
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ ২০২৩ সার্কুলার
প্রকাশ করা হয়েছে। এই চাকরির বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভাগের পুরুষ
ও মহিলা প্রার্থীরাই আবেদনের সুযোগ পাবেন।
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী
শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে এটি তৃতীয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। এর আগে গত মার্চ
ও এপ্রিল মাসে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
প্রাথমিক শিক্ষক হিসেবে সরকারি চাকরির
সুযোগ পেতে আগ্রহীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। ২৪ জুন সকাল ১০.৩০টা থেকে ৮ জুলাই ২০২৩
রাত ১১.৫৯টা আবেদন করা যাবে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ (৪ স্কেলে ন্যূনতম ২.২৫ ও ৫ স্কেলে ন্যূনতম
২.৮) স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
আরও পড়ুন<< টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় : ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
প্রার্থীর বয়স: ৮ জুলাই ২০২৩ তারিখে সাধারণ
প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ও সর্বোচ্চ বয়স হবে ২১-৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান
ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের আবেদনকারীর ক্ষেত্রে ন্যূনতম ও সর্বোচ্চ বয়স হবে ২১-৩২ বছর।
বয়স নিরূপণের ক্ষেত্রে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।
যেসব জেলার প্রার্থীরা আবেদনের সুযোগ পাবেন-
ঢাকা বিভাগ: ঢাকা বিভাগের ১৩টি জেলা (ঢাকা,
গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, ফরিদপুর,
মাদারিপুর, শরিয়তপুর, গোপালগঞ্জ ও রাজবাড়ি) ।
চট্টগ্রাম বিভাগ: চট্টগ্রাম বিভাগের ৮টি
জেলা (চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, লক্ষ্মীপুর, ফেনী,
কক্সবাজার) ।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ - আবেদন করতে যেসব
নিয়ম মানতে হবে
১. http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এসএমএসের মাধ্যমে অফেরতযোগ্য ২০০ টাকা আবেদন ফিসহ মোট ২২০
টাকা পরিশোধ করতে হবে।
২. আবেদন ফি পরিশোধের পর আবেদনটি চূড়ান্তভাবে
গৃহীত হয়েছে বলে গণ্য হবে এবং আবেদনে আর কোনো তথ্য সংশোধন, সংযোজন, পরিমার্জন বা একই
প্রার্থীর নতুনভাবে আবেদন ফরম পূরণের সুযোগ থাকবে
না।
আরও পড়ুন<< দেশের প্রতিটি জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় হবে : শিক্ষামন্ত্রী
৩. লিখিত পরীক্ষার সময় আবেদনকারীকে এসএমএসের
মাধ্যমে প্রবেশপত্র ডাউনলোডের লিংক প্রদান করা হবে। যা ব্যবহার করে আবেদনকারী পরীক্ষার
প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন।
৪. অনলাইন আবেদনপত্রে দেওয়ার প্রার্থীর
মোবাইল ফোন নম্বরে পরীক্ষাসংক্রান্ত যাবতীয় যোগাযোগ (এসএমএস) করা হবে। তাই নম্বরটি
সার্বক্ষণিক সচল রাখতে হবে।
৫. বিবাহিত মহিলা প্রার্থীরা আবেদনে তাদের
স্বামী অথবা পিতার স্থায়ী ঠিকানার যেকোনো একটিতে আবেদন করতে পারবেন। তবে এ দুটি স্থায়ী
ঠিকানার মধ্যে তিনি যেটি আবেদনে উল্লেখ করবেন তার প্রার্থিতা সেই উপজেলা/থানার কোটায়
বিবেচিত হবে।