আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

পবিত্র রমজানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ক্রেতারা খুশি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দ্রব্যমূল্য নিয়ে মানুষের দুর্ভাবনা কাটছেই না। রমজান ঘিরে পণ্যের দাম এখন আরও চড়া। বিশেষত, নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য কিনতে বাজারে গিয়ে কপালে ভাঁজ পড়ছে ক্রেতাদের। ঊর্ধ্বমূল্যের বাজারে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন অনেকে। সবচেয়ে বেশি বেকায়দায় সীমিত আয়ের মানুষেরা। তবে রমজানে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিচ্ছে সুলভ মূল্যে পণ্য বিক্রির ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্র।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পবিত্র রমজান মাসে রাজধানীতে সুলভ মূল্যে দুধ, ডিম ও মাংসের ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কার্যক্রম শুরু হয়েছে। প্রথম রোজা থেকে শুরু হওয়া এ কার্যক্রম চলবে ২৮ রোজা পর্যন্ত। রমজান মাসে কম দামে এসব পণ্য পেয়ে খুশি ক্রেতারা।

তারা বলছেন, বাজারে মাংস, দুধ, ডিমের যে দাম সে তুলনায় এখানে অনেকটা কম। ফলে সামর্থ্যের মধ্যে এসব পণ্য কেনা সম্ভব হচ্ছে। তবে বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে গতবারের তুলনায় দাম বাড়ানোর বিষয়টি পুনর্বিবেচনার কথা বলছেন তারা।

সোমবার (২৭ মার্চ) সকালে সচিবালয়ের পাশে আবদুল গণি রোডে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্রে আসা ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

পাশের এলাকা থেকে কেনাকাটা করতে আসা মো. শরীফ বলেন, আমার এলাকায় এই বিক্রয়কেন্দ্র নেই। তাই এখানে এসেছি। আমি এখান থেকে মুরগির মাংস, গরুর মাংস আর ডিম নিলাম। বর্তমানে বাজারে যে দাম আমাদের জন্য সেটা কেনা খুব কঠিন, সেই হিসাবে সুলভ মূল্যে পণ্য পেয়ে আমাদের বেশ সুবিধা হচ্ছে।

রাজধানীর একটি প্রতিষ্ঠানে সিকিউরিটি গার্ডের চাকরি করা আবুল হাসেম বলেন, আমার বাসা সিদ্দিকবাজার। আমি গতকালও এখান থেকে বাজার করেছি। আজ মুরগির মাংস এক কেজি, দুধ দুই লিটার ও এক ডজন ডিম নিলাম। বাজারের চেয়ে এখানে দাম অনেক কম। এতে আমাদের খুব উপকার হচ্ছে। সারাদেশে এই কার্যক্রম আরও বাড়ানো উচিত।

সকাল ৯টায় নির্ধারিত স্থানে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্র থাকার কথা থাকলেও বরাবরের মতো আজও বিলম্বে পৌঁছেছে গাড়ি। এ বিষয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মূলত সকালে ড্রেসিং করে মুরগিগুলো আনা হয়। আর খামারিদের কাছ থেকে ডিমগুলো পাওয়া যায় সকালে। সব পণ্য সংগ্রহ করে তা গাড়িতে লোড করতে সময় লাগে। এছাড়া সড়কে যানজটও থাকে। এসব কারণে সবসময় সঠিক সময়ে পৌঁছানো যায় না।

আবদুল গণি রোডের বিক্রয়কেন্দ্রের বিক্রয়কর্মী শহিদুল ইসলাম বাবু বলেন, আমরা আজ একটু বিলম্বে পৌঁছেছি। সড়কে যানজট আছে, আর মাল লোড হতেও সময় লাগে। আমরা ক্রেতাদের ভালো সাড়া পাচ্ছি। আমাদের এখানে দুপুর দুইটা-আড়াইটার মধ্যে সব পণ্য বিক্রি হয়ে যায়। আমরা লাইন সিরিয়াল করে পণ্য বিক্রি করছি।

ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্রের গাড়ির চালক হৃদয় বলেন, একজন ব্যক্তি এখান থেকে সর্বোচ্চ এক কেজি গরুর মাংস, এক কেজি খাসির মাংস, এক কেজি মুরগির মাংস, এক ডজন ডিম, এক লিটার দুধ নিতে পারছেন। প্রতিদিন আমরা গরুর মাংস ১০০ কেজি, খাসি ৪০-৫০ কেজি, মুরগি ৫০ কেজি, ১২০০ পিস ডিম ও দেড়শো লিটার দুধ নিয়ে আসি।

