আজঃ সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

অসুস্থ হাজী সেলিম, রিমান্ড শেষ না করেই পাঠানো হলো কারাগারে

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

ঢাকা মহানগর ডিবি কার্যালয়ে রিমান্ডে থাকা অবস্থায় অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা হাজী মোহাম্মদ সেলিম। মঙ্গলবার রাতে তাকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক)। সেখান থেকে আজ বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকালে আবারও আদালতে হাজির করা হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো.আক্তারুজ্জামান এ আদেশ দেন।

গত ২ সেপ্টেম্বর একই আদালত লালবাগ থানার আইডিয়াল কলেজের ছাত্র খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা মামলায় হাজী সেলিমের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন।

রিমান্ড ফেরত প্রতিবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা লালবাগ থানার সাব-ইন্সপেক্টর আক্কাস মিয়া উল্লেখ করেন, আসামি হাজী মোহাম্মদ সেলিমকে আদালতের আদেশ মোতাবেক পুলিশ রিমান্ডে প্রাপ্ত হয়ে হাইকোর্টের নির্দেশনা মেনে সতর্কতার সঙ্গে মামলার ঘটনার বিষয়ে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তার কাছ থেকে মামলার ঘটনার বিষয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে, যা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে গোপন রেখে যাচাই-বাছাই করে দেখা হচ্ছে। আসামি কথা বলতে পারে না এবং শারীরিকভাবে অসুস্থ। তার শারীরিক অবস্থা ভালো না থাকায় এবং কথা বলতে না পারায় তাকে গভীর ও নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা সম্ভব হচ্ছে না। ৫ দিনের পুলিশ রিমান্ড হলেও তার শারীরিক অবস্থা ভালো না থাকায় এবং সে কথা বলতে না পারায় তাকে রিমান্ডে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করলেও কোনো তথ্য উদঘাটন করা সম্ভব নয়।

তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ মেনে তাকে আপাতত আর জিজ্ঞাসাবাদ না করে জেলহাজতে আটক রাখা প্রয়োজন। মামলার তদন্তের স্বার্থে আসামিকে ভবিষ্যতে আরও রিমান্ডের প্রয়োজন হতে পারে। জামিনে মুক্তি পেলে মামলার তদন্ত কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে বিধায় মামলার তদন্তকার্য শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে জেলহাজতে আটক রাখা প্রয়োজন।

গত ১ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে রাজধানীর বংশাল থানাধীন এলাকা থেকে হাজী সেলিমকে আটক করা হয়। এরপর ২ সেপ্টেম্বর ১০ দিনের রিমান্ড আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ১৮ জুলাই লালবাগের আজিমপুর সরকারি আবাসিক এলাকায় আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় তার বাবা কামরুল হাসান ১৯ আগস্ট লালবাগ থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৫২ জনকে আসামি করা হয়।


আরও খবর



সিকৃবির ভিসির পদত্যাগের দাবিতে কুশপুত্তলিকা দাহ

প্রকাশিত:সোমবার ১২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১২ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
এস এ শফি, সিলেট

Image

পদত্যাগের দাবিতে ২৪ ঘন্টার আলটিমেটাম পার হলেও সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নীতিবাজ ভিসি জামাল পদত্যাগ না করায় দুর্নীতিবাজ ভিসির পদত্যাগের দাবিতে ক্যাম্পাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা ভিসির কুশপুত্তলিকা দাহ করেছে।

আজ সোমবার সকালে দুর্নীতিবাজ ভিসির দোসর রেজিস্ট্রার বদরুল ইসলাম শোয়েবের নেতৃত্বে নিয়োগ বাণিজ্য, স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতির সাথে জড়িতরা ক্যাম্পাসে আসলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা তাদের ক্যাম্পাস ত্যাগে বাধ্য করে।

এ সময় বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা তাদের ধাওয়া দিলে শোয়েব এবং তার সহযোগীরা ক্যাম্পাস থেকে পালিয়ে যায়। এ সময় আন্দোলনরত ছাত্ররা বলেন বিগত দিনে ভিসির সাথে যোগসাজসে রেজিস্ট্রার এই বিশ্ববিদ্যালয়ে দুর্নীতির আখড়া গঠে তোলেন। তার রেজিস্ট্রার পদে যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও প্রভাব খাটিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ পেয়ে টেন্ডারবাজির মাধ্যমে নিজের লোকদের ঠিকাদারী কাজ দেয়া ছাড়াও বিভিন্ন পদে যোগ্যতাছাড়াই নিয়োগ দিয়ে সমালোচিত হওয়ার খরব দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হয়।

এক পর্যায়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা প্রশাসন ভবন ও একাডেমিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেয়। এ সময় তারা দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির বরপুত্র জামালের কুশপুত্তলিকা দাহ করে।

