আজঃ শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

রাবির ভর্তি পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে আটক ৫

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আসিক আদনান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

Image

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে আসা পাঁচজনকে আটক করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

মঙ্গলবার (৩০ মে) সকাল ৯টায় ইউনিটের প্রথম শিফটে ও বেলা ১১টায় দ্বিতীয় শিফটের প্রক্সি দিতে এলে তাদের আটক করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন জনসংযোগ প্রশাসক অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে।

আটককৃত তিনজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন, মো. হোসাইন,  মো. স্বপন হোসাইন ও আব্দুর রাকিব। মো. হোসাইন কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার আফজালপুর থানার কাওছার হোসেনের ছেলে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনে ৪২৪ নং কক্ষের মো. জাহিদ আল হাসান সিয়ামের (রোল- ২১৬০২) হয়ে প্রক্সি দেন।

অন্যদিকে মো. স্বপন নওগাঁ জেলার বদলগাছি থানার চকগপিনাথ গ্রামের মোজাম্মেল হোসাইনের ছেলে। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ ভবনের ১৩৫ নম্বর কক্ষের তানভীর আহমেদ নামে (রোল- ২৪০৯৬) এক পরীক্ষার্থীর পরিবর্তে পরীক্ষা দেওয়ার সময় তাকে আটক করা হয়।

মো. আব্দুর রাকিব (রোল- ৪০৯৪৩) জয়পুরহাট জেলার কালায় থানার উওর পাকুরিয়া গ্রামের মো. গোলাম মোস্তফার ছেলে। সে স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনে ৩৩৭ নং কক্ষে নিজের ছবি পরিবর্তন করে পরীক্ষা দিতে এসে আটক হন।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড আসাবুল হক বলেন, আজকে প্রক্সি কান্ডে ৫ জনকে আটক করা হয়েছে। বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। পরে তাদেরকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে সোপর্দ করা হয়। তাদের জিজ্ঞেসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ প্রশাসক অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পান্ডে বলেন, প্রক্সি কান্ডে জড়িতদের আটক করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাদের মধ্যে একজন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।

রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ-এর ডেপুটি পুলিশ কমিশনার বিজয় বসাক বলেন, রাবির ভর্তি যেন সুষ্ঠু ভাবে হয় তার জন্য আমরা কাজ করছি। আজকে যে প্রক্সিকান্ডে যাদের আটক করা হয়েছে তাদের পেছনে বড় একটি গ্রুপ কাজ করছে। এদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ  করে বাকি সদস্যদের আটকের চেষ্টা করবো আমরা। আমাদের আগের মামলায় যাদের নাম রয়েছে তাদের কিছুটা নামের মিল পাচ্ছি আমরা। আমাদের জায়গায় থেকে আমরা নিরপেক্ষ তদন্ত করবো। একজন নিরপরাধী যেন সাজা না পায় অপরাধী যেন পার না পায় সেদিকে আমরা অবশ্যই নজর রাখবো। তারা যেগ্রুপের হোক তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে।


আরও খবর



মামার বাসা থেকে ফেরার পথে কিশোরীকে ধর্ষণ: আটক যুবক

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
সাভার প্রতিনিধি

Image

সাভারে মামার বাসা থেকে বাসায় ফেরার পথে এক কিশোরীকে মুখ চেপে জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগী কিশোরীর অভিভাবক। এঘটনায় আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন কিশোরীর মা।

রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টার দিকে আশুলিয়ার পলাশবাড়ি হাউজিং লেক মাঠ থেকে আটক করা হয় অভিযুক্ত ধর্ষককে।

আটককৃত ধর্ষক আশুলিয়ার জিরাবো এলাকার সামসুল খনের ছেলে আরিফ খান জয়। সে হাউজিং এলাকায় ডিসের লাইনে সংযোগের কাজ করতো।

