আজঃ বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪
শিরোনাম

পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ জুন ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

গত শনিবার (২৫ জুন) উদ্বোধনের পরদিন সকাল ৬টায় খুলে দেওয়া হয় দেশের সবচেয়ে বড় অবকাঠামো স্বপ্নের পদ্মা সেতু। ৬.১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই সেতুতে উঠতে রীতিমতো পাল্লা দেওয়া শুরু হয় বাইকারদের।১০০ টাকা টোল দিয়ে সেতুতে উঠে বাইকারদের অনেকেই নিয়ম না মেনে হুল্লোড়ে মাতেন। বেপোরোয়া গতিতে বাইক চালাতে শুরু করেন অনেক।

ওইদিন সন্ধ্যায় সেতুতে মোটরসাইকেলে চড়ে মোবাইলে ভিডিও করার সময় দুর্ঘটনার শিকার হয়ে প্রাণ হারান দুই তরুণ। এই দুর্ঘটনার পরই সেতুতে মোটরসাইকেল ওঠা নিষিদ্ধ করে সেতু বিভাগ। চালুর একদিন পরই এই সিদ্ধান্তে দুর্ভোগে পড়েন বাইকাররা।

এ প্রেক্ষাপটে মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নৌপরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী জানিয়েছেন, পদ্মা সেতুতে স্পিডগান ও সিসি ক্যামেরা বসানোর পর মোটরসাইকেল চলাচলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

পদ্মা সেতুতে মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এটা যে অনির্দিষ্টকালীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ব্যাপারটা তা নয়। এটা এখন বন্ধ আছে, এটা একটা নিশ্চয়ই মোটরবাইকের সম্পর্কে যেটা বলা হয়েছে সেখানে এখন স্পিডগান, সিসিটিভি বসানো হবে। সেগুলো স্থাপনের পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

সিসি ক্যামেরায় নির্দিষ্ট স্থানের ভিডিও ধারণের পাশাপাশি রাডার স্পিডগান যন্ত্রের মাধ্যমে চলন্ত গাড়ির গতি কত- সেটি পরিমাপ করা যায়। স্পিডগান যন্ত্রটি বিভিন্ন দেশে সড়কে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ব্যবহার করা হচ্ছে।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো। কিন্তু অবৈধভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করে যারা বারবার ক্ষমতায় এসেছে, তারা কেউ এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি, এটাই দুর্ভাগ্য।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাজধানীর পুরাতন বাণিজ্য মেলা মাঠে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী-২০২৪ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে আমি যখন সরকার গঠন করলাম, তখন দেখলাম ৪০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি। এই অবস্থায় আমরা যাত্রা শুরু করেছি। তখন রিজার্ভও তেমন ছিল না। এশিয়াতে তখন খাদ্য মন্দা। আমাদের লক্ষ্য ছিল, আমরা কারো কাছে হাত পেতে চলব না। নিজের ফসল নিজে উৎপাদন করব।’

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সবসময় বলতেন- আমরা কারো কাছে ভিক্ষা চাইব না, কারণ ভিক্ষুক জাতির ইজ্জত থাকে না। আমরা মান-সম্মান নিয়েই বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে চলতে চাই। সেই আদর্শে আমরা দেশকে এগিয়ে নেওয়ার পদক্ষেপ নিয়েছি।’

এর আগে সকাল ১০টায় শেরে বাংলা নগরে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে আয়োজিত প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান।

১৮ ও ১৯ এপ্রিল ঢাকার আগারগাঁও এর পুরাতন বাণিজ্যমেলার মাঠে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে মোট ৬ টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। সেমিনারের মূল বিষয় থাকবে- প্রাণিসম্পদের বর্তমান অবস্থা, ভবিষ্যৎ ভাবনা এবং করণীয়, ক্লাইমেট স্মার্ট ডেইরি সেক্টর, এন্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স ও খাদ্য নিরাপত্তা, পশুপাখির রোগ-বালাই নিয়ন্ত্রণসহ অন্যান্য বিষয়।

প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর পুরষ্কার বিতরণী ও সমাপনী অনুষ্ঠান পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে ১৯ এপ্রিল। আর প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠান আগামী ২২ এপ্রিল রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইন্সটিটিউট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



স্বাস্থ্যখাতের করুণ চিত্র : দেশে কমেছে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ব্যবহার

