আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

অভিনয় না করেও যেভাবে কোটি টাকা আয় করেন মালাইকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বয়স বাড়লেই যে মানুষের গ্ল্যামার চলে যাবে তা কিন্তু নয়। অনেকের বয়স বাড়লেও সেটা বুঝতে পারা যায় না। বয়স যে নিজের হাতে তা বুঝিয়ে দিয়েছেন ছাইয়া ছাইয়া গার্ল মালাইকা অরোরা। এখনো সঠিকভাবে নিজের গ্ল্যামার সঠিকভাবেই ধরে রেখেছেন তিনি। কালেভদ্রে আইটেম গানে কোমর দোলালেও অভিনয়ে তাকে সেভাবে পাওয়া যায়নি। তবুও মাসে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করেন তিনি। এখন প্রশ্ন হলো, তার আয়ের উৎস কী?

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালাইকা একটা আইটেম ড্যান্স করতে যা টাকা নেন, তা একজন নায়িকা গোটা ছবির জন্য পান না। এ জন্য দুই কোটি টাকা নেন তিনি। মডেলিং ও ফ্যাশন শোয়ের জন্য নেন তিন থেকে সাত লাখ টাকা। আর রিয়েলিটি শোয়ের জন্য এপিসোডপ্রতি লাখ টাকার বেশি নেন। এসব রোজগারের মাধ্যমে ২০২২ সালে মালাইকার সম্পত্তির পরিমাণ ১০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। 

আরও পড়ুন>> প্রতারণার অভিযোগে জেরিন খানের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বরাবরই আলোচনায় থাকেন মালাইকা অরোরা। আরবাজ খানের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর হাঁটুর বয়সী অর্জুন কাপুরের সঙ্গে লিভ-ইন করছেন তিনি। যদিও ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর মানলে, আজকাল তাদের সম্পর্কটা ভালো যাচ্ছে না। শোনা যাচ্ছে, প্রেমের সম্পর্কে ইতি টানতে চলেছেন তারা।

মালাইকা এখনো যেভাবে নিজেকে গ্ল্যামারাস রেখেছেন তাতে অনেকেই তাকে ঈর্ষার চোখে দেখে থাকেন। বেশির ভাগ মানুষ যেটা বলেন যে নারীর ৩৬-২৪-৩৬ মাপ হলো সেক্সি মাপ। আর মালাইকা এই বয়সে এসেও ৩৬-২৪-৩৬ মাপ ঠিক ধরে রেখেছেন। আর প্রতিদিন নিয়ম করে জগিং বা অন্যান্য এক্সারসাইজ তাকে এখনো ঠিক আগের মতোই সুন্দর রেখেছে।


আরও খবর
কমলা হ্যারিসকে সমর্থন জানালেন টেলর সুইফট

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




এইচএসসিতে অটোপাসের সিদ্ধান্ত আসতে পারে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের স্থগিত পরীক্ষাগুলো দিতে অনইচ্ছুক পরীক্ষার্থীরা। এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে অটোপাস দেওয়ার দাবি তাদের। এ কারণে কয়েকদিন ধরে ঢাকাসহ সারা দেশে মানববন্ধন, বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি করছেন শিক্ষার্থীরা।

নতুন রুটিন অনুযায়ী, স্থগিত পরীক্ষাগুলো আগামী ১১ সেপ্টেম্বর হওয়া কথা ছিল। তবে পুনর্বিন্যাসকৃত সময়সূচি (রুটিন) বাতিল হতে পারে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ এমন নির্দেশনা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মোর্চা আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির বৈঠকে এ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এছাড়া শিক্ষা বোর্ডে দিনভর বিক্ষোভ করা শিক্ষার্থীদেরও বিষয়টি প্রকাশ্যে জানিয়ে দিয়েছেন বোর্ডের কর্মকর্তারা। সোমবার দিনভর ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে অবস্থান নিয়ে স্লোগানে স্লোগানে দাবি জানাতে থাকেন পরীক্ষার্থীরা।

