আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম
শাল্লার হিন্দু বাড়িঘরে হামলা

প্রধান আসামী যুবলীগ নেতা স্বাধীন মেম্বার গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:শনিবার ২০ মার্চ ২০21 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ মার্চ ২০21 | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
গত ১৭ মার্চ সুনামগঞ্জের শাল্লার নোয়াগাঁওয়ে হিন্দুদের বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনার পর থেকেই হামলাকারী হিসেবে ওঠে আসে স্বাধীন মেম্বারের নাম

সুনামগঞ্জের শাল্লার নোয়াগাঁওয়ে হিন্দুদের বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় আলোচিত ইউপি সদস্য ও যুবলীগ নেতা শহীদুল ইসলাম স্বাধীন (স্বাধীন মেম্বার) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন' (পিবিআই) সিলেট।

শনিবার (২০ মার্চ) দিবাগত রাত তিনটার দিকে মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করে পিবিআই সিলেটের পুলিশ সুপার মো. খালেদ উজ জামান জানান, নোয়াগাঁও গ্রামে হামলায় মূল আসামি শহীদুল ইসলাম স্বাধীনকে পিবিআই কুলাউড়া থেকে গ্রেপ্তার করেছে, তাকে সিলেটে নিয়ে আসা হচ্ছে।

গত ১৭ মার্চ সুনামগঞ্জের শাল্লার নোয়াগাঁওয়ে হিন্দুদের বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনার পর থেকেই হামলাকারী হিসেবে ওঠে আসে স্বাধীন মেম্বারের নাম। হামলার পরদিন স্থানীয় হবিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়েরকৃত মামলায়ও স্বাধীন মেম্বারকে আসামি করা হয়। শহীদুল ইসলাম স্বাধীনের বাড়ি শাল্লার পার্শ্ববর্তী দিরাই উপজেলার নাচনি গ্রামে। তিনি স্থানীয় ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য।

হেফাজত ইসলামের নেতা মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হকের সমালোচনা করে ফেসবুকে এক যুবকের দেওয়া স্ট্যাটাসের জেরে ১৭ মার্চ শাল্লার নোয়াগাঁওয়ে হামলার ঘটনা ঘটে। অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হাজারও লোক মিছিল নিয়ে এসে এই হামলা চালায়।

স্থানীয়দের অভিযোগ, হামলাকারীদের বেশিরভাগই আসে স্বাধীনের গ্রাম দিরাইয়ের নাচনি থেকে। স্বাধীন মেম্বারও হামলাকারীদের দলে ছিলেন। তার উপস্থিতিতেই হামলা হয়। স্বাধীন মেম্বারের সাথে জলমহাল নিয়ে নোয়াগাঁও গ্রামবাসীর বিরোধ রয়েছে। এই বিরোধের জেরে মামুনুল অনুসারীদের সাথে তিনি এই হামলায় অংশ নেন বলেও অভিযোগ স্থানীয়দের। বাড়িঘর ভাঙচুর হওয়া একাধিক ব্যক্তির সাথে আলাপেই স্বাধীন মেম্বারের নাম ওঠে আসে।

প্রসঙ্গত, গত ১৫ মার্চ দিরাইয়ে সমাবেশ করে হেফাজতে ইসলাম। এতে বক্তব্য রাখেন সংগঠনটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। পরদিন মামুনুলের সমালোচনা করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন নোয়াগাঁওয়ের এক যুবক। এই স্ট্যাটাসের জেরে হিন্দু অধ্যুষিত ওই গ্রামটিতে হামলা চালিয়ে ৮০টিরও বেশি বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়। এ ঘটনায় দুটি মামলা দায়েরের পর এখন পর্যন্ত যুবলীগ নেতা শহীদুল ইসলাম স্বাধীনকেসহ ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নিউজ ট্যাগ: সুনামগঞ্জ

