ই-অরেঞ্জ ও পুলিশ কর্মকর্তা সোহেলের সব
সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ভুক্তভোগীদের টাকা অবিলম্বে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে মানবন্ধন
করছেন ই-অরেঞ্জ অনলাইন শপের ভুক্তভোগী গ্রাহকরা।
বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়ে ই-অরেঞ্জ ভুক্তভোগী কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যানারে এই মানববন্ধন শুরু হয়। ভুক্তভোগীদের দাবি, ই-অরেঞ্জ যেহেতু অরেঞ্জ বাংলাদেশের সিস্টার কনসার্ন, তাই আর্থিক ক্ষতির দায় অরেঞ্জ বাংলাদেশকে নিতে হবে।
মানববন্ধনে বক্তারা ই-অরেঞ্জ প্রতারণার
সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি, সরকারি আমলা ও কর্তাব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দ্রুত প্রশাসনিক ও আইনি
ব্যবস্থা গ্রহণ সহ দায়েরকৃত সব মামলা দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে নিষ্পত্তির দাবি জানান।
তারা আরও বলেন, এতো বড় প্রতারণার পরও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলে তাদের কোনও দায় নেই, এটা হতে পারে না। ই-ক্যাবের মতো সংগঠনের কোনও ভূমিকা আমরা দেখিনি। ই-ক্যাব বাণিজ্য ও মন্ত্রণালয়কে বলছি, আপনারা বলছেন বিষয়টি দেখবেন, কিন্তু এগুলো শুধু কাগজে কলমে থাকলে হবে না। এর আগে ডেসটিনি, যুবকের টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার রায় থাকলেও দশ বছরেও টাকা ফেরত পায়নি গ্রাহকরা। তাই শুধু কাগজে কলমে এসব বললেই হবে না, বাস্তবায়ন চাই। সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথাও বলেন বক্তারা।