আজঃ শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের দূরদর্শী ও বলিষ্ঠ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ (২৮ সেপ্টেম্বর)। তিনি ১৯৪৭ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের মধুমতি নদী বিধৌত টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা'র জ্যেষ্ঠ সন্তান এবং আওয়ামী লীগের সভাপতি তিনি।

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী জন্মদিনে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে গত ২২ সেপ্টেম্বর অন্যান্য বিশ্বনেতাদের অংশগ্রহনে ইউএনজিএর সাধারণ আলোচনায় অন্যান্য বছরের মতো বাংলায় ভাষণ দেন।

সেখানে অবস্থান কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ব্রাউন ইউনিভার্সিটি বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত করে। জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিক মডেল তৈরির জন্য জাতিসংঘ স্বীকৃতির পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে এই বিশেষ সম্মাননায় ভূষিত করা হয়। ব্রাউন ইউনিভার্সিটির স্বাস্থ্য বিষয়ক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ওয়ারেন অ্যালপার্ট মেডিকেল স্কুলের মেডিসিন অ্যান্ড বায়োলজিক্যাল সায়েন্সের ডিন ডা. মুকেশ কে. জৈন এখানে প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাঁর অবস্থানস্থল দি লোটে নিউইয়র্ক হোটেলে প্রশংসাপত্রটি হস্তান্তর করেন। কমিউনিটি ক্লিনিক মডেলের উদ্যোগ গ্রহনের জন্য জাতিসংঘ প্রধানমন্ত্রীকে স্বীকৃতির প্রদান করায় ব্রাউনের ওয়ারেন অ্যালপার্ট মেডিকেল স্কুল তাঁকে এই বিশেষ সম্মাননা প্রদান করে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের একজন সফল প্রধানমন্ত্রী। চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে অর্থনীতির প্রতিটি সূচকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে একটি রোল মডেল হিসেবে পরিচিত করেছেন। সন্ত্রাস ও জঙ্গি দমনেও তিনি বিশ্বনেতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছেন। মিয়ানমারে জাতিগত সহিংসতায় পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা মুসলিমদের আশ্রয় দিয়ে সারা বিশ্বে হয়েছেন প্রশংসিত। বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি, একাত্তরের ঘাতক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্য সম্পন্ন করা, সংবিধান সংশোধনের মধ্য দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনঃপ্রতিষ্ঠা, ভারত ও মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি এবং সমুদ্রে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ব্লু ইকোনমির নতুন দিগন্ত উন্মোচন, ভারতের সঙ্গে সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন ও ছিটমহল বিনিময়, বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট সফল উৎক্ষেপণের মধ্য দিয়ে মহাকাশ জয়, সাবমেরিন যুগে বাংলাদেশের প্রবেশ, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু ও মেট্রোরেল নির্মাণ, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন, কর্ণফুলী টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, নতুন নতুন উড়াল সেতু, মহাসড়কগুলো ফোর লেনে উন্নীত করা, এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮২৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত, দারিদ্র্যের হার হ্রাস, মানুষের গড় আয়ু প্রায় ৭৪ বছর ৪ মাসে উন্নীত, যুগোপযোগী শিক্ষানীতি প্রণয়ন, সাক্ষরতার হার ৭৫.৬০ শতাংশে উন্নীত করা, বছরের প্রথম দিনে প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীর হাতে বিনামূল্যে নতুন বই পৌঁছে দেওয়া, মাদ্রাসা শিক্ষাকে মূলধারার শিক্ষার সাথে সম্পৃক্ত করা ও স্বীকৃতি দান, মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয় স্থাপন, প্রত্যেকটি জেলায় একটি করে সরকারি ও বেসরকারি বিশ^বিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ, নারী নীতি প্রণয়ন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ, ফাইভ-জি মোবাইল প্রযুক্তির ব্যবহার চালুসহ অসংখ্য ক্ষেত্রে কালোত্তীর্ণ সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু বলেন, আমরা যেমন বলি বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। তেমনই শেখ হাসিনার জন্ম না হলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণের কাজ জাতি চোখে দেখতো না। শেখ হাসিনার জন্মের সফলতা ও স্বার্থকতা কর্মের মধ্য দিয়ে।

দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার জন্মদিন বাংলাদেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। বঙ্গবন্ধু আমাদের রাজনৈতিক স্বাধীনতার রোল মডেল। শেখ হাসিনা আমাদের উন্নয়ন এবং অর্জনের রোল মডেল। তিনি নিজে যা অর্জন করেছেন, তা নজিরবিহীন। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে বিশেষ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। তাঁর জন্মদিন পালন না করলে আমরা জাতির কাছে অকৃতজ্ঞ থেকে যাব।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রবক্তা স্বপ্নদর্শী এই নেতা ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব গ্রহণের পর থেকে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে দলকে সুসংগঠিত করেন এবং ১৯৯৬ সালে প্রথম, ২০০৮ সালে দ্বিতীয় এবং ২০১৪ সালে তৃতীয় এবং ২০১৮ সালে চতুর্থ বারের মত নির্বাচনে জয়লাভ করে দলকে দেশের নেতৃত্বের আসনে বসাতে সক্ষম হন।

দাদা শেখ লুৎফর রহমান ও দাদি সাহেরা খাতুনের অতি আদরের নাতনি শেখ হাসিনার শৈশব-কৈশোর কেটেছে টুঙ্গিপাড়ায়। শেখ কামাল, শেখ জামাল, শেখ রেহানা এবং শেখ রাসেলসহ তাঁরা পাঁচ ভাই-বোন। বর্তমানে শেখ হাসিনা ও রেহানা ছাড়া কেউই জীবিত নেই। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালরাতে পিতা বঙ্গবন্ধু এবং মাতা ফজিলাতুন নেছাসহ সবাই ঘাতকদের নির্মম বুলেটে নিহত হন।

শেখ হাসিনার শিক্ষাজীবন শুরু হয়েছিল টুঙ্গিপাড়ার এক পাঠশালায়। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে পরিবারকে ঢাকায় নিয়ে আসেন। তখন পুরনো ঢাকার রজনী বোস লেনে ভাড়া বাসায় ওঠেন তারা।

বঙ্গবন্ধু যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভার সদস্য হলে সপরিবারে ৩ নম্বর মিন্টু রোডের বাসায় তারা বসবাস শুরু করেন। শেখ হাসিনাকে ঢাকা শহরে টিকাটুলির নারী শিক্ষা মন্দিরে ভর্তি করা হয়। এখন এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি শেরেবাংলা গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ নামে খ্যাত। শুরু হয় তার শহর বাসের পালা।

তিনি ১৯৬৫ সালে আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, ১৯৬৭ সালে ইন্টারমিডিয়েট গার্লস কলেজ (বর্তমান বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা মহাবিদ্যালয়) থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করেন। ওই বছরেই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনার্সে ভর্তি হন এবং ১৯৭৩ সালে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।

বঙ্গবন্ধুর আগ্রহে ১৯৬৮ সালে পরমাণু বিজ্ঞানী ড.ওয়াজেদ মিয়ার সাথে শেখ হাসিনার বিয়ে হয়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে পাকিস্তানের করাচিতে নিয়ে যাওয়ার পর গোটা পরিবারকে ঢাকায় ভিন্ন এক বাড়িতে গৃহবন্দী করে রাখা হয়। অবরুদ্ধ বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই শেখ হাসিনা গৃহবন্দী অবস্থায় তার প্রথম সন্তান জয়-এর মা হন। ১৯৭২ সালের ৯ ডিসেম্বর কন্যা সন্তান পুতুলের জন্ম হয়।

শেখ হাসিনার পরবর্তী ইতিহাস একবিংশ শতকের অভিযাত্রায় তিনি কীভাবে বাঙালি জাতির কান্ডারি হয়েছেন তারই ইতিহাস। বঙ্গবন্ধু  যে সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখতেন সেই স্বপ্ন রূপায়নের দায়িত্ব নিয়ে বাঙালি জাতির আলোর দিশারী হওয়ার ইতিহাস। ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে তাকে দলের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। আর ঐ বছরেরই ১৭ মে দীর্ঘ ৬ বছর প্রবাস জীবনের অবসান ঘটিয়ে মাতৃভূমি বাংলাদেশে ফিরে আসেন। তিনি ১৯৯০ সালের ঐতিহাসিক গণআন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পেয়ে দীর্ঘ ২১ বছর পর সরকার গঠন করে এবং সে বছরের ২৩ জুন প্রথমবারের মত তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তাকে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের জনসভায় গ্রেনেড নিক্ষেপ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়। তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেও ওই হামলায় ২৪ জন নিহত এবং ৫শ নেতা-কর্মী আহত হন।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দুই-তৃতীয়াংশের বেশি আসন নিয়ে বিশাল বিজয় অর্জন করে। এই বিজয়ের মধ্যদিয়ে শেখ হাসিনা দ্বিতীয় বারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি তৃতীয়বার এবং ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে চতুর্থবারের মত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।