পরে বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা ভারপ্রাপ্ত ভিসি প্রফেসর ড. মো. ছিদ্দিকুল ইসলামের কাছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সিলেটের সমন্বয়ক গোলাম মুর্তজা ও সিকৃবির সমন্বয়ক আজিজুল হক আজাদের নেতৃত্বে ৭ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেন।

১. ক্যাম্পাসে লেজুরভিত্তিক ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা।

২. অনতিবিলম্বে ক্যাম্পাসের সকল কার্যক্রম চালু করা, আবাসিক হল সমূহ খুলে দেওয়া এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

৩. দ্রুত সময়ের মধ্যে ছাত্র সংসদ চালু করা।

৪. শিক্ষক, কর্মকর্তা কর্মচারীদের লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা।

৫. বৈধ ছাত্রদের হলে সিট প্রদানের ব্যবস্থা করা।

৬. অছাত্রদের দ্রুত নোটিশের মাধ্যমে হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া।

৭. যে সকল ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা কর্মচারী দ্বারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা হুমকি, মারধর ও হয়রানির শিকার হয়েছে তাদেরকে পদত্যাগ ও ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা। এ সময় বৈষম্যরোধী ছাত্র আন্দোলন, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল যৌক্তিক দাবীসমূহ অনতিবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ে বাস্তবায়নের জোর দাবি জানান আন্দোলনরত সাধারন ছাত্ররা।


আরও খবর
রাবির নতুন উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব

বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




সময় টিভির সম্প্রচার এক সপ্তাহ বন্ধের নির্দেশ

প্রকাশিত:সোমবার ১৯ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৯ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল সময় টিভির সম্প্রচার সাত দিনের জন্য বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (১৯ আগস্ট) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম ও অ্যাডভোকেট ফারজানা খান নীলা।

সময় টিভির এমডি ও সিইও পদ থেকে আহমেদ জোবায়েরকে অপসারণের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত ১৪ আগস্ট আদালতে আবেদন করা হয়। আদালতে সিটি গ্রুপের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করীম। আহমেদ জোবায়েরের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন।

গণমাধ্যমের খবর অনুসারে, গত শনিবার (১০ আগস্ট) গুলশানের সিটি হাউজে সময় মিডিয়া লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভায় নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক নির্ধারণ করা হয়।

এতে বলা হয়, সভায় পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সময় টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে আহমেদ জোবায়েরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, একই সভায় পরিচালক শম্পা রহমানকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সময় মিডিয়া লিমিটেডের সব কার্যক্রম এখন থেকে নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের নির্দেশনায় পরিচালিত হবে।

পরে এ অব্যাহতির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের কোম্পানি বেঞ্চে আবেদন করেন আহমেদ জোবায়ের।

গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের দেশের উদ্ভূত পরিস্থিতিতে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। এই খবর সারা দেশে ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষুব্ধ জনতা সময় টিভিসহ বেশ কয়েকটি মিডিয়া কার্যালয়ে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এতে সাময়িক সময়ের জন্য সময় টিভি বন্ধ হয়ে যায়। পরে অবশ্য আবারও সম্প্রচারে আসে সময় টেলিভিশন। এরপরই সামনে আসে মালিকানা সংক্রান্ত দ্বন্দ্ব। শেষ পর্যন্ত তা আদালতে গড়ায়।

২০০৯ সালে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করা সময় টেলিভিশন পরীক্ষামূলক সম্প্রচার শেষে ২০১১ সালের ১৭ এপ্রিল বাণিজ্যিক সম্প্রচারে আসে।


আরও খবর



আদলত প্রাঙ্গণে এবার ইনুকে জুতা-ডিম নিক্ষেপ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

আদালত প্রাঙ্গণে সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুকে লক্ষ্য করে জুতা-ডিম নিক্ষেপ করেছেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) বিকাল ৫টা ১০ মিনিটে সিএমএম কোর্টের নিচে এ ঘটনা ঘটে। সেখানে একাধিক ডিম ইনুর শরীরে পড়েছে। এ সময় আইনজীবীরা ইনুর গায়ের চামড়া, তুলে নেবো আমরা; ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, খুনি ইনুর ফাঁসি চাই বলে বিভিন্ন স্লোগান দেন।

ইনুকে রাজধানীর চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) কোর্টে আনার খবরে এদিন বিকেল ৪টা থেকে কোর্ট এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। আইনজীবী ও সাংবাদিক ছাড়া বাকি সবাইকে আদালত এলাকা থেকে বের করে দেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এছাড়া আগে থেকেই কোর্ট এলাকায় অবস্থান নিয়েছিল পুলিশের বিপুল সংখ্যক সদস্য।

বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) একটি দল ইনুকে সিএমএম কোর্টে আনে। নিরাপত্তার প্রয়োজনে তাকে বহনকারী গাড়ির সামনে-পেছনে পুলিশের তিনটি প্রটেকশন গাড়ি ছিল।

