আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

অন্তঃসত্ত্বা বাক্‌প্রতিবন্ধীকে ধর্ষণ: মামা গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ আগস্ট ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে হতদরিদ্র পরিবারের বাক্‌প্রতিবন্ধী এক কিশোরীকে ধর্ষণের মামলায় দূরসম্পর্কের মামা মো. নুর ইসলামকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সোনারায় ইউনিয়নের ছাইতানতোলা বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। মামলার ৭ মাস পরে আসামিকে গ্রেপ্তার করা হলো।জানা গেছে, অভিযুক্ত মো. নুর ইসলাম পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের (পূর্ব বাইপাস) মৃত আকবর আলীর ছেলে।

স্থানীয় লোকজন ও মামলা সূত্রে জানা যায়, ওই কিশোরী ও তাঁর বাবা-মা ৩ জনেই প্রতিবন্ধী। ভূমিহীন বাবার নিজস্ব কোনো জমি না থাকায় নানার দেওয়া ১ শতাংশ জমিতে তাঁদের বসবাস। গত ১৫ বছর আগে প্রতিবন্ধী কিশোরীর বাবা মারা যান। সংসারের হাল ধরেন প্রতিবন্ধী মা। ভিক্ষাবৃত্তি করে সংসার চালান তিনি। অনেক সময় প্রতিবন্ধী ওই কিশোরীকে বাড়িতে একা রেখে গ্রামে-গ্রামে যেতেন মা। এ সুযোগে ওই কিশোরীকে তারই প্রতিবেশী মো. নুর ইসলাম (৫০) একাধিকবার ধর্ষণ করেন।

নুর ইসলাম সম্পর্কে ওই প্রতিবন্ধীর দূরসম্পর্কের মামা হন। পরে ওই কিশোরীর শারীরিক পরিবর্তন দেখা যায়। এতে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়দের সন্দেহ হলে ওই কিশোরীকে চিকিৎসকের কাছে নেওয়া হয়। এরপর আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্টে জানা যায় ওই বাক্‌প্রতিবন্ধী কিশোরী অন্তঃসত্ত্বা।

এরপর বিষয়টি সমাধানে একাধিকবার গ্রাম্য সালিশি বৈঠকও হয়। এতে সমাধান না হওয়ায় পরে ওই বাক্‌প্রতিবন্ধী কিশোরীর আপন মামা শফিকুল ইসলাম বাধ্য হয়ে চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি থানায় মামলা দায়ের করেন। সেই থেকে আসামি পলাতক ছিলেন। চলতি বছরের ২১ মে ওই বাক্‌প্রতিবন্ধী কিশোরী একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন।

এ বিষয়ে থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার ইফতেখারুল মোকাদ্দেম বলেন, বাক্‌প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণ মামলায় একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।


আরও খবর



বিয়ের অনুষ্ঠানে মদপানে মামা-ভাগ্নের মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

মানিকগঞ্জে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে দেশি মদপানে অসুস্থ হয়ে দুই যুবক মারা যাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাঁরা সম্পর্কে মামা-ভাগ্নে। শনিবার রাতে তাঁদের হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু হয়।

নিহতরা হলেন- গাজীপুর জেলার ভাওয়াল কলেজ এলাকার সতীশ সরকারের ছেলে দীপু সরকার (২৯) ও হরিরামপুর উপজেলার বয়ড়া ইউনিয়নের দাসকান্দি বয়ড়া গ্রামের মৃত প্রকাশ সরকারের ছেলে প্রসেনজিৎ সরকার (২১)।

মৃত দীপু সরকারের মামাতো ভাই সঞ্জয় বৈরাগী জানান, তাঁর বোনের বিয়ে উপলক্ষে তাদের বাড়িতে গায়ে হলুদে আয়োজন ছিল। শুক্রবার মধ্যরাতে সেই আয়োজনে দেশিয় মদপান করে দীপু ও প্রসেজিৎসহ বেশ কয়েকজন যুবক। পরে শনিবার সকালের দিকে দীপু ও প্রসেজিৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।

বিকেলে তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় সন্ধ্যার দিকে প্রসেনজিৎকে কর্নেল মালেক মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর তাঁর মৃত্যু হয়। অপরদিকে অসুস্থ দীপু সরকারকে অসুস্থ অবস্থায় হাটিপাড়া থেকে মুন্নু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানকার চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তবে অসুস্থ অন্যরা এখন সুস্থ আছেন বলেও জানান তিনি।

