আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

প্রবাসী পরিবারের চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে ভবন নির্মাণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৮ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
Image

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি :

লক্ষ্মীপুরে এক প্রবাসীর বসতঘরের চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে ভবন নির্মাণ শুরু করার অভিযোগ উঠেছে। পৌরসভার রাজিবপুর গ্রামের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের পেট্রোল পাম্প সংলগ্ন রোকন আলী মেস্তুরী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

ওই বাড়ির আবুধাবী প্রবাসী মো. কিরনের বসতঘরে চলাচলের বন্ধ করে দিয়েছে তার চাচা মো. মতিন। এতে ঘরে বসবাসরত প্রবাসী কিরনের স্ত্রীসহ তিন সন্তানের চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে।

এর প্রতিবাদ করায় সম্প্রতি মতিন লাঞ্ছিত করেছে কিরনের স্ত্রী পান্না বেগমকে। বিষয়টি নিয়ে থানায় লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন পান্না বেগম।

পান্না বেগমের অভিযোগ, বিগত ৩০ বছর থেকে বাড়ির ভেতরে তারা যে পথ দিয়ে চলাচল করতো, সেটি মতিন তার ব্যক্তি মালিকানাধীন দাবি করে বেড়া দিয়ে বন্ধ করে দেয়। পরে থানায় লিখিত অভিযোগ দিলে বেড়া অপসারণ করা হয়। তবে সে পথ দিয়ে হাঁটাচলা করার সময় মতিন অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করতো।

রোববার (১৬ অক্টোবর) থেকে মতিন তার জমির উপর ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করে। এতে চলাচলের পথটি পুনরায় বন্ধ করে সেখানে ভবন নির্মাণ কাজ শুরু করেছে। যদিও যে কোন ভবন বা স্থাপনা নির্মাণের জন্য পৌর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়। এ ক্ষেত্রে মতিন অনুমতি না নিয়েই প্রবাসী কিরনদের চলাচলের পথের উপর নির্মাণ কাজ শুরু করে।

পান্না বেগম বলেন, আমার স্বামী প্রবাসে থাকে। আমি আমার কলেজ পড়ুয়া মেয়েসহ তিন সন্তান নিয়ে একা এ ঘরে থাকি। কথায় কথায় মতিন ও তার পরিবারের লোকজন আমাদের সাথে খারাপ আচরণ করে। তাই সন্তানদের নিয়ে আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছি।

কিরনের বাবা সায়েদুল হক বলেন, আমরা এ পথ দিয়ে হাঁটাচলা করেছি। এখন মতিন সেটি বন্ধ করে দিচ্ছে। এক বাড়ির জমি। পূর্ণাঙ্গ ভাগাভাগি হয়নি। তাই কেউ কারো চলাচলের পথ বন্ধ করে দিতে পারে না।

অভিযুক্ত মো. মতিন বলেন, আমার জমি দিয়ে আমি কাউকে হাটতে দেব না। তাই আমি ভবন নির্মাণ শুরু করেছি। জমি যদি তাদের হয়, তাহলে তারা কাগজপত্র দেখিয়ে নিয়ে যাক।

স্থানীয় কাউন্সিলর আহসানুল করিম শিপন বলেন, চলাচলের পথ নিয়ে দুই পক্ষের বিরোধ রয়েছে। কেউ কারো পথ বন্ধ করতে পারে না। পৌরসভার অনুমোদন না নিয়ে মতিন পথের উপর ভবনের কাজ শুরু করেছে বলে জেনেছি। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 


আরও খবর



ইউক্রেন যুদ্ধে ৫০ হাজারের বেশি রুশ সেনা নিহত: বিবিসি

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর ৫০ হাজারের বেশি সদস্য নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। বুধবার (১৭ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।

দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান এই যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই মৃত সেনাদের তথ্য সংগ্রহ করে আসছে বিবিসি’র প্রতিবেদকরা। তাদের সংগ্রহ করা এসব তথ্যের ওপর ভিত্তিতে করে একটি সমীক্ষা প্রকাশ করা হয়েছে। ওই সমীক্ষায় এমন দাবি করেছে বিবিসি। তাদের দাবি, নিহত সেনার প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, তাদের পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে দেখা গেছে, যুদ্ধক্ষেত্রের সম্মুখভাগে প্রথম বছরের তুলনায় পরবর্তী ১২ মাসে মৃত রুশ সেনাদের সংখ্যা প্রায় ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই রুশ সেনাদের মৃত্যুর সংখ্যা গণনা করে আসছে বিবিসির রুশ স্বাধীন মিডিয়া গ্রুপ মিডিয়াজোনা এবং স্বেচ্ছাসেবীরা। তথ্য সংগ্রহের বিষয়ে বিবিসি বলছে, কবরস্থানে পাওয়া নতুন কবর থেকেও অনেক সেনার নাম সংগ্রহ করেছেন তারা।