শিল্প সংস্কৃতি ও সাহিত্যঅন্তপ্রাণ শেখ হাসিনা লেখালেখিও করেন। তাঁর লেখা এবং সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা ৩০টিরও বেশি। প্রকাশিত অন্যতম বইগুলো হচ্ছে- শেখ মুজিব আমার পিতা, সাদা কালো, ওরা টোকাই কেন, বাংলাদেশে স্বৈরতন্ত্রের জন্ম, দারিদ্র্য দূরীকরণ, আমাদের ছোট রাসেল সোনা, আমার স্বপ্ন আমার সংগ্রাম, সামরিকতন্ত্র বনাম গণতন্ত্র, আর্ন্তজাতিক সর্ম্পক উন্নয়ন, বিপন্ন গণতন্ত্র, সহে না মানবতার অবমাননা, আমরা জনগণের কথা বলতে এসেছি, সবুজ মাঠ পেরিয়ে ইত্যাদি।


আরও খবর
কোটালীপাড়ায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




২০ বছরের পুরনো রেকর্ড ভেঙে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান কোহলির

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

আগের তিন সেমিফাইনালে রান না পাওয়ায় অনেকেই বলাবলি করছিল, বড় ম্যাচে বিরাট কোহলি চাপ নিতে পারেন না। নিন্দুকদের মুখে চুনকালি মাখিয়ে দিয়ে নিজের শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিলেন কিং কোহলি। পূর্বসূরি শচীন টেন্ডুলকার ২০ বছর আগে যে কীর্তি গড়েছিলেন, তা ভেঙে দিলেন তিনি।

চলতি বিশ্বকাপে রেকর্ড গড়ার নেশায় পেয়েছে বিরাট কোহলিকে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে শচীনের সর্বোচ্চ ওয়ানডে সেঞ্চুরির রেকর্ড ছুঁয়েছিলেন বিরাট। এবার এক বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডটিও নিজের করে নিলেন ভারতীয় ব্যাটিং মায়েস্ত্রো। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৮০ রান পূর্ণ করেই এক বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে গেলেন কোহলি।

২০০৩ বিশ্বকাপে ভারতকে ফাইনালে তোলার পথে ৬৭৩ রান করেছিলেন শচীন টেন্ডুলকার। এক বিশ্বকাপে সেটিই ছিল কোনো খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ রান। চলতি বিশ্বকাপে সেমিফাইনাল পর্যন্ত খেলেই সেই রান টপকে গেলেন তিনি।

আজকের ম্যাচের আগে ৯ ম্যাচে ৫৯৪ রান করেছিলেন কোহলি। গ্লেন ফিলিপসের করা ৩৪তম ওভারের তৃতীয় বলে একটি রান নিয়ে শচীনকে ছাড়িয়ে যান তিনি। 

২০০৩ বিশ্বকাপে ১১ ইনিংসে ৬১.১৮ গড়ে ৬৭৩ রান করেছিলেন শচীন। একটি সেঞ্চুরি ছাড়াও হাঁকিয়েছিলেন ৬টি হাফ সেঞ্চুরি। বিরাট এক ইনিংস কম খেলেই তাকে ছাড়িয়ে গেলেন। ১০ ইনিংসে ২ সেঞ্চুরি ও ৬ হাফ সেঞ্চুরিতে তিনি এই রান করলেন।

একই দিনে শচীনের আরও একটি রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন কোহলি। ২০০৩ বিশ্বকাপেই ৭ ইনিংসে পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস খেলেছিলেন শচীন। এক বিশ্বকাপে সেটিই সর্বোচ্চ পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের রেকর্ড ছিল, যা পরবর্তীতে পুনরাবৃত্তি করে দেখিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। চলতি বিশ্বকাপে এর আগের নয় ইনিংসে সাতবার পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলে রেকর্ড ছুঁয়েছিলেন কোহলি। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আরও একটি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস খেলে সেই রেকর্ডও এককভাবে নিজের করে নিয়েছেন তিনি।

