আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

রাঙ্গামাটিতে ৩ হাজার গাঁজা গাছের চারাসহ আটক-১

প্রকাশিত:বুধবার ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাঙ্গামাটি থেকে শহিদুল ইসলাম হৃদয়

রাঙ্গামাটির দূর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে নেশাজাতীয় দ্রব্যাদি উৎপাদনের দিকে ধাবিত হচ্ছে স্থানীয় পাহাড়িদের একটি অংশ। আঞ্চলিকদলগুলোর সশস্ত্র তৎপরতার রসদ জোগানোর লক্ষ্যে স্থানীয় পাহাড়ি বাসিন্দাদের দিয়ে পতিত পাহাড়ি জমিতে গাঁজা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের মাদক দ্রব্যাদির চাষাবাদ করানো হচ্ছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবান ও খাগড়াছড়ির কিছু অংশে এতোদিন এসব কর্মকাণ্ড চলে আসলেও সম্প্রতি পার্বত্য রাঙ্গামাটির বিভিন্ন দূর্গমাঞ্চলেও এই ধরনের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে আঞ্চলিকদলগুলোর মদদপুষ্ট একটি চক্র।

পাহাড়ে তৈরিকৃত এসব মাদক ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকার মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রয় করা হয়। সম্প্রতি স্থানীয় সচেতন বাসিন্দাদের কাছ থেকে বিষয়টি নজরে আসে বিশেষায়িত এলিট ফোর্স র‌্যাব-৭ এর উদ্বর্তন কর্তৃপক্ষের।

সংস্থাটির মিডিয়া উইং কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গোপন সংবাদের মাধ্যমে র‌্যাব-৭ চট্টগ্রাম কর্তৃপক্ষ জানতে পারে যে, পার্বত্য রাঙ্গামাটি জেলার কাউখালী থানাধীন বর্মাছড়ি মুখপাড়া এলাকায় কতিপয় ব্যক্তি আবাদী জমিতে নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য গাঁজা গাছ চাষাবাদ করছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) র‌্যাব-৭ এর একটি চৌকষ আভিযানিক দল পার্বত্য রাঙামাটি জেলার কাউখালী থানাধীন ফটিকছড়ি ইউপির বর্মাছড়ি মুখপাড়া এলাকার ফটিকছড়ি খালের পাশে পৌঁছা মাত্রই  র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে র‌্যাব সদস্যরা ধাওয়া করে আসামি ডালিম চাকমা (৪০), পিতা- মনমোহন চাকমা, সাং-বর্মাছড়ি মুখপাড়া, থানা- কাউখালী, জেলা- রাঙামাটিকে আটক করে।

পরবর্তীতে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে আটককৃত আসামিকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে তার দেখানো ও শনাক্তমতে তারই চাষকৃত ০৩ টি আবাদি জমিতে (আনুমানিক ০১ বিঘা) নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য গাঁজা গাছ চাষাবাদ অবস্থায় পাওয়া যায়। পরবর্তীতে উক্ত আবাদী জমিতে অভিযান পরিচালনা করে আনুমানিক ০৩ হাজার এর অধিক গাঁজার গাছ জব্দ করা হয়। জব্দকৃত গাঁজা গাছ হতে কিছু আলামত রেখে অবশিষ্ট গাঁজার গাছ ধ্বংস করা হয়। আটককৃত আসামীকে কাউখালী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানাগেছে।

র‌্যাব-৭ এর সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ মাশকুর রহমান জানিয়েছেন, সমতল ভূমির পাশাপাশি পার্বত্য অঞ্চলেও সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতারের লক্ষে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম। এই সংস্থাটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সমাজের বিভিন্ন অপরাধ এর উৎস উদ্ঘাটন, অপরাধীদের গ্রেফতারসহ আইন শৃঙ্খলার সামগ্রিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। অস্ত্রধারী সস্ত্রাসী, ডাকাত, ধর্ষক, চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, খুনি, বিপুল পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার, মাদক উদ্ধার, ছিনতাইকারী, অপহরণকারী ও প্রতারকদের গ্রেফতারের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করায় সাধারণ জনগনের মনে আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ান র‌্যাব।