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

বাংলাদেশের পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপ অনুযায়ী দেশে মানুষের গড় আয়ুর পাশাপাশি নারীর প্রজনন হার এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির ব্যবহার কমেছে, আর পাশাপাশি বেড়েছে বাল্য বিয়ে এবং শিশু মৃত্যুর হার। একই সঙ্গে এই জরিপে উঠে এসেছে দেশে প্রাপ্তবয়স্ক হয়েও বিয়ে না করা পুরুষের সংখ্যা প্রায় ৩৬ শতাংশ। গত দশ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের হার ক্রমান্বয়ে কমেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পপুলেশন সায়েন্সেসের অধ্যাপক ড. মো. মঈনুল ইসলাম বলছেন, সরকারি এই রিপোর্টে যা উঠে এসেছে তাতে মূলত দেশের স্বাস্থ্য খাতের করুণ চিত্রই প্রতিফলিত হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশ যে ট্রিপল জিরো কমিটমেন্ট, অর্থাৎ ২০৩০ সালের মধ্যে পরিবার পরিকল্পনার অপূর্ণ চাহিদা (শতভাগ দম্পতিকে পরিবার পরিকল্পনার আওতায় আসা), মাতৃমৃত্যু ও বাল্য বিবাহ-সহ জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা শূন্যতে নামিয়ে আনার যে অঙ্গীকার করেছিল, তার অর্জন দুরূহ হয়ে উঠতে পারে।

প্রসঙ্গত, কেনিয়ার নাইরোবিতে ২০১৯ সালে জনসংখ্যা ও উন্নয়ন সম্মেলনের পঁচিশ বছর পূর্তিতে এই ট্রিপল জিরো অঙ্গীকার করেছিলো বাংলাদেশ। বিবিএস যে জরিপের ফল প্রকাশ করেছে, সেই জরিপটি পরিচালিত হয়েছে ২০২৩ সালে। একই সঙ্গে তারা এই জরিপের সঙ্গে তার আগের বছরের তথ্যও প্রকাশ করেছে। জরিপটি দেশ জুড়ে তিন লাখ আট হাজারেরও বেশি পরিবার ও বিবাহিত নারীদের ওপর পরিচালনা করা হয়েছে।

বিবাহিত দম্পতিদের মধ্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের পরিমাণ কমার তথ্য উঠে এসেছে এবারের এই জরিপে। ২০১৫ সালে দেশের দম্পতিদের মধ্যে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের টার্গেট ছিলো ৭২ শতাংশ। এবার বিবিএসের জরিপে এ সংখ্যা হলো ৬২ দশমিক ১ শতাংশ। গত বারের চেয়ে বেশ খানিকটা কমেছে।

ড. মঈনুল ইসলাম বলছেন, তৃণমূল পর্যায়ে এ সেবা পৌঁছানো ও সেবা নেয়া উভয় ক্ষেত্রেই ব্যাপক দুর্বলতা দেখা যাচ্ছে। লোকবলের সংকট, পদ্ধতিগুলো সহজে না পাওয়াসহ নানা কারণে এ বিষয়ে আগের চেয়ে পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।

এছাড়া বিবিএসের তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, দেশে আঠার বছর বয়সের আগে ২০২০ সালে বিয়ের সংখ্যা ছিল ৩১ দশমিক ৩ শতাংশ, যা ২০২৩ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৪১ দশমিক ৬ শতাংশ। পনের বছরের আগে বিয়ের সংখ্যা ২০২৩ সালে ছিল ৮ দশমিক ২ শতাংশ, যা চার বছর আগে অর্থাৎ ২০২০ সালে ছিল ৪ দশমিক ৯ শতাংশ।


আরও খবর



পশ্চিমের সাথে সরাসরি সংঘাতের হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইউক্রেনের জন্য মার্কিন, ব্রিটিশ এবং ফরাসি সামরিক সহায়তা বিশ্বকে বৃহত্তম পারমাণবিক শক্তিধর দেশগুলোর মাঝে সরাসরি সংঘর্ষের দ্বারপ্রান্তে ঠেলে দিয়েছে। আর এই সংঘাতের অবসান ঘটতে পারে বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে। সোমবার রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ মস্কোতে এক সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

রুশ ও মার্কিন কূটনীতিকদের মতে, ১৯৬২ সালের কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর ২০২২ সালে ইউক্রেনে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আক্রমণ রাশিয়ার সাথে পশ্চিমের সম্পর্ককে একেবারে তলানিতে নিয়ে গেছে।

মার্কিন আইনপ্রণেতারা ইউক্রেনে বিলিয়ন ডলারের অতিরিক্ত সামরিক সহায়তা বিলে অনুমোদন দেওয়ার দুদিন পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন, রাশিয়ার ‘‘কৌশলগত পরাজয়’’ ঘটানোর ধারণা নিয়ে মগ্ন রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র এবং ন্যাটো।

তিনি বলেছেন, ইউক্রেনের প্রতি পশ্চিমাদের সমর্থন রাশিয়াকে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সাথে সরাসরি সামরিক সংঘর্ষের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। রাশিয়ার এই পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পশ্চিমারা বিপজ্জনকভাবে পারমাণবিক শক্তিধর দেশগুলোর মাঝে সরাসরি সামরিক সংঘর্ষের বিষয়ে উসকানি দিচ্ছে; যা বিপর্যয়কর পরিণতিতে পরিপূর্ণ।