সোমবার দুপুরের দিকে শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে জানান বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার। বিকালে মন্ত্রণালয়ে যোগ দেওয়া নতুন সিনিয়র সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ রুটিন বাতিল করতে বোর্ড চেয়ারম্যানকে মৌখিক নির্দেশনা দেন। এরপরই বোর্ড প্রাঙ্গণে জড়ো হওয়া শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে ঢাকা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নতুন রুটিন বাতিল করার কথা জানান। আর অটোপাসের যে সিদ্ধান্ত সেটি প্রধান উপদেষ্টা ঘোষণা দিতে পারেন বলে শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করেন।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক আবুল বাশার বলেন, আগামী ১১ সেপ্টেম্বর থেকে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য যে রুটিন প্রকাশ করা হয়েছিল, তা শিক্ষা সচিব বাতিলের মৌখিক নির্দেশ দিয়েছেন। তার মানে রুটিন বাতিল করা হবে।

অটোপাস দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, এ বিষয়টি আমার এখতিয়ারে নেই। প্রধান উপদেষ্টা তোমাদের এ বিষয়টি জেনেছেন। প্রধান উপদেষ্টা, শিক্ষা উপদেষ্টা, সচিব স্যাররা মিটিং করবেন। সেখান থেকে তোমাদের বিষয়টি নিয়ে ঘোষণা দিতে চান তারা। শুধু রুটিন বাতিল নয়। তোমাদের আরও যেসব দাবিগুলো আছে, সেগুলোও লিখে আমরা মন্ত্রণালয়ে পাঠাব। যতদূর জেনেছি, সিদ্ধান্ত তোমাদের অনুকূলে আসবে।

জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, মন্ত্রণালয়ে শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো জানিয়েছিলাম। সেখান থেকে কিছু মৌখিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেটা নিয়ে আবার আগামীকাল মঙ্গলবার সভা হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে প্রধান উপদেষ্টা, শিক্ষা উপদেষ্টা, শিক্ষা সচিব, বোর্ড চেয়ারম্যানরা অংশ নিতে পারেন। সেখানেই সব কিছু চূড়ান্ত হবে।

গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। রুটিন অনুযায়ী ৮ দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর আর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার। সূচি অনুযায়ী, এখনো ১৩ দিনের মোট ৬১টি বিষয়ের পরীক্ষা বাকি রয়েছে।


আরও খবর
ইউজিসিতে দুই সদস্য নিয়োগ

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




মহাকাশ স্টেশন ধ্বংস করতে ১০ হাজার কোটি টাকার চুক্তি

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

সবকিছুর শুরু যেমন আছে, তেমনি শেষও আছে। মহাকাশে সভ্যতার ইতিহাস গড়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের আয়ুও প্রায় শেষের দিকে। ২০৩১ সাল নাগাদ এটিকে ছুঁড়ে ফেলা হবে প্রশান্ত মহাসাগরের দুর্গম নিমো পয়েন্ট এলাকায়। স্টেশনটি ধ্বংস করতে ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের সাথে ১০ হাজার কোটি টাকার চুক্তিও করে ফেলেছে নাসা।

প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে মানুষের সবচেয়ে বড় সাফল্য- এই স্টেশন তৈরি হয়েছে ৪ দেশ ও একটি সংস্থার উদ্যোগে। যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া স্টেশনটির নেতৃত্বে থাকলেও ইউরোপ, কানাডা এবং জাপান রয়েছে সহযোগীর ভূমিকায়।

পৃথিবীর বাইরে মানুষের একমাত্র স্থায়ী আবাসস্থল আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন, আইএসএস। নির্মাণ কাজ শুরু ১৯৯৮ সালে। আর আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু ২০০০-এ।ভাসমান এই গবেষণাগারে প্রথম পা রাখেন দুই রুশ নভোচারী সের্গেই ক্রিকালেভ ও ইউরি গিডজেনকো, যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী উইলিয়াম শেফার্ড।