আরও খবর



কর্মী হিসেবে অফিসে আপনার আচরণ কেমন হওয়া উচিত

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

জীবনের তাগিদে অনেকেরই চাকরি করতে হয়। এ কারণে অফিস বা প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে কাজ করতে হয়। কর্মক্ষেত্রে থাকা সব মানুষগুলো এক ধরনের হয় না। এরপরও সবার সঙ্গে মানিয়ে চলতে হয়। কাজের ক্ষেত্রে মতামতে অমিল, দক্ষতায় সাম না হওয়া এবং কারও বিশেষ ক্ষেত্রে দক্ষতার জন্য অনেক সময় বিভেদের সৃষ্টি হয়। এই বিভেদ অনেকে প্রকাশ করেন, আবার কেউ কেউ প্রকাশ করেন না। কিন্তু বিভেদ প্রকাশ হোক বা হোক, মনে বিভেদ থাকলে এ থেকে কাজের পরিবেশ নষ্ট হয়। ফলে এক বা দুজনের কারণে পুরো টিমে এর প্রভাব পড়ে। এমনকী ব্যক্তিজীবনেও এর প্রভাব পড়ে।

কর্মক্ষেত্রে সবসময় টিম বা অফিসের ইতিবাচক হয়, এমন চিন্তাভাবনা এবং এ উদ্দেশ্যে সবার সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। যেকোনো বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা করে অগ্রসর হতে হবে। কারও সঙ্গে মতামতের মিল না হলে ভেবে দেখতে হবে, দুজনের মধ্যে কার সিদ্ধান্ত অফিসের জন্য সেরা সুফল বয়ে আনবে। কর্মক্ষেত্রে কর্মীদের কেমন আচরণ ও ব্যবহার হওয়া উচিতএ ব্যাপারে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ক্যারিয়ারবিষয়ক পরামর্শ প্রকাশ করা ওয়েবসাইট কেটি রবার্টস।

সততা: ব্যক্তিগত কিংবা অফিশিয়াল জীবনে সততা সবার ঊর্ধ্বে। কর্মক্ষেত্রে সবসময় খোলামেলাভাবে কাজ করতে হবে। অপ্রয়োজনীয়ভাবে গোপনীয়, বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত বা ক্লায়েন্টের তথ্য অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। কেউ অসৎ আচরণ বা অন্যায় করলে সেটি সহ্য বা সমর্থন করা যাবে না। এমনটা হলে নিজের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানাতে হবে।

পরস্পর সম্মান: সবসময় অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল মনোভাব বজায় রাখতে হবে, এমনকি চাপের সময়ও। নিজে কোনো কারণে কোনো কাজের জন্য চাপে বা জটিলতায় থাকা স্বাভাবিক, তাই বলে সহকর্মীদের কারো সঙ্গে খারাপ ব্যবহার, আঘাত বা অসম্মান করবেন না। হোক সে আপনার সিনিয়র বা জুনিয়র। সবসময় মৌখিক এবং লিখিতভাবে উপযুক্ত ভাষা ব্যবহার করবেন। নিজের ভুল হলে বা কখনো ভুল বোঝাবুঝি হলে ক্ষমাপ্রার্থী হতে হবে এবং অন্যের ব্যক্তিগত মতামতকেও সম্মান করতে হবে।

মিটিং: কর্মক্ষেত্রে অফিসের উন্নয়ন বা নতুন কোনো পদক্ষেপের জন্য মিটিং, আলোচনা সভার প্রয়োজন হয়। এ ক্ষেত্রে আগে থেকেই সময় নির্ধারণ করে দেয়া হয়। এসব মিটিংয়ে সর্বদা সময়মত পৌঁছান। মিটিংয়ে আপনার কী করতে হবে, তা আগে জেনে-বুঝে নিয়ে কাজগুলো গুছিয়ে রাখুন। মিটিংয়ে থাকা সবার কথাগুলো গুরুত্বের সঙ্গে শুনুন এবং নিজের কোনো মতামত থাকলে তা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করুন।