এ বিষয়ে হরিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার রাশেদা নাজনীন বলেন, শনিবার প্রসেনজিৎকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে আসা হয়। পরে তার শরীরের পালস না পাওয়ায় তাকে দ্রুত মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

সদর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিল হোসেন বলেন, মারা যাওয়া প্রসেনজিৎ সরকারের ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। রিপোর্ট পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অপরদিকে হরিরামপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুজিবুর রহমান বলেন, সদরের হাটিপাড়া ইউনিয়নের জগন্নাথপুরে মদপান করে দুজন মারা গেছে। এরমধ্যে একজনের বাড়ি হরিরামপুর। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।


আরও খবর



মালয়েশিয়ায় ১৯ বাংলাদেশি আটক

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মালয়েশিয়ার জোহর বারু এলাকায় নির্মাণাধীন একটি স্থাপনায় অভিযান চালিয়ে ১৯ বাংলাদেশিকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। শুক্রবার (২২ মার্চ) জোহর বারুর ওই এলাকা থেকে বাংলাদেশিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মোট ১৩৭ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে।

দেশটির ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য স্টারের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। জোহর বারুর অভিবাসন বিভাগের পরিচালক বাহারুদ্দিন তাহির বলেছেন, মালয়েশিয়ার স্থানীয় সময় শুক্রবার ১২টা ৩৮ মিনিটের দিকে জায়া পুত্র এলাকায় অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

‌‌ওই এলাকায় অনেক অভিবাসীর উপস্থিতি সম্পর্কে জনসাধারণের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়েছে অভিবাসন বিভাগ।

এক বিবৃতিতে বাহারুদ্দিন তাহির বলেছেন, এই অভিবাসীরা ১২টি রুমাহ কংসির ভেতরে বসবাস করছিলেন; যেখানে দুই শতাধিক কক্ষ রয়েছে। আমাদের আইন প্রয়োগকারী কর্মীরা এসব কক্ষে তল্লাশি চালিয়েছে।

তিনি বলেন, সেখানে অভিযানের সময় ২১৯ জনের মতো অভিবাসী ও একজন স্থানীয় বাসিন্দাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাদের মধ্যে ১৩৭ জন অভিবাসন সংক্রান্ত বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত।

জোহর বারুর এই অভিবাসন কর্মকর্তা বলেছেন, আটককৃতদের মধ্যে ৯৮ জন ইন্দোনেশীয়, ১৭ জন বাংলাদেশি, ১৬ জন মিয়ানমারের, দুই ভিয়েতনামি ও দুই পাকিস্তানি নাগরিক রয়েছেন। তিনি বলেছেন, অবৈধ এই অভিবাসীদের মধ্যে ২০ জন নারী।

আটককৃতদের সবার বয়স ১৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে বলে জানিয়েছেন তিনি। বাহারুদ্দিন বলেন, বিস্তারিত তদন্তের জন্য এই অভিবাসীদের বর্তমানে সেটিয়া ট্রপিকা ইমিগ্রেশন ডিপোতে রাখা হয়েছে।


আরও খবর



অভিশ্রুতি ওরফে বৃষ্টির মরদেহ হস্তান্তর আজ

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের ভয়াবহ আগুনে নিহত গণমাধ্যমকর্মী অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ওরফে বৃষ্টি খাতুনের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে। ডিএনএ পরীক্ষার প্রতিবেদনে বেরিয়ে এসেছে তার বাবা সবুজ শেখ এবং মা বিউটি খাতুন। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফরেনসিক ল্যাবে তার পরিচয় শনাক্ত হয়।

অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ওরফে বৃষ্টি খাতুনের মরদেহ আজ সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গ থেকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

সিআইডির পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদ রহমান বলেন, সাংবাদিক বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতির লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গ থেকে তার বাবা-মায়ের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের নিহত ৪৬ জনের মধ্যে একজন এই বৃষ্টি খাতুন। বৃষ্টি তার বন্ধু, সহকর্মী ও ফেসবুকে অভিশ্রুত শাস্ত্রী নামে পরিচিত ছিলেন। কিন্তু অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে নিজেকে পরিচয় দেওয়ার কারণে তার মরদেহ হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। মৃত্যুর পর মন্দিরের পুরোহিত তাকে সনাতন ধর্মালম্বী দাবি করেন।