রাজধানীর নতুনবাজার (বাড্ডা), কড়াইল বস্তি, খামারবাড়ি, আজিমপুর মাতৃসদন, গাবতলী, দিয়াবাড়ী (উত্তরা), জাপান গার্ডেন সিটি, ৬০ ফুট রোড, খিলগাঁও (রেলক্রসিংয়ের দক্ষিণে), সচিবালয়ের পাশে (আবদুল গণি রোড), সেগুনবাগিচা (কাঁচাবাজার), আরামবাগ, রামপুরা, কালশী (মিরপুর), যাত্রাবাড়ী (মানিকনগর গলির মুখে), বছিলা, হাজারীবাগ (সেকশন), লুকাস মোড় (নাখালপাড়া), নয়াবাজার (পুরান ঢাকা) এবং কামরাঙ্গীর চর এলাকায় সুলভ মূল্যে এসব পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। এ বছর প্রাথমিকভাবে গরুর মাংস প্রতি কেজি ৬৪০ টাকা, খাসির মাংস ৯৪০ টাকা, ড্রেসড ব্রয়লার প্রতি কেজি ৩৪০ টাকা, দুধ প্রতি লিটার ৮০ টাকা এবং ডিম প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যে বিক্রয় করা হচ্ছে।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দুধ, ডিম ও মাংসের সরবরাহ ও মূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে রমজান মাসে জনসাধারণ যেন প্রাণিজ আমিষ ও পুষ্টির চাহিদা মেটাতে পারে সে লক্ষ্যে ব্যবসায়ী, উৎপাদনকারী ও সাপ্লাই চেইন সংশ্লিষ্ট সবাইকে সঙ্গে নিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।


আরও খবর



পহেলা বৈশাখ : পথের বাঁকে বাঁকে নিরাপত্তার আঁচ

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নতুন সূর্য ওঠার মধ্য দিয়ে ১৪৩১ বঙ্গাব্দের প্রথম প্রভাতেই শুরু হয়েছে বর্ষবরণ। এদিন ভোর থেকে রমনার বটমূল থেকে গান, কবিতায় বরণ করা শুরু হয় বাংলা নতুন বছর ১৪৩১।

এদিকে সকালে সোয়া ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা থেকে বেরোয় মঙ্গল শোভাযাত্রা। বর্ষবরণ ও মঙ্গল শোভাযাত্রায় নিরাপত্তা দিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা পথের বাঁকে বাঁকে নিরাপত্তার আঁচ তৈরি করেছে।

রোববার (১৪ এপ্রিল) নববর্ষের প্রথম দিন সকালে রাজধানী শাহবাগ মোড়কে কেন্দ্র করে বাংলামোটর, মৎস ভবন মোড়, টিএসসি রোড এবং কাটাবনের দিকে যাওয়ার প্রতিটি প্রধান সড়কের বাইরে পাশের রোডগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

গুরুত্বপূর্ণ রোডগুলোতে দৃশ্যমান আইনশৃঙ্খলা সদস্যদের মোতায়েন করে রাখা হয়েছে। এছাড়া সার্বিক নিরাপত্তা দিতে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা সাদা পোশাকে দায়িত্ব পালন করছেন। র‍্যাবকেও দৃশ্যমান টহল দিতে দেখা গেছে। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ শাহবাগ মোড়ে প্রায় শতাধিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। তৈরি করা হয়েছে ওয়াচ টাওয়ার।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একজন সদস্য বলেন, সার্বিক বিষয় নিরাপত্তা দিতেই বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

এদিকে গতকাল শনিবার (১৩ এপ্রিল) রমনা বটমূলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালি জাতিসত্তার অসাম্প্রদায়িক চেতনার প্রকাশ। এ কারণে বার বার এ আয়োজনে আঘাত হানা হয়েছে, জঙ্গি হামলা হয়েছে। তাই সবকিছু মাথায় রেখেই আমাদের নিরাপত্তা পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট কোনো হামলার শঙ্কা নেই।

তিনি বলেন, পহেলা বৈশাখ বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে দিনটি সারাদেশে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনায় পালিত হবে। প্রধান অনুষ্ঠান ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রমনা বটমূল, সংসদ ভবন এলাকা, হাতিরঝিল, রবীন্দ্র সরোবরসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। ডিএমপির পক্ষ থেকে সব অনুষ্ঠান ঘিরেই ব্যাপক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