এর আঊ পলাশবাড়ি হাউজিং লেক মাঠ সংলগ্ন একটি ঘন নির্জন জঙ্গলে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় অভিযোগ হলে ঘটনার ৪ ঘন্টার মধ্যে আশুলিয়া থানার এ এসআই শরীফ তদন্তের জন্য ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তদন্ত সাপেক্ষে মামলা রুজু করেন। এ ঘটনায় পরদিন মামলার আয়ু এস আই মিলন ফকির অভিযান চালিয়ে আটক করে অভিযুক্তকে।

ভুক্তভোগী কিশোরীর ভাই আজকের দর্পণকে জানায়, বখাটে আরিফ তার সহযোগীদের নিয়ে প্রায় আমাদের ওই এরিয়াতে বাজে আড্ডা দেয়। বিকেলে আমার বোন হাউজিং এর গেটের চাবি আনতে মামার বাসায় যায় । সেখান থেকে বাসায় ফেরার পথে বখাটে আরিফ আমার ছোট বোনকে মুখ চেপে ধরে পাশের ঘন ও নির্জন জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর বখাটে আরিফ পালিয়ে যায়। বখাটে আরিফ ডিসের লাইনে কাজ করতো।

আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিলন ফকির জানান, কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের হয়েছে। ভুক্তভোগীকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠানো হয়েছে। আজ রাতে অভিযান চালিয়ে আশুলিয়ার পলাশবাড়ি এলাকা থেকে অভিযুক্ত যুবককে আটক করা হয়েছে। আগামীকাল সোমবার আসামিকে আদালতে পাঠানো হবে।

নিউজ ট্যাগ: আটক

আরও খবর
পেঁয়াজের দাম কেজিতে বাড়লো ১৩ টাকা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




ড. ইউনূসের মামলা লড়বেন না আইনজীবী খুরশিদ আলম

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় কলকারখানা প্রতিষ্ঠান ও পরিদর্শন অধিফতরের পক্ষে আইনি লড়াই লড়তে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হায়দার আলীকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। তবে এ পরিস্থিতিতে সরকারের নিয়োগ করা আইনজীবী থাকলে ড. ইউনূসের মামলা লড়বেন না বলে জানিয়েছেন এ অধিদফতরের বর্তমান আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।

সোমবার (৪ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

খুরশীদ আলম বলেন, সারকারি চাপমুক্ত থেকে এতদিন মামলা পরিচালনা করেছেন তিনি। এ মুহূর্তে সরকার থেকে যদিও আরও একজনকে দেয়া হয়; তবে এ মামলা থেকে নিজেকে সরিয়ে নেয়া ভালো। একটি মামলা দুজন আইনজীবী লড়লে মামলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আর আমার জন্যেও কষ্টের, আমাকে হাইকোর্ট-আপিল বিভাগ ফেলে আপনাদের মামলার জন্যে যেতে হয়। আপনাদের যদি অন্য আইনজীবী থাকেন তবে তিনি এটি লড়ুক, আমার কোনো সমস্যা নেই।

এদিকে, কলকারখানা প্রতিষ্ঠান ও পরিদর্শন অধিদফতরের পক্ষে নতুন করে নিয়োগ পাওয়া ট্রাইব্যুনাল প্রসিকিউটর বলছেন, দুই আইনজীবীর একসাথে কাজ করতে তার কোনো সমস্যা নেই। এতে মামলা পরিচালনা সহজ হবে বলেও মন্তব্য করেন।

এর আগে শ্রম আদালতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা পরিচালনার জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের অন্যতম প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলীকে নিয়োগ দেয় সরকার।

শ্রমিকদের পাওনা টাকা পরিশোধ না করায় আরও ১৮টি মামলা হয় নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে। গত ২৮ আগস্ট ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে গ্রামীণ টেলিকমের ১৮ জন শ্রমিক বাদী হয়ে পৃথকভাবে মামলাগুলো করেন। এ আদালতের চেয়ারম্যান (জেলা ও দায়রা জজ) বেগম শেখ মেরিনা সুলতানা মামলাগুলো গ্রহণ করে আগামী ১৫ ও ১৬ অক্টোবর ড. ইউনূসকে হাজির হয়ে অথবা আইনজীবীর মাধ্যমে জবাব দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, মোট ২১ কোটি ৪১ লাখ ১৭ হাজার ১৬৩ টাকা পাওনা পরিশোধ না করায় শ্রম আইন ২০০৬-এর ২১৩ ধারা লঙ্ঘিত হওয়ায় এ মামলাগুলো করেন বাদীরা। গ্রামীণ টেলিকমের সাবেক ১৭ জন ও বর্তমান একজন কর্মচারী এসব মামলার বাদী। জানা যায়, কোম্পানির নিয়ম অনুযায়ী, লভ্যাংশের ৫ শতাংশ হারে পাওনা বুঝিয়ে না দেয়ায় এ মামলাগুলো করা হয়।