এর আগে গতকাল রোববার রাজধানীর উত্তরার একটি বাসা থেকে ইনুকে গ্রেপ্তার করা হয়।

নিউজ ট্যাগ: হাসানুল হক ইনু

আরও খবর



অডিশনের নামে যৌন হেনস্তা, পরিচালকের কেলেঙ্কারি ফাঁস করলেন শিল্পা

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

সম্প্রতি হেমা কমিটির রিপোর্ট সামনে আসার পর যৌন হেনস্থা নিয়ে উত্তাল মালায়ালম ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। এসব নিয়ে আলোচনা সমালোচনা যখন তুঙ্গে ঠিক তখনই বলিউড নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রী শিল্পী শিন্ডে। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ক্যারিয়ারের শুরুর দিনগুলো নিয়ে মুখ খুলেছেন শিল্পা।

জানিয়েছেন, সে সময় হিন্দি ছবির এক পরিচালক তাকে যৌন দৃশ্যে অডিশন দেওয়ার নামে কীভাবে যৌন হেনস্তা করেছিলেন।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শিল্পা জানান, একটি ছবির অডিশনে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে নিজের যৌন আবেদন ফুটিয়ে তুলতে বলা হয় তাকে। শিল্পা রাজিও হয়ে যান।

অভিনেত্রী জানান, সেই সময় তার বয়স অল্প। স্বাভাবিকভাবেই খুব সহজ-সরল ছিলেন। বুঝতে পারেননি, পরিচালক আসলে কী চাইছেন। অভিনেত্রীর কথায়, 'আমার ক্যারিয়ারের গোড়ার দিকের কথা। ১৯৯৮-৯৯ সাল হবে। আমি নাম বলব না। আমাকে একটা পোশাক পরতে বলা হয়েছিল। সেই পোশাক আমি পরিনি। পরিচালক বলেন- একটি দৃশ্যে অভিনয় করে দেখাতে হবে। দৃশ্যটি হল, তিনি আমার কর্মকর্তা। তার সামনে আমার নিজের যৌন আবেদন ফুটিয়ে তুলতে হবে। আমি খুবই সহজ-সরল ছিলাম। ওই দৃশ্যে আমি অভিনয় করেও দেখাই।

এখানেই শেষ নয়। ওই পরিচালক নাকি শারীরিক হেনস্তা করেন শিল্পাকে। অভিনেত্রী বলেন, সেই পরিচালক আমার শরীরের ওপরে উঠে আসতে চান। আমি ভয় পেয়ে যাই। সঙ্গে সঙ্গে আমি তাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেই এবং সেখান থেকে পালিয়ে যাই। নিরাপত্তারক্ষীরাও বুঝতে পারেন, কী ঘটেছে। ওরাও আমাকে দ্রুত পালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। ওরা ভেবেছিল, আমি হয়তো বিষয়টি নিয়ে সমস্যা তৈরি করব।

এই পরিচালক নাকি হিন্দি ছবির দুনিয়ায় অভিনেতা হিসেবেও পরিচিত। শিল্পা বলেন, আমি মিথ্যে বলছি না। কিন্তু ওর নাম আমি বলতে পারব না। এই ব্যক্তির ছেলেমেয়েরা বয়সে আমার থেকে সামান্য ছোট। বেশ কয়েক বছর পরে এই ব্যক্তির সঙ্গে ফের দেখা হয় শিল্পার।

অভিনেত্রী বলেন, তিনি আমার সঙ্গে খুব ভদ্র ভাবেই কথা বলেন। তবে আমাকে চিনতে পারেননি। আমাকে ফের একটি ছবির প্রস্তাব দেন। কিন্তু সেই প্রস্তাব আমি ফিরিয়ে দেই।


আরও খবর
মা হলেন দীপিকা, বাবা রণবীর

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নতুন রূপে আলিয়া ভাট

শনিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪




এবার সরানো হলো এসবি প্রধান মনিরুলকে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৩ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রধানের দায়িত্ব থেকে মো. মনিরুল ইসলামকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাকে পুলিশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক হিসেবে সংযুক্ত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ অধিশাখা-১ এর উপসচিব মো. মাহাবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, মো. মনিরুল ইসলামকে পুলিশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক হিসেবে সংযুক্ত করা হয়েছে। তার স্থলে বাংলাদেশ রেলওয়ে পুলিশের ডিআইজি মো. শাহ আলমকে পদায়ন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৪ মার্চ পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট প্রধান থেকে মো. মনিরুল ইসলামকে এসবি প্রধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

তিনি ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষার মাধ্যমে এএসপি হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন। মনিরুল ইসলাম গোয়েন্দা শাখায় ৯ বছর এবং স্পেশাল ব্রাঞ্চে দুই বছর দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এ ছাড়া তিনি সিটিটিসির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা কর্মকর্তা। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশ পুলিশ পদক ও রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক পেয়েছেন তিনি।

নিউজ ট্যাগ: মো. মনিরুল ইসলাম

আরও খবর
প্রত্যাহার হওয়া ২৫ জেলায় নতুন ডিসি

সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