আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পুলিশ সদস্যদের জনগণের বন্ধু হিসেবে কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তিনি বলেন, পুলিশকে জনগণের বন্ধু হিসেবে কাজ করতে হবে। জনস্বার্থে বিভিন্ন মামলা নিষ্পত্তিতে যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।

রোববার (২৮ মে) দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন। এ সময় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এসব কথা বলেন।

আরও পড়ুন: শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

সাক্ষাৎ শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এ তথ্য জানান। তিনি জানান, রাষ্ট্রপতি আইজিপির মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের কাজ যাতে আরও জনবান্ধব হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশের কারণে সাইবার ক্রাইম বাড়ছে। সাইবার ক্রাইম মোকাবিলায় পুলিশের প্রতিটি সদস্যকে প্রযুক্তিজ্ঞানে প্রশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে।

আরও পড়ুন: সৌদি পৌঁছেছেন ২৪ হাজার হজযাত্রী

রাষ্ট্রপতি সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে পুলিশের ভূমিকার প্রশংসা করে ভবিষ্যতেও এ তৎপরতা অব্যাহত রাখার পরামর্শ দেন। সাক্ষাৎকালে পুলিশ মহাপরিদর্শক বাংলাদেশ পুলিশের সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।

আরও পড়ুন: শান্তিপূর্ণ পরিবেশ মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির সহায়ক: প্রধানমন্ত্রী

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বডুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহউদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন ও সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



বাড়িতে খরগোশ পালন করবেন যেভাবে

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
কৃষি ডেস্ক

Image

খরগোশ তৃণভোজী শান্ত ও নিরীহ স্বভাবের প্রাণি। এখনো বাংলাদেশে খরগোশ পালন ব্যাপক আকারে হয়ে ওঠেনি। তবে বাণিজ্যিকভাবে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খরগোশ পালন অনেক লাভজনক। তার আগে জেনে নিতে হবে খরগোশ পালনের নিয়ম-কানুন।

যেখানে পাবেন: ঢাকার কাঁটাবন, মিরপুর, কাপ্তান বাজারসহ বিভিন্ন পশু-পাখি ও অ্যাকুরিয়ামের দোকানে পাওয়া যায়। ঢাকার বাইরে গাজীপুরের টঙ্গী মার্কেট, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায়ও পাওয়া যায়। এছাড়া চট্টগ্রাম, সিলেট, সাভার, নারায়ণগঞ্জ, বগুড়া, পাবনা, নেত্রকোণাসহ বিভিন্ন বিভাগীয় ও জেলা শহরে কিনতে পাওয়া যায়।

পালনের সুবিধা:

১. দ্রুত বর্ধনশীল প্রাণি।

২. একসাথে ২-৮টি বাচ্চা প্রসব করে।

৩. একমাস পরপর বাচ্চা প্রসব করে।

৪. খাদ্য দক্ষতা অপেক্ষাকৃত ভালো।

৫. মাংস উৎপাদনে পোল্ট্রির পরেই খরগোশের অবস্থান।

৬. কম জায়গায় কম খাবারে পালন করা যায়।

৭. কম খরচে বেশি উৎপাদন সম্ভব।

৮. খরগোশের মাংস বেশি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন।

৯. রান্না ঘরের উচ্ছিষ্ট, ঘাস ও লতা-পাতা এর খাবার।

১০. পারিবারিক শ্রমের সফল ব্যবহার করা সম্ভব।

১২. হোটেল, রেস্তোরাঁ বা ভোজসভায় এর মাংসের অনেক কদর।

যেভাবে পালন করবেন: বাড়ির ছাদ, আঙিনা বা বারান্দায় ছোট আকারের শেড তৈরি করে খরগোশ পালন করা যায়-

লিটার পদ্ধতি: কমসংখ্যক খরগোশ পালনের জন্য এ পদ্ধতি উপযোগী। এর জন্য মেঝে কংক্রিটের হওয়া উচিত। খরগোশ মাটি খুঁড়ে গর্ত বানায়। লিটার পদ্ধতিতে মেঝের ওপর ৪-৫ ইঞ্চি পুরু করে তুষ, কাঠের ছিলকা অথবা ধানের খড় ছড়িয়ে দিতে হবে। এ পদ্ধতিতে খরগোশ পালন করতে হলে একসাথে ৩০টির বেশি খরগোশ পালন করা ঠিক নয়। পুরুষ খরগোশ আলাদা ঘরে রাখতে হবে। কারণ খরগোশ সামলানো খুব কঠিন। শুধু প্রজননের জন্য পুরুষ খরগোশকে স্ত্রী খরগোশের কাছে ১০-১৫ মিনিট ছেড়ে দেওয়া হয়।