যোগাযোগ: সহকর্মীদের সঙ্গে সর্বদা স্পষ্টভাবে কথা বলুন এবং কিছুটা সময় লাগলেও এমন ভাষায় উপস্থাপন করুন, যাতে সবাই তা বুঝতে পারে। সবার সঙ্গে সৌজন্যমূলক আচরণ করুন। সহকর্মীদের সঙ্গে অফিশিয়াল ব্যতীত অন্য কোনো বিষয়ে কথা বলা উচিত নয়। অফিসের বাইরে সহকর্মীদের সঙ্গে অফিস সংক্রান্ত গসিপে জড়ানোও ঠিক নয়। সরাসরি বা মোবাইল ফোনে কথা বলার সময় সর্বোচ্চ শালীনতা বজায় রাখতে হবে এবং লিখিত যোগাযোগের ক্ষেত্রে ভাষা নির্বাচনে সতর্ক থাকুন।

টাইম ম্যানেজমেন্ট: অফিসে আপনার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে আপনাকে দেয়া কাজটি যথাসময়ে করার চেষ্টা করুন। কখনো বিলম্ব করা ঠিক নয়। প্রয়োজনে কয়েক মিনিট আগে অফিসে পৌঁছান। কোনো কারণ দু-একদিন অফিসে পৌঁছাতে দেরি হতে পারে, তবে সেটি যেন অভ্যাসে পরিণত না হয়ে যায়। অফিসে গিয়ে কফি পান ও সহকর্মীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে সব গুছিয়ে ঠিক সময়ে অফিসের কাজ শুরু করুন। কাজের মাঝে চা বিরতি ও দুপুরের খাবার এবং বিরতির সময়সূচি মেনে চলুন। কাজ শেষ হলে যথা সময়ে চলে যান।

অফিসের লক্ষ্য: প্রতিটি অফিসেরই নির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্য থাকে। সেসব বাস্তবায়নে একেকজন কর্মীর ওপর একেক ধরনের দায়িত্ব দেয়া থাকে। আপনার ওপর অর্পিত দায়িত্ব আপনি নিজে গুরুত্বসহকারে করার চেষ্টা করুন।

দায়িত্ববান হওয়া: নিজের কাজের জন্য নিজেকেই দায়িত্ব নিতে হবে। যেটি প্রয়োজন সেটি করুন এবং নিজের কাজ অন্যের জন্য রেখে দেবেন না। কোনো কারণে নিজের কিছু ভুল হলে বা নির্ধারিত সময়ে শেষ করতে না পারলে, এটি বিনয়ের সঙ্গে স্বীকার করার অভ্যাস করুন। এ নিয়ে অন্য সহকর্মী বা ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধান তৈরি করুন। এতে পরবর্তীতে কাজটি শেষ করা আপনার জন্য সহজ হবে।

টিমওয়ার্ক: কর্মক্ষেত্রে সবাইকে নির্দিষ্ট টিমের সঙ্গে কাজ করতে হয়। এতে প্রায়ই এমন কিছু পরিস্থিতি হয়, যে কাজগুলো আপনার পছন্দের নয়। কিন্তু কর্মক্ষেত্রে সেই ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ বাদ রেখে সবার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দলগতভাবে কাজ করতে হবে।

নিউজ ট্যাগ: কর্মক্ষেত্র

আরও খবর
রোজায় ত্বক ভালো রাখতে যা করবেন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




সুলভ মূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রয় কেন্দ্র খুললেন পাটমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানকের উদ্যোগে রমজান মাস উপলক্ষ্যে মাসব্যাপী সুলভ মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী বিক্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। রোববার (১০ মার্চ) সকাল থেকে রাজধানীর শ্যামলী মাঠের সামনে অস্থায়ী এই বিক্রয় কেন্দ্রে চলছে বেচাবিক্রি।

সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর শ্যামলী মাঠের পাশে পাটমন্ত্রীর ব্যক্তিগত উদ্যোগে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী বিক্রয় কেন্দ্র খোলা হয়। সেখানে সাধারণ মানুষকে সুলভ মূল্যে সবজি ও নিত্যপণ্য ক্রয় করতে দেখা যায়।

সুলভ মূল্যে সবজি কিনতে আসা রবিউল হোসেন বলেন, বাজার থেকে একটি লাউ কিনতে ৬০/৭০ টাকা লাগত কিন্তু এখানে ৪০ টাকায় পেয়েছি। এটা আমাদের জন্য বড় সুযোগ।

বিক্রয় কেন্দ্রে যা যা পাওয়া যাচ্ছে : বেগুন ৪০টাকা, উস্তা ৭৫ কেজি, শিম ৫০ টাকা কেজি, চিচিঙ্গা ৩৫ টাকা, লাউ ৪০ টাকা পিস, কচুর লতি ৭৫ টাকা কেজি, গাজর ২৫ টাকা, বাঁধাকপি ৩০ টাকা, পুঁইশাক ১৫টাকা, ফুলকপি ২৫ টাকা, লালশাক ১০ টাকা আঁটি, বইতা শাক ১৫ টাকা আঁটি, পালংশাক ১০ টাকা আঁটি, ধনেপাতা ৮০ টাকা কেজি, কাঁচামরিচ ৮০ টাকা কেজি, টমেটো ৩৫ টাকা কেজি, মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা পিচ, কাঁচা পেঁপে ৪০ টাকা।

এছাড়া পাওয়া যাচ্ছে সয়াবিন তেল পাঁচ লিটার ৭৬৫ টাকা, ২ লিটার ৩১২ টাকা, ডিম ডজন ১২০ টাকা, আদা ১৯০ টাকা, পেঁয়াজ ৮০ টাকা, খেসারী ডাল ১১২ টাকা, মুগ ডাল ৮৫ টাকা, মুসুরি ডাল ১০৭ টাকা, ছোলা বুট ১০০ টাকা, চিনি ১৪০ টাকা, ভেসন ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অন্যদিকে শাক সবজির পাশাপাশি ফল ফলাদিও বিক্রি করা হচ্ছে।


আরও খবর



বুধবার থেকে রাত ৯টার পরও চলবে মেট্রোরেল

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে কেনাকাটার সুবিধা করে দিতে রাত ৯টার পরও চলবে মেট্রোরেল। আসন্ন ঈদের কারণে নিউমার্কেটসহ অনেক জায়গায় রাত পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। দোকান বন্ধ করার পর ক্রেতা ও বিক্রেতা বাসায় ফেরার সময় বিপাকে পড়েন। কেনাকাটার জন্য মানুষ বের হওয়ায় যাত্রীও বাড়বে। তাই ১৬ রোজা অর্থাৎ আগামী বুধবার (২৭ মার্চ) থেকে রাত ৯টার পরও মেট্রোরেল চালু রাখার উদ্যোগ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

ঢাকায় মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। সংস্থাটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ১৬তম রোজার দিন মতিঝিল থেকে সর্বশেষ ট্রেন ৯টা ৪০ মিনিটে এবং উত্তরা থেকে সর্বশেষ ট্রেন ৯টা ২০ মিনিটে ছাড়বে। বাড়তি সময়ে ১২ মিনিট পরপর ট্রেন চলাচল করবে। এতে চলাচলরত ট্রেনের সংখ্যা ১০টি বাড়বে। এখন দিনে ১৮৪ বার ট্রেন চলে। তখন চলবে ১৯৪ বার। পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন মেট্রোরেল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এ এন সিদ্দিক ট্রেনের বাড়তি সিডিউল ঘোষণা করবেন।

এবিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) জনসংযোগ কর্মকর্তা আফতাব মাহমুদ গালিব বলেন, আসন্ন ঈদে মানুষ দোকান পাট বেশি সময় খোলা রাখে। এসব যাত্রীদের সুবিধার্থে মেট্রোরেল চলাচলের সময় সূচি বাড়বে। আগামীকাল এমডি স্যার এই বিষয়ে ঘোষণা দেবেন।'


আরও খবর



এক ঘণ্টা পর সচল ফেসবুক

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

অবশেষে এক ঘণ্টা পর সচল হলো মেটার জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার ও ইনস্টাগ্রাম। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাত সোয়া ১০টার পর থেকে পুনরায় অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারছেন ব্যবহারকারীরা। এর আগে, রাত ৯টার পর থেকে হঠাৎ ফেসবুকে বিভ্রাট দেখা দেয়। একইসঙ্গে ইনস্টাগ্রামও কাজ করছিল না।

ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান ডাউন ডিটেকটরের গ্রাফে দেখা গেছে, রাত ৯টা থেকে ৯টা ৩২ মিনিট পর্যন্ত ৩ লাখ ৫২ হাজার ২৯ জন ফেসবুক ব্যবহারকারী অভিযোগ করেছেন তারা ফেসবুক ব্যবহারে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন।

ব্যবহারকারীরা জানান, রাত ৯টার পর হঠাৎ করেই তাদের ফেসবুক আইডি লগআউট হয়ে গেছে। শুধু মুঠোফোন ব্যবহারকারীরা নয়, কম্পিউটারে ফেসবুক ব্যবহারকারীরাও একই সমস্যায় পড়েছেন। অনেকে পুনরায় লগিন হওয়ার চেষ্টা করলে পাসওয়ার্ড ভুল দেখায়। কেউ কেউ পাসওয়ার্ড রিসেট করার পরও লগিন হতে পারেননি। ফেসবুকে প্রবেশ করতে না পেরে ব্যবহারকারীদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দেখা দেয়।


আরও খবর



অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে নোটিশ টাঙাচ্ছে ফায়ার সার্ভিস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর যেসব ভবনকে অগ্নিকাণ্ডের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে ফায়ার সার্ভিস থেকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে সেসব ভবনের দৃশ্যমান স্থানে ঝুঁকিপূর্ণের নোটিশ টানানোর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই মোতাবেক অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের দৃশ্যমান স্থানে নোটিশ টানানো শুরু করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকালে খিলগাঁওয়ের রেস্টুরেন্টগুলোতে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থার ঘাটতি খুঁজতে অভিযানে নেমেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। সেই দলের সঙ্গে এসেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরাও।

শুরুতে স্কাই ভিউ নাইটেঙ্গল টাওয়ার নামের ৮ তলা রেস্টুরেন্ট ভবন পরিদর্শন করেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। সেখানে তারা দেখতে পান ৩ মিটার সিঁড়ির বদলে সেখানে রয়েছে ৩ ফিট সিঁড়ি। সঙ্গে রয়েছে ছোট্ট একটি লিফট। ভবনটিতে কোনো ফায়ার এক্সটিংগুইসার দেখা যায়নি। অভিযানের খবরে ভবনের দুয়েকটি রেস্টুরেন্ট খোলা থাকলেও বাকিগুলো বন্ধ করে চলে গেছে কর্মীরা। ওপরের রুফটপ ঝুঁকিপূর্ণ থাকায় পুরো ভবনটি সিলগালা করে দিয়েছে অভিযানিক দল। পরে সেখানে ফায়ার সার্ভিস একটি বড় নোটিশ টানিয়ে দিয়েছে। ওই নোটিশে লেখা রয়েছে, অগ্নি প্রতিরোধ ও নির্বাপণ আইন ২০০৩ অনুযায়ী এই ভবনটি অগ্নি নিরাপত্তার ক্ষেত্রে অত্যধিক ঝুঁকিপূর্ণ। সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।


আরও খবর