গত ৬ জুন একটি মামলায় ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর নির্দেশ দেন একই আদালত। ওই মামলায় অভিযোগ গঠনের পর ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে সাক্ষী গ্রহণ চলছে।

এর আগে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করে ঢাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতর। ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে এ মামলা করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান। ওই মামলাটিও বিচারাধীন রয়েছে।


আরও খবর



নতুন কী আছে আইফোন ১৫ প্রো ও প্রো ম্যাক্সে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

টেক দুনিয়ার জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে বাজারে আসছে অ্যাপলের আইফোন ১৫। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে ২২ সেপ্টেম্বর ৪০টি দেশ ও অঞ্চলে পাওয়া যাবে আইফোন ১৫ সিরিজের মোবাইল ফোন। তবে এর প্রি-অর্ডার শুরু হয়েছে ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে। এতে ক্যামেরাসহ বেশ কিছু ফিচারে এসেছে পরিবর্তন। আইফোন ১৫ ছাড়াও নতুন সিরিজে থাকছে ১৫ প্লাস, ১৫ প্রো ও ১৫ প্রো ম্যাক্স।

ডিসপ্লে ও ডিজাইন

বরাবরের মতো এবারও আইফোন ১৫ প্রো ও প্রো ম্যাক্সে আছে বড় ওলেড ডিসপ্লে। ফোনের ওপরের দিকে ডায়নামিক আইল্যান্ড নামে একটি বার যুক্ত করা হয়েছে। বারটিতে সামনের ক্যামেরা, সেন্সর, অ্যাপ ডেটা ও বিভিন্ন টাস্কের তথ্য পাওয়া যাবে। আইফোন ১৫ প্রোতে থাকছে ৬.১ ইঞ্চির ডিসপ্লে, অন্যদিকে ১৫ প্রো ম্যাক্সে ডিসপ্লে থাকছে ৬.৭ ইঞ্চি। আকারে পরিবর্তন না এলেও, ফোনের পাশগুলো আরও পাতলা হয়েছে। নতুন ফোনে মসৃণ স্টিলের পরিবর্তে টাইটেনিয়াম ব্যবহার করা হয়েছে। মজবুত ও স্থায়িত্বের সঙ্গে পাতলা হওয়ায় টাইটেনিয়াম আইফোন ব্যবহারে নিয়ে আসবে নতুনত্ব। মোবাইল ফোনগুলো যাতে সহজে মেরামত করা যায়, সেদিকে এবার জোর দেওয়া হয়েছে।

এ১৭ প্রো চিপ

গত বছরের এ১৬ বায়োনিক চিপের পরিবর্তে এবারের ফোনগুলো এ১৭ চিপ দিয়ে তৈরি। আকৃতিতে মাত্র ১৩ ন্যানোমিটার; ১৯ কোটি ট্রানজিস্টর, ৬-কোর সিপিইউ, ১৬-কোর নিউরাল ইঞ্জিন এবং ৬-কোরের উন্নত জিপিইউর সমন্বয়ে গঠিত চিপটি।