২০০৩ বিশ্বকাপে শচীনের পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংসগুলো ছিল এমন - ৫২, ৮১, ১৫২, ৫০, ৯৮, ৯৭, ৮৩। সাকিব ২০১৯ সালে মাত্র ৮ ইনিংস খেলেই সাতবার পঞ্চাশ ছাড়িয়েছিলেন। তার ইনিংসগুলো ছিল এমন -  ৭৫, ৬৪, ১২১, ১২৪*, ৫১, ৬৬, ৬৪।

আজকের আগে কোহলির সেই সাতটি পঞ্চাশোর্ধ্ব ইনিংস হলো- ৮৫, ৫৫*, ১০৩*, ৯৫, ৮৮, ১০১*, ৫১।


আরও খবর
অবশেষে শুরু হতে যাচ্ছে খেলা

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




বরগুনায় প্রস্তুত ৬৪২ আশ্রয়কেন্দ্র

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
অলিউল্লাহ্ ইমরান, বরগুনা

Image

ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে উপকুলীয় অঞ্চল বরগুনায় গুমোটে আবহাওয়া বিরাজ ও কাল রাত থেকে দিনভর তুমুল বৃষ্টি চলমান রয়েছে।

জেলা প্রশাসন থেকে ঘূর্ণিঝড় মিধিলি মোকাবেলায় নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্র খোলা রাখা, শুকনো খাবার প্রস্তুত ও মাইকিং করা হচ্ছে।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সারা দিন ধরে বেপরোয়া বাতাসসহ তুমুল বৃষ্টিতে সুর্যের মুখ দেখেনি উপকূলবাসী। উপকুলীয় জেলেরা নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে আসতে শুরু করেছে। এবং অনেক ট্রলার ও জেলে নিখোঁজ রয়েছে বলে জানান ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি মোস্তফা চৌধুরী।

জানা গেছে, পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। মিধিলির প্রভাবে সাগর ও পায়রা, বলেশ্বরসহ বরগুনায় বয়ে যাওয়া নদীগুলো উত্তাল রয়েছে। স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে পানি কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩-৫ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

আরও পড়ুন>> সারাদেশে নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসক মোহা. রফিকুল ইসলাম বলেন, মিধিলির মোকাবেলায় বরগুনা জেলার ৬টি উপজেলায় ৬৪২টি সাইক্লোন শেল্টার রয়েছে। তারমধ্যে বরগুনা সদরে ১৮৫, আমতলী ১১১, পাথরঘাটা ১২৪, তালতলী ৫৩, বেতাগী ১১৪ ও বামনা উপজেলায় ৫৫টি। মুজিব কেল্লা রয়েছে ৩টি। আশ্রয়ণ কেন্দ্র ধারণ ক্ষমতা রয়েছে ২ লাখ ৬৯ হাজার ৫১০ জন। জেলায় স্বেচ্ছাসেবী টিমের সদস্য রয়েছে ৯ হাজার ৬১৫ জন।

তিনি বলেন, আমাদের মানবিক সহায়তা মজুদ রয়েছে খাদ্য ৪৩০ মেট্রিক টন। নগদ অর্থ ৬ লাখ। ঢেউ টিন ৯৬ বান্ডিল। কম্বল ২ হাজার পিস। বন্যার তথ্য জানতে এবং জানাতে ৬ উপজেলায় ৬টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, রাত ৮টার মধ্যে জেলার সর্বস্তরের মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে মাইকিং করা হয়। একজন মানুষও এ ঘূর্ণিঝড়ে আশ্রয়হীন থাকবে না, সেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



ঈশ্বরদীতে ট্রেনের বগিতে আগুন

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পাবনার ঈশ্বরদীতে একটি ট্রেনের বগিতে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে ট্রেনের একটি বগির ১১টি সিট পুড়ে গেছে।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশনের ওয়াশফিটে রাখা চাঁপাইনবাবগঞ্জ-ঈশ্বরদী-ঢাকা রুটে চলাচলকারী ট্রেনের একটির বগিতে এ অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণ আনেন।

ঈশ্বরদী ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টর অপু মণ্ডল জানান, রাত সাড়ে ৮টায় খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। আগুনে একটি বগির ১১টি সিট পুড়ে গেছে।

ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুনুজ্জামান রুমেল বলেন, কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে তা জানা যায়নি। এখানে প্রশাসন ও রেলওয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা রয়েছেন। তারা বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছেন।


আরও খবর



ঢাকার ২০ আসনে মনোনয়ন নিলেন ১৫৫ জন প্রার্থী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে রাজধানী ঢাকার ২০টি সংসদীয় আসনে মোট ১৫৫টি মনোনয়নপত্র বিতরণ করেছেন রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসাররা। এর মধ্যে ঢাকা-১৪ সংসদীয় আসনে সর্বোচ্চ ২৪টি মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকার সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয় থেকে পাঠানো মনোনয়নপত্র বিতরণ ও দাখিল সংক্রান্ত তথ্যে এ চিত্র দেখা গেছে।

ইসির পাঠানো তথ্যে দেখা গেছে, রিটার্নিং অফিসারের কাছ থেকে ৪৯টি মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন প্রার্থীরা। আর সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কাছ থেকে প্রার্থীরা নিয়েছেন ১০৬টি মনোনয়নপত্র। তবে সোমবার পর্যন্ত কোনো প্রার্থীই মনোনয়নপত্র দাখিল করেননি।

নির্বাচন কমিশন জানায়, ঢাকা-১ আসন থেকে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন ৩ জন প্রার্থী। এছাড়া ঢাকা-২ আসন থেকে ৪ জন, ঢাকা-৩ আসন থেকে ৫ জন, ঢাকা-৪ আসন থেকে ৮ জন, ঢাকা-৫ আসন থেকে ১৩ জন, ঢাকা-৬ আসন থেকে ৬ জন, ঢাকা-৭ আসন থেকে ৬ জন, ঢাকা-৮ আসন থেকে ১৩ জন, ঢাকা-৯ আসন থেকে ৩ জন, ঢাকা-১০ আসন থেকে ৭ জন, ঢাকা-১১ আসন থেকে ৭ জন, ঢাকা-১২ আসন থেকে ৫ জন, ঢাকা-১৩ আসন থেকে ৫ জন, ঢাকা-১৪ আসন থেকে ১৪ জন, ঢাকা-১৫ আসন থেকে ৭ জন, ঢাকা-১৬ আসন থেকে ৬ জন, ঢাকা-১৭ আসন থেকে ১৩ জন, ঢাকা-১৮ আসন থেকে ৬ জন, ঢাকা-১৯ আসন থেকে ৬ জন এবং ঢাকা-২০ আসন থেকে ৮ জন মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন।

মোট ১৫৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ৩৯ জন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি।

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সংবিধান অনুযায়ী সংসদের মেয়াদ পূর্তির আগের ৯০ দিনের মধ্যে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন করতে হয়। চলতি সংসদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি। এর আগের ৯০ দিনের মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা আছে।

আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদেশে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। গত ২ নভেম্বর সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত ভোটার সংখ্যা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির দেওয়া তথ্যানুযায়ী, মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষ ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন, নারী ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন আর তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার সংখ্যা ৮৫২ জন।


আরও খবর
রবিবার হরতাল-অবরোধ দিচ্ছে না বিএনপি

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




আজকের রাশিফল: রোববার ১৯ নভেম্বর ২০২৩

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

আজ নতুন কী ঘটতে চলেছে? আজ কি আপনার জন্য ভাল কিছু অপেক্ষা করে আছে? কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা? নাকি খারাপ কিছুর অপেক্ষা করে আছে আপনার ভাগ্যে। বিখ্যাত জ্যোতিষীর দ্বারা বিশ্লেষণের পর আজকের দিন নিয়ে ভবিষ্যত গণনা জানুন আপনার আজকের রাশিফলে।

মেষ: খুশির খবর পাবার সম্ভাবনা আছে। কাজে বাধা আসতে পারে। ধৈর্য রাখার পরামর্শ রইল। পারিবারিক বিষয়, সম্পর্ক ও আর্থিক বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ভালো করে ভাববেন। কাজের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।

বৃষ: ঘরও বাইরের চাপ মনঃসংযোগ নষ্ট করতে পারে। পুরোনো বিনিয়োগ থেকে লাভের সম্ভাবনা। অফিসের কাজে ব্যস্ত থাকবেন। আটকানো অর্থ ফেরত পাবেন। এমন পরিস্থিতিতে তাড়াহুড়ো করে সবকিছু এড়িয়ে না গিয়ে কাজগুলি সফলভাবে করার চেষ্টা করুন।

