আজঃ শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

প্রতিদিন লিপস্টিক ব্যবহার করলে ঠোঁটের কি ক্ষতি হয়?

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

নারীর সাজের অন্যতম অনুষঙ্গ হচ্ছে লিপস্টিক। লিপস্টিক ঠোঁটের পাশাপাশি মুখের সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয়। অনেকের ধারণা, ঠোঁটে প্রতিদিন লিপস্টিক লাগালে ঠোঁট কালো হয়ে যায়।

তবে চিকিৎসকরা বলছেন, কিছু কিছু লিপস্টিকে রাসায়নিক থাকে, যা ঠোঁটের মতো স্পর্শকাতর অঙ্গের ক্ষতি করতে পারে। তবে সব লিপস্টিকের ক্ষেত্রে এই কথা ঠিক নয়। লিপস্টিক মাখলে কার ঠোঁটে ক্ষতি হবে, তা অনেকটাই নির্ভর করে যিনি ব্যবহার করছেন তার ঠোঁটের স্বাস্থ্যের ওপর।

যেসব সমস্যা থাকলে গাঢ় রঙের লিপস্টিক ব্যবহার না করায় ভালো-

শুষ্ক ঠোঁটের সমস্যা: এমন কিছু লিপস্টিক রয়েছে, যা ঠোঁটকে শুষ্ক করে তুলতে পারে। আবার যাদের শুষ্ক ত্বকের সমস্যা রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা গুরুতর হয়ে যেতে পারে। তবে যে সমস্ত লিপস্টিক তৈরিতে বিভিন্ন ধরনের তেল, মাখন ব্যবহার করা হয়, সেগুলি ঠোঁটের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

অ্যালার্জি: যাদের বিভিন্ন রকম রাসায়নিকে অ্যালার্জি রয়েছে তাদেরও লিপস্টিক ব্যবহার নিয়ে সতর্ক হতে হবে। কোনো নতুন সংস্থার প্রসাধনী ব্যবহার করার আগে প্যাচ টেস্ট করে নেওয়া জরুরি।

কালচে ছোপ: ঠোঁটে কালচে ছোপ পড়ার জিনগত বা শারীরিক, নানা কারণ থাকতে পারে। রোদের অতিবেগুনি রশ্মি থেকেও এমন সমস্যা হতে পারে। শুধু লিপস্টিক ব্যবহারেই যে ঠোঁটে কালচে ছোপ পড়বে, এমনটা নয়।

কী করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে?

হাইড্রেশন: ঠোঁটের আর্দ্রতা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে। ত্বকের জন্য নিরাপদ, অতিবেগুনি রশ্মি থেকে সুরক্ষা দিতে পারে এমন লিপবাম ব্যবহার করতে হবে।

এক্সফোলিয়েশন: ঠোঁটের মৃত কোষ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করতে হবে। তবে স্ক্রাবের দানা যেন খুব শক্ত না হয়।

প্রাইমার: লিপস্টিক ব্যবহারের আগে ঠোঁটে প্রাইমার ব্যবহার করতে হবে। এই প্রাইমারই লিপস্টিকের ক্ষতিকর রাসায়নিকের প্রভাবে ঠোঁটে কালচে ছোপ পড়তে দেবে না।


আরও খবর



অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাবে ভারত: জয়শঙ্কর

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বাংলাদেশের নতুন সরকারের সঙ্গে ভারত কাজ চালিয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। শুক্রবার (৩০ আগস্ট) রাজধানী দিল্লিতে রাজীব সিক্রির লেখা স্ট্র্যাটেজিক কনড্রামস: রিশেপিং ইন্ডিয়াস ফরেন পলিসি’ বই প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যে সরকার ক্ষমতায় রয়েছে, তার সঙ্গেই আমরা আলোচনা করব, এটাই স্বাভাবিক।