যেসব জায়গায় অনুষ্ঠান হবে সিসিটিভি দিয়ে পুরো এলাকার নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণ করা হবে। এছাড়া, ওয়াচ টাওয়ার, ড্রোনের মাধ্যমে আশে-পাশের এলাকায় নজরদারি করা হবে। পুরো এলাকা এসবির ইক্যুইপমেন্ট ও ডিএমপির ডগ স্কোয়াডের মাধ্যমে সুইপিং করা হবে, এরইমধ্যে এসব কাজ শুরু হয়েছে। বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট স্ট্যান্ডবাই থাকবে।


আরও খবর



রামুতে বাবা-ছেলেকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

কক্সবাজারের রামুতে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের ধারারো অস্ত্র ও গুলিতে বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন।

রবিবার দিবাগত রাতে উপজেলার গর্জনিয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের থোয়াইংগাকাটা ঘোনারপাড়া গ্রামে এঘটনা ঘটে। গরু পাচারের বিরোধের জেরে এই হত্যা বলে দাবি করা হলেও পুলিশ বলছে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই এ হত্যাকাণ্ড।

নিহতরা হলেন গর্জনিয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের থোয়াইগ্যাকাটা এলাকার মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে জাফর আলম (৫২) ও তার ছেলে মোহাম্মদ সেলিম (৩৩)।

পুলিশের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, সোমবার রাতে একটি খোলা দোকানের সামনে ক্যারম খেলছিল বাবা-ছেলেসহ গ্রামের ক'জন। এমন সময় একদল সশস্ত্র দুর্বৃত্ত এলোপাতাড়ি গুলি করার পাশাপাশি ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাবা-ছেলের ওপর হামলা করে। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তারা।

পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাতেই কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।

রামু থানার ওসি আবু তাহের দেওয়ান বলেন, সুরতাহাল প্রতিবেদন থেকে আমরা জানতে পেরেছি নিহতদের শরীরে ধারারো অস্ত্রের আঘাত ও গুলির চিহ্ন রয়েছে। তবে কিসের আঘাতে তাদের মৃত্যু হয়েছে জানতে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এঘটনা ঘটিযেছে দুর্বৃত্তরা। ঘটনার সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জন্য কাজ করছে পুলিশ।


আরও খবর



প্রতিদিন লিপস্টিক ব্যবহার করেন? জেনে নিন কী হয়

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

প্রায় সব নারীরই সাজের অন্যতম অংশ হলো লিপস্টিক। পোশাক, অন্যান্য অনুষঙ্গ, ব্যক্তিত্ব আর রুচি অনুযায়ী নারীরা লিপস্টিকের রং নির্বাচন করেন। যারা লিপস্টিক পছন্দ করেন তাদের একটি বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি। তা হলো, নিয়মিত লিপস্টিক ব্যবহারের অভ্যাস আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কীভাবে? লিপস্টিকে বেশ কিছু বিপজ্জনক উপাদান রয়েছে যা মানুষের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং বেশ কিছু স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।

আপনি কি জানেন যে খাবার খাওয়ার সময় লিপস্টিক শরীরে প্রবেশ করে? কেউ লিপস্টিক ব্যবহার করে ভুলবশত তা গিলে ফেললে অ্যালুমিনিয়াম, ক্রোমিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজের মতো বিপজ্জনক পদার্থও পেটে চলে যায়। তাই আপনার লিপস্টিকটি এই ধরনের বিপজ্জনক উপাদান মুক্ত কি না তা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত লিপস্টিক ব্যবহারের ৩টি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জেনে নিন-

শুষ্ক এবং ফাটা ঠোঁট : লিপস্টিক ঠোঁট শুকিয়ে ফেলতে পারে এবং ঠোঁট ফাটার কারণ হতে পারে। এটি উদ্বেগের বিষয়। এক্সফোলিয়েশন এবং ময়েশ্চারাইজেশনের মতো নিয়মিত ঠোঁটের যত্ন নেওয়া জরুরি। এগুলো লিপস্টিক ব্যবহারের ফলে তৈরি শুষ্কতা রোধ করতে সাহায্য করে।