মিথুন: গর্ভবতী মহিলাদের বিশেষ যত্নের প্রয়োজন। দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ এড়িয়ে চলতে হবে। বন্ধুদের সঙ্গে বাইরে ঘুরতে যাওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। বাবা মা আপনাকে নিয়ে গর্ববোধ করবে। কর্মক্ষেত্রে যে কোনও সময় হঠাৎ কেউ এসে আপনার কাজের তদন্ত করতে পারে।

কর্কট: মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখার চেষ্টা করুন। যার কারণে কাজে কোনও ভুল থাকলে তার নেতিবাচক ফল আপনার কর্মজীবনে স্পষ্টভাবে দেখা যাবে। অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকুন নচেৎ স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে। ব্যক্তিগত জীবনে নেওয়া সিদ্ধান্তে পরিবারের সমর্থন পাবেন না।

সিংহ: ছোটখাটো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হোন। বিশেষ করে মহিলারা যে কোনও কথা বলার সময় এবং আর্থিক লেনদেন করার সময় খুব সতর্কতা অবলম্বন করুন। আর্থিক জীবনে চলমান সংকট আপনাকে পরিবারের অন্যদের সামনে বিব্রত করতে পারে।

কন্যা: প্রিয়জনের স্বার্থপর ব্যবহার মানসিক শান্তি নষ্ট করবে। এর কারণে আপনার ক্যারিয়ারও যেমন থেমে যেতে পারে, তেমনি হঠাৎ মানসিক চাপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে। নিজেকে সংযত রাখুন।

তুলা: প্রেমের দিকটি অত্যন্ত হতাশাজনক হবে। আপনি একাকীত্ব অনুভব করবেন। পরিবারের থেকে দূরে যাওয়ার চিন্তাও মনে আসতে পারে। ঊর্ধ্বতন এবং সহকর্মীদের সমর্থন পাবেন না, যার কারণে আপনি প্রতিটি দায়িত্ব সুষ্ঠভাবে পালন করতে পারবেন না।

বৃশ্চিক: আবেগের বশে সিদ্ধান্ত নেবেন না। যে কোনও কাজে অপ্রয়োজনীয় বিলম্ব এড়ান। কর্মক্ষেত্রে আপনার সিনিয়রদের সমর্থন এবং প্রশংসা পেতে চলেছেন। মানসিক চাপের মধ্যে থাকবেন। এমন কোনও সিদ্ধান্ত নেবেন না যাতে মন সায় দেয় না।

ধনু: ব্যবসা সম্পর্কিত কথা গোপন রাখুন। বিবাহিত জীবন ভালো যাবে। নতুন প্রেমে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ভুল বোঝাবুঝি এড়িয়ে চলুন। কোনও আধ্যাত্মিক ব্যক্তির সাথে পরিচয় হওয়ার সম্ভাবনা। সপ্তাহের মাঝে লক্ষ্য স্থির রেখে এগিয়ে যান সাফল্যের দিকে।

মকর: অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে উদ্বিগ্ন থাকতে পারেন। দীর্ঘদিনের খারাপ পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন। কঠোর পরিশ্রমের ফলে ব্যবসায় উন্নতি হবে। কোনও নতুন কাজের সুযোগ আসতে পারে। এই কাজের সূত্রে দূরে কোথাও যাওয়া হতে পারে।

কুম্ভ: কাছের মানুষরা ব্যক্তিগত জীবনে সমস্যা তৈরি করবে। ভাইবোনদের তরফ থেকে কোনও ভালো খবর পেতে পারেন। ব্যবসা বাড়ানোর পরিকল্পনা করুন। এটি আপনাকে ভালো লাভ দিতে পারে।

মীন: বন্ধুদের উপদেশ মেনে চললে উপকৃত হবেন। পারিবারিক বিষয়ে কিছু জরুরী সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার। সব ক্ষেত্রে পরিবারের সমর্থন পাবেন। ব্যবসায় নতুন অংশীদার আসতে পারে। অবিবাহিতরা জীবনসঙ্গীকে খুঁজে পাবেন। চাকরির ক্ষেত্রেও পদোন্নতি হবে।


আরও খবর
নিউমোনিয়ার ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

মোজা দিবস আজ

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