আরও খবর



খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে পাবেন যেসব উপকারিতা

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

কিশমিশ বেশ জনপ্রিয় খাবার। ছোটবেলায় বাড়িতে এনে রাখা কিশমিশ মুখে তুলে নেননি, এমন মানুষের সংখ্যা অনেক কম। এটি মূলত শুকনো আঙ্গুর, ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে অন্যতম কিশমিশ। প্রাকৃতিকভাবে পুষ্টিসমৃদ্ধ কিশমিশ এন্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং খনিজে পরিপূর্ণ। তবে কীভাবে খাবেন কিশমিশ?

অনেকেই হয়তো জানেন না, কিশমিশ শুকনো খাওয়ার চেয়ে পানিতে ভিজিয়ে রেখে খেলে উপকার আসে অনেক বেশি। এমনই কিছু উপকারিতার কথা জানাবো আজ। চলুন জেনে নেওয়া যাক ভেজানো কিশমিশের উপকারিতাগুলো।

এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ : প্রাকৃতিকভাবে কিশমিশে এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে অনেক বেশি। পানিতে ভিজিয়ে রাখলে তা বেড়ে যায় বহুগুন। এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের ফ্রি র‌্যাডিকেলগুলোকে নিরপেক্ষ রাখতে সাহায্য করে, যার ফলে শরীর বেশ ভালো থাকে। কারণ এগুলো শরীরের স্বাভাবিক কোষ-বিভাজন প্রক্রিয়া ব্যাহত করে। আর অস্বাভাবিক বিভাজনের ফলে শরীরে নানারকম জটিলতা দেখা দেয় ও রোগের সৃষ্টি হয়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ : কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম, যা স্বাভাবিকভাবেই মানব দেহে লবণের পরিমাণ ভারসাম্য রাখতে পারে। পাশাপাশি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে ভূমিকা রাখে কিশমিশ। তাছাড়া কিশমিশে থাকা এন্টিঅক্সিডেন্ট, ডায়েটারি ফাইবার উপাদান রক্তনালীর শক্তি কমিয়ে দেয়। যা শরীরের রক্তচাপের মাত্রা কমাতে পারে।

হজমশক্তির উন্নতি : পানিতে ভেজানো কিশমিশ প্রাকৃতিক খাদ্যতালিকাগত ফাইবারের একটি বড় উৎস, যা একটি প্রাকৃতিক রেচক হিসেবে কাজ করে। এর ফলে, মলত্যাগের সময় খুব বেশি শক্তি প্রয়োগ করতে হয় না। নিয়মিত পানিতে ভেজানো কিশমিশ খেলে হজমশক্তি উন্নত হয়। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমিয়ে হজমশক্তি বাড়িয়ে দেয়।

রক্তশূন্যতা কমায় : কিশমিশ প্রাকৃতিকভাবে আয়রন সমৃদ্ধ। ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ আয়রন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টির শোষণকে উন্নত করতে পারে। ভেজানো কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন বি থাকায় তা রক্তশূন্যতা অর্থাৎ শরীরে হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে।

নিউজ ট্যাগ: কিশমিশ

আরও খবর
রোজায় ত্বক ভালো রাখতে যা করবেন

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




চালু হতে যাচ্ছে মহাকাশের প্রথম রেস্তোরাঁ

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ঘন অন্ধকারে চেয়ারে বসে রয়েছেন আপনি। চারপাশ জুড়ে মাঝেমাঝে উল্কার ছোটাছুটি দেখতে পাচ্ছেন। আরেকটু মনোযোগ দিলে দেখবেন অনন্ত নক্ষত্রবীথি।

আপনার হাতে ছুরি-চামচ। সামনের টেবিলে রাখা ধোঁয়া ওঠা খাবার। মাঝেমাঝে স্বাদ নিচ্ছেন পছন্দের খাবারের। এমন দৃশ্য স্বপ্নে, বইয়ের পাতায় কিংবা সিনেমার পর্দায় দেখা যায়। কিন্তু এবার তা বাস্তবেও ঘটতে চলেছে।

