আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

পা ফাটাও হতে পারে কঠিন যে রোগের লক্ষণ

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ২৮ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

শীতে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কমতে শুরু করে। ঠান্ডা আবহাওয়ায় ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। এ কারণে শীতে ত্বক, ঠোঁটসহ পা ফাটার সমস্যায় কমবেশি সবাই ভোগেন। পা ফাটার অন্যতম কারণ হলো নিয়মিত পা পরিষ্কার না রাখা ও যত্ন না নেওয়া। তবে সব সময় যে অযত্নের কারণেই পা ফাটে তা কিন্তু নয়, পা ফাটা কঠিন কোনো রোগের লক্ষণও হতে পারে। বিশেষ করে হাত-পায়ের চামড়া ফেটে রক্ত বের হওয়ার ঘটনা কিন্তু সব সময় স্বাভাবিক নয়। এমন লক্ষণ কঠিন শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিত দেয়।

এ বিষয়ে ভারতীয় চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. সন্দীপন ধর জানান, শীতে পা ফাটার সমস্যা সব সময় সাধারণ বিষয় নয়। এটি হতে পারে অন্যান্য রোগের কারণে। জেনে নিন পা ফাটা কোন কোন রোগের লক্ষণ-

হেরিডিটারি পামোপ্লান্টার কেরাটোডার্মা: জিনবাহিত এই ব্যাধির কারণে ত্বকে মোটা স্তর পড়ে। যা স্বাভাবিকের চেয়ে ৪০ শতাংশ বেশি মোটা হয়। এমন রোগীদের হাত-পা খুব বেশি ফাটে। যদিও এর কোনো দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা নেই। এই ব্যাধি চিকিৎসা হিসেবে ফিজিওথেরাপির পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। শীতে এ সমস্যা আরও বেড়ে যায়। এ রোগে যারা এরই মধ্যে ভুগছেন তাদের শীত আসতেই সতর্ক থাকতে হবে।

সোরিয়াসিস: এই চর্মরোগ জিনবাহিত নয়। এক্ষেত্রে হাত-পায়ে লাল চাকা চাকা দাগ হতে পারে। এমনকি চুলকানি ও ত্বকের চামড়া ওঠা এ রোগের লক্ষণ। এ রোগের আরও একটি উপসর্গ, হাত-পা ফেটে যাওয়া। সোরিয়াসিসে আক্রান্তদের পা ফেটে রক্তও বের হতে পারে। শীতকালে এই ফাটা বেশি বাড়ে। একই সঙ্গে প্রচণ্ড ব্যথা ও জ্বালা বাড়তে পারে। এই রোগের চিকিৎসা দীর্ঘদিন ধরে করা হয়। খাওয়ার ওষুধের পাশাপাশি চিকিৎসক ফাটা জায়গায় লাগানোর জন্য অ্যান্টি-ব্যাকটিরিয়াল ক্রিম, ফুসিডিক অ্যাসিড ক্রিম দেওয়া হয়। পেট্রোলিয়াম জেলি বা ভালো মানের ময়েশ্চারাইজারও এই সোরিয়াসিস নিরাময়ে কাজ করে।

অ্যাকজিমা বা অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস: সোরিয়াসিসের চেয়ে এই রোগ সারতে কম সময় লাগে। এক্ষেত্রেও পা ফাটতে পারে। ওষুধের প্রয়োগে কমে যায় এই সমস্যা। ত্বকে লাগানোর ক্রিম দুটি ক্ষেত্রেই মূলত এক। তবে খাওয়ার ওষুধের মধ্যে অবশ্যই বিশেষ তফাত আছে।

পিটরিয়াসিস রুবরা পাইলারিস (পিআরপি): এটিও এক ধরনের জিনবাহিত রোগ। এই রোগে আক্রান্তদের হাত-পা শেতে এলেই অত্যধিক শুষ্ক হয়ে ফাটতে শুরু করে। সোরিয়াসিসেসর মতোই পা ফেটে রক্ত বের হতে পারে। এ রোগের চিকিৎসায় খাওয়ার ওষুধ ও পায়ে লাগানোর ক্রিম দেওয়া হয়।

পা ফাটা প্রতিরোধে করণীয়:  মোজা পরার অভ্যাস করুন। প্রতিদিন লবণ পানিতে পা ভিজিয়ে রাখুন। পিউমিস স্টোন দিয়ে নিয়মিত পা স্ক্রাব করুন। গোসলের আগে ভালো করে নারকেল তেল মাখলে ও পরে গ্লিসারিন ব্যবহার করুন।