জয়শঙ্কর বলেন, সবাই অবগত, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে দুই দেশের সম্পর্ক নানা উত্থান-পতনের মধ্যে দিয়ে গেছে। স্বীকার করতে হবে যে রাজনৈতিক পরিবর্তন রয়েছে এবং রাজনৈতিক পরিবর্তন অনেক সময় অপ্রত্যাশিতভাবে হয়। এখানে অবশ্যই আমাদের পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়টা দেখতে হবে।

এর আগে গত ১৭ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ফোনালাপ হয়েছে। ভারতীয় সম্প্রচারমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, ফোনালাপে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশে হিন্দুসহ সব সংখ্যালঘুর পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের আশ্বাস দিয়েছেন।

ওই সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে নরেন্দ্র মোদি লিখেছেন, বাংলাদেশের অন্তর্বতী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের কাছ থেকে ফোন পেয়েছি। বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়েছে।

পোস্টে তিনি আরও লেখেন, একটি গণতান্ত্রিক, স্থিতিশীল, শান্তিপূর্ণ এবং অগ্রগামী বাংলাদেশের প্রতি ভারতের সমর্থনের বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করেছি। তিনি আমাকে বাংলাদেশে হিন্দুসহ সমস্ত সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের আশ্বাস দিয়েছেন।

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পর থেকে ছোট বোন শেখ রেহানাসহ তারা ভারতেই অবস্থান করছেন।


আরও খবর
উত্তর প্রদেশে মাথাবিহীন নারীর লাশ উদ্ধার

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪




প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত এসা ইউসুফ এসা আল দুহাইলান সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তারা সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেছেন।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এদিন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমদ মারুফ ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভিকেন্টিয়েভিচ মানটিস্কিও সৌজন্যে সাক্ষাৎ করেন।


আরও খবর



ফের ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে সোনা, ভরি ১ লাখ ২৮ হাজার

প্রকাশিত:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৫ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

দুই দিনের ব্যবধানে ফের দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

ভরিতে সর্বোচ্চ এক হাজার ৯৩৬ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। দাম বাড়ানোর ফলে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম হবে এক লাখ ২৭ হাজার ৯৪২ টাকা। সোনার এই দাম দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

রোববার (২৫ আগস্ট) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামীকাল (সোমবার) থেকে সোনার নতুন দাম কার্যকর হবে।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা এক লাখ ২৭ হাজার ৯৪২ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ২২ হাজার ১২২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ৪ হাজার ৬৮৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৮৬ হাজার ৫৪৭ টাকায় বিক্রি করা হবে।

সোনার দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রূপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।

আজ রোববার (২৫ আগস্ট) সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা এক লাখ ২৬ হাজার ৬ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ২০ হাজার ২৭৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ১ লাখ ৩ হাজার ৯৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৮৫ হাজার ২৪১ টাকায় বিক্রি হয়েছে।


আরও খবর



চট্টগ্রাম নগরে পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে অভিযান-জরিমানা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মনীষা আচার্য, চট্টগ্রাম

Image

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন ও থানাগুলো পুরোপুরি সক্রিয় না হওয়ার সুযোগে কিছু দুষ্কৃতিকারী চট্টগ্রামের কয়েকটি এলাকায় রাতের আঁধারে পাহাড় কাটা শুরু করেছে। চট্টগ্রাম নগরীর আকবর শাহ এলাকা সেগুলোর মধ্যে অন্যতম।

মঙ্গলবার (০৩ সেপ্টেম্বর) নগরীর আকবর শাহ এলাকায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি টিম পাহাড় কাটা এলাকা পরিদর্শন ও পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে।

পরিবেশ, বন ও জলাবায়ু মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. ফাহমিদা খানম অভিযানে নেতৃত্ব দেন। পরিবেশ অধিদপ্তর চট্টগ্রামের পরিচালক মোঃ হাসান হাছিবুর রহমানসহ পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