নিউইয়র্ক পোস্ট এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, কল্পবিজ্ঞানের গল্পের মতো মনে হলেও এ বার খেতে যেতে পারবেন মহাকাশে। বায়ুমণ্ডলের একটি স্তর স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে তৈরি হতে চলেছে নতুন একটি রেস্টুরেন্ট।

আর এই অভিজ্ঞা যদি আপনি পেতে চান তাহলে পকেটে থাকতে হবে সাড়ে পাঁচ কোটি টাকার মতো অর্থ।

স্পেস ভিআইপি নামের একটি মহাকাশ ভ্রমণ সংস্থা এমন উদ্যোগ নিয়েছে। আগামী বছর মহাকাশে এই রেস্টুরেন্টের দরজা খুলবে।

এই রেস্টুরেন্টের রন্ধনশিল্পী হিসেবে যারা থাকবেন তাদের নেতৃত্বে থাকবেন মিশেলিন স্টার পাওয়া ডেনিশ শেফ রসমস মুঙ্ক। 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে আগামী বছরের শেষের দিকে যাত্রা শুরু করার সময় বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ স্পেসশিপ নেপচুনে শেফ মুঙ্ক তার খাবারের ব্যবস্থা করবেন।

স্পেসশিপ নেপচুন রকেট নয় বরং একটি ক্যাপসুল। যা স্পেসবেলুন খুব ধীরে ধীরে চালানো হয়।

এই রেস্টুরেন্টের মেনু নিয়ে আপাতত গবেষণা চলছে। রেস্টুরেন্টে ওয়াইফাই এর ব্যবস্থা থাকবে। এখান থেকে চাইলে ভিডিও কলও করা সম্ভব।

স্পেস ভিআইপির এক কর্মীর ভাষ্য, কোন ধরনের খাবার থাকবে, সেটা এখনও ঠিক করা হয়নি। কিন্তু পুরো বিষয়টির মতোই খাবারের প্রতিটি পদ সুস্বাদু হবে এবং তাতে নিশ্চিতভাবে নতুনত্ব থাকবে।


আরও খবর
ব্যাটারি চেক করার দিবস আজ

রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪

ক্যালেন্ডারের উপহার : ৩৬৬ দিনের ২৯ ফেব্রুয়ারি আজ

বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪




মুন্সীগঞ্জে ‘সুবচন নির্বাসনে’র ১ম প্রদর্শনী মঞ্চায়িত

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

মুন্সীগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী সংগঠন থিয়েটার সার্কেলের নাট্যযাত্রার রজত জয়ন্তী উপলক্ষে নাটক সুবচন নির্বাসনে’ মঞ্চায়িত হয়েছে। মঙ্গলবার (০৫ মার্চ) সন্ধ্যায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে মঞ্চায়িত হয় দলের ৫৬তম প্রযোজনার ১ম প্রদর্শনীর এই নাটকটি। বাংলাদেশের অন্যতম প্রয়াত নাট্যজন আব্দুল্লাহ আল মামুনের রচনায় গুণী নাট্যকার ও সঙ্গীত শিল্পী শিশির রহমানের নির্দেশনায় নাটকটিতে স্থানীয় গুণী শিল্পীরা অভিনয় করে।

নাটকটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সরকারি হরগঙ্গা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর সুভাষ চন্দ্র হীরা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক চন্দন রেজা, প্রেসিডিয়াম সদস্য উত্তম সাহা।

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অভিজিৎ দাস ববির সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন সম্মিলিত সাংষ্কৃতিক জোটের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহিন মোঃ আমান উল্লাহ্, নাট্যকার নির্দেশক জাহাঙ্গীর আলম ঢালী, মুন্সীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুজন হায়দার জনি প্রমুখ।

অভিনয়ে অংশ নেয় শিশির রহমান, আশরাফ আলী, মাশফিক শিহাব, রবিন ঢালী, সিমান্ত দাস, দিগন্ত দাস, মেহেরুন নেছা তন্নী, ইকবাল মাহমুদ, মো: শিপন, লোকনাথ দাস, কামরুল হাসান প্রমুখ।