এ পর্যন্ত ২০ দেশের ২শ'র বেশি নভোচারীর পা পড়েছে এই মহাকাশ কেন্দ্রে। বলা হয়, যাত্রা শুরুর পর থেকে এটি কখনো মানবশূন্য থাকেনি। ছয় রুমের এই স্টেশনে রয়েছে মাইক্রো গ্রাভিটি নিয়ে গবেষণাগার। এছাড়া পানি বিরুদ্ধ করা এবং ক্যান্সারের মতো রোগের চিকিৎসা নিয়ে গবেষণা হয় সেখানে। এ পর্যন্ত এখানে প্রায় ৩ হাজার ৩শ গবেষণা চালিয়েছে বিজ্ঞানীরা।

প্রতিবছর এটি পরিচালনায় নাসার খরচ ৪শ কোটি ডলার। ২৪ বছরের দীর্ঘ সফরে মহাকাশে পর্যটন ভ্রমণ, সিনেমার শুটিংয়ের মতো অনেক ইতিহাসের সাক্ষী হয়েছে এই আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্র।

তবে এখন বয়সের ভারে প্রায় ন্যুব্জ আইএসএস। যান্ত্রিক ও প্রযুক্তিগত নানা সমস্যার কারণে ভোগান্তিতে পড়ছেন নভোচারীরা। গেল জুনে ৮ দিনের জন্য আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে গিয়ে আটকে গেছেন নাসার দুই নভোচারী বুচ উইলমোর ও সুনিতা উইলিয়ামস। কারিগরি ত্রুটির কারণে ২০২৫ সাল পর্যন্ত মহাকাশ কেন্দ্রেই থাকতে হবে দু'জনকে।

তাই মহাকাশ বিজ্ঞানের এই অনন্য কীর্তি ২০৩০ সাল পর্যন্ত টিকে থাকবে পৃথিবীর কক্ষপথে। এরপর মহাকাশযানের কবরস্থান নামে খ্যাত নিমো পয়েন্টে ডুবিয়ে ফেলা হবে আইএসএস'কে।

ফুটবল মাঠের আয়তনের সমান এই স্টেশনকে মহাকাশ থেকে পৃথিবীর বুকে নামিয়ে আনা সহজ হবে না বিজ্ঞানীদের জন্য। এরই মধ্যে এটিকে ধ্বংস করতে স্পেসএক্সের সাথে ৮৪৩ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে নাসা।

এটিকে কক্ষপথ থেকে টেনে নামাতে ডি-অরবিট ভেহিকল নামের বিশেষ একটি যান তৈরি করবে ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান।


আরও খবর



আনসারের পোশাক নিয়ে আন্দোলনে দুর্বৃত্তরা: ডিজি

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আন্দোলনকারী আনসার সদস্যদের সঙ্গে ব্যাটালিয়ন আনসারের কোনো সম্পর্ক নেই এবং আনসারের পোশাক নিয়ে অন্যরা আন্দোলনে আসেন অন্য উদ্দেশ্যে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ।

গতকাল (রোববার) রাতে এক বার্তায় তিনি এ কথা জানান।

আনসার ডিজি বলেন, বিশৃঙ্খল আন্দোলনকারীরা অঙ্গীভূত আনসার, যাদের সঙ্গে ব্যাটালিয়ন আনসারের কোনো সম্পর্ক নেই। এ ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকার অনুরোধ জানাই।

তিনি আরও বলেন, আন্দোলনকারী অনেকেই আনসার সদস্য নয়; তারা বহিরাগত। তারা আনসারের পোশাক নিয়ে আন্দোলনে আসেন অন্য উদ্দেশ্যে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, হাজার-হাজার আনসার সদস্য সকাল থেকে সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। একপর্যায়ে দুপুর ১২টা থেকে তারা সচিবালয়কে অবরুদ্ধ করে রাখেন। এতে সবগুলো গেট বন্ধ হয়ে যায়। বিকেল ৫টায় অফিস ছুটি হলেও রাত সাড়ে ১০টার আগে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বের হতে পারেননি।

