্থীদের থেকে আমাকে বিচ্ছিন্ন করে মানসিকভাবে নির্যাতন করে, মৃত্যু হুমকি দিয়েই যাচ্ছে। আমাকে আত্মহত্যায় পথে ঠেলে দিচ্ছে। ফলে আমি নিউজ মিডিয়াতে বিষয়টি প্রকাশ করি।

এমন পরিস্থিতিতে এই ছাত্রী রাষ্ট্রপতির কাছে বুলিং ও যৌন নিপীড়নের দৃষ্টান্তমূলক বিচার এবং প্রশাসনের জবাবদিহিতার ব্যবস্থার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আকুল আবেদন জানান। তাকে ফেইল করানো বিষয়গুলো রাষ্ট্রপতির নির্ধারিত বিশেষ কমিটির মাধ্যমে পুনঃবিবেচনা করারও দাবি জানান তিনি।


আরও খবর



নির্ধারিত দামে ভোজ্য তেল মিলবে রোববার থেকে

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

১ মার্চ থেকে থেকে সরকার নির্ধারিত ১৬৩ টাকা দামে ভোজ্য তেল বিক্রির কথা থাকলেও তা কার্যকর হতে যাচ্ছে রোববার (৩ মার্চ) থেকে।

শনিবার (২ মার্চ) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কনফারেন্স সেন্টারে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামীকাল (রোববার) থেকে সরকার নির্ধারিত ১৬৩ টাকা লিটার দামে ভোজ্য তেল পাওয়া যাবে। ইতোমধ্যে মিলগুলোতে তেলের মূল্য তদারকিতে মন্ত্রণালয়ের টিম যাচ্ছে বলেও জানান তিনি। এছাড়া রমজান মাসকে সামনে রেখে নিত্যপণ্যের দাম ভোক্তার নাগালে রাখতে বাজার মনিটরিং অব্যাহত থাকবে বলে যোগ করেন।

এসময় চলতি সপ্তাহে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেয়াজ আমদানির কথাও জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।

এর আগে ২০ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনাবিষয়ক টাস্কফোর্সের সভায় সয়াবিন তেলের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত হয়। নতুন দর অনুযায়ী, বোতলজাত প্রতি লিটারে দর ১৬৩ এবং পাঁচ লিটারের দর ৮০০ টাকা হওয়ার কথা। আর খোলা প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম হওয়ার কথা ১৪৯ টাকা। সেদিন সভায় জানানো হয়েছিল, নতুন দর কার্যকর হবে ১ মার্চ থেকে।

এর আগে গত ২৯ জানুয়ারি মন্ত্রিসভার বৈঠকে চার নিত্যপণ্যের শুল্ক কমানোর নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসব পণ্য হলো চাল, ভোজ্যতেল, চিনি ও খেজুর। এরপর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) শুল্ক কমানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়।


আরও খবর



চট্টগ্রামে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ১১

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম মহানগরীর চান্দগাঁওয়ে একটি ভবনে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় শিশুসহ ১১ জন দগ্ধ হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে চান্দগাঁও থানার শংকর দেওয়ানজীহাটে ওসমানগনি ভবনের ৩য় তলায় এই বিস্ফোরণ হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে হঠাৎ করেই বিস্ফোরণের পর ভবনটির তৃতীয় তলায় আগুন দেখা যায়। পরে পাশাপাশি দুটি ফ্ল্যাটে আহত ১১ জনকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। বিস্ফোরণে ভবনটির বেশ কয়েকটি দরজা-জানালা উড়ে গেছে।

চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবির বলেন, ভবনটির তৃতীয় তলায় বিস্ফোরণে ওই ফ্লোরের ৪টি ফ্ল্যাটে আগুন ধরে। ফ্ল্যাটগুলোতে তিনটি পরিবার ছিল। আগুনে তিন পরিবারের ১১ জন দগ্ধ হয়েছেন।

স্থানীয় লোকজনের বরাত দিয়ে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ধারণা করা হচ্ছে রান্নার চুলার গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত।


আরও খবর