খাঁচা পদ্ধতি: বাণিজ্যিকভাবে খরগোশ পালনের জন্য খাঁচা পদ্ধতি বিশেষ জনপ্রিয়। সে ক্ষেত্রে খাঁচার জন্য লোহার পাত দিয়ে তৈরি ৩-৪ তাকবিশিষ্ট খাঁচা বেশি উপযোগী। খরগোশের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গা রেখে প্রতিটি তাকে খোপ তৈরি করতে হবে।

প্রয়োজনীয় জায়গা:

ক. একটি পূর্ণবয়স্ক পুরুষ খরগোশের জন্য ৪ বর্গফুট জায়গা দরকার।

খ. পূর্ণবয়স্ক মা খরগোশের জন্য দরকার ৬ বর্গফুট (প্রসূতি ঘরসহ)।

গ. বাচ্চা খরগোশের জন্য ১.৫ বর্গফুট দরকার।

খরগোশের খাবার: কচি ঘাস, লতা-পাতা, গাজর, মুলা, শস্যদানা, মিষ্টি আলু, শসা, খড়কুটো, তরকারির ফেলনা অংশ, গম, ভুসি, কুড়া, খৈল, সয়াবিন, দুধ, পাউরুটি, ছোলা নিত্যদিনের খাবার। ঘাস ও শাক সবসময় শুকনা বা ঝকঝকে অবস্থায় দিতে হবে। ভেজানো গম বা ছোলা অল্প সেদ্ধ করে এর সাথে ভুসি মিশিয়ে দিলে ভালো হয়।

নিউজ ট্যাগ: খরগোশ পালন

আরও খবর



তিন হাজারের বেশি গুমের অভিযোগ পর্যালোচনা করবে জাতিসংঘ

প্রকাশিত:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিশ্বের ৩৬ দেশে ঘটে যাওয়া তিন হাজারের বেশি গুমের ঘটনা পর্যালোচনা করবে জাতিসংঘ। একইসঙ্গে গুমের মতো আরও ১০টি ঘটনার অভিযোগ পর্যালোচনা করে দেখবে তারা। জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে গতকাল সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবার, সংশ্লিষ্ট দেশের প্রতিনিধি, সুশীল নাগরিক সমাজ এবং অন্যদের সঙ্গে   জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞরা বৈঠক করবেন। এই সময়ে তারা প্রতিটি অভিযোগ নিয়ে আলাদাভাবে আলোচনা করবেন।

ওএইচসিএইচআরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুম হওয়া থেকে সবাইকে সুরক্ষার ঘোষণা বাস্তবায়নে যেসব প্রতিবন্ধকতার অভিযোগ উঠেছে, জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ দল সেগুলোও খতিয়ে দেখবে। একইসঙ্গে পীড়নমূলক আইন ও চর্চা এবং গুমের মামলাগুলো মোকাবিলায়, বিশেষ করে সত্য ও ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে পদ্ধতিগত ব্যর্থতা খতিয়ে দেখবে তারা। 

আরও পড়ুন>> ভারতীয় কূটনীতিককে কানাডা ছাড়ার নির্দেশ

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ওয়ার্কিং গ্রুপটি অভ্যন্তরীণ বিষয় এবং ভবিষ্যৎ কর্মকাণ্ড নিয়েও আলোচনা করবে। যেমনতারা বিভিন্ন দেশ পরিদর্শন করবে এবং মানবাধিকার কমিশনে প্রতিবেদন পাঠাবে। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশে আসন্ন নির্বাচন ও গুমের বিষয়ে নজর রাখবে তারা।

ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের ৫৪তম অধিবেশনে বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করার কথা। বলা হয়েছে, সেখানে হন্ডুরাস ও উরুগুয়েতে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের পরিদর্শনের বিষয়ে মানবাধিকার পরিষদে জানানো হবে এবং গুম ও নতুন প্রযুক্তি নিয়ে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। 

আরও পড়ুন>> পেরুতে বাস খাদে পড়ে নিহত ২৪

গতকাল সোমবার থেকে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপের ১৩১তম অধিবেশন শুরু হয়েছে। ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই অধিবেশন চলবে। সমাপনী দিনে অর্থাৎ আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর (বুধবার) সকাল ১০টায় নতুন প্রযুক্তি এবং গুমের ইস্যুতে পাবলিক ইভেন্ট করবে করবে তারা।