অ্যালার্জি : কোনো কোনো লিপস্টিক হতে পারে ব্যবহারকারীর অ্যালার্জির কারণ। বিশেষ করে সস্তা এবং নন ব্র্যান্ডেড লিপস্টিক ব্যবহার করলে এ ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। স্বনামধন্য প্রসাধনী সংস্থাগুলি কঠোর নিরাপত্তা অনুসরণ করে তাদের পণ্যগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষার পর বাজারে আনে। তাই সেগুলো ব্যবহারে অ্যালার্জির ভয় কম।

পিগমেন্টেশন : লিপস্টিক পরলে কারও কারও ঠোঁটের প্রাকৃতিক রঙ পরিবর্তন হতে পারে। তবে জেনেটিক্স এবং ইউভি এক্সপোজার ঠোঁটের পিগমেন্টেশন নির্ধারণে একটি প্রধান ভূমিকা পালন করে। লিপস্টিক ব্যবহার করার পাশাপাশি ভালো মানের সানস্ক্রিন ঠোঁটের প্রাকৃতিক রঙ ধরে রাখতে সাহায্য করতে পারে।


আরও খবর
হিট স্ট্রোক হলে কী করবেন?

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




তামান্না ভাটিয়াকে সাইবার সেলে তলব

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির আলোচিত অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া এখন বলিউডেরও পরিচিত মুখ। বেশ দাপুটের সঙ্গে কাজ করছেন তিনি। ক্যারিয়ারে দুর্দান্ত সময় পার করছেন। তবে সম্প্রতি বিপাকে পড়েছেন এ তারকা। তাকে তলব করেছে ভারতের মহারাষ্ট্র সাইবার সেল।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সাইবার সেলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মহাদেব অনলাইন গেমিং এবং বেটিং অ্যাপ্লিকেশনের একটি সহায়ক অ্যাপে আইপিএল ম্যাচ দেখতে কথিত প্রচারের জন্য তলব করা হয়েছে তামান্নাকে। দক্ষিণী এই নায়িকাকে আগামী ২৯ এপ্রিল মহারাষ্ট্র সাইবার সেলে হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। সেখানে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

এর আগে গত বছরও কিছু আইপিএল ম্যাচ অ্যাপে অবৈধভাবে স্ট্রিম করা হয়েছিল। এ ব্যাপারে একটি অভিযোগও রয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সেই মামলায় সাক্ষী হিসেবে তার বক্তব্য রেকর্ড করার জন্য ডাকা হয়েছে।

এ মামলায় ইতোমধ্যে মহারাষ্ট্র সাইবার সেল গায়ক বাদশা, অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ও জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের ম্যানেজারদের বক্তব্য নিয়েছে। আর মহাদেব অ্যাপটি অবৈধ অর্থ লেনদেন এবং বাজি ধরার জন্য বিভিন্ন তদন্ত সংস্থার মনিটরিংয়ে রয়েছে।

প্রসঙ্গত, তামান্না ভাটিয়া বাহুবলী এবং নেটফ্লিক্স অ্যান্থলজি লাস্ট স্টোরিজ-২ এর জন্য দর্শকমহলে বহুল পরিচিত।


আরও খবর



ঈদুল ফিতরে বায়তুল মোকাররমে ৫ জামাত

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতরে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত হবে সকাল ৭টায়। পরে এক ঘণ্টা পর পর বাকি ৪টি জামাত হবে। শেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে বেলা পৌনে এগারোটায়।

রোববার (৭ এপ্রিল) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা শায়লা শারমীনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানানো হয়।

প্রথম জামাত : সকাল ৭টা, ইমাম হিসেবে থাকবেন বায়তুল মোকাররমের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন এই মসজিদের মুয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

দ্বিতীয় জামাত : সকাল ৮টা, ইমাম হিসেবে থাকবেন বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মো. এহসানুল হক। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন এই মসজিদের মুয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান ।

তৃতীয় জামাত : সকাল ৯টা, ইমাম হিসেবে থাকবেন বায়তুল মোকাররমের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন এই মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত : সকাল ১০টা, ইমাম হিসেবে থাকবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ইমাম ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী, মুফাসসির। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন বায়তুল মুকাররমের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত : সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে, ইমাম হিসেবে থাকবেন আজিমপুরের মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন বায়তুল মুকাররম মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

এই ৫টি জামাতে কোনো ইমাম অনুপস্থিত থাকলে বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশননের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন।


আরও খবর
কুরবানি ঈদ কবে, জানাল আরব আমিরাত

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