ক্যামেরা

বরাবরের মতো তিনটি ক্যামেরাই থাকছে আইফোন ১৫ প্রো ও ১৫ প্রো ম্যাক্সে। তবে ১৫ প্রো ম্যাক্সে অ্যাপল চিরাচরিত টেলিফটো ক্যামেরার পরিবর্তে পেরিস্কোপ ক্যামেরা ব্যবহার করেছে। এ ছাড়া উন্নত স্ট্যাবিলাইজার ছবি ও ভিডিও ধারণ আরও মসৃণ করে তুলবে। ১৪ প্রো ও ১৪ প্রো ম্যাক্সের মতোই এবারের প্রো সংস্করণের ক্যামেরা ৪৮ মেগাপিক্সেল। নতুন ফোনে তুলনামূলক বড় সেন্সর যুক্ত করা হয়েছে। আইফোন ১৫ সিরিজের সব ফোনে পোর্ট্রেট মুডের ছবি হবে আরও রঙিন। পোর্ট্রেট মুড ক্লিক না করলেও আইওএস স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশদসহ ছবি তুলে নিতে পারবে। নতুন ফোনে থ্রিডি ভিডিও ধারণ করে ভিশন প্রো ভিআর সেটের মাধ্যমে দেখা যাবে। প্রথমবারের মতো আইফোনে থাকছে একাডেমি কালার ইনকোডিং সিস্টেম

অ্যাকশন বাটন

দীর্ঘদিন ধরেই গুঞ্জন চলছিল, নতুন আইফোনে ক্ল্যাসিক মিউট সুইচের পরিবর্তে অ্যাকশন বাটন যুক্ত করা হবে। অ্যাকশন বাটনের অনেক সুবিধা আছে। যেমন এখনো ফোন মিউট করতে বাটনটি ক্লিক করা যাবে। এর বাইরে ভয়েস মেমো রেকর্ড, ক্যামেরা খোলা এবং শর্টকাটের মতো জিনিসগুলোর কাজ করা যাবে এই বাটন দিয়ে।

ইউএসবি-সি

এ বছর আইফোনের চার্জার নিয়ে বেশ বিতর্ক হয়েছে। টেকসই ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি গড়ে তুলতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) এবার আইফোনকে ইউএসবি-সি চার্জার ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে। ইচ্ছার বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানটি নতুন ফোনে ইউএসবি-সি টাইপের চার্জার ব্যবহার করতে বাধ্য হয়েছে। এর আগে আইফোন ২০১২ সালে এ ধরনের হালকা চার্জার ব্যবহার করে। আইফোন ১৫তে ইউএসবি-সি চার্জার থাকলেও গতি বাড়াতে প্রো সংস্করণে ইউএসবি-৩-এর গতিসীমা ১০ জিবিপিএস করা হয়েছে।

ওয়াই-ফাই, ইন্টারনেট ও স্যাটেলাইট-সেবা

প্রো সংস্করণে ওয়াই-ফাই-৬-এর পরিবর্তে থাকছে আরও উন্নত ওয়াই-ফাই-৬ই। নতুন প্রযুক্তি উচ্চ ব্যান্ডউইডথ ও দ্রুতগতির নিশ্চয়তা দেবে। পরবর্তী প্রজন্মের ওয়াইডব্যান্ড চিপ ফাইন্ড মাই অ্যাপের মাধ্যমে মোবাইল ফোন এবং বন্ধু খোঁজা সহজ করে দেবে। রাস্তায় চলার সহযোগী হিসেবে অ্যাপল ইমারজেন্সি এসওএস তৈরি করছে। আইফোন ১৫ সিরিজের যেকোনো ফোন কিনলে এর সঙ্গে দুই বছরের ফ্রি স্যাটেলাইট সেবাও পাওয়া যাবে।


আরও খবর
আইফোন ১৬ সিরিজের নতুন ফিচার ফাঁস

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




বিমানবন্দরে স্বর্ণ চুরির ঘটনায় আটজন গ্রেফতার, ৯৪ ভরি স্বর্ণ উদ্ধার

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টম হাউজের গুদাম থেকে ৫৫ কেজি সোনা চুরির ঘটনায় কাস্টমসের আটজনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। এছাড়া প্রায় ৯৪ ভরি সোনা উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিবি-উত্তরা বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) বদিউজ্জামান জিল্লু।