অন্যদিকে, সবুজ শেখ ও বিউটি খাতুন বাবা-মা দাবি করে জানান, নিহত তরুণী অভিশ্রুতি নয়, তার নাম বৃষ্টি খাতুন। বৃষ্টি তাদের সন্তান। এমন পরিস্থিতিতে পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয় পুলিশ।

বৃষ্টির গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বনগ্রাম গ্রামের প‌শ্চিমপাড়ায়। কলেজের সার্টিফিকেট, জন্ম নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্রেও অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর নাম বৃষ্টি খাতুন। তবে তার বন্ধু সহকর্মীরা জানতেন তার নাম অভিশ্রুতি। মৃত্যুর পর এই নাম নিয়েই জটিলতা তৈরি হয়। তার মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে রয়েছে।


আরও খবর



মুনিয়া ধর্ষণ ও হত্যা: অব্যাহতি পেলেন আনভীরসহ ৮ জন

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

কলেজছাত্রী মোসারাত জাহান মুনিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরসহ ৮ জন।

বুধবার (২০ মার্চ) পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন আমলে নিয়ে এ আদেশ দেন ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮-এর বিচারক শওকত আলী।

অব্যাহতি পাওয়া অপর আসামিরা হলেন আনভীরের বাবা আহমেদ আকবর সোবহান, মা আফরোজা সোবহান, স্ত্রী সাবরিনা, শারমিন, সাইফা রহমান মিম, মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা এবং ইব্রাহিম আহমেদ রিপন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ রেজাউল করিম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রসঙ্গত, মোসারাত জাহান মুনিয়া রাজধানীর একটি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিলেন। ২০২১ সালের ২৬ এপ্রিল সন্ধ্যার পর গুলশান-২ নম্বরের ১২০ নম্বর সড়কের একটি ফ্ল্যাট থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় রাতেই মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান বাদী হয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এনে গুলশান থানায় মামলা করেন। মামলায় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরকে একমাত্র আসামি করা হয়। পরে আনভীরের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি মর্মে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে পুলিশ।

২০২১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এ মুনিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন নুসরাত জাহান। আদালত গুলশান থানা পুলিশকে মামলাটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দেন এবং পিবিআইকে অভিযোগের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দেন। ২০২২ সালে বসুন্ধরার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরসহ ৮ জনকে অব্যাহতির আবেদন করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে পিবিআই। পরে এ প্রতিবেদনে নারাজি দাখিল করেন মুনিয়ার বোন।

এরপর গত ১০ মার্চ নারাজির বিষয়ে শুনানি শেষ হয়। আদালত এ বিষয়ে আদেশের জন্য ২০ মার্চ দিন ধার্য করেন। শেষ পর্যন্ত আদেশে চাঞ্চল্যকর এ মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন সায়েম সোবহান আনভীরসহ ৮ জন।


আরও খবর



স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন ১০ বিশিষ্ট ব্যক্তি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় পর্যায়ে কৃতিত্বপূর্ণ ও গৌরবোজ্জ্বল অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর ১০ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছেন। শুক্রবার (১৫ মার্চ) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

তালিকায় দেখা গেছে, এবার স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ ক্ষেত্রে তিনজন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে একজন, চিকিৎসাবিদ্যায় একজন, সংস্কৃতিতে একজন, ক্রীড়ায় একজন এবং সমাজসেবায় তিনজন এ পুরস্কার পাচ্ছেন। সবমিলিয়ে ৬ ক্ষেত্রে ১০ জন এ পুরষ্কার পাচ্ছেন।

স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে কাজী আব্দুস সাত্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট সার্জেন্ট মো. ফজলুল হক (মরণোত্তর) ও বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আবু নঈম মো. নজিব উদ্দীন খাঁন (খুররম) (মরণোত্তর)।

এ ছাড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে ড. মোবারক আহমদ খান, চিকিৎসাবিদ্যায় ডা. হরিশংকর দাশ‌, সংস্কৃতিতে মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, ক্রীড়ায় ফিরোজা খাতুন, সমাজসেবা/জনসেবায় অরণ্য চিরান, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. মোল্লা ওবায়েদুল্লাহ বাকী এবং এস এম আব্রাহাম লিংকন।

স্বাধীনতা পুরস্কার দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে। স্বাধীনতা পুরস্কারের ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে পাঁচ লাখ টাকা, ১৮ ক্যারেট মানের ৫০ গ্রাম স্বর্ণের পদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হবে।


আরও খবর