সরেজমিনে দেখা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে আটক রাখার খবরে সচিবালয়ের উদ্দেশে রওনা হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় আনসার সদস্যরা শিক্ষার্থীদের ধাওয়া করে। এ সময় কয়েকজনকে লাঠিপেটা করেন আনসার সদস্যরা। পরে শিক্ষার্থীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ধাওয়া দিলে আনসার সদস্যরা পালিয়ে যান।

প্রথমদিকে দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হলেও একপর্যায়ে সেনাবাহিনী ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।


আরও খবর



আমির হোসেন আমুর ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৮ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য আমির হোসেন আমু ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। রোববার সংস্থাটি এ নির্দেশ দেয়।

এর ফলে নিজেদের ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়ী ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন না আমির হোসেন আমু ও তার পরিবারের সদস্যরা।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংসদ সদস্য আমির হোসেন আমু ১৪ দলেরও মুখপাত্র। তিনি ২০১৪ থেকে ২০১৮ মেয়াদে শিল্পমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

গত জানুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচনে জয় নিয়ে টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আসেন শেখ হাসিনা। তবে কোটা সংস্কার ঘিরে জুন মাসে শুরু হওয়া ছাত্র বিক্ষোভ জুলাইয়ের শেষ ও আগস্টের শুরুর দিকে ব্যাপক সরকারবিরোধী আন্দোলন রূপ নেয়। তীব্র গণ-আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।

শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পর এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন সাবেক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও এমপির ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা হয়েছে। এর মধ্যে আছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, তার স্ত্রী নূরান ফাতিমা ও মেয়ে নাফিসা জুমায়না মাহমুদ, সাবেক ভূমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তার স্ত্রী রুখমিলা জামান চৌধুরী, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত এবং তার স্ত্রী শারমিন মুশতারী, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাঈদ আহমেদ পলক ও তার স্ত্রী আরিফা জেসমিন কনিকা।


আরও খবর



যেসব জেলায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিভিন্ন এলাকা থেকে নামছে বানের পানি। এতে কিছুটা উন্নতি হয়েছে ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির। তবে ফেনী সদর ছাড়া বাকি উপজেলাগুলো এখনও পানির তলে। এ সব এলাকা এখনও বিদ্যুৎ ও মোবাইল নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন। পানি নামতে শুরু করায় নৌকা ভাড়া করে স্বজনদের খুঁজতে বেরিয়েছেন অনেকে।

কুমিল্লাতেও কিছুটা উন্নতি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতির। আর আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরেছেন মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জের বেশিরভাগ মানুষ। এদিকে গতকাল শনিবার রাত ১০টা থেকে থেমে থেমে বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীতে আবারও বাড়ছে র পানি। এছাড়া ফেনীর বন্যার পানিও চাপ দিয়েছে এ জেলায়। সরকারি হিসাবে জেলায় প্রায় ২০ লাখ মানুষ পানিবন্দি।

এদিকে, শুক্রবার থেকে নোয়াখালীর বন্যার পানি রহমতখালীসহ খালসহ বিভিন্নভাবে ঢুকছে লক্ষ্মীপুরে। এতে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার কয়েকটি ওয়ার্ড ও পূর্বাঞ্চলের ইউনিয়নগুলোর অধিকাংশ এলাকার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্রের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মেহেদী হাসান জানিয়েছেন,  ফেনী-কুমিল্লাসহ বিভিন্ন এলাকার নদ-নদীর পানি কমছে। মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হলেও তেমন বাড়ার সম্ভাবনা নেই। সিলেট ও মৌলভীবাজারের দিকেও নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। এতে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।

আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ জানান, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রামে ভারি বর্ষণের সম্ভাবনা আছে। এছাড়া দেশের অন্যান্য স্থানে হালকা থেকে মাঝারি বর্ষণ হতে পারে।


আরও খবর