তিনি বলেন, কাস্টমসের চার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও গুদামের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা চার সিপাহিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে প্রায় ৯৪ ভরি সোনা। গ্রেফতারদের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন>> এডিসি হারুনকাণ্ড : তদন্ত কমিটি সময় পেল আরও ৫ দিন

গ্রেফতার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তারা হলেন মো. শহিদুল ইসলাম (৩৬), সাইদুল ইসলাম সাহেদ (৩৩), আকরাম শেখ (৩৬) ও মো. মাসুম রানা (৩৩)।

সিপাহীরা হলেন মো. মোজাম্মেল হক (৩৫), মো. নিয়ামত হাওলাদার (২৭), মো. রেজাউল করিম (৩৬) ও মো. আফজাল হোসেন (২৯)।

এর আগে ২২ আগস্ট একটি দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, ঢাকা কাস্টম হাউজের বিমানবন্দর ট্রানজিট গুদামে প্রায় ১৫০ ভরি বা ৫৫ কেজি সোনা পাওয়া যাচ্ছে না। অর্থাৎ ছয়টি ডিটেনশন মেমোর পণ্যের হিসাবে গড়মিল। 

আরও পড়ুন>> এডিসি সানজিদার বিষয়ে এই প্রথম মুখ খুললেন হারুন

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, সোনা চুরির এ ঘটনা ঢাকা শুল্ক বিভাগের নজরে আসে ২ সেপ্টেম্বর। তবে বিষয়টি জানাজানি হয় পরদিন ৩ সেপ্টেম্বর। বিমানবন্দরের কাস্টম হাউজের নিজস্ব গুদামে দিনভর ইনভেন্টরি শেষে ৫৫ কেজি সোনা চুরি বা বেহাত হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত হয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় মামলা হয় অজ্ঞাতদের আসামি করে। এসব সোনার দাম প্রায় ৫০ কোটি টাকা।


আরও খবর



ফার্মেসিতে নরমাল ডেলিভারি করাতে গিয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জুয়েল বসুনীয়া, নীলফামারী

Image

নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার ভোগডাবুরী ইউনিয়নের গোঁসাইগঞ্জে রেজিস্টার বিহীন শামীম ফার্মেন্সিতে চতুর্থ বার ডেলিভেরি করতে গিয়ে তিন সন্তানের জননী মমতাজ বেগমের মৃত্যু ঘটেছে।

শনিবার সকাল দশটায় শামীম ফামেন্সির তত্ত্বাবধায়ক সুইটি বেগম নরমাল ডেলিভেরি পর মমতাজ বেগমের রক্ত খনন বন্ধ করতে না পারায় তার মৃত্যু ঘটেছে বলে স্থানীয়দের দাবি। মমতাজ বেগম ভোগডাবুরী ইউনিয়নের সবুজপাড়া গ্রামের আব্দুস সুবহানের স্ত্রী।

স্থানীয়রা আরো বলেন, সুইটি বেগম দীর্ঘদিন থেকে তার রেজিস্টার বিহীন শামীম ফার্মেন্সিতে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে নরমাল ডেলিভারি করে আসছে। ইতোপূর্বে ওই ফার্মেসীতে নরমাল ডেলিভারি করতে গিয়ে একাধিক মা ও শিশু মৃত্যু ঘটেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না নেওয়ায় সুইটি বেগম স্থানীয় গ্রাম্য ডাক্তারদের সহযোগিতায় বেপরোয়া ভাবে তার কার্যক্রম চালিয়ে আসছে।

সুইটির স্বামী মোকলেসার রহমান বলেন, সুইটি ওই রোগীর গায়ে হাত দেওয়ার আগেই মমতাজ বেগমের সন্তান প্রসব হয়েছে। সন্তান প্রসবের পর তার খিচুনি দেখা দিলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। তবে তিনি রক্তক্ষরণের কথা অস্বীকার করেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তা ডাঃ রায়হান বারী বলেন, ভুক্তভোগী পরিবার থেকে অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ওই ফার্মেসির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: নীলফামারী

আরও খবর
পেঁয়াজের দাম কেজিতে বাড়লো ১৩ টাকা

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