নাটকটিতে ফুটে উঠেছে স্কুল মাস্টার বাবার বাঙালি সমাজের প্রচলিত চিরন্তন কিছু সুবচনে বিশ্বাস। আর তিনি চান তার ছেলে-মেয়েরাও যেনো ওই সব আদর্শেই বড় হয়। বাবা বিশ্বাস করেন- সততাই মহৎ গুণ’, লেখাপড়া করে যে- গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে.... ইত্যাদি। পড়াশোনা, চাকরি, সামাজিক জীবন-সবক্ষেত্রেই সে দেখেছে বাবার শিখিয়ে দেয়া আদর্শের পরাজয়। স্বাধীনতার পর এভাবেই দেশ থেকে ধীরে ধীরে সুবচন নির্বাসনে গিয়েছে। সেখানে স্থান করে নিয়েছে আদর্শহীনতা, নীতিহীনতা, কপটতা, ভন্ডামি ইত্যাদি। আমাদের বর্তমান সমাজ, সংসার, পরিবার, রাষ্ট্র-সব ক্ষেত্র থেকেই সুবচন আজ নির্বাসনে। বিষয়টি আরো বেশি দৃশ্যমান আমাদের রাজনীতিতে।


আরও খবর



নিত্যপণ্যের আকাশচুম্বী দাম নিয়ে মন্ত্রীরা তামাশা করছেন: মঈন খান

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নিত্যপণ্যের আকাশচুম্বী দাম নিয়ে মন্ত্রীরা জনগণের সঙ্গে তামাশা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। তিনি বলেন, নিত্যপণ্যের আকাশচুম্বী দামে জনগণ যেখানে দিশেহারা তখন সরকারের মন্ত্রীরা এসব নিয়ে তামাশা করছেন।

শুক্রবার (৮ মার্চ) সকালে রাজধানীর শেরে-বাংলা নগরে জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। এদিন ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির নেতাকর্মীরা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান। এসময় তারা দেশকে নতুন করে গড়া এবং গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার শপথ নেন।

মঈন খান বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করার পরও বিএনপির নেতাকর্মীদের উপর নিপীড়ন অব্যাহত রেখেছে সরকার। এসব করে বিরোধী দলের আন্দোলন দমানো যাবে না।

খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ দাবি করে মঈন খান বলেন, ভয় পেয়ে খালেদা জিয়াকে এখনো আটকে রেখেছে সরকার। তিনি আরও দাবি করেন, ক্ষমতা হারানোর ভয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক সরকার এটা কখনোই চায় না।

এসময় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপি প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপি নির্বাহী কমিটির সদস্য কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



নারী দিবসে উপহার, গ্যাস সিলিন্ডারের দাম কমল ১০০ রুপি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতে প্রতিটি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) সিলিন্ডারের দাম ১০০ রুপি কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির সরকার। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আজ শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া পোস্টে এই ঘোষণা দেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

পোস্টে মোদি লিখেছেন, আজ নারী দিবসে সরকার এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১০০ রুপি কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর ফলে দেশের কোটি পরিবারের আর্থিক বোঝা উল্লেখযোগ্যভাবে লাঘব হবে। এতে বিশেষভাবে উপকৃত হবে নারী শক্তি।

তিনি বলেন, রান্নার গ্যাসকে আরও সাশ্রয়ী করে, আমরা পরিবারের মঙ্গলকে সমর্থন করা এবং একটি স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্য রাখি। নারীর ক্ষমতায়ন ও তাদের 'জীবনযাত্রায় স্বাচ্ছন্দ্য' আনতে আমাদের অঙ্গীকারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন মোদি।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, দিল্লিতে ১৪ দশমিক দুই কেজির একটি রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ৯০০ রুপি। মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে ভারতে গত বছর দুইবার এলপিজি সিলিন্ডারে ভর্তুকি বাড়িয়ে ২০০ রুপি থেকে ৩০০ রুপি করা হয়েছে। সবশেষ গতকাল ভারত সরকার নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর জন্য এই ভর্তুকি অব্যাহত রাখার কথাও জানায়।


আরও খবর