এছাড়া, সরকারি প্রতিবেদন, সংবাদপত্র এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মতো উন্মুক্ত উৎস থেকেও তথ্য সংগ্রহ করছে দায়িত্বরত দলগুলো।

বিবিসির তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়, যুদ্ধের দ্বিতীয় বছরে ২৭ হাজার ৩০০ জনেরও বেশি রুশ সেনা নিহত হন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ।

বিবিসি দাবি করছে, তাদের সমীক্ষায় পাওয়া নিহত রুশ সেনার সংখ্যা ৫০ হাজারেরও বেশি যা ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে রাশিয়ার সরকারের প্রকাশ করা মৃত্যুর সংখ্যার আট গুণ।

এমন ভাবনার কারণ হিসেবে বিবিসি জানিয়েছে, তাদের বিশ্লেষণে পূর্ব ইউক্রেনে রুশ-অধিকৃতে ডোনেস্ক এবং লুহানস্কে নিহত হওয়া মিলিশিয়া বা যোদ্ধাদের সংখ্যা অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এগুলো যুক্ত করা হলে মৃত রুশ সেনার সংখ্যা আরও বেশি হবে।

এদিকে, যুদ্ধক্ষেত্রের প্রাণহানির সংখ্যা নিয়ে খুব কমই মন্তব্য করে থাকে ইউক্রেন। ফেব্রুয়ারিতে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছিলেন, যুদ্ধে ৩১ হাজার ইউক্রেনীয় সৈন্য নিহত হয়েছেন। তবে মার্কিন গোয়েন্দাদের তথ্যানুযায়ী এই সংখ্যা আরও অনেক বেশির ইঙ্গিত দেয়।


আরও খবর
মিঠুনকে বিশ্বাসঘাতক বললেন মমতা

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




দুইশোর আগেই গুটিয়ে গেলো বাংলাদেশ

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

চট্টগ্রাম টেস্টে তৃতীয় দিনে শুরুটা ভালোই করেছিল বাংলাদেশ। তবে মধ্যাহ্ন বিরতিতে যাওয়ার আগ মুহূর্তে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। বিরতি থেকে ফিরে ধস নামে টাইগার ব্যাটিং লাইনে। ৭৩ রান যোগ করতেই আরও ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭৮ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। ফলোঅনে পড়ে বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশকে ফলোঅন না করিয়ে ৩৫৩ রানের বিশাল লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমেছে শ্রীলঙ্কা।  

তাইজুলকে সঙ্গে নিয়ে দিনের শুরুটা ভালোই করেছিল ওপেনার জাকির হাসান। প্রথম ঘন্টায় মাত্র ৩০ রান তুললেও হারাননি কোনো উইকেট। জাকিরের হাফ সেঞ্চুরির পরই টাইগার শিবিরে আঘাত হানে বিশ্ব ফার্নান্ডো। তার ভেতরে ঢোকা বল ডিফেন্স করতে ব্যর্থ হন জাকির। উপড়ে যায় তার লেগ স্টাম্প। এর আগে তিনি করেন ৫৪ রান।

এরপর ক্রিজে আসেন অধিনায়ক নাজমুল হাসান শান্ত। প্রবাত জয়াসুরিয়া ঝুলিয়ে দিয়েছিলেন স্টাম্পের ওপর। ফ্লিক করতে গিয়ে শর্ট মিডউইকেটে দিমুত করুনারত্নের হাতে ক্যাচ তুলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। তার আগে তিনি করেন মাত্র ১ রান। পরের ওভারে বিশ্ব ফার্নান্ডোর শিকার হন গতকাল নাইটওয়াচম্যান হিসেবে নামা তাইজুল।

বাংলাদেশের নাইটওয়াচম্যানও হয়েছেন জাকিরের মতো বোল্ড। আবার ভেতরের দিকে ঢোকা বল ছিল, সেটি ভেদ করে তাইজুলের রক্ষণ। ১০৫ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে যায় বাংলাদেশ।

বিরতি থেকে ফিরেই ২৩ বলে ১৫ রান করে আউট হন সাকিব। তার বিদায়ের পর ক্রিজে এসেই সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। সিলেটের পর চট্টগ্রামেও ব্যর্থ এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৩ বলে ৪ রান করেছেন তিনি।

এরপর ক্রিজে এসে সুবিধা করতে পারেননি শাহদাত হোসেন দিপু। দলীয় ১৫৫ রানে ৩৬ বলে ৮ রান করে ফিরে যান তিনি। দিপুর বিদায়ের পর ক্রিজে আসা মেহেদি হাসান মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে ব্যাট করতে থাকেন মুমিনুল হক।

তবে একবার জীবন পেয়েও ব্যর্থ হন মিরাজ। ৩১ বলে মাত্র ৭ রান করে আউট হন তিনি। এরপর একাই লড়াই চালিয়ে যান মুমিনুল। তবে দলীয় ১৭৫ রানে ৮৪ বলে ৩৩ রান করে আউট হন এই বাঁহাতি ব্যাটার।