ল্যাভরভ বলেন, বিশেষ উদ্বেগের বিষয় হলো, পশ্চিমা পারমাণবিক শক্তিধর ট্রোইকা। যারা বিভিন্ন ধরনের উস্কানিমূলক পদক্ষেপের প্রধান উদ্যোক্তা। আর ট্রোইকাই অপরাধী কিয়েভের শাসকগোষ্ঠীর মূল পৃষ্ঠপোষক।’’ ট্রোইকা বলতে পশ্চিমা সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেওয়া তিন দেশ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে বোঝানো হয়। আমরা তাদের এই ধরনের কার্যক্রমে গুরুতর কৌশলগত ঝুঁকি দেখতে পাই। যার ফলে পারমাণবিক বিপদের মাত্রা বাড়ছে।

ইউক্রেনের সাথে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে রাশিয়া বারবার ক্রমবর্ধমান পারমাণবিক ঝুঁকি সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়ে আসছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, মস্কোর এই সতর্কতাকে গুরুত্ব সহকারে নিতে হবে। মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন, তারা রাশিয়ার পারমাণবিক হুমকিতে কোনও পরিবর্তন দেখতে পায়নি।

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন পশ্চিমের ক্ষয়িষ্ণু পশ্চিমের সাথে শতাব্দীর পুরোনো যুদ্ধের অংশ হিসাবে ইউক্রেনে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বলেছেন, ১৯৮৯ সালে বার্লিন প্রাচীর পতনের পর ন্যাটোর বিস্তার রাশিয়ার ঐতিহাসিক প্রভাব বলয় গুঁড়িয়ে দিয়ে মস্কোকে অপমানিত করেছে।

নিউজ ট্যাগ: ভ্লাদিমির পুতিন

আরও খবর



দৈনিক আসছে হাজার কো‌টি টাকার রেমিট্যান্স

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

প্রতিবছর ঈদুল ফিতরের আগে রমজান মাসে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় বেড়ে যায়। এবারও ব্যাতিক্রম হচ্ছে না। ঈদের আগে বে‌শি বে‌শি রেমিট্যান্স পাঠা‌চ্ছেন প্রবাসী বাংলা‌দে‌শিরা।

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ৫ দিনে বৈধ বা ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রায় ৪৫ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি সমপরিমাণ অর্থ দেশে এসেছে। দেশীয় মুদ্রায় (প্র‌তি ডলার ১১০ টাকা ধ‌রে) যার পরিমাণ ৫ হাজার কোটি টাকা। সেই হিসেবে এপ্রিলের প্রথম পাঁচ দিনে দৈনিক রেমিট্যান্স এসেছে হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যানের তথ্য অনুযায়ী, চলতি এপ্রিলের প্রথম ৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৫ কোটি ৫৪ লাখ মার্কিন ডলার (৪৫৫ মিলিয়ন)। তার মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৩ কোটি ৮৫ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ২ কোটি ৭৩ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৮ কোটি ৭৭ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৭ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স।

এর আগে মার্চ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে আসে ২১০ কোটি ডলার এবং ফেব্রুয়া‌রি‌তে আসে ২১৬ কো‌টি ৬০ লাখ ডলার। 

 গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১৬১ কোটি ৭ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১০৩ কোটি ১৭ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার, যা ছিল সর্বোচ্চ পরিমাণ রেমিট্যান্স।


আরও খবর
দাম কমলো সোনার

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪




দেশে এলো এক হাজার টন আলু

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

চাহিদা বাড়ায় যশোরের শার্শার বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আবারও ভারত থেকে আলু আমদানি করা হয়েছে। চার চালানে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে এক হাজার মেট্রিক টন আলু এসেছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।

তিনি বলেন, ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে গত ১৩ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৪ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৯ মার্চ ১২ ট্রাকে ৩০০ মেট্রিক টন এবং শেষ ২৪ মার্চ রাতে আরও ১২ ট্রাকে ৩০০ টন আলু আমদানি করা হয়। আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস।

মিজানুর রহমান বলেন, আলুর চালান বন্দর থেকে খালাস নিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছে ট্রান্সমেরিন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠান। আশা করি, দ্রুতই খালাস হয়ে যাবে।

এদিকে বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, আমদানিকৃত আলুর তিনটি চালানের ৭০০ টন এরইমধ্যে বন্দর থেকে ছাড়করণ করা হয়েছে। শেষ চালানের ১২ ট্রাকের ৩০০ টন আলু বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ২ ডিসেম্বর তিন ট্রাকে ৭৪ টন আলু আমদানি হয়। এরপর চলতি বছরের মার্চ মাসে চারটি চালানে আরও এক হাজার টন আলু আমদানি করা হয়েছে।


আরও খবর
দাম কমলো সোনার

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