আরও খবর



‘শেখ হাসিনার আমলে পদোন্নতি-পদায়নের জন্য নার্সদের আন্দোলন করতে হয়নি’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

শেখ হাসিনার শাসনামলে পদোন্নতি-পদায়নের জন্য কোনো নার্সদের আন্দোলন করতে হয়নি। তাই তাকে আবারও ক্ষমতায় আনার জন্য যার যার জায়গা থেকে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ।

বৃহস্পতিবার ( সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের -ব্লক অডিটোরিয়ামে এমএসসি ইন নার্সিং ২য় ব্যাচ এবং বিএসসি ইন নার্সিং ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, বিএসএসসি এমএসসি নার্সিং শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছেন তারা অত্যন্ত মেধাবী। তারা মেধা দিয়ে বাংলাদেশের নার্সিং পেশাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাতে পারবে। আমি আশা করি, যারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নার্সিংয়ে অধ্যয়নরতরাই থাইল্যান্ড কেরালার নার্সদের মতো দক্ষ হয়ে উঠবে।

উপাচার্য বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই সঙ্গে চিকিৎসায় ওতপ্রোতোভাবে জড়িত নার্সদেরও দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এজন্য সরকারের উচ্চ পর্যায়ে কর্মকর্তারা তাদের প্রশংসা করেছেন। যা আমাদের অনুপ্রেরণা জোগাচ্ছে। হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের আপনজন হলেন নার্সরা। অনেক রোগীর লোকজন হাসপাতালে আসেন না। আপনারা এসব রোগীকে একটু বেশি সময় দেবেন। আপনারা পরিবারের মতো একটু সময় দিলে তারাও আপনাদের জন্য দোয়া করবেন। এক কথায় রোগীদের নিজের পরিবারের মত সেবা দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চিকিৎসকদের দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে প্রথম শ্রেণিতে মর্যাদা দিয়েছেন। তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের চিকিৎসা সেবা স্বাস্থ্যকর্মীদের পেশার মানোন্নয়নে নার্সদের তৃতীয় শ্রেণি থেকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত করেছেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নার্সিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বনিক। বিশেষ অতিথি হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মনিরুজ্জামান খান, মেডিসিন অনুষেদর ডিন অধ্যাপক ডা. মাসুদা বেগম, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. হাবিবুর রহমান দুলাল, গ্রাজুয়েট নার্সিং বিভাগের চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক ডা. দেলোয়ারা বেগম, ডেপুটি নার্সিং সুপার শান্তি হালদার, বিশ্ববিদ্যালয়ের নার্সেস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নওরীন নাহার প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।


আরও খবর
ডেঙ্গুতে ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৩৫৭

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩

দেশে এই প্রথম ডেঙ্গু টিকার সফল পরীক্ষা

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




জলবায়ু ও পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে: বাবর

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর বলেছেন, পৃথিবী আজ জলবায়ু ও পরিবেশ দূষণের শিকার। তার মধ্যে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি আমরা যথাযথভাবে পালন করলে ধ্বংসাত্মক পরিবেশ দূষণ থেকে রক্ষা পাবো এবং সবুজ বেষ্টিত বাংলাদেশকে রক্ষা করতে পারবো।

তিনি আরও বলেন, গাছ লাগানো এবং পরিবেশ বাঁচানো আমাদের দায়িত্ব এবং নৈতিক কর্তব্য। প্রতিটি মানুষ যেন দুটি করে গাছ রোপন করে। হেলাল আকবর বাবর বলেন, দেশকে রক্ষা করতে হলে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হবে। আমাদের এই সোনার বাংলাকে সত্যিকারের সোনার বাংলায় রূপান্তর করতে সর্বদিকে পরিবেশের ভারসাম্য টিকিয়ে রাখতে হবে। পরিবেশ রক্ষায় জনসচেতনতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করতে হবে এবং দেশের সকল নাগরিককে পরিবেশবান্ধব হতে হবে।

শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকালে পরিবেশবাদী সংগঠন এ্যাড ভিশন বাংলাদেশ আয়োজিত এক পরিবেশ ও জলবায়ু সম্মেলন চট্টগ্রাম স্টেশন রোডস্থ মোটেল সৈকত অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অনুষ্ঠানে সংগঠনের উপদেষ্টা ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা আমজাদ হোসেন হাজারীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম নগর আওয়ামীলীগ নেতা ও এ্যাড ভিশন বাংলাদেশের প্রধান পৃষ্টপোষক হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর। প্রধান আলোচক ছিলেন চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের মহাসচিব, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও সংগঠক মো: কামাল উদ্দিন। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা শেখ নওশেদ সরোয়ার পিল্টু। বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্ট এন্ড হিউম্যান রাইটস্ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো: আব্দুল আজিজ, চট্টগ্রাম মহানগর যুব মহিলা লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক জাহানারা সাবের, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক স্টেট অফিসার মো: জসিম উদ্দিন চৌধুরী, সংগঠনের জেলা কমিটির সভাপতি ও সাংস্কৃতিক সংগঠক নাছির বাঙালী, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও সাহিত্য চর্চা পরিষদের সভাপতি এম. নুরুল হুদা চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু প্রজন্ম লীগ চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি মো: হাসান মুরাদ, সহ সভাপতি মো: ইউসুফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মৌসুমী চৌধুরী, স্বপ্নযাত্রার সভাপতি সাজমিন কনিকা। সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স ম জিয়াউর রহমানের সঞ্চালনায় শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিবেশ সংগঠক মাসুদ রানা। অন্যান্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন পাহাড়তলী থানা আওয়ামী লীগ নেতা মুমিনুল হক মুমিন, আকবর আলী,চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো: দেলোয়ার, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সহ সভাপতি মো. মনিরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ার পলাশ, কোতোয়ালী থানা ছাত্রলীগের গণযোগাযোগ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক ইয়াছির আরফাত রিকু, যুব মহিলা লীগ নেত্রী আয়েশা সিদ্দিকা, শিল্পী শিউলী আকতার, মো: মোস্তফা, আবুল হাশেম, সাংবাদিক আমিনুল হক শাহীন, রফিকুল ইসলাম, সীমা চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রুবেল দে।

সভার প্রধান আলোচক মো: কামাল উদ্দিন বলেন, পরিবেশ রক্ষায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণ ব্যর্থ। প্রতিনিয়ত শব্দ দূষণ ও গাড়ি কালো ধোঁয়ায় এবং হাইড্রোলিক হরণের কারণে শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মস্তিষ্ক ও স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।

প্রধান বক্তা শেখ নওশেদ সরোয়ার পিল্টু বলেন, চট্টগ্রাম নদী, সমুদ্র ও পাহাড় বেষ্টিত নানন্দিক নগরী। এই নগরীকে পরিবেশবান্ধব হিসেবে রক্ষা করতে আমাদের সকলকে আরও বেশি সচেতন ও দায়িত্ববোধ হতে হবে।

বক্তারা আরও বলেন, পরিবেশবাদী সামাজিক সংগঠন এ্যাড ভিশন চট্টগ্রামের পরিবেশ রক্ষায় ও সচেতনতা সৃষ্টিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। এই সংগঠনকে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় এগিয়ে এলে চট্টগ্রামের রক্ষার আন্দোলন আরও বেগবান হবে।


আরও খবর
স্বরূপকাঠিতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩




দৌলতপুরে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র ও গুলিসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রফিকুল ইসলাম, কুষ্টিয়া

Image

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানা পুলিশের অভিযানে দেশীয় তৈরি একটি ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড শটগানের গুলিসহ নাটোক নামের এক অস্ত্রধারী শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী নাটোক দৌলতপুর উপজেলার পাকুড়িয়া গ্রামের মৃত আজিতুল্লা মন্ডলের ছেলে। তার নামে ৮টির অধিক মাদক ও অস্ত্র মামলা আদালতে বিচারাধীন আছে।

এ বিষয়ে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, সোমবার রাতে দৌলতপুর থানার এস আই মাছুম বিল্লাহ, এস আই শামীম, এস আই জামাল হোসেন, এ এস আই নজরুল ইসলামসহ সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স নিয়ে থানা এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল, অবৈধ মাদকদ্রব্য ও অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনার সময়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাত অনুমানিক ১২টার পরে জানতে পারে আদাবাড়ী ইউনিয়নের আদাবাড়ীয়া মাঠের উজ্জলের ইট ভাটার সামনে একদল অস্ত্র ও মাদক ব্যবসায়ী অস্ত্র ক্রয়-বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে অবস্থান করছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে দেশীয় তৈরি ওয়ান শুটারগান ও দুই রাউন্ড শটগানের গুলিসহ একজনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় ।

এ বিষয়ে দৌলতপুর থানায় অস্ত্র আইনে একটি মামলা হয়েছে। আসামীকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।


আরও খবর
স্বরূপকাঠিতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