শেষ ব্যাটার হিসেবে খালেদ আহমেদ আউট হলে ১৭৮ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার পক্ষে আসিথা ফার্নান্দো নিয়েছেন ৪টি উইকেট।


আরও খবর



আজ সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদের জন্মদিন

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সাবেক রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রয়াত চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের জন্মদিন আজ। তার ৯৫তম জন্মদিন উপলক্ষে জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাপার পক্ষ থেকে কুরআনখানি, মিলাদ মাহফিল ও আলোচনাসভাসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

সাবেক এ সেনাপ্রধান ও পাঁচবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য ১৯৩০ সালের ২০ মার্চ কুড়িগ্রাম শহরের নানা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন, যা লাল দালান নামে খ্যাত।

সাবেক এ রাষ্ট্রপতি ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কমিশন পান ১৯৫২ সালে। ১৯৭৫ সালের ২৪ আগস্ট তিনি মেজর জেনারেল পদে উন্নীত হন।

১৯৮১ সালের ৩০ মে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডের অব্যবহিত পর থেকেই সংবাদপত্রে বিবৃতি ও কভারেজের মাধ্যমে রাজনীতিতে এরশাদের আগ্রহ প্রকাশ পেতে থাকে। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ রাষ্ট্রপতি আবদুস সাত্তারের নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে জেনারেল এরশাদ রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করেন। তিনি দেশের সংবিধানকে রহিত করেন, জাতীয় সংসদ বাতিল করেন এবং সাত্তারের মন্ত্রিসভাকে বরখাস্ত করেন।

তিনি নিজেকে দেশের সশস্ত্রবাহিনীর সর্বাধিনায়ক ঘোষণা করেন, যে সাংবিধানিক পদটি একজন নির্বাচিত রাষ্ট্রপ্রধানেরই প্রাপ্য ছিল। তিনি ঘোষণা করেন যে ভবিষ্যতে সামরিক আইনের অধীনে জারিকৃত বিধিবিধান ও আদেশই হবে দেশের সর্বোচ্চ আইন এবং এর সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সকল আইন অকার্যকর হবে।

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ২০১৯ সালের ১৪ জুলাই সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। অবশ্য তার আগেই দলের দায়িত্ব ছোট ভাই জিএম কাদেরের হাতে তুলে দেন তিনি। 


আরও খবর
বিএনপির আন্দোলন এখনো শেষ হয়নি: রিজভী

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




আট জেলায় তাপপ্রবাহ, সারা দেশে বাড়তে পারে তাপমাত্রা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের আট জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। এ ছাড়া সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ শুক্রবার (১২ এপ্রিল) আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর ফলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

সেই সঙ্গে ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, ফেনী ও বান্দরবান জেলাসহ বরিশাল বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। এ ছাড়া সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশের পূর্বাংশে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে।


আরও খবর



এ বছরের ফিতরা কত, জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এ বছর ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ হাজার ৯৭০ টাকা  নির্ধারণ করা হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

এর আগে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে বিশিষ্ট মুফতি ও আলেমদের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সদস্যরা থাকবেন বলে জানিয়েছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা শায়লা শারমীন। সাদাকাতুল ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন।

সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে ইসলামী শরিয়াহ্‌ মতে, গম বা আটা দ্বারা ফিতরা আদায় করলে ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১১৫ (এক শ পনের) টাকা প্রদান করতে হবে। যব দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ৩৯৬ টাকা, কিশমিশ দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১ হাজার ৬৫০ টাকা, খেজুর দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১ হাজার ৯৮০ টাকা ও পনির দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ২ হাজার ৬৪০ টাকা ফিতরা প্রদান করতে হবে।

নেছাব পরিমাণ (সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে ৫২ তোলা রুপার সমপরিমাণ) মালের মালিক হলে মুসলমান নারী-পুরুষের ওপর ঈদের দিন সকালে সাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব হয়। ঈদের নামাজে যাওয়ার আগে ফিতরা আদায় করতে হয়। ইসলামী শরীয়াহ মতে, মুসলমানরা সামর্থ্য অনুযায়ী গম, আটা, খেজুর, কিশমিশ, পনির ও যবের যেকোনো একটি পণ্যের নির্দিষ্ট পরিমাণ বা এর বাজার মূল্য ফিতরা হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করেন।

গত বছর নির্ধারিত ফিতরার হার ছিল উন্নতমানের আটা বা গমের ক্ষেত্রে ১১৫ টাকা, যবের ক্ষেত্রে ৩৯৬ টাকা, কিশমিশের ক্ষেত্রে এক হাজার ৬৫০ টাকা, খেজুরের ক্ষেত্রে এক হাজার ৯৮০ টাকা ও পনিরের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৬৪০ টাকা। অর্থাৎ গত বছর বাংলাদেশে ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা ও সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।


আরও খবর
কুরবানি ঈদ কবে, জানাল আরব আমিরাত

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

শুক্রবারের বিশেষ ৪ আমল

শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