পরিদর্শনকালে পাহাড় কাটা অবস্থায় দুজনকে আটক করা হয়। এসময় তাদের হাতে কোদাল ও কাস্তে পাওয়া যায়।

 জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, জায়গার মালিকের নির্দেশে সবজি চাষ করার জন্য তারা পাহাড়ের মাটি কাটছে। এসময় মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯ এবং পরিবেশ সংরক্ষন আইনের আওতায় অপরাধী দুজনকে জরিমানা করা হয়। এদের একজনকে ৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে তিন দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং অন্যজনকে ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ১০ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়।

 সচেতনতামূলক বক্তৃতায় অতিরিক্ত সচিব বলেন, পাহাড় কাটা রোধে সরকার জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। পাহাড় কেটে বসতবাড়ি তৈরি করলে ভারী বৃষ্টির ফলে পাহাড়ের মাটি ধসে পড়ে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়। এছাড়াও বিশ্বের জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ২০৩০ সালের মধ্যে বায়ো-ডাইভারসিটি ফ্রেমওয়ার্ক এর আওতায় পানি ও জমির ৩০ শতাংশ সংরক্ষণ করার জন্য আইন পাশ করা হয়েছে। এসব বিবেচনা করে পাহাড় কাটার বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। কোন ধরনের নদী, পুকুর, ডোবা যেমন ভরাট করা যাবে না তেমনি পাহাড়ের মাটিও কাটা যাবে না। কোন পাহাড় ব্যক্তিমালিকানাধীন হলেও সে পাহাড়ের মাটি কাটা যাবে না।

যারা এতদিন পাহাড় কেটে বসতবাড়ি তৈরি করেছেন তাদের আগামী সাতদিনের মধ্যে নিজ দায়িত্বে সরে যাওয়ার জন্য তিনি নির্দেশ দেন। অন্যথায় আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের অপসারণ করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।  

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর
১৬ জেলায় লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন

শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪




‘বাংলাদেশ পরিস্থিতি’ বিশ্লেষণ করতে বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করতে বলেছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। সেই সঙ্গে ভারতের শান্তি রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকতেও বলেছেন তিনি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) লখনৌতে জয়েন্ট কমান্ডারস কনফারেন্সে দেওয়া ভাষণে রাজনাথ সিং বলেন, বাংলাদেশ, চীনসহ অন্যান্য প্রতিবেশী দেশগুলোর পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করুন। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতে ভারত কী ধরনের সমস্যায় পড়তে পারে, তার একটা ধারণা নিয়ে অপ্রত্যাশিত যে কোনো কিছু মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন।

ভাষণে যৌথ সামরিক দৃষ্টিভঙ্গি বিকশিত করার তাৎপর্য তুলে ধরে উসকানি মোকাবিলায় সমন্বিত, দ্রুত ও কার্যকরী প্রতিক্রিয়া দেখানোর ওপর জোর দেন ভারতীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতে যুদ্ধসহ ভারত যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে, তার জন্যও প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে বলেন তিনি।

রাজনাথ সিং বলেন, বৈশ্বিক অস্থিরতা সত্ত্বেও, ভারত এক বিরল শান্তি উপভোগ করছে ও দেশ শান্তিপূর্ণভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে। তবে ভারত-চীন সীমান্ত ও প্রতিবেশী দেশগুলোতে যা হচ্ছে, তা এই অঞ্চলের শান্তি-স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলছে। তাই ক্রমবর্ধমান চ্যালেঞ্জগুলো সম্পর্কে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের বর্তমান পরিস্থিতির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এই মুহূর্তে আমাদের চারপাশে যা যা ঘটছে সেগুলোর ওপর নজর রাখতে হবে। পাশাপাশি দেশের জাতীয় নিরাপত্তা আরও শক্তিশালী করতে হবে।


আরও খবর
উত্তর প্রদেশে মাথাবিহীন নারীর লাশ উদ্ধার

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