নিউজ ট্যাগ: পা ফাটা

আরও খবর



দেশে এলো এক হাজার টন আলু

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

চাহিদা বাড়ায় যশোরের শার্শার বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আবারও ভারত থেকে আলু আমদানি করা হয়েছে। চার চালানে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে এক হাজার মেট্রিক টন আলু এসেছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।

তিনি বলেন, ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে গত ১৩ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৪ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৯ মার্চ ১২ ট্রাকে ৩০০ মেট্রিক টন এবং শেষ ২৪ মার্চ রাতে আরও ১২ ট্রাকে ৩০০ টন আলু আমদানি করা হয়। আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস।

মিজানুর রহমান বলেন, আলুর চালান বন্দর থেকে খালাস নিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছে ট্রান্সমেরিন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠান। আশা করি, দ্রুতই খালাস হয়ে যাবে।

এদিকে বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, আমদানিকৃত আলুর তিনটি চালানের ৭০০ টন এরইমধ্যে বন্দর থেকে ছাড়করণ করা হয়েছে। শেষ চালানের ১২ ট্রাকের ৩০০ টন আলু বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ২ ডিসেম্বর তিন ট্রাকে ৭৪ টন আলু আমদানি হয়। এরপর চলতি বছরের মার্চ মাসে চারটি চালানে আরও এক হাজার টন আলু আমদানি করা হয়েছে।


আরও খবর
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




শিল্প-সংস্কৃতির উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

শিল্প ও সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে মুক্তি ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক প্রামাণ্যচিত্র উৎসব দ্বাদশ লিবারেশন ডকফেস্ট বাংলাদেশ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও মেন্টর এক্সপোজিশন অব ইয়াং ফিল্ম ট্যালেন্ট নীলোৎপল মজুমদার এবং ভারতের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত চলচ্চিত্র নির্মাতা হাওবাম পবন কুমার। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য প্রদান করেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি আসাদুজ্জামান নূর এমপি এবং মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ও উৎসব পরিচালক মফিদুল হক। অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য প্রদান করেন মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি ও সদস্য সচিব সারা যাকের।

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ যে চিন্তা-চেতনা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছে সেটি হলো একটি অসাম্প্রদায়িক, আধুনিক ও শান্তিপূর্ণ সমাজ তৈরি হবে, যেখানে উগ্রবাদ-মৌলবাদের কোনো জায়গা থাকবে না। এ রকম একটি সমাজ তৈরি করতে গেলে আমাদের শিল্প ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে অনেক বেশি বিনিয়োগ দরকার।

তিনি আরও বলেন, ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ হওয়ার জন্য কতগুলো ভিত্তি দরকার। এ ভিত্তিগুলো তৈরি করার জন্য আমাদের অনেক অর্জন ইতোমধ্যে হয়েছে। গত পনেরো বছরে আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়ন অনেক হয়েছে, আরও উন্নয়ন করতে হবে। তবে আগামী পাঁচ বছর শিল্প ও সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য আমাদের বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। কারণ আমরা যদি উগ্রবাদ, মৌলবাদ ও অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করতে চাই, তাহলে শিল্প ও সাংস্কৃতির চেয়ে বড় কোন অস্ত্র হতে পারে না। শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি উন্নয়ন এখন আমাদের দরকার। একইসাথে শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি অঙ্গণে উদ্ভাবনী মেধা খুবই দরকার।

প্রতিমন্ত্রী আরও যোগ করেন, রাষ্ট্রের কাজ অর্থনৈতিকভাবে শিল্পকে সহযোগিতা দেওয়া এবং এগিয়ে নেয়া যাতে যে মেধার জন্ম হয় সমাজে সেটা বিকশিত হতে পারে, শিল্পের মাধ্যমে আরো মানবতা ও মানবিকতা ছড়িয়ে যেতে পারে। দিন শেষে আমরা মানবিক বিশ্ব গড়তে চাই ও বিশ্ব নাগরিক হতে চাই।

তিনি আরও বলেন, আমরা সুস্থ শিল্প বিকাশের পরিবেশ দেশে নিশ্চিত করতে চাই। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আমরা এই কাজটি করার চেষ্টা করবো।


আরও খবর



ইতিকাফের সময় গোসল ফরজ হলে করণীয়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ধর্ম ও জীবন

Image

ইতিকাফ বলা হয়, বিশেষ নিয়তে বিশেষ অবস্থায় আল্লাহ তায়ালার আনুগত্যের উদ্দেশ্যে মসজিদে অবস্থান করাকে। ইতিকাফরত অবস্থায় বান্দা নিজেকে আল্লাহর ইবাদতের জন্য দুনিয়ার অন্য সব কিছু থেকে আলাদা করে নেয়। ঐকান্তিকভাবে মশগুল হয়ে পড়ে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের নিরন্তর সাধনায়।

ইতিকাফের মাহাত্ম্য ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে শাহ ওয়ালি উল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি রহ. বলেন, মসজিদে ইতিকাফ হচ্ছে হৃদয়ের প্রশান্তি, আত্মার পবিত্রতা ও চিত্তের নিষ্কলুষতা; চিন্তার পরিচ্ছন্নতা ও বিশুদ্ধতা।

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, আমি ইবরাহিম ও ইসমাইলকে আদেশ করলাম, তোমরা আমার গৃহকে তাওয়াফকারী, ইতিকাফকারী ও রুকু-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র করো। (সূরা বাকারা, আয়াত : ১২৫)

মদিনায় অবস্থানকালে রাসূলুল্লাহ সা. প্রতিবছরই ইতিকাফ পালন করেছেন। শত ব্যস্ততা সত্ত্বেও রমজানে তিনি ইতিকাফ ছাড়েননি। আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সা. প্রতি রমজানে ১০ দিন ইতিকাফ করতেন, তবে যে বছর তিনি ইন্তেকাল করেন, সে বছর তিনি ২০ দিন ইতিকাফে কাটান। (বুখারি, হাদিস : ১৯০৩)

ইতিকাফের সময় দুনিয়াবি সব কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হয়। এ সময় প্রয়োজন ছাড়া মসজিদ থেকে বের হলে ইতিকাফ ভেঙে যাবে। তবে কারো যদি স্বপ্ন দোষের কারণে গোসল ফরজ হয় তাহলে তার করণীয় বিষয়ে ইসলামি আইন ও ফেকাহশাস্ত্রবিদদের মতামত হলো

ইতিকাফের সময় কারো গোসল ফরজ হলে এমন ব্যক্তি তাৎক্ষণিক তায়াম্মুম করে মসজিদ থেকে বের হয়ে গোসল করে নেবেন। আর যদি তায়াম্মুম করার মত কোনো কিছু না পায় তাহলে দ্রুত মসজিদ থেকে বের হয়ে গোসল করে আসবে। মসজিদের বাইরে গোসল ছাড়া অন্য কোনো কাজ বা বিষয়ে সামান্য সময়ও ব্যয় করা যাবে না। (রদ্দুল মুহতার ১/৪১০;)

নিউজ ট্যাগ: ইতিকাফ

আরও খবর
কুরবানি ঈদ কবে, জানাল আরব আমিরাত

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

শুক্রবারের বিশেষ ৪ আমল

শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪




বান্দরবানে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানে সশস্ত্র গোষ্ঠী কেএনএফ-এর বিরুদ্ধে যৌথ অভিযানের প্রস্তুতি নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। শনিবার (৬ এপ্রিল) ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে বান্দরবানে যান তিনি।

সফরকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। পরে দুপুরে বান্দরবান সার্কিট হাউসে মতবিনিময় শেষে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন তিনি। ঢাকা থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে গিয়েছেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।

গত ৩ দিনে পরপর কয়েকটি হামলা, ব্যাংক ডাকাতি, অপহরণ, গোলাগুলি ও অস্ত্র লুটের ঘটনার পর, কুকি চিনের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নিয়ে আজ থেকেই সমন্বিত অভিযান শুরুর কথা রয়েছে।

র‍্যাব জানায়, যৌথ অভিযান কেএনএফ সন্ত্রাসীদের নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত চলবে। এই অভিযানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, র‍্যাব, বিজিবি ও পুলিশ অংশ নিচ্ছে।

র‍্যাব আরও জানায়, বান্দরবান জেলায় বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক সংগঠন রয়েছে। তাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠতা, উত্তরসূরিদের অনুপ্রেরণা ও বিশ্বে তাদের সহযোগীদের সক্ষমতা জানান দিতেই এ ঘটনাটি কেএনএফ সশস্ত্র সদস্যরা ঘটিয়েছে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে। এর আগেও কুকি-চিন সদস্যরা টাকার বিনিময়ে জঙ্গিদের অস্ত্র পরিচালনা প্রশিক্ষণ দেয়াসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল।


আরও খবর



দুপুরের মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের পাঁচ জেলায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। সেই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। সোমবার (০১ এপ্রিল) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ এবং সিলেট জেলার ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে, আবহাওয়া অফিসের অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তার কাছাকাছি এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় আগামী কয়েক দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে অস্থায়ী দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।


আরও খবর